চলারপথে রিপোর্ট : ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪০ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা। এ সময় মাদকদ্রব্যবাহী একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করা হয়। গতকাল শনিবার বিকেলে সদর উপজেলার বিয়াল্লিশ্বর এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, পিকআপ ভ্যান চালক কসবা উপজেলার আড়াইবাড়ি দক্ষিণপাড়ার সোহাগ মিয়া (২৬) ও একই এলাকার মোঃ শাহিন মিয়া (২২)।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর,ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সহকারি পরিচালক মোঃ মিজানুর রহমান জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে সদর উপজেলার বিয়াল্লিশ্বর এলাকা থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এ সময় মাদকদ্রব্য বহনকারী একটি পিকআপ ভ্যান জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় সদর মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরে সম্পত্তির লোভে জাহানারা বেগম (৭০) নামে এক বৃদ্ধা মাকে তিন মাস ধরে তালাবদ্ধ ঘরে বন্দি রেখেছিল সন্তানরা। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার পৌরসভার গোর্কণঘাট এলাকার প্রয়াত হাজী মো. আবদু মিয়ার স্ত্রী।
আজ ১৬ আগস্ট শুক্রবার সকালে তাকে উদ্ধার করে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ৩৩ বীর। এই সময় আটক করা হয় সন্তানদের। তার ৯ ছেলে ও ৩ মেয়ে তারা তাদের মায়ের কাছ থেকে সম্পত্তি নেওয়ার জন্য পাশবিক এই কান্ড করেন।
গোপন সংবাদের মাধ্যমে খবর পেয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ৩৩ বীর একটি অভিযানিক দল জেলা শহরের গোর্কণঘাট এলাকায় বৃদ্ধ জাহানারা বেগমকে উদ্ধার করেন। এসময় সেনাবাহিনীর দলটি ঘটনাস্থল থেকে তার ৮ সন্তানকে আটক করে নিয়ে আসে। এই সময় তার সন্তানরা মায়ের কাছে ক্ষমা প্রার্থণা করেন।
পৌরসভা ৭ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর মো. ফারুক আহামেদ মুচলেকা দিয়ে তাদের ছাড়িয়ে নিয়ে যান। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদে থাকা সেনাবাহিনীর অস্থায়ী ক্যাম্পের ইনচার্জ ৩৩ বীরের ওয়ারেন্ট অফিসার দিদারুল আলম দিদার জানান, সম্পত্তির জন্য তাদের মাকে তিন মাস ঘরবন্দি করে রাখে সন্তানরা। পাশাপাশি তাদের মাকে মারধর করে, নিয়মিত খাবার না দেওয়া, বস্তায় ভরে হত্যার হুমকিও দিয়ে আসছিল।
তারা তাদের ভুল বুঝতে পারায় স্থানীয় কাউন্সিলের মাধ্যমে তাকে মায়ের কথামত তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্থানীয় সংসদ সদস্য, বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, খাদ্য ঘাটতি কাটিয়ে বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে দেশে এখন আর কোন মানুষ অভুক্ত থাকেনা। মানুষ যাতে কোন ধরনের কষ্ট না করে সেজন্য করোনা মাহামারীর সময়েও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘরে ঘরে খাবার পৌছে দিয়েছেন।
তিনি আজ ৭ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে শহরের পশ্চিম পাইকপাড়ায় ৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রাণী সম্পদ অফিসের নতুন ভবনের নির্মান কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।
পরে জেলা প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রাণী সম্পদের প্রতি খুবই গুরুত্ব দিয়েছেন।
সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রাণী সম্পদ ও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তাদের পদ মর্যাদা দিয়েছেন। আলোচনা সভা শেষে প্রধান অতিথি নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ একরাম উল্লাহ, জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মোঃ ইকবাল হোসাইন, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সেলিম শেখ। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শ্রেনীপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে গ্রিলে গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছেন মো. জুয়েল নামে এক হাজতি। আজ ২৫ অক্টোবর শুক্রবার সকালে ময়নাতদন্তের শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে, ২৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাতে জেলা কারাগারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় এক কারারক্ষীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি দুজনের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হয়েছে। মৃত মো. জুয়েল ব্রাহ্মণবাড়িয়া আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা গ্রামের আবু চাঁন মিয়ার ছেলে। জুয়েল ২০২০ সালে স্ত্রী হত্যার দায়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে ছিলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারের (ভারপ্রাপ্ত) জেল সুপার মো. ইকরামুল হক নাহিদ জানান, স্ত্রী হত্যা মামলায় বিচারাধীন ছিলেন জুয়েল। তাকে কারাগারে সেলে রাখা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার রাতে তিনি সেলের গ্রিলে গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন।
এ সময় কারারক্ষীরা তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিলে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসক। তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় কর্তৃপক্ষের নির্দেশে রিপন বড়ুয়া নামে এক কারারক্ষীকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এছাড়াও প্রধান কারারক্ষী আব্দুর রশিদ ও সহকারী কারারক্ষী উত্তম কান্তি বড়ুয়ার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতেই সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। শুক্রবার ময়নাতদন্তের শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
কোন রাজনৈতিক সংগঠনে পদ-পদবী রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা যাবে না। নির্বাচন করতে চাইলে ৬ মাস আগে দলত্যাগ করে পত্রিকায় ঘোষণা দিতে হবে। পরে আবার দলীয় পদে ফিরে গেলে প্রতারণা বিবেচনায় ক্লাবে যে পদে নির্বাচিত হয়েছেন সেটিসহ সাধারণ সদস্য পদ বাতিল হবে। ২৩ নভেম্বর শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের গঠনতন্ত্র সংশোধন বিষয়ক বিশেষ সাধারণ সভায় এই সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করা হয়। একইভাবে ক্লাবের সদস্যরা সাংবাদিকতার অন্য কোনো সংগঠনের নেতৃত্বে থেকে প্রেস ক্লাবের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ আরো কয়েকটি পদে নির্বাচন করতে পারবেনা বলে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। অন্য পদগুলো হচ্ছে সিনিয়র সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও অর্থ সম্পাদক।
এ সব পদে নির্বাচন করতে হলে অন্য সংগঠনে যুক্ত থাকা পদ থেকে ৬ মাস আগে পদত্যাগ করতে হবে এবং এতদসংক্রান্ত প্রমাণাদি নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কাছে পেশ করতে হবে। নির্বাচন পরবর্তী অন্য সংগঠনের (যে সংগঠনের পদ থেকে পদ ত্যাগ করেছেন) পদে ফিরে গেলে তার সাধারণ সদস্যপদসহ বাতিল হবে।
গতকালের এই সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রেস ক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন। সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লার সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন ক্লাবের সদস্য মোঃ আরজু, খ.আ.ম. রশিদুল ইসলাম, সৈয়দ মিজানুর রেজা, মোঃ সাদেকুর রহমান, মনজুরুল আলম, আ.ফ.ম কাউছার এমরান, নিয়াজ মোঃ খান বিটু, আল-আমিন শাহীন, দীপক চৌধুরী বাপ্পী, আবদুন নূর, সৈয়দ মোঃ আকরাম, পিযুষ কান্তি আচার্য, এমদাদুল হক, জয়দুল হোসেন, মফিজুর রহমান লিমন, শিহাব উদ্দিন বিপু, মোঃ নজরুল ইসলাম শাহাজাদা, এইচ.এম. সিরাজ, মোঃ নজরুল ইসলাম ভূইয়া বিল্লাল, উজ্জ্বল চক্রবর্তী প্রমুখ। অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মোঃ আশিকুল ইসলাম।
সভায় গঠনতন্ত্রের খসড়া অনুমোদিত হয়। সভায় ঐক্যবদ্ধ থেকে প্রেস ক্লাবের সুনাম, মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখার এবং সকল অপশক্তিকে গঠনতান্ত্রিক ভাবে মোকাবেলা করার আহবান জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
উপমহাদেশীয় রাগ সংগীতে প্রবাদ-প্রতিম সংগীত সাধক ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ সাহেবের ৫১তম মৃত্যুবার্ষিকী ৬ সেপ্টেম্বর বুধবার সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন এর উদ্যোগে যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানমালার মধ্যে ছিল মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ’র ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ, সুরসম্রাটের জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন আয়োজিত আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, সংগীত পিপাসুদের মধ্যে উচ্চাঙ্গ সংগীতের মহাগুরু ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর নাম জানেননা এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার একটি অজপাড়াগা শিবপুরে জন্ম নিয়ে কিভাবে একটি মানুষ স্বীয় সাধনা বলে রাগ সঙ্গীতের উচ্চ শিখরে কিভাবে নিজেকে অধিষ্ঠিত করতে পারেন – তা এক মহা বিস্ময়ের বিষয়। সংগীতের প্রতি গভীর অনুরাগ, লক্ষ্যে পৌঁছুবার কঠোর সাধনা, অখণ্ড অধ্যবসায়ই তাঁকে সংগীতের উচ্চাসনে নিয়ে গেছে। বর্তমান প্রজন্মের কাছে সংগীতে অনুশীলনে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ’র কঠিন সাধনার ইতিহাস তুলে ধরতে হবে।’ তিনি আরো বলেন, আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধেও ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ পরিবারের বিরাট অবদান রয়েছে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্য যুদ্ধ তহবিল গড়তে আমেরিকার মেডিসিন স্কয়ারে জর্জ হ্যারিসনের উদ্যোগে যে কনসার্ট ‘ফর বাংলাদেশ’- অনুষ্ঠিত হয়েছিল তাতে এ ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর পুত্র ওস্তাদ আলী আকবর খাঁ ও মেয়ে জামাতা রবি শংকর সরোদ ও সেতার পরিবেশন করে হাজার হাজার দর্শক শ্রোতাকে মাতিয়ে রেখেছিলেন, – আজকে যা ইতিহাস।’ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন। সভাপতিত্ব করেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, সংগীতাঙ্গন পরিচালনা পর্ষদের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার। প্রধান আলোচক ছিলেন কবি জয়দুল হোসেন। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সঙ্গীতাঙ্গনের অধ্যক্ষ ওস্তাদ হেলাল উদ্দিন আহমেদ। সাংস্কৃতিক পর্বে সংগীত পরিচালনা করেন সংগীত প্রশিক্ষক রুনাক সুলতানা পারভীন, সংগীত প্রশিক্ষক মনি সাহা। তবলা লহরা পরিচালনা করেন তবলা প্রশিক্ষক আবিদুল হোসেন বাবলু, নৃত্য পরিচালনা করেন নৃত্য প্রশিক্ষক জিয়া আমিন। যন্ত্র সঙ্গীতে ছিলেন বিটিভির সংগীত পরিচালক ও সুরকার আলী মোসাদ্দেক মাসুদ (ম্যান্ডোলিন), ওস্তাদ সামছুদ্দিন খান (বেহালা), দিলীপ বণিক (তবলা), কিরণ রায় (তবলা), খোকন সেন (তবলা)। অনুষ্ঠান সহযোগী ছিলেন সাজন সরকার ও বকুল ঋষি। অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও উপস্থাপনা করেন সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল আলম। সাংস্কৃতিক পর্বের বিভিন্ন শাখায় অংশগ্রহণ করেন সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনের প্রায় দেড় শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী। বৃষ্টি-বিঘ্নিত এই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিবর্গ ও অভিভাবক মন্ডলী মিলিয়ে প্রায় আড়াই শতাধিক দর্শক শ্রোতা এই যত্নশীল ও ছিমছাম অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। অনুষ্ঠান শুরুর পূর্বে সুরসম্রাট দি আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গন এর সভাপতি ও জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম অতিথিবর্গ ও সংগীতাঙ্গন পরিচালনা পর্ষদের সদস্যদের নিয়ে উস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। ঐদিন সকালবেলা আলাউদ্দিন সংগীতাঙ্গনে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁ ও তাঁর পরিবারের প্রয়াত সকলের রুহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয?। দোয?া পরিচালনা করেন মাওলানা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন।