চলারপথে রিপোর্ট :
সকল শ্রেণী পেশার মানুষের সমন্বয় গঠিত বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম কতৃক ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৬ এপ্রিল বৃহস্পতিবার উপজেলার বেগম মরিয়ম মেমোরিয়াল মডেল স্কুল প্রাঙ্গণে এ ইফতার ও দোয়া মাহফিল সম্পন্ন হয়।
ইফতার পূর্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এস এম কামরুল হাসান শান্তের সঞ্চালনায় ও সংগঠনের সহ-সভাপতি এ বি এম মোর্শেদ কামাল এর কোরআন তেলওয়াতের পরে বক্তব্য রাখেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহযোগী অধ্যাপক, বিজয়নগরের কৃতিসন্তান ডাঃ এ কে আজাদ, চান্দুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এ এম শামীউল হক চৌধুরী, চম্পকনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, বিজয়নগর উপজেলা সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ দবির আহমেদ ভূইয়া, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলা মডেল মসজিদের খতিব মাওলানা মিজবাহ উদ্দীন, ইছাপুরা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ ইসহাক সরকার, বুধন্তী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এফতেহারুল ইসলাম শামীম মাস্টার প্রমুখ।
সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তারা উক্ত সংগঠনের কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন। এবং আগামী দিনে উপজেলার সকল শ্রেণী পেশার সকলকে একত্রিত করে একটি শক্তিশালী সংগঠনে পরিণত করার পরামর্শ প্রদান করেন।
বিজয়নগর উপজেলা নাগরিক ফোরাম এর সভাপতি মোঃ আব্দুর রশিদ খান এর সভাপতিত্বে এসময় সংগঠনের পক্ষে সহ-সভাপতি মোঃ সাদেকুল ইসলাম রতন স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন, নিদারাবাদ ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার আশেক মাওলা কাইজার, অগ্রণী ব্যাংক কর্মচারী ইউনিয়ন (সিবিএ) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাবেক সভাপতি মোঃ আবুল মোবারক, উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভাপতি হালিমা চৌধুরী, বিজয়নগর উপজেলা শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ ইলিয়াস সরকার, ইছাপুরা ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মোঃ রাষ্টু সরকার, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা রেনু সরকার, বিজয়নগর উপজেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সহকারী শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মোঃ আবু হানিফ, সহ-সভাপতি মোঃ হাবিবউল্লাহ, উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী এসোসিয়েশন এর সভাপতি মোঃ আলাল উদ্দিন, ফতেহপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিল্লুর রহমান দস্তগীর, বেগম মরিয়ম মেমোরিয়াল মডেল স্কুল প্রধান শিক্ষক মোঃ ইকবাল হোসেন, বিজয়নগর উপজেলা প্রেসক্লাব এর দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ সেলিম চৌধুরীসহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার দের শতাধিক মানুষ।
এসময় মোনাজাত পরিচালনা করেন বাংলাদেশ জাতীয় মিলাদ কমিটির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও দৌলতবাড়ি দরবার শরিফের গদ্দিনিশী পীর আলহাজ্ব শাহ্ সূফী হযরত মাওলানা সৈয়দ নাঈম উদ্দিন আহমেদ।
ইফতার ও দোয়া মাহফিলের সংগঠনের সহ-সভাপতি মোঃ শাহ আলম এর নেতৃত্বে সার্বিক তত্বাবধানে ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলী আজ্জম, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ মাহমুদুল হাসান হেলন, কোষাধ্যক্ষ মোঃ মাহিদুল ইসলাম, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক মোঃ মহি উদ্দিন রুবেল, তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মহিউদ্দিন, সহ-সম্পাদক মোঃ আব্দুল হামিদ, মোঃ সিরাজুল ইসলাম মাস্টার, জিয়াউর রহমানসহ সংগঠনের সদস্যবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য অফিসের সার্বিক তত্ত্বাবধানে দিনব্যাপী নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক সচেতনামূলক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিজয়নগর উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এর হল রুমে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালার মূল আলোচনা করেন বিজয়নগর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডাঃ মাছুম।
পরে বক্তব্য রাখেন, বিজয়নগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম রমজান, উপজেলা মডেল মসজিদ এর খতিব মাওলানা মিজবাহ উদ্দীন, পত্তন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ তাজুল ইসলাম, চম্পকনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, বিজয়নগর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ কামরুল হাসান শান্ত প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগর উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউনিয়নের দৌলতবাড়ি দরবার শরিফের ৮৩তম শানে রিসালাত (দঃ) ওরশে আউলিয়া মাহফিল শান্তিপূর্ণ ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গত ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি শনিবার ও রবিবার দুই দিনব্যাপী মাহফিলে দৌলতবাড়ি দরবার শরিফের গদ্দিনিশীন পীর ও জাতীয় মিলাদ কমিটি বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান আল্লামা সৈয়দ নাঈম উদ্দিন আহমেদ এর সভাপতিত্বে লক্ষাধিক ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা অংশগ্রহণ করেন।
উক্ত শানে রিসালাত (দঃ) ওরশে আউলিয়া মাহফিলে বিদেশ থেকে আগত ও দেশবরেণ্য আলেম, পীর মাশায়েখগণ ধর্মীয় বিভিন্ন বিষয়ের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন।
মাহফিলের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন, আঞ্জুমানে বাহা উদ্দিন এমাদিয়া দৌলতবাড়িয়া বাংলাদেশ এর মহাসচিব শাহজাদা সৈয়দ মাঈন উদ্দীন আহমেদ জুম্মান, দরবার শরিফের বড় শাহজাদা সৈয়দ সাঈম উদ্দিন আহমেদ, শাহজাদা সৈয়দ ইখতিয়ার উদ্দিন আহমেদ, শাহজাদা সৈয়দ আখলাক উদ্দিন আহমেদ, শাহজাদা সৈয়দ ইফতেখার উদ্দিন আহমেদসহ দৌলতবাড়ি দরবার শরিফের পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ ও খাদেমবৃন্দ।
১৯ ফেব্রুয়ারি শেষ রাতে দেশ ও বিশ্ব মুসলিম উম্মাহ শান্তি কামনায় দৌলতবাড়ি দরবার শরিফের গদ্দিনিশীন পীর আল্লামা সৈয়দ নাঈম উদ্দিন আহমেদ দোয়ার মাধ্যমে দৌলতবাড়ি দরবার শরিফের ৮৩তম শানে রিসালাত (দঃ) ওরশে আউলিয়া মাহফিল সমাপ্ত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজয়নগরে মাদক সেবন করতে এসে ৫ ভুয়া সাংবাদিককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ২৫ সেপ্টেম্বর বুধবার রাত দেড়টায় উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের খাটিংগা গ্রাম থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন, গাজীপুরের কালিগঞ্জ উপজেলার মূলগাঁও গ্রামের রাহিম রানা চৌধুরী (২৮), একই গ্রামের মো. জোবায়ের হোসেন (৩৫), কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার খাসহাওলা মোঃ মোমেন মিয়া (২৫), একই গ্রামের সায়েদ আহম্মেদ স্বপন (৩০) এবং নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার দড়িআওলাপাড় গ্রামের মোঃ জুনায়েদ মিয়া (২২)। এদের মধ্যে জুনায়েদ প্রাইভেট চালক ও বাকি সবাই প্লাস্টিক ব্যবসায়ী।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ শহীদুল ইসলাম জানান, বুধবার রাতে উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের খাটিংগা ব্রিজের পাশে পুলিশের অভিযানে একুশে নিউজ স্টিকার যুক্ত একটি প্রাইভেটকারসহ ৫ জনকে আটক করা হয়। প্রাইভেটকারের সামনে মাইক্রোফোনও ছিলো। এসময় তারা নিজেদের গলায় ফিতা ঝুলানো অবস্থায় সাংবাদিক পরিচয় দেন।
তিনি আরো জানান, পরে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা সাংবাদিকতার সঠিক কোন তথ্য দিতে পারেনি। তারা মূলত প্লাস্টিক ব্যবসায়ী। তারা মাদকসেবন করে ফিরছিলেন। এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগরে বিপণিবিতান তৈরির জন্য চার দশকের পুরোনো একটি পুকুর ভরাট করছেন স্থানীয় কয়েকজন। যদিও পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী, জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গা ভরাট বা শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না। প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতিদিন ট্রাক্টরে মাটি ফেলে ভরাট চললেও রহস্যজনক কারণে নীরব কর্তৃপক্ষ। দুই মাস ধরে পুকুর ভরাটের কাজ চলছে।
ভরাটকাজে জড়িত ব্যক্তিরা বলছেন, সবাইরে ‘ম্যানেজ’ করেই তাঁরা ভরাট করছেন। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কাছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়েছেন। তবে প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, তাঁরা কাউকে পুকুর ভরাটের অনুমতি দেননি। একবার ভরাটের খবর পেয়ে ভরাট বন্ধ করে দিয়েছিলেন। আবার ভরাট শুরু হলে তাঁরা উদ্যোগ নেবেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, পুকুরটি বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের ৫০০ মিটারের মধ্যে অবস্থিত। ইউএনও, সহকারী কমিশনারসহ (ভূমি) প্রশাসনের কর্মকর্তারা প্রতিদিন পুকুরের সামনে দিয়ে যাতায়াত করেন। তাঁরা এ বিষয়ে কোনো কিছু বলছেন না। দুই মাস ধরে মাটি ফেলার কাজ করলেও তাঁরা শুরু থেকে নীরব।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বিজয়নগরের চান্দুরা-আখাউড়া সড়কে ইছাপুরা ইউনিয়নের মির্জাপুর মোড়ে রাস্তা-সংলগ্ন পুকুরটি ৪০-৫০ বছরের পুরোনো। পুকুরের পূর্ব দিকের বাসিন্দা জলফু মিয়া, তাঁর ছোট ভাই আজিজুল হক ওরফে মলাই মিয়া, করিম মিয়াসহ কয়েকজন পুকুরটির ৭২ শতকের মালিক। সাড়ে তিন মাস আগে পুকুরটি ভরাট করতে পানি সরানো হয়। এরপর জলফু, মলাইসহ পাড়ের বাসিন্দারা বিভিন্ন জায়গা থেকে ট্রাক্টর দিয়ে মাটি এনে ভরাটের কাজ শুরু করেন। পুকুরটি ভরাট করে সেখানে বিপণিবিতান নির্মাণ করা হবে বলে জানা গেছে। এ জন্য তাঁরা ইউএনও বরাবর আবেদন করেছেন বলে তাঁরা জানিয়েছেন।
প্রাকৃতিক জলাধার সংরক্ষণ আইন-২০০০ অনুযায়ী, কোনো পুকুর, জলাশয়, নদী, খাল ভরাট করা বেআইনি। আইনের ৫ ধারা অনুযায়ী, প্রাকৃতিক জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গার শ্রেণি পরিবর্তন বা অন্য কোনোভাবে ব্যবহার, ভাড়া, ইজারা বা হস্তান্তর বেআইনি। কোনো ব্যক্তি এ বিধান লঙ্ঘন করলে আইনের ৮ ও ১২ ধারা অনুযায়ী পাঁচ বছরের কারাদণ্ড বা অনধিক ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।
অন্যদিকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনের (২০১০ সালে সংশোধিত) ৬ ধারায় উল্লেখ করা হয়েছে, ‘বলবৎ অন্য কোনো আইনে যা-ই থাকুক না কেন, জলাধার হিসেবে চিহ্নিত জায়গা ভরাট বা অন্য কোনোভাবে শ্রেণি পরিবর্তন করা যাবে না।’
বিজয়নগর উপজেলা ভূমি কার্যালয়ের নাজির মো. সৈয়দ মিয়া ও বুধন্তি ইউনিয়ন ভূমি কার্যালয়ের তহসিলদার কাজল বণিক বলেন, তাঁরা যতটুকু জানেন, জমিটি নালা শ্রেণির। সেটি ভরাটের অনুমতির জন্য তাঁরা ইউএনওর কাছে আবেদন করেছেন বলে শুনেছেন।
বিজয়নগর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মেহেদি হাসান খান বলেন, অভিযোগ আসার পর ভরাট বন্ধ রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। আবার শুরু করলে তাঁরা ব্যবস্থা নেবেন। জমিটি জলাশয় না পুকুর শ্রেণির কাগজপত্র না দেখে বলা যাবে না। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ব্যক্তিমালিকানাধীন ও শ্রেণিভুক্ত না হলে ভরাটের অনুমতির জন্য জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করতে হবে। বাস্তবতার নিরিখে জমিটি কী হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে, তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুকুরের মালিক আজিজুল হক বলেন, ‘আপনে আমারে কেন জিগাইতেছেন। ম্যাডামরে (ইউএনও) জিগান। ম্যাডামের কাছে সব কাগজপত্র জমা আছে। সব দিছি। জায়গাটি ২০০০ সালে আমরা কিনছি। এইডা পুকুর না, জলাশয়। এখানে জায়গা আছে ৭২ শতক। আমরার ভাই-বোনদের বাড়িঘরের প্রয়োজনে এইডা ভরাট করতাছি।’
তবে ইছাপুরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক বলেন, ‘আনুমানিক ৪০ বছর ধরে পুকুর হিসেবে দেখতেছি। ভরাট বন্ধের জন্য বলেছি। বিষয়টি ইউএনওকেও জানিয়েছি।’
কোনো পুকুর ভরাটের জন্য কাউকে অনুমতি দেননি বলে দাবি করেন ইউএনও রুবাইয়া আফরোজ। তিনি বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নেবেন। প্রশাসনকে উৎকোচ দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘যিনি এই অভিযোগ করছেন, তাঁকে রেকর্ড বা প্রমাণ থাকলে দেখাতে বলেন। আমি তো বলছি, আমাকে একটু সময় দিন।’ দুই মাস ধরে প্রশাসনের নাকের ডগায় ভরাট চলছে উল্লেখ করলে রুবাইয়া আফরোজ বলেন, ‘আমি খোঁজ নেব।’