চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মার্ট বাংলাদেশ বির্নিমানে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১২ এপ্রিল বুধবার বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগ,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী মীর নিজাম উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।
কর্মশালায় জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের প্রধানগণ, শিক্ষক, গণমাধ্যম ও এনজিও কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
পরে অংশ গ্রহণকারীদের ১১টি দলে বিভক্ত করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জিয়াউল হক মীর। দলগুলো হল স্মার্ট ল্যান্ড ম্যানেজমেন্ট, স্মার্ট পাবলিক সার্ভিস, স্মার্ট ল এন্ড অর্ডার, স্মার্ট এডুকেশন, স্মার্ট সোশাল সার্ভিস, স্মার্ট সিটি এন্ড ভিলেজ, স্মার্ট এগ্রিকালচার, স্মার্ট হেলথ, স্মার্ট ট্রান্সপোর্টেশন, স্মার্ট ইউটিলিটি ও স্মার্ট এনভায়রনমেন্ট। পরে অংশ গ্রহণকারী দলগুলো স্মার্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিনির্মাণে নিজ নিজ দলের স্বপক্ষে প্রস্তাবনা তুলে ধরেন।
কর্মশালার শুরুতেই স্মার্ট ল্যান্ড ম্যানেজমেন্টের উপর একটি স্লাইড শো প্রদর্শন করেন সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো মোশারফ হোসেন।
তিনি বলেন, সাব রেজিস্ট্রার কার্যালয় ১৯৪৭ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত আনুমানিক ২০-২৫ লাখ দলিল রয়েছে। এসব দলিল স্ক্যান করে ডাটাবেইস তৈরির প্রস্তাবনা তুলে ধরেন তিনি।
পাশাপাশি স্যাটেলাইটের মাধ্যমে নকশাকে সংরক্ষণ করে ই-নকশায় রূপান্তর করে ডাটাবেইস তৈরি করা হলে দলিল নিয়ে ভোগান্তি আর পোহাতে হবে না। কারণ, ভূমি কার্যালয়ের সকল কিছু এখন অনলাইন ভিত্তিক হয়ে গেছে। সকল নথি এখন গ্রাহকদের অনলাইনে সরবরাহ করা হয়। ভ‚মি কার্যালয়ের সকল কাজ ঘরে বসে করা যায়। শুধু সাবরেজিস্ট্রার কার্যালয়ের দলিলের কাজটি অনলাইন ভিত্তিক হয়ে গেলে দুর্ভোগ ও ভোগান্তি কমবে। মানুষকে আর প্রতারিত হতে হবে না।
ভূমি নিয়ে মামলা সংক্রান্ত কারনে বছরের পর বছর বিচারের আশায় আদালতে সময় ব্যয় করতে হবে না। কর্মশালা সঞ্চালনা করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোঃ জিয়াউল হক মীর।
চলারপথে রিপোর্ট :
জীবন বীমা কর্পোরেশনের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সুবর্ণজয়ন্তি উদযাপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৪ মে রবিবার দুপুরে জেলা প্রশাসনের সহায়তায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের লক্ষে বীমা শিল্পের উন্নয়নে বর্তমান সরকার কাজ করছেন। জীবন বীমা কর্পোরেশন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ডেপুটি ম্যানেজার-ইনচার্জ মোঃ মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন এনডিসি মোঃ শরীফ নেওয়াজ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বীমা ফোরামের উপদেষ্টা মোঃ আরজু মিয়া, ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল আলিম সরকার। এছাড়াও অনুষ্ঠানে জীবন বীমা কর্পোরেশনের শাখা ইনচার্জ ফারহানা হক, উন্নয়ন ম্যানেজার, উন্নয়ন কর্মকতা ও এজেন্টগণ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই কেক কেটে সূবর্ণজয়ন্তির উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন জীবন বীমা কর্পোরেশনের উন্নয়ন ম্যানেজার ফেরদৌস রহমান।
চলারপথে রিপোর্ট :
শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের নামের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে বুধবার মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় এমন দাবি জানান তারা।
এর আগে একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শহীদ মিনারে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারের পুস্পস্তবক অর্পণ করার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের নেতারাও ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ‘ভাষা আন্দোলনের সূচনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ার এক মহান ব্যাক্তি শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের মাধ্যমে। পাকিস্তান সংসদ সভায় তিনিই প্রথম বাংলা ভাষার কথা উত্থাপন করেছিলেন। তারপর রাষ্ট্র ভাষার আন্দোলনের মাধ্যমেই মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদদের রক্তের বিনিময়ে এই স্বাধীন বাংলা অর্জিত হয়েছে। ভাষা আন্দোলনে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের অবদান ছিল অতুলনীয়। তাই মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের নামে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানাচ্ছি।
‘ভাষা আন্দোলনের ৭২ বছর পেরোলেও বাংলার সর্বত্রে পুরোপুরি বাংলা ভাষার মর্যাদা পৌঁছায়নি, কিন্তু বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের মধ্যে জাপান, চীন কিন্তু নিজের মাতৃভাষার ব্যবহার নিয়েই বেশ প্রশংসিত, কিন্তু বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আজ বাংলা ভাষার সঠিক ব্যবহার ও তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা নেই বললেই চলে। সেখানে বর্তমান শিক্ষার্থীরা বাংলার ভাষার সঠিক ব্যবহার ও বাংলা ভাষাকে শ্রদ্ধা কীভাবে করবে, এমন প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাবেক সভাপতি ও ইত্তেফাকের জেলা প্রতিনিধি মোহাম্মদ আরজু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাই টিভির জেলা প্রতিনিধি আ.ফ.ম কাউসার এমরান, সদস্য ও সমকালের স্টাফ রিপোর্টার আবদুন নুর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আমাদের সময়ের জেলা প্রতিনিধি দীপক চৌধুরী বাপ্পি, দ্য ডেইলি পোস্টের জেলা প্রতিনিধি সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, প্রেস ক্লাবের তথ্য ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক ও আজকালের খবরের জেলা প্রতিনিধি মোজাম্মেল হোসেন, সাধারণ সদস্য ও মাছারাঙা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি আশেক মান্নান হিমেল।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন বছরের প্রথম দিনেই প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যে পাঠ্য বই তুলে দেয়া হয়েছে।
আজ ১ জানুয়ারি সোমবার সকালে শহরের অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন বই তুলে দেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) এস.এম শান্তুনু চৌধুরীর সভাপতিত্বে বই বিতরণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ জুলফিকার হোসেন, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ শামছুর রহমান।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, সুখী, সমৃদ্ধ দেশ গড়তে হলে মানসম্মত শিক্ষার প্রয়োজন। বর্তমান সরকারের লক্ষ্য হচ্ছে ২০৪১ সালের মধ্যে সুখী সমৃদ্ধদেশ গড়া। আজকের শিশুরা আগামী দিনে দেশ গড়ার কারিগর। যদি শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষা দেয়া না হয়, তাহলে ২০৪১ সাললের মধ্যে সুখী, সমৃদ্ধ দেশ গড়া সম্ভব হবে না। তিনি শিক্ষার্থীদেরকে মানসম্মত শিক্ষাদানের জন্য শিক্ষক ও অভিভাবকদের প্রতি আহবান জানান।
এদিকে নতুন বছরের প্রথম দিনেই কাঙ্ক্ষিত বই পেয়ে শিক্ষার্থীরাও খুশী। নতুন বই পেয়ে স্থানীয় আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেনীর শিক্ষার্থী অন্বেষা পাল বলেন, নতুন বই পাওয়ার জন্য মুখিয়ে ছিলাম। বই পেয়ে আমি খুব খুশী হয়েছি।
একই বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তানিয়া রহমান বলেন বছরের প্রথম দিনেই বই পেয়ে আমরা বেশ উচ্ছসিত।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এ বছর প্রাথমিক পর্যায়ে ২ হাজার ২শ ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৫ লাখ ৫৮ হাজার ৩৫৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ২৪ লাখ ১২ হাজার ১০৫টি বিতরন করা হবে।
আর মাধ্যমিক পর্যায়ে ৩৪৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩ লাখ ৪৫ হাজার ২৪৩ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৩৮ লাখ ১ হাজার ২৫০টি বই বিতরন করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএ’র উদ্যোগে একই দিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্টিক গ্রহন উদ্বোধন করা হয়েছে।
১৪ মার্চ মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট (এডিএম) হেলেনা পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড এপস) এ.এইচ.এম. কামরুল ইসলাম, সড়ক ও জনপথ, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী নিজাম উদ্দিন আহমেদ, সিভিল সার্জনের প্রতিনিধি ডাঃ মাহমুদুল হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের (টিটিসি) অধ্যক্ষ ওয়ালিওল্লাহ মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা ট্রাক মালিক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান তানিম, জেলা নাগরিক ফোরামের সভাপতি সাংবাদিক পিযুষ কান্তি আচার্য, সাংবাদিক শাহাদাৎ হোসেন, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর দেবব্রত কর।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিআরটি’র ব্রাহ্মণবাড়িয়া সার্কেলের সহকারি পরিচালক আবু আশরাফ সিদ্দিকী।
অনুষ্ঠানে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আসা পরীক্ষার্থী সদর উপজেলার সুলতানপুর গ্রামের আবদুল কাইয়ূম বলেন, আগে ফরম পূরণ করে ব্যাংকে গিয়ে সারিতে দাঁড়িয়ে টাকা জমা দিতে হতো। পরে বিআরটিএ’র কার্যালয়ে নথিপত্র জমা দিয়ে অপেক্ষা করতাম।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ওই কার্যালয়ে ১০/১২বার যেতে হতো। কিন্তু এবারই প্রথম একদিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক গ্রহন করা হয়েছে। এতে ভোগান্তি কমেছে।
পরীক্ষার্থী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের মাস্টার্স প্রথম বর্ষের ছাত্র সুজন ভূইয়া বলেন, তিনি জাপানি ভাষা শিখেছেন। আগে দালালের মাধ্যমে ছোট ভাইয়ের ড্রাইভিং লাইসেন্স করেছি। এবার দালালের কাছে যেতে হয়নি। গত সোমবার মুঠোফোনে পরীক্ষার বার্তা পেয়েছি। মঙ্গলবার সকালে এসে পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক দিয়েছি।
পরীক্ষার্থী কসবার উপজেলার বাসিন্দা ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের ইসলামী ইতিহাস ও সংস্কৃতির ¯স্নাতকোত্তরের ছাত্র বাকি বিল্লাহ বলেন, নিজে নিজে অনলাইনে আবেদন করেছি। মুঠোফোনে বার্তা পেয়ে একদিনেই সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পেরেছি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে একই দিনে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা ও বায়োমেট্টিক গ্রহন সরকারের একটি ভালো উদ্যোগ। সড়ক পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় এটি একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।
তিনি বলেন, সড়ক, মহাসড়কে শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে ও দুর্ঘটনারোধে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। তিনি দুর্ঘটনারোধে স্কুল-কলেজে প্রচারিভিযান করতে বিআরটিএ’র কর্মকর্তাদের প্রতি আহবান জানান।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম আরো বলেন, সরকার দুর্ভোগ কমাতে এই উদ্যোগ গ্রহন করেছে। সবাইকে বিষয়টি জানতে হবে যে, হয়রানি ও দুর্ভোগ ছাড়াই একদিনে লাইসেন্সের পরীক্ষা ও বায়োমেট্রিক গ্রহন করা হয়। কেউ লাইসেন্সের জন্য কোনো বাড়তি টাকা দাবি করলে বিষয়টি তাঁকে জানানোর জন্য তিনি পরীক্ষার্থীদের বলেন। অনুষ্ঠানে ৬০ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করেন।