চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরীক্ষা শেষে পুকুরে গোসল করতে নেমে রিফাত মিয়া (১২) নামের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ ২২ মে সোমবার বেলা সোয়া ১২টার দিকে জেলার সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরের পাশের পুকুরে এই ঘটনা ঘটে।
রিফাত মিয়া জেলা শহরের মেড্ডা (মৃন্দালিপাড়া) এলাকার এমরান মিয়ার ছেলে এবং মেড্ডা (পশ্চিম) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. এমরানুল ইসলাম জানান, স্কুলের পরীক্ষা শেষে বাড়ি ফেরার পথে দুপুরে উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন পুকুরে গোসল করতে নামে রিফাত। গোসল করার কোনো এক পর্যায়ে সাঁতার না জানায় অসতর্কতাবশত পুকুরের পানিতে ডুবে যায় রিফাত। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।
চলারপথে রিপোর্ট :
“রূপান্তরের অভিযাত্রায় সবার জন্য নিউরোবান্ধব অন্তর্ভুক্তিমূলক বিশ্ব গঠন” এ শ্লোগানকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস পালিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে আজ ২ এপ্রিল রবিবার বেলা ১১টায় জেলা প্রশাসন ও জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের আয়োজনে স্থানীয় আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় বক্তারা বলেন, অটিজমে আক্রান্তরা সমাজের বোঝা নয়, তাদেরকেও প্রশিক্ষিত করে সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে হবে। এক্ষেত্রে সবার সচেতন ও আন্তরিক ভূমিকা রাখতে হবে।
পরে অসচ্ছল বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ৫৫ জন শিশুর মধ্যে খাদ্য সামগ্রী ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম। জেলা সমাজসেবা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আবু আব্দুল্লাহ মো. ওয়ালী উল্লাহর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আল মামুন সরকার, পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, সিভিল সার্জন ডাক্তার মো. একরাম উল্লাহ, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত।
চলারপথে রিপোর্ট :
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে পদযাত্রা করেছে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগ।
আজ ৬ মে সোমবার দুপুরে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ার থেকে পদযাত্রা শুরু হয়। পদযাত্রাটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে গিয়ে শেষ হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ চত্বরে জেলা ছাত্রলীগ সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন বাংলাদেশের পতাকার পাশাপাশি ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করেন।
পরে এক সংক্ষিপ্ত ছাত্র সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেলের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন – জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন ও কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি জুবায়ের মাহমুদ শ্রাবণ।
এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন বলেন, গত সাত মাস ধরে বন্ধুরাষ্ট্র ফিলিস্তিনের ওপর বর্বরোচিত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এরই প্রতিবাদে সারাবিশ্বে ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিবাদ করে যাচ্ছে। তাদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নির্দেশনা অনুযায়ী আজকে আমাদের এই কর্মসূচি। ফিলিস্তিনের ওপর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল বলেন, এই ইসরায়েল হচ্ছে পৃথিবীর সব অশান্তির মূল। ফিলিস্তিন হচ্ছে নিরীহ, নিপীড়িত ও শান্তিকামী রাষ্ট্র। এ শান্তিকামী দেশের পাশে ছিলেন স্বাধীন বাংলার স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি লাল-সবুজের এই পতাকা আমাদের এনে দিয়েছেন। বাংলাদেশের পতাকার পাশে নিরীহ ও নিপীড়িত মানুষের রক্তে রাঙানো পতাকা টানিয়ে দিতে পেরে আমরা বলতে চাই, স্বাধীন বাংলা থেকে ফিলিস্তিনের স্বাধীন পতাকা আমরা উড়িয়ে দিলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
দীর্ঘ একমাস পর শিশুদের সম্প্রসারিত টিকাদান কার্যক্রমের (ইপিআই) টিকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় পৌঁছেছে। ২৭ ফেব্রুয়ারি সোমবার বিকেলে মেড্ডায় ইপিআই সুপারিনটেনডেন্টের কার্যালয়ের স্টোরে এগুলো পৌঁছায়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিভিল সার্জন ডা. একরাম উল্লাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানা যায়, ইপিআই কর্মসূচিতে শিশুদের রোগ প্রতিরোধে বিভিন্ন ধাপে টিকা দেওয়া হয়। এর মধ্যে রয়েছে যক্ষ্মা, পোলিও, ডিপথেরিয়া, হুপিং কাশি, ধনুষ্টংকার, হেপাটাইটিস-বি, হিমোফাইলাস ইনফ্লুয়েঞ্জা-বি জনিত রোগ, হাম, নিউমোকক্কাল জনিত নিউমোনিয়া, রুবেলা। সময়সূচি অনুযায়ী টিকা না নিলে শিশুর মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি দেখা দিতে পারে।
জন্মের পর শিশকে প্রথম বিসিজি টিকা দিতে হয়। বয়স ৬ সপ্তাহ হলে আইপিভি টিকার প্রথম ডোজ ও ১৪ সপ্তাহ বয়সে দ্বিতীয় ডোজ দিতে হয়। একই সময়ে পেন্টাভ্যালেন্ট (ডিপিটি, হেপাটাইটিস-বি, হিব), ওপিভি এবং পিসিভি টিকার প্রথম ডোজ দিতে হয়। তারপর কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ/২৮ দিনের ব্যবধানে এসব টিকার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ডোজ দিতে হয়।
শিশুর বয়স ২৭০ দিন পূর্ণ হলেই শিশুকে প্রথম ডোজ এবং ১৫ মাস বয়স পূর্ণ হলে দ্বিতীয় ডোজ এমআর (হাম ও রুবেলা) টিকা দিতে হয়। কিন্তু ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় গত একমাস ধরে বিসিজি টিকা ছাড়া শিশুদের কোনো টিকা মজুত ছিল না। ফলে শিশুদের সময়মতো টিকাগুলো দেওয়া যায়নি।
জেলার ইপিআই সুপারিনটেনডেন্ট আমিনুল ইসলাম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বছরে ৯১ হাজার শিশুকে প্রতিটি টিকা দেওয়া হয়। জেলার ৯৮টি ইউনিয়নের প্রতিটিতে ২৪টিকে টিকাকেন্দ্রে মাসে একবার করে টিকা দেওয়া হয়। এছাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও জেলা সদর হাসপাতালে ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন টিকা দেওয়া হয়।
সিভিল সার্জন মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ বলেন, সোমবার বিকেলে ইপিআই টিকা এসেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদ এর উদ্যোগে ২৭ নভেম্বর ব্যাপক কর্মসূচিতে ৪১তম ঐতিহাসিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আন্দোলন এবং এতে শাহাদাৎ বরণকারী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্র উবায়দুর রউফ পলু দিবস পালিত হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের গৃহীত কর্মসূচি অনুসারে এদিন সকালে শহরতলীর শেরপুর কবরস্থানে উবায়দুর রউফ পলুসহ কবরবাসী সকলের কবর জিয়ারত দোয়া ও মোনাজাত, লোকনাথ রায় চৌধুরী ধীঘির চতুষ্পার্শ্বে শোক র্যালি প্রদক্ষিণ, সংক্ষিপ্ত পথসভা অনুষ্ঠিত হয়। সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন মসজিদে পলুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
সন্ধ্যায় শহরের পূর্ব পাইকপাড়া অধ্যাপক হরলাল রায় রোডে অবস্থিত অস্থায়ী কার্যালয় চত্বরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের সভাপতি সাবেক পৌর কাউন্সিলর মোঃ আহসান উল্লাহ হাসান এর সভাপতিত্বে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর বিভূতি ভূষণ দেবনাথ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাব এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, কবি দেওয়ান দিদারুল আলম মারুফ, শহীদ পলু’র ছোট ভাই মাসুদুর রহমান।
উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন দিবস উদযাপন উপ-কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ আমির ফারুক।
সদস্য সচিব জিয়া কারদার নিয়ন এর উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা উন্নয়ন পরিষদের সহ-সভাপতি সাংবাদিক মোঃ আবুল হাসনাত অপু, সাধারণ সম্পাদক আলী মাউন পিয়াস, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ বাবুল চৌধুরী, স্থায়ী কমিটির সদস্য মোঃ আরমান উদ্দিন পলাশ, মীর মোস্তাফিজুর রহমান, অ্যাড. শেখ জাহাঙ্গীর, জেলা ন্যাপ সভাপতি অ্যাড. মোঃ সফিকুল ইসলাম, গুণীজন সংবর্ধনা পরিষদ সভাপতি মোঃ আবদুল বাছেদ, কবি মোঃ ইউনুছ, নারী নেত্রী রোমানা আক্তার শ্যামলী, অ্যাড. আলী আক্কাস, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, হারুণ আল রশিদ প্রমুখ।
দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন কাজী মাকসুদুল আলম দেলোয়ার।
এ সময় সামসুজ্জামান বাবু, বশির আহমেদ, আরমান উদ্দিন, হাসিনা হক, ইমুনি ইস্টিয়ান সহ বিশিষ্ট জন উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তারা ঐতিহাসিক জেলা আন্দোলনে উবায়দুর রউফ পলু’র শাহাদাৎ বরণের স্মৃতিচারণ করে সরকারের নিকট ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাবলিক (সরকারি) বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, তিতাস নদী খনন, বন্ধ থাকা আবাসিক গ্যাস সংযোগ চালুর ও বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লিঃ প্রত্যাহার করে আগের মতো তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন লিঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পুণর্বহালের দাবি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ক্রিসেন্ট কিন্ডার গার্টেনের ৪৯ তম বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২২ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণ মাঠে এই ক্রীড়া অনুষ্ঠানটির আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মরিয়ম আক্তারের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ক্রিসেন্ট কিন্ডার গার্টেনের পরিচালনা পরিষদের সহ-সভাপতি এড. মো হাবিব উল্লাহ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদ কমিটির সদস্য এ. বি. এম. তৈমুর, সদস্য তাসমিয়া সুলতানা, সদস্য ডা. শারমিন সুলতানা, সদস্য ডা. মো. গোলাম সারোয়ার এবং সদস্য মোসলেহ উদ্দিন।
এছাড়াও আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো: বাহারুল ইসলাম মোল্লা, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু জামাল ও ব্যাংক কর্মকর্তা কুলসুম আক্তার বৃষ্টি প্রমুখ।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের উপাধ্যক্ষ নাছরিন আক্তার। সকল অতিথি, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অনুষ্ঠানে উপস্থিতির জন্য ধন্যবাদ জানান। অনুষ্ঠানটি পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হয়, এরপর জাতীয় সংগীত এবং বিদ্যালয়ের সংগীত পরিবেশন করা হয়।
অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা মনোমুগ্ধকর নৃত্য, সংগীত ও আবৃত্তি পরিবেশন করেন, যা উপস্থিত প্রধান অতিথি, বিদ্যালয়ের শিক্ষক, আমন্ত্রিত অভিভাবক, স্থানীয় বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ বিপুলসংখ্যক দর্শকদের আকর্ষন করে।
এই ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় ১৫টিরও বেশি খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক বিষয় যেমন নৃত্য, আবৃত্তি, সংগীত, চিত্রাঙ্কনে শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান অধিকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন প্রধান অতিথি ও অন্যান্য আমন্ত্রিত অতিথিগণ।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন-শিক্ষা, খেলাধুলা এবং সংস্কৃতি একে অপরের পরিপূরক। ক্রীড়া, শিল্প-সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সৃজনশীল কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে, যার ফলে শিক্ষার্থীরা নিজেদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে। বক্তারা আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়ার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক চর্চায় সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত। প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিশুদের মেধা ও মননের বিকাশ ঘটে।
সপ্তাহ ব্যাপী পুরো আয়োজনের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও সাজসজ্জ্বায় ছিলেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো রিয়াজ উদ্দিন মুন্সি। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা শারমিন ফেরদৌস।