চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টাসহ ৭ বিএনপি নেতাকর্মী আওয়ামী লীগে যোগদান করেছেন। ঈদুল ফিতরের পর ২০ টাকা দিয়ে আওয়ামী লীগের দলীয় সদস্য ফরম সংগ্রহ করে গাজীর বাজারস্থ আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ে ফরম জমা দেন।
তাদেরকে বরণ করে নেয় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা মজুন মিয়া, অহিদ ভূঁইয়া, যুবলীগ নেতা শফিকুল ইসলাম, হেলাল উদ্দিন ভূঁইয়াসহ অন্যরা। তারা সবাই দক্ষিণ ইউনিয়নের বাসিন্দা।
যোগদানকৃতরা হলেন- উপজেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা কাউছার আহমেদ ভূঁইয়া, দক্ষিণ ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সভাপতি মোঃ ইলিয়াছ মিয়া, ইউনিয়ন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম মেম্বার, যুবদল নেতা মোরশেদ মিয়া, বিএনপি সমর্থক সাইফুল ইসলাম, কালা মিয়া ও নজরুল মিয়া। মূলত কসবা-আখাউড়ার সংসদ সদস্য ও আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের উন্নয়ন কর্মকান্ডে সন্তুষ্ট হয়ে মন্ত্রীকে সম্মান ও ভালোবেসে বিএনপির ওই নেতারা আওয়ামীলীগে যোগদান করেছেন বলে জানা গেছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র কয়েক মাস বাকি। এ সময়ে বিএনপি নেতাদের আওয়ামী লীগে যোগদানের মাধ্যমে দলের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করছেন আওয়ামীলীগের নেতারা। আরও কিছু বিএনপি নেতাকর্মীর আওয়ামীলীগে যোগদান করার সম্ভাবনা রয়েছেও বলে তারা জানান।
জানতে চাইলে সদ্য আওয়ামী লীগে যোগদানকৃত আবুল কালাম মেম্বার বলেন, আমি ইউপি সদস্য থাকাকালে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের অনেক সহযোগিতা পেয়েছি। তিনি এলাকার অনেক উন্নয়ন করেছেন। আইনমন্ত্রীর উন্নয়ন কর্মকান্ডে সন্তুষ্ট হয়ে তাঁকে ভালোবেসে আমি আওয়ামী লীগে যোগদান করেছি।
বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা কাউছার আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, আমি অসুস্থ হয়ে অনেক দিন যাবত রাজনীতিতে নিষ্ক্রিয় ছিলাম। এলাকার আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দের অনুরোধে আওয়ামী লীগে যোগদান করেছি। তাছাড়া আমার নিজেরও ইচ্ছা ছিল।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে উপজেলা যুবলীগের সদস্য ও স্থলবন্দরের ব্যবসায়ী মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, আওয়ামীলীগ একটি বৃহৎ রাজনৈতিক দল। এখানে নতুনরা আসবে এটাই স্বাভাবিক। মূলত তারা মন্ত্রী মহোদয়কে (আইনমন্ত্রী) ভালোবেসে ও সম্মান করে আওয়ামী লীগে যোগদান করেছেন। তাদেরকে আমরা স্বাগত জানাই। তাদের যোগদানের মাধ্যমে দল আরও শক্তিশালী হবে বলে বিশ্বাস করি। আওয়ামী লীগের অনেক বড় দল। নতুন যারা এসেছেন তারা ধৈর্য্য ধরে দলের পক্ষে কাজ করলে দল যথা সময়ে তাদেরকে নিশ্চই মূল্যায়ন করবে।
জানতে চাইলে উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব মোঃ খোরশেদ আলম বলেন, ২০০৮ সালের পর দলের দু:সময় থেকেই তারা বিএনপির রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত নয়। তাদেরকে ছাড়াই আমরা রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড করছি।
দক্ষিণ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মোঃ মজনু মিয়া বলেন, যারা আওয়ামী লীগের কর্মকান্ড এবং নেতাদের আচার ব্যবহারে সন্তুষ্ট হয়ে দলে যোগদান করতে চায় তাদেরকে আমরা যোগদান করাচ্ছি। এ পর্যন্ত ৩৫টি ফরম বিক্রি হয়েছে বলে তিনি জানান।
আখাউড়া প্রতিনিধি :
প্রথম দেখায় জায়গাটিকে সড়ক বলে বোঝাই দায়। নোংরা পানি-কাদায় একাকার হয়ে আছে শতাধিক পরিবারের চলার পথটি। কয়েক মাস ধরে এমন ভোগান্তিতে আছেন আখাউড়া উপজেলার ধাতুরপহেলা গ্রামের কয়েকশ মানুষ। চলার পথের এ অবস্থার কারণে তাঁদের পরিবারের ছেলে-মেয়েদের বিয়েও ভেঙে যায় বলে জানিয়েছেন কয়েকজন ভুক্তভোগী।
গ্রামবাসীর ভাষ্য, প্রভাবশালী কয়েকটি পরিবারের বাড়ির নোংরা পানি সরাসরি পড়ছে সড়কটিতে। ফলে দীর্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে সেখানে। ইট ফেলে হাঁটার ব্যবস্থা করেছেন ভুক্তভোগীরা। এভাবে চলাচল করতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে প্রায়ই দুর্ঘটনা ঘটছে।
এক ভুক্তভোগী বলেন, মোগড়া ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি হাবিবুর রহমানের গোয়াল থেকে প্রতিদিন গরুর বর্জ্য মেশানো পানি সরাসরি এখানে পড়ে। এ ছাড়া ভুট্টো মিয়া, আমির হোসেন, সেলিম মেম্বার, নাজির মিয়া, হামদু মিয়া, বিল্লাল, আনার, হেলাল, শামিম ও মোতালিব মিয়ার বাড়ির শৌচাগারের নোংরা পানি ও কলতলার পানিও উপচে আসে এ পথে। তবে তাঁরা প্রভাবশালী হওয়ায় প্রতিবাদ করতে পারছেন না।
আনু মিয়া নামের এক ভুক্তভোগী বলেন, ‘আমার মেয়ের বিয়ের জন্য পাত্রপক্ষের লোকজন এ পথের জন্য আসতে পারে না। লজ্জায় পড়তে হয়।’ শুধু তাই নয়, কিছুদিন আগে তাঁর এক সন্তানও নোংরা পানির কারণে অসুস্থ হয়েছিল। পরে তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে হয়।
হাবিবুর রহমান বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘শুধু আমার বাড়ির গোয়ালের পানিই নয়, আরো কয়েকটি পরিবারের পানি রাস্তায় পড়ে।’ তবে মানুষ চলাচলের জন্য রাস্তাটি উপযোগী করতে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. আলমগীর হোসেন বলেন, কয়েকটি পরিবারের ময়লা পানির কারণে শতাধিক পরিবার ওই পথ দিয়ে চলাচল করতে পারছে না। বিষয়টি চেয়ারম্যানও জানেন। তিনি দ্রুতই উভয়পক্ষকে ডাকবেন।
ইউপি চেয়ারম্যান মো. আব্দুল মতিন বলেন, রাস্তায় কেউ প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করতে পারবে না। এটা সম্পূর্ণ বেআইনি। সবার সঙ্গে আলোচনা করে দ্রুত বিষয়টি সমাধানের আশা করছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় জুয়া খেলাকে কেন্দ্র করে ছাত্র-জনতার ওপর সন্ত্রাসী হামলা করেছে জুয়াড়িরা। হামলায় তিন যুবক আহত হয়েছে। এদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকার একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
১৫ আগস্ট বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পৌর শহরের খড়মপুর এলাকায় জুয়া খেলায় বাধা দেওয়ায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহতরা হলেন খড়মপুর গ্রামের আশিক খাদেম (৩০), নারায়ণপুর গ্রামের রিফাত (২৫) ও উমেদপুর গ্রামের আমজাদ (২৮)। তারা সবাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাথে যুক্ত ছিলেন। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।
ছাত্র আন্দোলনকারীদের সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘ দিন ধরে খড়মপুর এলাকার রেললাইনের পশ্চিম পাশে জুয়ার আসর বসিয়ে সাধারণ মানুষের টাকা পয়সা লুটে নিচ্ছে একটি চক্র। বিষয়টি জানতে পেরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কিছু সচেতন ছাত্র ও স্থানীয় যুবকরা ওই এলাকায় যায়। জুয়াড়িদেরকে জুয়া বসানোর কারণ জানতে চাওয়ার সাথে সাথে তাদের ওপর হামলা করা হয়।
দুষ্কৃতিকারীরা ছাত্র-যুবকদেরকে এলোপাথারি মারধর করে ও ধারালো বস্তু দিয়ে আঘাত করে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। হামলায় আশীষ, রিফাত ও আমজাদসহ কয়েকজন আহত হয়। আহতদেরকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেওয়া হয়। তবে আশঙ্কাজনক হওয়ায় আশীষ খাদেমকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আখাউড়া উপজেলার সমন্বয়ক মোঃ শাহরীয়ার হাসান বলেন, জুয়া বসানোর বিষয়ে কথা বলতে চাইলে বাছির মিয়ার নেতৃত্বে তার সাঙ্গপাঙ্গারা আমাদের উপর অতর্কিত হামলা করে। হামলায় বেশ কয়েকজন আহত হয়। এ ব্যপারে আখাউড়া থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।
আহত আশীষ খাদেমের বাবা কাজল মোল্লা খাদেম বলেন, আশীষের শরীরে ধারালো বস্তুর ৫/৬টি আঘাত রয়েছে। পিঠের আঘাতটি খুব গভীর। তার একটি অপারেশন হয়েছে। এখনও আশঙ্কামুক্ত নয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘন করে নির্বাচনী প্রচারণায় ল্যামিনেটিং করা পোস্টার ব্যবহারের অভিযোগে দুই প্রার্থীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল ৯ মে বৃহস্পতিবার রাতে আখাউড়া উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এস.এম রাহাতুল ইসলাম এই জরিমানা করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মুরাদ হোসেনকে পাঁচ হাজার এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলুকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে তাদের ল্যামিনেটিং করা পোস্টার দেখতে পায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভুয়া পুলিশ ক্লিয়ারেন্স নিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় আখাউড়া ইমিগ্রেশনে আটক হয়েছেন মো. হৃদয় নূর (২২) নামে এক যুবক। ৩১ জুলাই সোমবার দুপুরে তাকে আটকের পর আখাউড়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে ইমিগ্রেশন পুলিশ।
আটক হৃদয় নূর ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের নয়নপুরের হান্দু মিয়ার ছেলে।
আখাউড়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম জানান, হৃদয় নূর নামে এক যুবক ক্রোয়েশিয়া যেতে প্রস্তুতি নিয়েছিলেন। বাংলাদেশে কোনো দূতাবাস না থাকায় সোমবার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের দিল্লিতে থাকা ক্রোয়েশিয়া দূতাবাসে যাচ্ছিলেন। এ সময় আখাউড়া ইমিগ্রেশনে তার কাগজপত্র যাচাই-বাছাইকালে হৃদয়ের পুলিশ ক্লিয়ারেন্সটি নকল বলে সন্দেহ হয়। ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করেন। যেহেতু তার বাড়ি সদর উপজেলায় তাই তাকে জেলা গোয়েন্দা শাখায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এই বিষয়ে জানতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আফজাল হোসেনের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন জানান, আটক যুবকের মোবাইলে পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের সফট কপি ছিল, কোনো হার্ড কপি ছিল না। এর স্বাক্ষর সন্দেহজনক ছিল। নকল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়ায় তাকে আটক করা হয়েছে। আমরা গুরুত্বের সঙ্গে খতিয়ে দেখছি এর পেছনে কে বা কোন চক্র কাজ করছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া উপজেলায় শরীফুল ইসলাম ভূঁইয়া (৩৬) নামে এক ইসলামী বক্তাকে ছুরি দিয়ে জিহ্বা কেটে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় তার শরীরের বিভিন্ন অংশেও আঘাত করা হয়।
উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ৪ মার্চ শনিবার গভীর রাতে উপজেলার আজমপুর এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
তিনি সদর উপজেলার চাপুইর গ্রামের মাওলানা আব্দুর রশিদ ভুঁইয়ার ছেলে ও বিজয়নগর উপজেলার শ্রীপুর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার আরবি প্রভাষক।
আহত শরীফুলের ছোট ভাই মওদুদুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, রাতে বিজয়নগর উপজেলার দৌলতবাড়ি এলাকায় একটি মাহফিল থেকে মোটরসাইকেলে করে বাড়ি ফিরছিলেন তার ভাই। পথে আজমপুর রেলস্টেশনের পাশে ৭/৮ জন তার গতিরোধ করে অতর্কিতভাবে হামলা চালায়। এ সময় তারা শরীফুলের জিহ্বার বেশিরভাগ অংশ কেটে ফেলে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে।
এছাড়াও তার সঙ্গে থাকা ওবায়দুল্লাহ (৩৪) নামে অপর একজন আহত হন। তিনি আরো বলেন, তার ভাই বিভিন্ন সময় ওয়াজ মাহফিলে শিয়া অনুসারীদের নিয়ে বক্তব্য রেখে থাকেন। ধারণা করা হচ্ছে, শিয়া অনুসারীরাই এ হামলার সঙ্গে জড়িত।
আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক ইসলাম উদ্দিন দুলাল বলেন, শিয়া অনুসারীদের নিয়ে বক্তব্য দেওয়ার কারণে পূর্ব পরিকল্পনা করে এমন হামলা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সেই সঙ্গে দ্রুত হামলাকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম বলেন, এমন একটি ঘটনা আমরা শুনছি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।