চলারপথে রিপোর্ট :
ভিটিমালিক, ব্যবসায়ী ও শ্রমিকের পুনর্বাসন, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ক্ষতিপূরণ নির্ধারণসহ পাঁচ দাবিতে সমাবেশ করেছেন আশুগঞ্জ ফেরিঘাট পুনর্বাসন মার্কেট ও ঘাট সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা। ২৭ মে শনিবার সকালে ফেরিঘাট ও নদীবন্দর এলাকায় এসব কর্মসূচি পালিত হয়। কর্মবিরতি পালন করায় দুই ঘণ্টা নদীবন্দরে পণ্য ওঠানামাসহ সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ থাকে।
জানা গেছে, আশুগঞ্জ নৌবন্দরের অবকাঠামো উন্নয়ন, বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি, অভ্যন্তরীণ ও আঞ্চলিক নৌপরিবহন ব্যবস্থা গতিশীল করতে প্রায় ২১০ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি আধুনিক কার্গো টার্মিনাল বাস্তবায়নের প্রকল্প হাতে নেয় বিআইডব্লিউটিএ। এ প্রকল্প বাস্তবায়নে নদীবন্দরের বর্তমান স্টিল জেটির পূর্ব-উত্তর পাশে পাঁচ একরের বেশি জমি নেয় কর্তৃপক্ষ। এ জমির মধ্যে সড়ক ও জনপথ বিভাগের চার একরে রয়েছে সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু নির্মাণকালে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের পুনর্বাসন করা মার্কেট।
ব্যবসায়ীরা জানান, এখানে অন্তত ৬০০ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ মার্কেট ঘিরে অন্তত তিন-চার হাজার ব্যবসায়ী ও শ্রমিকের জীবন চলে।
বক্তারা জানান, এরই মধ্যে বিআইডব্লিউটিএ’র তত্ত্বাবধানে এসব মার্কেটের ভিটিমালিক, ব্যবসায়ী ও শ্রমিকের তালিকা তৈরি ও ক্ষতিপূরণের সম্ভাব্য পরিমাণ নির্ধারণের তথ্য সংগ্রহ শুরু হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে বিতরণ করা হয়েছে ‘ক্ষতিপূরণ নির্দেশিকা’। তবে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ অনেক কম এবং তালিকাও ত্রুটিপূর্ণ। ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নেই।
ফেরিঘাট পুনর্বাসন মার্কেট ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসা রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক মো. রফিকের সভাপতিত্বে বক্তব দেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. হানিফ মুন্সি, কমিটির সদস্য সচিব মো. সাইদুর রহমান, জেলা সার সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম বকুল প্রমুখ।
বিশ্বব্যাংকের নির্দেশনা অনুসারে সব করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্পটির পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়ক আলমগীর হোসেন। তিনি বলেন, ব্যবসায়ীদের সমাবেশের কথা জেনেছেন তিনি। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট বিভাগকে অবহিত করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জ উপজেলায় তিন প্রতিষ্ঠানকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। আজ ১৯ আগস্ট মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ব্রাহ্মণবাড়িয়া কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর বাজারে অভিযান চালিয়ে এই জরিমানা করেন।
সহকারি পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী জানান, গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে আজ দুপুরে আশুগঞ্জ উপজেলার লালপুর বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে অপরিষ্কার-অপরিচ্ছন্নতার কারণে মা মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ১০ হাজার ও সুধা মিষ্টান্ন ভান্ডারকে ১০ হাজার এবং মেয়াদোত্তীর্ণ ঔষধ ও ফিজিশিয়ান সেম্পল বিক্রয়ের জন্য আলম ফার্মেসিকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। জনস্বার্থে এ অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জ উপজেলা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ২ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও একটি প্রাইভেটকারসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আজ ২৪ নভেম্বর রোববার ভোর ৫টায় তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
জানা যায়, রবিবার ভোরে এসআই গাজী রবিউল ইসলাম সঙ্গীয় ফোর্সসহ মাদক উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ চরচারতলা সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর টোলপ্লাজার অনুমান ২০ গজ পূর্বপাশে পাকা রাস্তার উপর থেকে মাদকদ্রব্য ও ১টি প্রাইভেটকারসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলেন, সোয়াইব মিয়া (২৬), হবিগঞ্জ জেলার হবিগঞ্জ সদর পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের গোসাইপুর গ্রামের শরাফত আলীর পুত্র এবং জিহাদ মিয়া (২২), হবিগঞ্জ জেলার হবিগঞ্জ সদর উপজেলার আনোয়ারপুর গ্রামের মো. তোরাব আলীর ছেলে ও শরীফ (৩২), গাজীপুর জেলার টঙ্গী উপজেলার গাজীপুরা গ্রাম ৫০ নং ওয়ার্ডের মোতালিব হোসেনের ছেলে।
গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে আশুগঞ্জ থানায় উল্লেখিত বিষয়ে মামলা রুজু করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদক সেবন ও পাচারের দায়ে তিন যুবককে গ্রেফতার করেছে আইন-শৃংখলাবাহিনীর সদস্যরা। এ সময় ৭২ কেজি গাঁজা, ৩৭৫ পিস ইয়াবা উদ্ধার ও মাদকদ্রব্য পরিবহনের কাজে ব্যবহৃত একটি সিএনজিচালিত অটোরিক্সা জব্দ করা হয়।
আজ ১১ মে বৃহস্পতিবার দুপুরে ও গত বুধবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থান থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন, সরাইল উপজেলা সদরের পূর্ব কুট্টাপাড়া গ্রামের মিয়া হোসেনের ছেলে মোঃ আকরাম মিয়া (২৬), ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মধ্যপাড়ার মোঃ মাহফুজুর রহমানের ছেলে ইফরাত মাহফুজ (২১) ও জেলার বিজয়নগর উপজেলার চান্দুরা ইউনিয়নের আলাদাউদপুর গ্রামের আবদুর রহমানের ছেলে কানু মিয়া-(৩১)। এর মধ্যে আকরাম মিয়া ও ইফরাত মাহফুজকে কারাদন্ড প্রদান করেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আকরাম মিয়াকে ১ বছরের ও ইফরাত মাহফুজকে ৮ মাসের কারাদন্ড দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসেন বলেন, বুধবার বিকেল ৫টার সময় উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে মাদক সেবনের সময় ইফরাত মাহফুজকে গ্রেফতার করা হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৮ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
এছাড়া বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার পূর্ব কুট্টাপাড়া এলাকা থেকে মাদক সেবনের সময় আকরাম মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়। পরে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ১ বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
এদিকে র্যাব-১৪-এর ভৈরব ক্যাম্প থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বুধবার রাতে আশুগঞ্জ উপজেলার চর-চারতলা গ্রাম থেকে ৭২কেজি গাঁজা এবং ৩৭৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মাদক পাচারকারী কানু মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়।
এ সময় মাদকদ্রব্যবাহি একটি সিএনজি চালিত অটোরিক্সা জব্দ করা হয়। এ ঘটনায় র্যাবের পক্ষ থেকে আশুগঞ্জ থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
একই বিদ্যালয়ে পাশাপাশি দুটি ভবন। একটি নির্মাণের চার বছর পর আরেকটি নির্মাণ করা হয়। পুরাতন ভবনটির সব ঠিক থাকলেও পরবর্তীতে নির্মাণ করা ভবনটি মাত্র ১৭ বছরে জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছে। ভবনের পিলারে পলেস্তারা খসে পড়ে দেখা দিয়েছে ফাটল এবং বের হয়ে এসেছে রড। বিদ্যালয়ের ছাদ থেকেও খসে পড়ছে পলেস্তারা। ছাদের বেশ কয়েকটি জায়গায় ফাটল দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় নতুন ভবনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দেওয়া হলেও মেলেনি কোনো সাড়া। ঝুঁকি নিয়ে চলছে বিদ্যালয়ের পাঠদান।
এমন চিত্র ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের খড়িয়ালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আশুগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের খড়িয়ালা পূর্বপাড়ায় ১৯৬৮ সালে খড়িয়ালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। বিদ্যালয়ে ২৪৭ জন শিক্ষার্থী পড়াশোনা করে। এর মধ্যে ছেলে শিক্ষার্থী ১০৮ ও মেয়ে শিক্ষার্থী ১৩৯ জন আছে। বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও একজন সংযুক্তি শিক্ষকসহ পাঁচজন আছেন।
২০০১-২০০২ অর্থ বছরে বিদ্যালয় চত্বরের পূর্বদিকে একটি পাকা ভবন এবং ২০০৫-০৬ অর্থবছরে পশ্চিমদিকে আরেকটি পাকাভবন নির্মাণ করা হয়। দুটি ভবনই পিলারের ওপর দাঁড়িয়ে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ২০০৫-২০০৬ সালে নির্মাণ করা বিদ্যালয়ের পশ্চিমদিকের ভবনের নিচের পিলার, বিমের পলেস্তরা খসে পড়েছে। বেশ কয়েকটি জায়গায় রড বের হয়ে গেছে। পশ্চিমদের ভবনে শ্রেণিকক্ষ, বারান্দা, দপ্তরের ছাদের ওপর একাধিক জায়গায় ফাটল আছে। খসে পড়ছে পলেস্তরা। এর মধ্যেই প্রধান শিক্ষক হাসিনা বেগমসহ অন্য শিক্ষকরা ঝুঁকি নিয়েই সেখানে পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছেন। পশ্চিমদিকের জরাজীর্ণ ভবনে দুটি শ্রেণিকক্ষ, একটি দাপ্তরিক কাজ ও শিক্ষকদের বসার জন্য একটি কক্ষ এবং শৌচাগার আছে।
বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পশ্চিমদিকের ভবনে সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত প্রাক প্রাথমিকের এবং সাড়ে ১২টা থেকে সোয়া ৪টা পর্যন্ত পঞ্চম শ্রেণির পাঠদান চলে। পাশের ভবনে দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ শ্রেণির পাঠদান চলে। প্রধান শিক্ষক হাসিনা বেগম গত বছরের শেষ দিকে বিদ্যালয়ের জরাজীর্ণ ভবনের কথা উল্লেখ করে নতুন ভবনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি লিখেন। একাধিকবার সংশ্লিষ্ট দপ্তরে ভবনটির দুরবস্থার কথা জানালেও কোনো কাজ হয়নি। অনেকটা ঝুঁকি নিয়েই সেখানে পাঠদান চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষকরা।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী আবদুল হাই, রোমান মিয়া, জোনাকি আক্তার জানায়, ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ক্লাস করতে তাদের ভয় লাগে। ছাদের রড বের হয়ে গেছে। স্কুলের ছাদ থেকে সিমেন্ট খসে খসে পড়ে। সিঁড়ির দেওয়ালও ভেঙে গেছে। সিঁড়ির দিকের ফাটল দেখলে ভয় লাগে। ভয় নিয়ে আমরা ক্লাস করি।
স্থানীয় হানিফ মিয়া বলেন, চার বছর আগে নির্মাণ করা ভবন ভালো আছে। পরে নির্মাণ করা ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। জরাজীর্ণ ভবনে আতঙ্ক নিয়ে চলে শিক্ষা কার্যক্রম।
খড়িয়ালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হাসিনা বেগম বলেন, সর্বশেষ ২০২২ সালের শেষের দিকে বিদ্যালয়ের একটি ভবনের জরাজীর্ণের অবস্থা উল্লেখ করে নতুন ভবনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে চিঠি দিয়েছি। আগেও বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার চিঠি দেওয়া হয়েছে। পাঠদান চালানোর জন্য বিকল্প কোনো ভবন নেই। তাই বাধ্য হয়েই জরাজীর্ণ ভবনে শ্রেণির কার্যক্রম এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম চালাতে হয়।
জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খোরশেদ আলম বলেন, জেলা ও সব উপজেলার জরাজীর্ণ ভবনের তালিকা সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হয়েছে। নতুন প্রকল্প বাস্তবায়নের তালিকায় এ বিদ্যালয়ের নামও আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আশুগঞ্জে মাদকবিরোধী বিশেষ অভিযানে ৫০ কেজি গাঁজাসহ এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গ্রেফতারকৃত মাদক ব্যবসায়ী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মো. আবু তাহেরের ছেলে মো. আলম-মঈন।
জানা গেছে, আজ ২১ সেপ্টেম্বর শনিবার আশুগঞ্জ থানার এসআই (নিরস্ত্র) মো. মহিউদ্দিন শেখ সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযানে যান। এ সময় চরচারতলা সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতুর আশুগঞ্জ টোলপ্লাজার পূর্ব পাশে পাকা রাস্তার উপর হতে ৫০ কেজি গাঁজা ও একটি সিঙ্গেল কেবিন টাটা পিকআপ জব্দসহ একজনকে গ্রেফতার করা হয়। পরবর্তীতে তার বিরুদ্ধে আশুগঞ্জ থানায় মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।