চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে প্রতি বছরের ন্যায় এবারো সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাংলা পঞ্জিকার নিয়ম অনুযায়ী পহেলা বৈশাখ ঐতিহ্যবাহি শুঁটকি মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই মেলার বড় বৈশিষ্ট হচ্ছে “বিনিময় প্রথা”। অর্থাৎ পণ্যের বিনিময়ে পণ্য।
উপজেলা সদরের কুলিকুন্ডা গ্রামের উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যলয় মাঠে বসে এই মেলা। মেলা উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে শুঁটকি ব্যবসায়ীরা শুঁটকি নিয়ে আসেন মেলায়। জেলার বিভিন্ন উপজেলাসহ আশপাশ জেলা থেকে ভোজন রসিকরা আসেন এই মেলায় শুঁটকি কিনতে। পছন্দের শুঁটকি কিনে ক্রেতারা তৃপ্ত হন। শুঁটকি মেলায় প্রায় দুই শতাধিক জাতের শুঁটকির পসরা নিয়ে বসেন দোকানিরা। এসব শুঁটকির মধ্যে ছিলো বোয়াল, গজার, শোল, বাইম, ছুড়ি, লইট্টা, পুটি ও টেংরাসহ নানা জাতের দেশীয় মাছের শুঁটকি। এছাড়াও মেলায় ভারত থেকে আমদানি করা বিভিন্ন প্রজাতির শুঁটকিও উঠে।
মেলায় জেলার বিভিন্ন এলাকার শুঁটকি ব্যবসায়ীরা ছাড়াও চট্টগ্রাম, সিলেট ও সুনামগঞ্জ থেকে শুঁটকি নিয়ে আসেন ব্যবসায়ীরা। মেলায় সামুদ্রিক অনেক বিরল জাতের মাছের শুঁটকি ছাড়াও ইলিশ ও কার্প জাতীয় মাছের ডিমের শুটকি উঠে।
স্থানীয়রা জানান, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বাংলা পঞ্জিকার নিয়ম অনুযায়ী প্রতি বছর পহেলা বৈশাখে উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামে এই শুঁটকি মেলা অনুষ্ঠিত হয়। তারা বলেন, প্রায় দুইশ বছরেরও অধিক সময় ধরে পহেলা বৈশাখে এখানে শুটকি মেলা বসে। প্রতি বছরই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ব্যবসায়ীরা তাদের শুঁটকি নিয়ে আসেন মেলায়। এই শুঁটকি মেলার বড় বৈশিষ্ট হচ্ছে “বিনিময় প্রথা”। অর্থাৎ পণ্যের বিনিময়ে পণ্য। ভোরে মেলা বসার পর সকাল ১০টা পর্যন্ত বিনিময়ের মাধ্যমে চলে বেচা কেনা। এ কারণেই ধারণা করা হয় এই মেলার ইতিহাস অনেক পুরনো।
মেলায় শুঁটকি কিনতে আসা উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রুবেল মিয়া ও উপজেলার নুরপুর গ্রামের মতি মিয়া বলেন, আমরা যখন ছোট ছিলাম, তখন বাপ-দাদার সাথে এই মেলা এসেছি। এবারো শুঁটকি কেনার জন্য মেলায় আসছি।
উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামের বাসিন্দা মজিবুর রহমান সর্দার বলেন, এখানে শত বছরের বেশী সময় ধরে নিয়মিত ভাবে এই মেলা বসছে। এই মেলায় এখনো বিনিময় প্রথা চালু থাকায় আমরা ধারণা করছি, এ মেলা আদিম কালের। এই মেলা আমাদের কুলিকুন্ডা গ্রামের ঐতিহ্য বহন করে।
মেলায় শুঁটকি কিনতে আসা উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামের মহব্বত আলী বলেন, প্রাচীনকালে যখন কাগজের মুদ্রা প্রচলন হয়নি তখন থেকেই কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ফসলের বিনিময়ে এখান থেকে শুঁটকি কিনতেন। কালের বির্বতনে এই মেলার জৌলুস অনেকটা কমেছে। হ্রাস পেয়েছে বিনিময় প্রথাও। তিনি বলেন, ঐতিহ্য হিসেবে এই মেলায় শুঁটকি কেনার জন্যে এসেছি। ছোট বেলায় বাবার সাথে এই মেলায় আসতাম।
মেলায় শুঁটকি নিয়ে আসা ব্যবসায়ী কৃষ্ণদাস বলেন, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারনে হ্রাস পেয়েছে ঐতিহ্যবাহী পণ্য বিনিময় প্রথা। এখন নামে মাত্র এই প্রথা চালু আছে। তিনি বলেন, আমি প্রতি বছরই শুঁটকি নিয়ে মেলায় আসি।
স্থানীয়রা জানান, একদিনের মেলায় লাখ লাখ টাকার শুঁটকি বিক্রি হয়। ব্যবসায়ীরা শুঁটকি বিক্রি করে লাখ লাখ টাকা নিয়ে নির্বিঘ্নে বাড়ি ফিরে যায়। এছাড়াও মেলায় গৃহস্থালী পণ্যসহ বিভিন্ন ধরনের খেলনা বিক্রি হয়। তবে এবার শুঁটকির আমদানি বেশী হলেও দাম ছিল চড়া।
মেলা পরিচালনা কমিটির সভাপতি ওহাব আলী জানান, বিনিময় প্রথার ঐতিহ্য ধরে রাখার জন্যে আজো অল্প পরিসরে সূর্যোদয়ের সাথে-সাথে কিছুক্ষনের জন্যে পণ্য বিনিময়ের মাধ্যমে শুঁটকি বেচা-কেনা শুরু হয়। পরে চলে টাকা দিয়ে বেচা-কেনা।
তিনি জানান, “বাংলা পুঞ্জিকা অনুযায়ী বছরের প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ উপলক্ষ্যে উপজেলার কুলিকুন্ডা গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ সহ আশপাশের জমিতে বসে ঐহিত্যবাহী শুটকি মেলা। তিনি বলেন, পূর্ব পুরুষদের কাছ থেকে শুনেছি, মোগল আমল থেকেই এখানে শুঁটকি মেলা হয়ে আসছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
এনটিভিতে প্রচারিত জনপ্রিয় প্রতিযোগিতা ‘পিএইচপি কুরআনের আলো’-এর রানার্সআপ হাফেজ ক্বারী সালমান ফারসিকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে।
আজ ২৯ এপ্রিল শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার খান্দুরা গ্রামে আয়োজিত এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেশবরেণ্য আলেম-উলামা ও স্থানীয়দের উপস্থিতিতে তাকে স্বর্ণপদক দেয় সৈয়দ মুর্শেদ কামাল স্মৃতি সংসদ।
সৈয়দ মাসউদ বখত কায়েদের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শায়খ সৈয়দ গোলাম কিবরিয়া আজহারী, পীর মাওলানা আলাউদ্দিন আল কাদেরী, নাসিরনগর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সৈয়দ ফজলে ইয়াজ হুসেন চিশতী, খান্দুরা ইসলামীয়া দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা জহিরুল ইসলাম, সৈয়দ মুর্শেদ কামাল স্মৃতি সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দ সাজ্জাদ মুর্শেদ সোহান, সৈয়দ রাফিউল আব্দাল এবং সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম সৈয়দ মুর্শেদ কামালের বড় সন্তান সৈয়দ শাফায়েত মুর্শেদ শুভ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতি লিমিটেড এর ৩৯ তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ৬ মার্চ বুধবার সমিতির প্রশিক্ষণ মিলনায়তনে ইউসিসি‘র অন্তবর্তী ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা মো: মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।
সহকারী উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা কমল চন্দ্র বনিকের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা মো: ইমরানুল হক ভূইয়া।
বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা সমবায় কর্মকর্তা ফারজানা খন্দাকার, ইউসিসি‘র চেয়ারম্যান ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রদীপ কুমার রায়।
সভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী, ইউসিসির সাবেক সহ-সভাপতি নবী নেওয়াজ ভূঁইয়া, ইউসিসির সহ-সভাপতি সাংবাদিক আকতার হোসেন ভূঁইয়া, সমবায়ী হুমায়ুন করীর ভূঁইয়া, অরুণ জ্যোতি ভট্রাচার্য প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা মো: তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া।
সভায় আয়-ব্যয় ও প্রতিবেদন পাঠ করেন উপজেলা পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্ত মো: তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া।
সভায় উপজেলার বিভিন্ন সমিতির সভাপতি/ম্যানেজারগণ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির এক ডিলারের বিরুদ্ধে চাল বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কর্মসূচির আওতায় সুবিধাভোগীদের ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি চাল দেওয়ার কথা। তবে দেওয়া হচ্ছে ২৭-২৮ কেজি। বিতরণের সময় সরকারি প্রতিনিধি হিসেবে ট্যাগ অফিসার থাকার কথা থাকলেও সে নিয়ম মানা হচ্ছে না। এতে ঠকছেন হতদরিদ্ররা। বিষয়টি ডিলার স্বীকার করলেও একে অন্যকে দায়ী করছেন সংশ্লিষ্টরা।
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন সঠিক ওজনে চাল দিচ্ছেন না ডিলার। উপজেলার ফান্দাউক গ্রামে এ অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে। অভিযুক্ত ডিলারের নাম মো. বদর আলম। তিনি ওই গ্রামের বাসিন্দা। এমন অভিযোগ পাওয়ার পর সরেজমিন গিয়ে সুবিধাভোগীদের চাল মেপে পাওয়া গেছে ২৮ কেজি।
উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, হতদরিদ্রদের জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১৩টি ইউনিয়নে ২৬ ডিলার ও ৮ হাজার ৭০৫ উপকারভোগীর নাম অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। ফান্দাউক ইউনিয়নের ডিলার বদর আলমের মাধ্যমে ৩০৪ জন চাল পাচ্ছেন। গত ২২ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়েছে চাল বিতরণের কাজ। শেষ হওয়ার কথা ৭ মার্চ।
গত সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে সরেজমিন দেখা গেছে, ডিলার বদরের দোকানের সামনে কয়েকশ লোক জড়ো হয়েছেন। তাঁরা কার্ড দেখিয়ে সারিবদ্ধভাবে চাল নিচ্ছেন। কয়েকজন ওজনে কম দেওয়ায় চাল না নিয়ে বাড়িতে চলে যান। প্রতিবাদ করলে নাম কেটে দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ তাঁদের।
সেখানে কথা হয় শিউলি বেগম ও মুর্শিদা বেগমের সঙ্গে। তাঁরা জানান, অশিক্ষিত হওয়ায় মিটারের মাপ বোঝেন না। বাড়িতে চাল নিয়ে দেখেন তিন কেজি কম। বেশি কথা বললে নাম কেটে দেবে। এ জন্য কিছু বলার সাহস পান না।
আলাল মিয়া, নজরুল মিয়া ও পৈলন খাঁ অভিযোগ করেন, চাল নিতে এলে ডিলার বলেছে, দুই কেজি কম নিতে হবে। এ জন্য তাঁরা চাল নেবেন না। দুই বছর ধরেই কম দেওয়া হচ্ছে। চাল দেওয়ার সময় সরকারি লোক থাকার কথা। কিন্তু তারা ৫-১০ মিনিট থেকে চলে যায়। এ দিন সরকারি লোক আসেনি বলে জানান তাঁরা।
এসব অভিযোগের বিষয়ে ডিলার মো. বদর আলম বলেন, ‘আমার কী করার আছে। সরকারি গুদাম থেকে বস্তায় দু-তিন কেজি চাল কম থাকে। এরপরও আমি বলেছি ৩০ কেজি করে চাল দেওয়ার জন্য। হয়তো শ্রমিকরা ভুল করেছে।’ ট্যাগ অফিসার ছাড়া চাল দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আজকে ট্যাগ অফিসার আসেনি।’
সরকারি ট্যাগ অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করার কথা উপজেলা স্বাস্থ্য সহকারী মো. মোজাম্মেল হকের। তিনি সেখানে ছিলেন না। তিনি বলেন, ‘আমি সরকারি চাকরি করি। আমার দায়িত্ব হাসপাতালে। চাল বিতরণে অনিয়ম হলে সেটা আমার দেখার কথা না। সেটি দেখবেন খাদ্য কর্মকর্তা।’
ডিলার ও ট্যাগ অফিসারের এমন দাবির বিরোধিতা করে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার আচার্য বলেন, ‘চাল বিতরণের সময় ট্যাগ অফিসার উপস্থিত থাকবেন। গুদাম থেকে চাল কম দেওয়ার সুযোগ নেই।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফকরুল ইসলাম বলেন, হতদরিদ্রদের চাল বিতরণে ওজনে কম দেওয়ার সুযোগ নেই। অভিযোগ সত্য হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বিভিন্ন ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে নাসিরনগর থানা পুলিশ।
আজ ২৯ মে সোমবার দিনব্যাপী চলা এই অভিযান শেষে ৬৩ টি পল, ৩৭ টি চল, ১৪৭ টি চোখা শলা, ১৩১ টি বাঁশের লাঠি, ৭ টি আচরা, ১ টি রামদাসহ সর্বমোট ৩৮৬ টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
এসময়, ধরমন্ডল ইউনিয়নে নাসিরনগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকারের নেতৃত্বে এসআই মোঃ নুরে আলম, এএস আই শফিকুল ইসলাম, এএসআই শফিকুর রহমান, পূর্বভাগ ইউনিয়নে সঞ্জয় কুমার সরকার এর নেতৃত্বে এসআই আবু ইসহাক, এএসআই মহোসিন আলী এবং কুন্ডা ইউনিয়নে এসআই সৈয়দ আশরাফ উদ্দিন, এএসআই মোঃ আনোয়ারুল হক সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করেন।
শান্তি শৃংখলা রক্ষার্থে উপজেলা ব্যাপী এই অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন নাসিরনগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার।
চলারপথে রিপোর্ট :
পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলেক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে গরীব ও অসহায় মানুষের মধ্যে শাড়ি ও লুঙ্গী বিতরণ করেছেন বাংলাদেশ কৃষকলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়া।
আজ ১৭ এপ্রিল সোমবার সকালে নাজির মিয়া তার নাসিরনগর সদরের বাসভবনে এসব ঈদ বস্ত্র বিতরণ করেন। শাড়ী-লুঙ্গি বিতরণ অনুষ্ঠানে উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি মোঃ অলি মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ কৃষকলীগের অর্থ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ নাজির মিয়া।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি রুমা আক্তার, জেলা কৃষকলীগের সদস্য এম.এ কাসেম, হাজী সামছু মিয়া, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম নুরে আলম, উপজেলা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি গোলাম মোঃ আরমান মিয়া প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে উপজেলার সদর ও বুড়িশ্বর ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামের দুঃস্থ ও অসহায় মানুষদের মধ্যে শাড়ি ও লুঙ্গী বিতরণ করা হয়। পর্যায়ক্রমে উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের দুঃস্থ ও অসহায় মানুষের মাঝে শাড়ি ও লুঙ্গি বিতরণ করা হবে।