চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিটের সভাপতি জেলাপরিষদ চেয়ারম্যান, যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার বলেছেন, প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও আকস্মিক দুর্ঘটনায় ক্ষতি গ্রস্তদের উদ্ধার ও সাহায্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেড ক্রিসেন্ট ইউনিট থেকে পঁচিশ সদস্যের একটি শক্তিশালী ‘‘ডিজেস্টারের রেসপন্স ইউনিট’’ গঠন করা হয়েছে। প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই ইউনিটের প্রতিটি সদস্যকে আর্ত মানবতার সেবায় নিয়োজিত দক্ষ মানবকর্মী হিসাবে গড়ে তোলা হবে।
তিনি আজ ১৯ মে শুক্রবার বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির নির্দেশনা ও আর্থিক সহযোগীতায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের উদ্যোগে ডিজেস্টার রেসপন্স ইউনিট কর্মীদের চারদিন ব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
ইউনিটের ভাইস চেয়ারম্যান জায়েদুল হকের সভাপতিত্বে এবং সেক্রেটারী আলহাজ¦ শাহ আলমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান, বিশিষ্ট দানবীর লায়ন ফিরোজুর অলিও এবং প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
অন্যান্যের মধ্যে ইউনিট আহবায়ক কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম শাহাজাদা, আশিকুর রহমান পাঠান ও সালাউদ্দিন সরকার প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সদর দফতর থেকে আগত জুনিয়র সহকারী পরিচালক কাজি আছাদুজ্জামান, আরসিওয়াই সদস্য তানজিম হাসান এবং ইউনিট লেভেল অফিসার পঙ্কজ সরকার প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রশিক্ষণ প্রদান করবেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
যথাযোগ্য মর্যাদা ও বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫১তম মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। বিজয়টি উপলক্ষে শুক্রবার প্রথম প্রহরে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে স্থানীয় ফারুকী পার্কের শহীদ স্মৃতিসৌধে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে দিবসটির সূচনা করা হয়। পরে রাষ্ট্রীয় সালামের মধ্য দিয়ে ৭১এর বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। জেলা প্রশাসনের পক্ষে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম, জেলা পুলিশের পক্ষে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, জেলা পরিষদের পক্ষে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার। পরে পর্যায়ক্রমে পৌর সভার পক্ষে মেয়র মিসেস নায়ার কবির, জেলা আওয়ামীলীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেডক্রিসেন্ট ইউনিটসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি, বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের প্রধানগন শহীদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পন করে মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে আমরা যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছি। আমরা সকলের সহযোগীতা নিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে চাই। সে লক্ষ্যেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার কাজ করছে।
শহীদ স্মৃৃতি সৌধে পুষ্পস্তক অর্পন শেষে সকাল ৮টায় স্থানীয় নিয়াজ মুহাম্মদ স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম। পরে কুচকাওয়াজ, শিক্ষার্থীদের ডিসপ্লে, ঐতিহ্যবাহী মোরগ লড়াই প্রতিযোগীতা, কারাতে প্রতিযোগীতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভাষা সংহতি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্মরণ করা হয়েছে ভারতের আসামের শিলচরের বাংলা ভাষা শহীদদের।
আজ ১৯ মে রবিবার বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তিতাস আবৃত্তি সংগঠন ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের গভ. মডেল গার্লস স্কুল শহীদ মিনার ও মিলনায়তনে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
কমলা ভট্টাচার্য সহ ১১ ভাষা শহীদদের প্রতি সম্মান জানিয়ে শহীদ মিনারে ফুলেল শ্রদ্ধা জানিয়ে অনুষ্ঠানের শুরু হয়।
কর্মসূচির মধ্যে ছিলো ফুলেল শ্রদ্ধা, কবিকন্ঠে কবিতাপাঠ, একক ও দলীয় আবৃত্তি।
কর্মসূচির উদ্বোধন করেন জেলার প্রবীণতম সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কবি আবদুল মান্নান সরকার।
প্রাসঙ্গিক বক্তব্য রাখেন তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের সহকারী পরিচালক উত্তম কুমার দাস ও তরী বাংলাদেশ আহবায়ক শামীম আহমেদ।
তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের সহকারী পরিচালক সুজন সরকার ও আবৃত্তিশিল্পী সাদিয়া রহমান বীথির সঞ্চালনায় কবিকন্ঠে কবিতাপাঠ করেন কবি আবদুর রহিম, শিরীন আক্তার, শৌমিক সাত্তার, রুদ্র মুহাম্মদ ইদ্রিস, হেলাল উদ্দিন হৃদয়। একক আবৃত্তি করেন সাহিত্য একাডেমী সদস্য নুসরাত জাহান বুশরা, সোনালী সকাল পরিচালক ফাহিম মুনতাসির, নবীনগর আবৃত্তি চর্চা কেন্দ্র পরিচালক শুভেন্দু চক্রবর্তী, তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের সদস্য রেজা এ রাব্বী, ফারদিয়া আশরাফি নাওমী, ফাহিমা সুলতানা ও অবন্তিকা চক্রবর্তী। দলীয় পরিবেশনা করেন তিতাস আবৃত্তি সংগঠনের ছোটদল, মধ্যমদল বালক, বালিকা ও অভিভাবকদল।
চলারপথে রিপোর্ট :
২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আজ ১৪ জুন বুধবার থেকে বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা শুরু হয়েছে। শুরুর দিনে আটজন রোগী এই সেবা নেন। তবে জানাজানি হলে দু’একদিনের মধ্যে রোগী আরো অনেক বাড়বে বলে আশা করা হচ্ছে।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বিকেল তিনটায় সেবা কার্যক্রম শুরু হলেও রোগী আসেন সাড়ে তিনটার পর।
পৌর এলাকার ফুলবাড়িয়ার মোঃ সেলিম এই সেবা কার্যক্রমের প্রথম রোগী। যিনি মাত্র ২০০ টাকা ভিজিট দিয়ে অর্থোপেডিক চিকিৎসককে দেখান এবং এমন উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
হাসপাতাল সূত্র জানা গেছে, সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ি শুক্রবার বাদে সপ্তাহের ছয়দিন হাসপাতালে বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া হবে। রোগীরা চিকিৎসকের সেবা নেওয়ার পাশাপাশি বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষাও করাতে পারবেন। বুধবার প্রথমদিন আটজন রোগী এ সেবা নেন। তবে কয়েকদিনের মধ্যেই রোগীর সংখ্যা অনেক বেড়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা করছেন।
সূত্র মতে, রোগীদেরকে সিনিয়র কনসালটেন্ট দেখাতে চারশ’ টাকা, জুনিয়র কনসালটেন্ট ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখাতে তিনশ’ টাকা এবং মেডিকেল অফিসার দেখাতে দু’শ টাকা ফি দিতে হবে। এছাড়া বিভিন্ন প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষাও করা হবে নির্ধারিত ওই সময়ে। বুধবার নয়জন চিকিৎসক সেবা দেয়ার কথা থাকলেও দু’জনকে পাওয়া যায়নি।
চর্ম ও যৌন রোগের চিকিৎসক ধীমান দেবনাথ বলেন, ‘হাসপাতালে বসে রোগীকে বাড়তি সেবা দিতে পারলাম এটাই তো বড় কথা। এমন উদ্যোগকে আমি স্বাগত জানাই। তবে একই জায়গায় সকালে যেখানে পাঁচ টাকায় রোগী দেখা হয় সেখানে বিকেলে দুই থেকে চারশ’ টাকায় রোগীরা দেখাতে চাইবেন কি-না সে বিষয়টি উল্লেখযোগ্য।
অর্থোপেডিক চিকিৎসক চিকিৎসক সোলায়মান মিয়া বলেন, ‘সকালে দু’শর মতো রোগী দেখতে হয়। অনেকেই আছেন ভীড় দেখে চলে যান। তিনি আবার বেশি টাকা দিয়ে বাইরে দেখানোর মত সামর্থবান নন। এমন মধ্যবিত্ত যারা তাদের জন্য এ উদ্যোগ খুবই কাজে দিবে।
এ ব্যাপারে হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, ‘বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবার সব ধরণের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। দু’একদিনের মধ্যে পুরোদমে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে। তবে রোগীর সংখ্যা বাড়তে একটু সময় লাগবে। প্রচারণার পর ঠিকই রোগীরা এ সেবা নিবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিভিন্ন ট্রেনের ৭১টি আসনযুক্ত ৪৪টি টিকেটসহ মোঃ সুমন মিয়া (২৩) ও সাব্বির মিয়া (২৪) নামে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদন্ড প্রদান করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সেলিম শেখ ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসাইন ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনে অভিযান চালিয়ে এই কারাদন্ড প্রদান করেন।
দন্ডপ্রাপ্ত সুমন মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার উত্তর মৌড়াইলের বাসিন্দা ও সাব্বির মিয়া সদর উপজেলার তালশহর পূর্ব ইউনিয়নের অষ্টগ্রামের বাসিন্দা।
ভ্রাম্যমাণ আদালতে সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে সুমন মিয়া নামে টিকেট কালোবাজারিকে স্টেশনের বাইরে থেকে আটক করে রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা।
এ সময় সুমন মিয়া তার পকেটে থাকা বিভিন্ন আন্তঃনগর ট্রেনের আসনযুক্ত টিকেট ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলে দেয়। রেলওয়ের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা ডাস্টবিন থেকে টিকেটগুলো সংগ্রহ করে।
খবর পেয়ে সদর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সেলিম শেখ ও সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মোশারফ হোসাইন রেলওয়ে স্টেশনে গিয়ে গননা করে চারটি আন্তঃনগর ট্রেনের ৭১টি আসনযুক্ত ৪৪টিকেট পাওয়া যায়। পরে টিকেট কালোবাজারির সহযোগী সাব্বির মিয়াকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
পরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৪০ ধারা লঙ্ঘণের অপরাধে দোষী সাব্যস্থ হওয়ায় সুমন মিয়াকে ১ বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং একই ধারায় সাব্বির মিয়াকে ছয় মাসের কারাদন্ড করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ সময় সাব্বিরের মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
এ ব্যাপারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ সেলিম শেখ বলেন, সুমন মিয়া নামে এক টিকেট কালোবাজারীকে ৭৪টি আসনের টিকেটসহ আটক করা হয়।
পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে সুমনকে ১ বছর ও তার সহযোগী সাব্বিরকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে। এ সময় মোবাইল ফোন নাম্বার যাচাই ও জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া ট্রেনের টিকেট বিক্রি না করার জন্য রেলস্টেশন মাস্টারকে পরামর্শ দেওয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আয়কর আইনজীবী সমিতির (২০২৪) নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অভিষেক ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। গত ৯ জুন রবিবার দুপুর ১২টায় জেলা শহরের কলেজপাড়া ডিসিএসপি রোডে অবস্থিত আয়কর সমিতিতে এ অভিষেক ও দায়িত্ব হস্তান্তর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আয়কর আইনজীবী সমিতির টানা দ্বিতীয়বারের মতো নির্বাচিত সভাপতি এডভোকেট মানছুরুল হক মনা, সহ-সভাপতি (১) এডভোকেট প্রণব কুমার দাস, সহ-সভাপতি (২) এডভোকেট মহিতোষ রায়, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রিপন কুমার সূত্রধর, সহ-সম্পাদক এডভোকেট রাকিবুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ সপু চন্দ্র দাস, সদস্য নবব্রত রায় মিন্টু, অ্যাডভোকেট মাহমুদুল করিম, এডভোকেট মুহাম্মদ কাউছার মিয়াসহ জেলা আয়কর আইনজীবী সমিতির অন্যান্য আইনজীবীবৃন্দ।