অনলাইন ডেস্ক :
কোনো দেশ স্যাংশন দিলে তাদের কাছ থেকে বাংলাদেশ কিছু কিনবে না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ১৩ মে শনিবার রাজধানীর রমনায় ‘ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের (আইইবি) ৬০তম কনভেনশন’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আরেকটা সিদ্ধান্ত আমি নিতে বলেছি, এখন আবার ওই স্যাংশন দেওয়ার একটা প্রবণতা, যাদের দিয়ে সন্ত্রাস দমন করি তাদের ওপর স্যাংশন, আমি বলে দিয়েছি যে দেশ স্যাংশন দেবে তাদের কাছ থেকে আমি কিচ্ছু কিনবো না। ’
স্টাফ রিপোর্টার :
আজ ২১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার অমর একুশে। মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্র“য়ারি ঢাকার রাজপথে ঘটেছিল ইতিহাস পাল্টে দেওয়ার ঘটনা। বাঙালি জাতিসত্তা বিকাশে যে সংগ্রামের সূচনা ঘটেছিল ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি, মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় পথ বেয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের মধ্য দিয়ে তা চুড়ান্ত পরিণতি লাভ করে। মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষায় প্রাণ বিলিয়ে দেয় বাঙালি তরুণ প্রজন্ম। ইতিহাস বিদদের মতে, ভাষার প্রশ্নে একুশের আন্দোলন হলেও প্রকৃত প্রস্তাবে তা ছিল শোষণ বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রথম সম্মিলিত প্রতিবাদ। রক্তঝরা সে দিনটি তখনকার পূর্ব পাকিস্তানের মানুষকে আত্ম অধিকার সচেতন করেছিল। সেখান থেকেই সমতা ভিত্তিক সমাজ এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্নযাত্রা শুরু হয়।
পৃথিবীর ইতিহাসে মাতৃভাষার জন্য রাজপথে বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেওয়ার প্রথম দৃস্টান্ত এটি। মাতৃভাষার জন্য বাঙালির গৌরবময় আন্দোলনের ৬৬ বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার ও শফিউরের রক্তে সিক্ত শোকের এ দিনটি এখন গৌরবের আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। তাই বরাবরের মতো এবারও অনন্য আয়োজনে দিনটি পালন করা হচ্ছে। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সাংস্কৃতিক সংস্থা (ইউনেস্কো) ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর তাদের ৩০তম সম্মেলনে ২৮টি দেশের সমর্থনে ফেব্রুয়ারির দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ২০০০ সাল থেকে বিশ্বের ১৮৮ দেশে একযোগে এ দিবসটি পালিত হচ্ছে। এ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি বাঙালি জাতির জন্য এক অনন্য সাধারণ অর্জন। তবে দুঃখজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার এত বছর পর আজও একুশের অম্লান চেতনা সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেওয়া যায়নি। রাষ্ট্রভাষা হিসেবে দেশের সংবিধানে বাংলার স্বীকৃতি মিললেও সর্বস্তরে তা চালুর দাবি পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়নি। তবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষশক্তির সরকার ক্ষমতাসীন থাকায় জাতি অনেকটা আশান্বিত। বিশেষ করে এ সরকারের আমলে বাংলাভাষা চর্চা ও বিকাশের লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনষ্টিটিউট প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম শেষ হওয়ায় আশাবাদী হয়েছে মানুষ।
আজ সরকারি ছুটির দিন।
সারাদেশে আজ দিনের শুরু হয়েছে শহীদ মিনারে পুষ্পাঞ্জলি নিবেদনের মধ্য দিয়ে। বিশ্বের দেশে দেশে নানা ভাষা, নানা বর্ণ, নানা সংস্কৃতির মানুষ আজ গাইছে একুশের অমর গান- আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি।
অনলাইন ডেস্ক :
পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, ইউএন সিস্টেম অফ এনভায়রনমেন্টাল ইকোনমিক অ্যাকাউন্টিং-এর ফ্রেমওয়ার্ক এবং এ সংশ্লিষ্ট থিমেটিক এরিয়াসমূহের বিবেচনায় সরকার প্রাকৃতিক সম্পদের হিসাব প্রণয়নের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। পরিবেশ পরিসংখ্যান প্রণয়নের জন্য বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো এ সংক্রান্ত একটি সেল গঠন করেছে। এ সেলের আওতায় বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের মাধ্যমে পরিবেশ, জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক সম্পদ, জীববৈচিত্র্য, দুর্যোগ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত পরিসংখ্যান প্রণয়ন করছে।
আজ ১৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁও পরিসংখ্যান ভবনে ‘ন্যাচারাল রিসোর্স একাউন্টস আন্ডার সিস্টেম অন এনভায়রনমেন্টাল ইকোনমিক একাউন্টিং ইন ফোকাসিং ল্যান্ড এন্ড ফরেস্ট একাউন্টস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন, এনডিসির সভাপতিত্বে সেমিনারে বক্তৃতা করেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ রিপ্রেজেনটেটিভ জিয়াওকুন শি এবং বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো’র উপমহাপরিচালক পরিমল চন্দ্র দাস প্রমুখ। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রকল্পের পরিচালক সাদ্দাম হোসেন খান।
পরিবেশমন্ত্রী বলেন, ‘উন্নয়ন ও পরিবেশ পরস্পর অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। প্রকৃতির সুরক্ষায় আমাদের আন্তরিক হতে হবে।
পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেগোসিয়েশনের জন্য বিবিএস-এর পরিবেশগত কার্যক্রম হতে প্রাপ্ত তথ্য-উপাত্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘এসডিজি, পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, পারসপেক্টিভ প্ল্যান, ডেল্টা প্ল্যান-২১০০, মুজিব ক্লাইমেট প্রোসপারিটি প্ল্যান প্রভৃতি বাস্তবায়নে টেকসই পরিকল্পনা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন অগ্রগতি পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়নে ন্যাচারাল রিসোর্স অ্যাকাউন্টস এবং এতদসংক্রান্ত আরো পরিবেশ পরিসংখ্যান অতীব জরুরি, যা বিবিএস প্রণয়ন করবে।’ পরিবেশ পরিসংখ্যান প্রণয়নে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ, অধিদপ্তর, সংস্থাকে তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সহায়তা করার আহ্বান জানান তিনি।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার বলেন, ‘প্রাকৃতিক সম্পদের জরিপ বিষয়টি আমাদের জীবনের সাথে ওতপ্রোতোভাবে জড়িত, একটি বাঁচা-মরার বিষয়।
পরিবেশ পরিসংখ্যান প্রণয়নে জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্যভাণ্ডার আরো সমৃদ্ধ হবে। এটি হবে জীবন রক্ষাকারী কাজ হবে। সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয় ও সংস্থার সমন্বিত উদ্যোগে এ কাজ সফল করতে হবে।’ প্রাকৃতিক সম্পদের জরিপ প্রক্রিয়া সুসম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।
চলারপথে ডেস্ক :
কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে ছলে গ্রুপের চারজনকে আটক করেছে ১৬এপিবিএন। এসময় তাদের কাছ থেকে অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে।
আটককৃতরা হলেন, টেকনাফের আলীখালী ক্যাম্পের নূর হাসান (২৪), নয়াপাড়া নিবন্ধিত ক্যাম্পের ফয়াজুল ইসলাম ওরফে ডাক্তার (২৪), একই ক্যাম্পের নাসিমা বেগম (৪৩) ও নূর বেগম (৪৬)। ইয়াবা রাখার দায়ে নাসিমা ও নূর বেগমকে আটক করা হয়।
আজ ৯ মে মঙ্গলবার সকালে টেকনাফের লেদা, নয়াপাড়া ও আলীখালীতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়।
এ বিষয়ে টেকনাফের ১৬-এপিবিএনের পুলিশ সুপার মো. জামাল পাশা বলেন, ‘ক্যাম্পে শীর্ষ সন্ত্রাসীরা অবস্থান করছে এমন খবরে এপিবিএন অভিযান চালায়।
অভিযানের খবর পেয়ে পালানোর সময় নুর হাসানকে অস্ত্রসহ আটক করা হয়। তার দেওয়া তথ্যমতে নয়াপাড়া নিবন্ধিত ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে ফয়াজুলকে আটক করা হয়। এসময় তার কাছ থেকেও একটি আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ফেনী জেনারেল হাসপাতালে প্রতারণা করার সময় আবু সালেহ মোহাম্মদ মারজান (২০) নামে এক ভুয়া চিকিৎসককে আটক করেছে রোগীর স্বজনরা। সে ফটোগ্রাফার হিসেবে স্থানীয় একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠানে কাজ করে।
গতকাল সোমবার হাসপাতালের শিশু বিভাগ থেকে তাকে আটক করা হয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালে ডাক্তার সেজে বেশ কিছুদিন রোগীদের সাথে প্রতারণা করে আসছিলো মারজান। প্রতিদিনের ন্যায় সোমবারও হাসপাতালের শিশু বিভাগে রোগীদের সাথে প্রতারণা ও হয়রানি করে সে। একজন সচেতন রোগীর স্বজন মারজানের প্রতারণা ধরতে পারে। এমন সময় হাসপাতালে কর্তব্যরত চিকিৎসক আসার খবর পেয়ে পালানোর সময় দারোয়ান আব্দুস সাত্তার ও বাবুর্চি সুমনসহ রোগীর স্বজনরা তাকে আটক করে হাসপাতালে কর্তব্যরত পুলিশে সোপর্দ করে।
হাসপাতাল পুলিশের ইনচার্জ জসিম উদ্দিন জানান, ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করলে নানাবিধ ভুয়া তথ্য দেয়। পরে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তাকে ফেনী মডেল থানায় সোপর্দ করা হয়।
হাসপাতালের আবাসিক স্বাস্থ্য কর্মকর্তা (আরএমও) শাহীন নুর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে আইনানুগ ব্যবস্থার জন্য তাকে থানায় পাঠানো হয়েছে।
ফেনী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. শহীদুল ইসলাম চৌধুরী জানান, এক ভুয়া ডাক্তারকে পুলিশে সোপার্দ করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তার বিরুদ্ধে প্রতারণা মামলায় আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। ফেনীর আমলী আদালতের বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুল হাসান তাকে জেলহাজতে প্রেরণ করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের জন্য একটি জন্মনিবন্ধন সনদ থাকা সত্ত্বেও আরেকটি জন্মনিবন্ধন সনদ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) দ্বারস্থ হওয়ার দিন শেষ। কেননা, এরকম আবেদন আমলে না নেওয়ার জন্য ইসিকে চিঠি দিয়েছে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়।
ইসি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এনআইডি তথ্য পরিবর্তনের জন্য অনেকেই জন্মসনদ নিয়ে আবেদন করেন। কিন্তু সেটা যাচাই করতে গিয়ে দেখা যায় সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির একাধিক জন্মসদন রয়েছে। এই অবস্থায় করণীয় নির্ধারণে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয়ের মতামত চাওয়া হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতেই ওই সুপারিশ করেছে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষ।
ইসির এনআইডি অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীরকে লেখা জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের রেজিস্ট্রার জেনারেল মো. রাশেদুল হাসান তিন ধরনের সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের লক্ষ্যে ব্যক্তির একাধিক জন্মসনদ থাকায় কোন জন্মসনদটি যথার্থ সে মর্মে প্রত্যয়ন প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হয়। ব্যক্তির একাধিক জন্মসনদ বিদ্যমান থাকলে নিম্নলিখিত নির্দেশনা অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করা হলো-
১) একই ব্যক্তির যদি একাধিক জন্মসদন অনলাইনে বিদ্যমান থাকে তাহলে ওই ব্যক্তিকে একটি জন্মসনদ বাতিল করার জন্য নির্দেশনা দিতে হবে। অনলাইনে দুটি জন্ম নিবন্ধন থাকা অবস্থায় ওই জন্ম নিবন্ধনের ওপর ভিত্তি করে এনআইডি দেওয়া যাবে না।
২) একই ব্যক্তির যদি দুটি জন্মসনদ থাকে (একটি অনলাইন এবং অন্যটি ম্যানুয়াল), তাহলে যেটি অনলাইনে অর্থাৎ BDRIS সফটওয়্যারে বিদ্যমান জন্মসনদ অনুযায়ী কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে।
৩) একই ব্যক্তির দুটি অনলাইন জন্ম নিবন্ধন থাকলে যে নিবন্ধনের রেজিস্ট্রেশন তারিখ পূর্বের, সেটি বহাল রাখা হয়।
এনআইডি অনুবিভাগের কর্মকর্তারা জানান, কারো এসএসসি বা সমমানের সনদ বা তার ঊর্ধ্বের কোনো সনদ না থাকলে অষ্টম শ্রেলি, পঞ্চম শ্রেণির সনদের পাশপাশি জন্মসনদকে আমলে নেওয়া হয় এনআইডি সংশোধনের ক্ষেত্রে। এতে অনেকেই এসএসসি পাস করে থাকলেও তা গোপন করে বা এসএসসি পাস করেনি মর্মে স্বীকারোক্তি দিয়ে এবং নতুন করে জন্মসনদ দাখিল করে এনআইডি তথ্য পরিবর্তনের সুযোগ নেন। এখন থেকে কোনো ব্যক্তি জন্মসনদের ভিত্তিতে জাল-জালিয়াতি করে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের আর সুযোগ পাবে না। এক্ষেত্রে যে জন্মসনদটি আগে নেওয়া হয়েছে, এনআইডি সংশোধনের ক্ষেত্রে সেটিই আমলে নেওয়া হবে। সূত্র : বাংলানিউজ।