অনলাইন ডেস্ক :
হিজাব ছাড়া নারীদের খুঁজতে জনসমাগম হয় এমন স্থানে ক্যামেরা বসানো শুরু করেছে ইরান সরকার। শনিবার দেশটির পুলিশ বাহিনী এ কথা জানায়।
পুলিশের এক বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, হিজাব না পরা কোনো নারীকে শনাক্তের পর প্রথমে তাকে সতর্ক করতে একটি ম্যাসেজ পাঠানো হবে। এরপরও হিজাব না পরলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।হিজাব আইনের বিরুদ্ধে যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে, তা ঠেকাতেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে হিজাব আইন ভাঙার অভিযোগে মাসা আমিনি (২২) নামে এক তরুণীকে গ্রেফতার করে ইরানের নীতি পুলিশ। পরে পুলিশ হেফাজতে তার মৃত্যু হয়। এর প্রতিবাদে ইরানের বিভিন্ন শহরে শুরু হয় তুমুল বিক্ষোভ। প্রতিবাদ জানাতে অনেক নারী হিজাব ছাড়া রাস্তায় নামেন। ওই বিক্ষোভ দমনে সহিংস পদক্ষেপ নিয়েছিল ইরান সরকার।
ইরানের আইন অনুযায়ী, হিজাব পরা বাধ্যতামূলক। তা সত্ত্বেও দেশটির অনেক নারী এখনো হিজাব ছাড়াই বাইরে বের হচ্ছেন।
১৯৭৯ সালে ইরানে ইসলামি বিপ্লবের পর শরিয়াহ আইন জারি করা হয়। এ আইন অনুযায়ী নারীদের মাথার চুল ঢেকে রাখতে এবং লম্বা ও ঢিলেঢালা পোশাক পরতে হয়। আইনটি লঙ্ঘনের দায়ে ইরানের অনেক নারীকেই তিরস্কার, জরিমানা ও গ্রেফতারের শিকার হতে হয়েছে। সূত্র : বিবিসি
চলারপথে রিপোর্ট :
ভারতে অনুপ্রবেশের দায়ে দীর্ঘ ৮ মাস সাজা খেটে দেশে ফিরেছেন হৃদয় বসু (১৭) নামের এক বাংলাদেশি যুবক। ১৭ আগস্ট শনিবার বিকেল ৪টায় ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা থেকে আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট সীমান্ত দিয়ে আগরতলাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের মাধ্যমে ওই যুবককে ফেরত দেওয়া হয় তার পরিবারের কাছে। ফেরত আসা যুবকের বাড়ি বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার কুড়মনি গ্রামে।
হৃদয় বসু জানান, চলতি বছরের ২৯ জানুয়ারি বোনের সঙ্গে রাগ করে বাড়ি থেকে বের হন হৃদয়। পরে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম সীমান্ত দিয়ে নিজের অজান্তেই ভুল করে সীমানা অতিক্রম করায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে আটক হন। পরে সে দেশের আদালত তাকে রাজ্যের উদয়পুর অবজারভেশন হোমে পাঠায়। পরবর্তীতে ত্রিপুরায় নিযুক্ত বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সহযোগিতায় তার স্বজনদের খোঁজে বের করা হয়।
সীমান্তের শূণ্য রেখায় হৃদয় বসুকে হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন কার্যালয়ের কর্মকর্তা ওমর শরীফ, আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভিন রুহী, আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশনের ইনর্চাজ মো. খায়রুল আলম সহ দু’দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা।
চলারপথে ডেস্ক :
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া উপকূলে দুইটি নৌকাডুবির ঘটনায় অন্তত ৮ জন নিহত হয়েছেন। ব্ল্যাকস বিচের কাছে ওই নৌকা দু’টি সমস্যার মুখে পড়ার পর অনুসন্ধান শুরু হয়, তবে তাদের কাছে সাহায্য পৌঁছার আগেই প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে।
আজ ১৩ মার্চ সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের জরুরি পরিষেবাগুলোর বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ৯১১ নম্বরে কল করে একজন নারী মার্কিন জরুরি পরিষেবাকে জানান- তিনিসহ আটজন একটি নৌকায় রয়েছেন এবং তীরে পৌঁছেছেন। কিন্তু অন্য একটি নৌকায় আট থেকে ১০ জন লোক রয়েছে এবং সেটি ডুবে গেছে।
কর্মকর্তারা বলেছেন, নৌকাডুবির ঘটনায় তারা নিহতদের জাতীয়তা বা তারা ঠিক কোন দেশের নাগরিক তা জানেন না, তবে তারা (নিহতরা) সবাই প্রাপ্তবয়স্ক। তবে নৌকাডুবির এই ঘটনাটি ঠিক কী কারণে ঘটেছে তা স্পষ্ট নয়।
সান দিয়েগো লাইফগার্ড’র প্রধান জেমস গার্টল্যান্ড বলেছেন, বালির বার এবং স্রোতের কারণে ওই এলাকাটি ‘বিপজ্জনক’ হিসেবে উল্লেখযোগ্য। উদ্ধারকারীরা কোনো জীবিতকে খুঁজে পায়নি, তবে কেউ কেউ জরুরি পরিষেবা আসার আগেই হয়তো সৈকত ছেড়ে চলে যেতে পারেন।
সান দিয়েগো কোস্ট গার্ডের সেক্টর কমান্ডার জেমস স্পিটলার বলেছেন, ছোট নৌকায় অতিরিক্ত যাত্রী বহন করার কারণে ‘ঢেউয়ের মধ্যে সেটি উল্টে যায়’। তবে, অন্যটি তীরে পৌঁছাতে সক্ষম হয়। এর আগে ২০২১ সালে সান দিয়েগোর উপকূলে একটি নৌকা দুর্ঘটনার শিকার হলে চারজন মারা যায়। সেই ঘটনায় আহত হয়েছিলেন আরও দুই ডজন মানুষ।
অনলাইন ডেস্ক :
ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় সফল হামলার দাবি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ২১ জুন শনিবার স্থানীয় সময় রাত ১০টায় জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই এ ঘোষণা দেন। পাল্টা বার্তায় ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিও যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করেছেন।
ইরানে হামলার পর ট্রাম্প জানান, যুক্তরাষ্ট্রের বোমারু বিমানগুলো ফোরদো, নাতানজ ও ইসফাহান পারমাণবিক স্থাপনায় পূর্ণমাত্রায় বোমা বর্ষণ করেছে এবং সব বিমান নিরাপদে ফিরে গেছে।
তারপরই কড়া প্রতিক্রিয়া এসেছে তেহরান থেকে। গত ১৮ জুন বুধবার খামেনী টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করে বলেছিলেন, দেশটি যদি ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে তারা এমন ক্ষতির মুখে পড়বে যা ইরানের যে কোনো ক্ষতির চেয়েও বহুগুণ বেশি হবে। ভাষণটিই শনিবার ট্রাম্পের ঘোষণার পর খামেনীর অফিসিয়াল টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে পুনরায় প্রকাশ করা হয়। খামেনি কোথায় সেটি স্পষ্ট না হলেও তার বার্তার মাধ্যমে তেহরান ওয়াশিংটনকে চাপে রাখতে চায়।
এদিকে ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমগুলোও হামলার ঘটনা নিশ্চিত করেছে। আধা-সরকারি সংবাদ সংস্থা তাসনিম জানায়, ক্বোম প্রদেশের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় হওয়ার পর ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনার একটি অংশ শত্রু বিমান হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ক্বোম প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সদর দপ্তরের মুখপাত্র মোরতেজা হেইদারী বলেন, শত্রুর লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত হওয়ার পর আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় হয়ে যায় এবং ফোরদোর একটি অংশে বিমান হামলা হয়।
অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ইরনা নাতানজ ও ইসফাহানেও হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। ইসফাহানের গভর্ণরের সহকারী আকবর সালেহি বলেন, নাতানজ ও ইসফাহানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর আশপাশে বেশ কয়েকটি বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এতে স্পষ্ট, ওই এলাকাও হামলার শিকার হয়েছে।
এসব স্থাপনায় তেজস্ক্রিয় কোনো উপাদান ছিল না বলে দাবি করেছে ইরান। ইরনা এক প্রতিবেদনে জানায়, ইরানের রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার সংস্থার এক কর্মকর্তার বরাতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যেসব স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে, সেগুলোয় এমন কোনো পদার্থ ছিল না যা তেজস্ক্রিয়তা সৃষ্টি করতে পারে।
ওই কর্মকর্তার বক্তব্য থেকে ধারণা করা হচ্ছে, হামলার সম্ভাবনার কথা আঁচ করে ইরানি কর্তৃপক্ষ পূর্বেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামসহ সব তেজস্ক্রিয় উপাদান সরিয়ে নিয়েছিল। ফলে বোমার আঘাতে পরিবেশগত তেজস্ক্রিয় ঝুঁকি তৈরি হয়নি।
চলারপথে রিপোর্ট :
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) ও অস্ট্রেলিয়ান দূতাবাসের প্রতিনিধি দল। পৃথকভাবে আসা পরিদর্শন দলে ইইউর চার সদস্য এবং অস্ট্রেলিয়ান দূতাবাসের তিন সদস্য ছিলেন। সোমবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত পরিদর্শন টিম ক্যাম্পে ছিলেন।
আজ ১৩ নভেম্বর সোমবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ক্যাম্পে আসা ইইউর প্রতিনিধি দলে চার সদস্যর নেতৃত্ব দেন ইউরোপিয়ান এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিসের (ইইএএস) এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক পাওলা পাম্পালোনি ও অস্ট্রেলিয়ান দূতাবাসের তিন সদস্যরের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন ফার্স্ট সেক্রেটারি ঢাকার অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার এমিলি ম্যাকডোনাল্ড।
ইইউর প্রতিনিধি দলটি প্রথমে উখিয়ার কুতুপালং ক্যাম্প-৪ এ পৌঁছে। সেখানে ইউএনএইচসিআর পরিচালিত রেজিস্ট্রেশন সেন্টার ও পরে এক্সটেনশন-৪ এর ডাটা এন্ট্রি সেন্টার পরিদর্শন করেন।
এরপর ক্যাম্প-৪ এ ইউনিসেফ পরিচালিত লার্নিং সেন্টার পরিদর্শন করেছেন তারা। পরে উখিয়ার কুতুপালংয়ের ১৮ ও ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন শেষে দুপুর ২টায় ক্যাম্প থেকে কক্সবাজারের দিকে রওনা দেন। প্রতিনিধি দল বিকাল ৪টার দিকে কক্সবাজারের শরণার্থী ও ত্রাণ প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।
অপরদিকে, অস্ট্রেলিয়ান হাইকমিশনার এমিলি ম্যাকডোনাল্ডের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলটি সকাল ১০টার দিকে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১৩, ১৫ ও ১৯ পরিদর্শন শেষে শরণার্থী কমিশনার কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। তবে প্রতিনিধি দলটি সাধারণ কোনো রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেনি।
১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের উপঅধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. সাইফুজ্জামান বলেন, উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে আসেন ইইউর চার এবং অস্ট্রেলিয়ান দূতাবাসের তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল। এদের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ান ফার্স্ট সেক্রেটারিও ছিলেন। প্রতিনিধি দলটি এনজিও সংস্থার বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। তারা বিকালে ক্যাম্প ছেড়ে কক্সবাজারের উদ্দেশে রওনা দেন।
অনলাইন ডেস্ক :
হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুর পর আগামী ২৮ জুন অনুষ্ঠিত হবে ইরানে নতুন নির্বাচন। সাবেক প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ এই নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। ইরানের গণমাধ্যম ‘ইরান ইন্টারন্যাশনাল’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
আহমাদিনেজাদ সমর্থক পরিচালিত ‘দোলাত বাহার’ টেলিগ্রাম চ্যানেলে শনিবার সমর্থকদের একটি ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে। এতে উল্লেখ করা হয়েছে, পরিস্থিতি অগ্রগতির দিকে যাচ্ছে।
আহমাদিনেজাদ বলেছেন, শুধু ইরানে নয়, গোটা বিশ্বেই দ্রুত পরিবর্তন ঘটছে এবং আমি আশাবাদী যে আমরা শিগগিরই একটি দারুণ পরিবর্তন দেখতে পাব।
সংসদে আহমাদিনেজাদ সমর্থকরা ইতোমধ্যেই আহমাদিনেজাদের সম্ভাব্য প্রার্থিতাকে স্বাগত জানিয়েছেন। তারা দাবি করেছেন, আহমাদিনেজাদই ইরানের অন্যতম জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
ইরানের পার্লামেন্টে তাবরিজ অঞ্চলের প্রতিনিধি আহমাদ আলীরেজা বেইগি বলেছেন, যদি মাহমুদ আহমাদিনেজাদ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন, তাহলে তিনি বিজয়ী হবেন। পাশাপাশি তিনি সতর্ক করে বলেছেন, গার্ডিয়ান কাউন্সিলকে অবশ্যই আহমাদিনেজাদের প্রার্থিতার অনুমোদন দিতে হবে। তিনি যদি প্রার্থী হন এবং এই প্রার্থিতাও যদি বাতিল করা হয় তাহলে সেটার পরিণতি খুব খারাপ হবে।
মাহমুদ আহমাদিনেজাদ ২০০৫ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত পরপর দুই মেয়াদে ইরানের প্রেসিডেন্ট ছিলেন। এর আগে তিনি রাজধানী তেহরানের মেয়র হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু ২০১৭ এবং ২০২১ সালে ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও গার্ডিয়ান কাউন্সিল তার প্রার্থীতার অনুমোদন দেয়নি।
২০১৭ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হওয়ার পর সাবেক এই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পদ্ধতির স্পষ্টবাদী সমালোচক হয়ে ওঠেন। এমনকি প্রকাশ্যে ইরানের শীর্ষ নেতা খামেনিরও তিনি সমালোচনা করেন। তিনি গত দুই বছর ধরে সর্বোচ্চ নেতার ঘনিষ্ঠ অনুগতদের কোপানাল এড়াতে বেশিরভাগ সময় ‘চুপ’ থেকেছেন।
খামেনির উত্তরসূরি এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রার্থী হতে সাংবিধানিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থা ‘গার্ডিয়ান কাউন্সিল’ কর্তৃক অনুমোদন পেতে হয়।