অনলাইন ডেস্ক :
গত এক বছরে একজনও কালো টাকা সাদা করেনি বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
আজ ২ জুন শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকরা জানতে চান, গত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দিলেও এবারের বাজেটে এ ধরনের কোনো সুযোগ কেন রাখা হয়নি। পরে এ কথা জানান মন্ত্রী।
মুস্তফা কামাল বলেন, গত বছরের বাজেটে বলেছিলাম, কেউ যদি অপ্রত্যাশিত টাকা দেশে নিয়ে আসে, তাহলে সেই টাকার কোনো কর দিতে হবে না। গত বাজেটে এ সুযোগটি দেওয়ার পরও এখন পর্যন্ত কোনো অপ্রত্যাশিত টাকা বাংলাদেশে আসেনি। তাই এবারের বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়নি।
গত অর্থবছরের বাজেটে অর্থমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী, কেউ যদি বিদেশ থেকে অর্থ আনেন, তাহলে ৭ শতাংশ কর দিলেই হবে। আর বিদেশে থাকা স্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশে না আনলে ওই সম্পদের মূল্যের ওপর ১৫ শতাংশ এবং বিদেশে থাকা অস্থাবর সম্পত্তি বাংলাদেশে না আনলে এর ওপর ১০ শতাংশ হারে কর আরোপ করা হবে। গত বছরের ১ জুলাই থেকে চলতি মাসের ৩০ জুন পর্যন্ত অর্থাৎ এক বছরের জন্য এ সুবিধা বহাল থাকবে বলে জানানো হয়েছিল।
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড.আব্দুর রাজ্জাক, পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি, শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অর্থনীতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, এনবিআর চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, অর্থসচিব ফাতেমা ইয়াসমিন, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবরা।
এর আগে ১ জুন বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেট সংসদে পেশ করেন অর্থমন্ত্রী। প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হয় ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।
চলারপথে রিপোর্ট :
আজ ২৩ মার্চ বৃহস্পতিবার সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের শেষটিতে আয়ারল্যান্ডকে ১০ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ২৮ ওভার ১ বল খেলে সব উইকেট হারিয়ে ১০১ রান করে আইরিশরা। জবাব দিতে নেমে ২২১ বল হাতে রেখে ম্যাচ জিতে নেয় বাংলাদেশ। একইসঙ্গে প্রথমবারের মতো ১০ উইকেটে জয়ের কীর্তি গড়ে স্বাগতিকরা।
প্রথম ম্যাচ বাংলাদেশ জিতেছিল, দ্বিতীয়টি বৃষ্টিতে হয় পরিত্যক্ত; সিরিজের ট্রফি তাই থাকছে স্বাগতিকদের কাছে। ১০২ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নামা বাংলাদেশ খেলেছে নিজেদের মতো করেই। একটি রেকর্ড অবশ্য ছোঁয়া হয়নি। ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়েকে ৪৪ রানে অলআউট করেছিল বাংলাদেশ, সেদিন জয় এসেছিল ২২৯ বল হাতে রেখে। ওই রেকর্ড ভেঙে ফেলা সম্ভব হয়নি এদিন। কেননা জেতার সময় ২২১ বল হাতে ছিল বাংলাদেশের।
ম্যাচ জিতিয়ে মাঠ ছাড়া অধিনায়ক তামিম ইকবাল ৫ চার ও ২ ছক্কার ইনিংসে ৪১ বলে ৪১ রান করে অপরাজিত থাকেন। ৩৮ বলে হাফ সেঞ্চুরি ছুঁয়ে অপরাজিত থাকেন লিটন দাস। এতে আয়ারল্যান্ডকে একটি তেঁতো হারের স্বাদ দেয় বাংলাদেশ। প্রথমবারের মতো ওয়ানডেতে ১০ উইকেটে হারে আইরিশরা।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ইনিংসের শুরুর দিকে দেখেশুনেই খেলে আয়ারল্যান্ড। বৃষ্টিতে ঢেকে থাকা পিচে সুইং ছিল স্বাভাবিকভাবেই। বাংলাদেশ প্রথম সাফল্য পায় পঞ্চম ওভারে এসে। ২১ বলে কেবল ৮ রান করা স্টেফেন দোহানি উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন হাসান মাহমুদের বলে। পরের দুটি উইকেটও হাসানের।
নবম ওভারের প্রথম বলে এই পেসার ফেরান পল স্টার্লিংকে। এলবিডব্লিউ হওয়ার আগে আইরিশ উদ্বোধনী ব্যাটার ১২ বলে ৭ রান করে সাজঘরে ফেরত যান। ওই ওভারেই হাসান ফেরান হ্যারি টেক্টরকে। ৩ বল খেলে কোনো রান না করা এই ব্যাটারও হন এলবিডব্লিউ।
পরের ওভারেই আইরিশ অধিনায়ক অ্যান্ডি বালবার্নিকে আউট করেন তাসকিন আহমেদ। ১ চারে ১৮ বলে ৬ রান করে তিনি ক্যাচ দেন প্রথম স্লিপে দাঁড়ানো নাজমুল হোসেন শান্তর হাতে। ২৬ রানেই চার উইকেট হারিয়ে ফেলা আয়ারল্যান্ডকে কক্ষপথে ফেরানো ছিল কঠিন এক কাজ।
ওই চেষ্টা করেন কার্টিস ক্যামফার ও লরকান টাকার। দুজন মিলে গড়ে তোলেন ৪২ রানের জুটি। কিন্তু এবারও আইরিশদের জন্য ধাক্কা হয়ে আসেন এক পেসারই। এবাদত হোসেন এলবিডব্লিউ করে ফেরান টাকারকে। সাজঘরে ফেরার আগে ৪ চারে ৩১ বলে ২৮ রান করেন তিনি।
এরপর অনেকটা সময় একাই লড়াই করেন কার্টিস ক্যামফার। নবম ব্যাটার হিসেবে আউট হন তিনি। হাসান মাহমুদের চতুর্থ শিকার হওয়ার আগে ৪ চারে ৪৮ বলে ৩৬ রান করেন ক্যামফার। ইনিংসের ২৭তম ওভারে এসে যখন আইরিশরা দলীয় সংগ্রহে তিন অঙ্ক স্পর্শ করে, ততক্ষণে ৯ উইকেট নেই তাদের।
শতরান ছাড়িয়ে যাওয়ার একটু পরই সফরকারীদের কফিনে শেষ পেরেক ঠুকিয়ে দেন হাসান। ১৯ বলে ৩ রান করা গ্রাহামকে ফেরান এলবিডব্লিউ করে। এতে একটি রেকর্ডেও নাম লেখায় ম্যাচটি। টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি তিন সংস্করণ মিলিয়ে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের পেসাররা নিলেন প্রতিপক্ষের ১০ উইকেট।
৮ ওভার ১ বল হাত ঘুরিয়ে ১ মেডেনসহ হাসান মাহমুদ ৩২ রান দিয়ে পাঁচ উইকেট পান। এর বাইরে তাসকিন ১০ ওভারে ২৬ রান দিয়ে ৩ উইকেট ও এবাদত হোসেন ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে নিয়েছেন দুই উইকেট। স্পিনারদের মধ্যে মেহেদী হাসান মিরাজ ১ ওভারে ৩ ও নাসুম ৩ ওভারে ১১ রান দিয়ে উইকেটশূন্য ছিলেন। বোলিং করেননি সাকিব আল হাসান।
অনলাইন ডেস্ক :
লক্ষ্মীপুরে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় কনকনে শীত এখন জেলার মানুষদের কাঁপিয়ে তুলছে। দিনভর সূর্যের দেখা কিছুটা মিললেও সন্ধ্যা নামলেই পুরো এলাকা ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ছে।
এমন পরিস্থিতিতে শীতের দাপটে অনেকটা বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে এখানকার মানুষ। হিমশিম খেতে হচ্ছে নিম্নআয়ের খেটে খাওয়া মানুষদের। একই সঙ্গে দিন দিন বেড়েই চলেছে ঠাণ্ডাজনিত রোগ বালাই। প্রতিনিয়ত বয়স্ক থেকে শুরু করে নারী-শিশুসহ সব বয়সী মানুষ আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। চিকিৎসকরা বলছেন ঠাণ্ডা এড়িয়ে চলে নিজেদের আরো সচেতন হতে হবে।
আজ ১২ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুরে সরেজমিন লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, তৃতীয় তলার শিশু ওয়ার্ডে প্রতিটি বেডে দুজন করে রোগী। ৮টি বেডের বিপরীতে মেঝেতেসহ মোট ২৪ জন রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন ওই ওয়ার্ডে। তারা ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। এদের কেউ জ্বর, ঠাণ্ডা, আবার কেউ সর্দি-কাশি, নিউমোনিয়া এবং শ্বাসকষ্টে ভুগছেন বলে জানান রোগীর স্বজনরা। ভর্তিকৃত রোগীদের কিছুটা উন্নতি হলেও প্রতিদিনই হাসপাতালে আসছেন নতুন নতুন রোগী। এতে করে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল সংশ্লিষ্টরা।
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন ২০-২৫ জন রোগী ঠাণ্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হন। ইনডোর ও আউটডোরে প্রতিদিন শতাধিক রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। গত কয়েকদিন থেকে এমন পরিস্থিতি চলছে বলে জানায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, লক্ষ্মীপুর সদর, কমলনগর, রামগতি, রায়পুর ও রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ সব হাসপাতালের চিত্র এখন একই রকম। শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় পাল্লা দিয়ে হাসপাতালগুলোতে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষ করে বয়স্কদের তুলনায় উদ্বেগজনক হারে শিশুরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে।
লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আনোয়ার হোসেন বলেন, রোগীর চাপে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বর্তমানে শিশুদের পাশাপাশি বয়স্করাও শীতকালীন রোগে আক্রান্ত হওয়ার বড় ঝুঁকিতে রয়েছেন। বিশেষ করে শিশুদের গরম কাপড় পরানো, ঘন ঘন মায়ের দুধ সেবন করাসহ তাদের প্রতি বাড়তি নজর রাখা এবং সবাইকে সচেতন হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ভালুকায় বাড়ির উঠানে রান্না করার সময় খেজুর গাছের গুড়ি ভেঙে পড়ে গাছের চাপায় চায়না আক্তার (৩৫) নামে এক গৃহবধূর মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে আজ ২৫ মার্চ শনিবার সকালে উপজেলার মল্লিকবাড়ীর ইউনিয়নের গোবুদিয়া গ্রামে। নিহত চায়না আক্তার ওই এলাকার নুরুল ইসলামের স্ত্রী।
পুলিশ জানায়, ওই গৃহবধূর বাড়ির ওঠানে তার অসুস্থ শাশুড়ির জন্য রান্না করার সময় হঠাৎ উঠানের পাশে থাকা খেজুর গাছটির গুড়ি ভেঙে গৃহবধূর উপরে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
ভালুকা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। খেজুর গাছের গুড়ি পচে নষ্ট হয়ে ওই নারীর উপর পড়ে তার মৃত্যু হয়। এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যুর মামলার প্রস্তুতি চলছে।
অনলাইন ডেস্ক :
কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ ১০ আগস্ট শনিবার সকাল ১১টার দিকে পীরগঞ্জের জাফরপাড়া বাবনপুর গ্রামে পৌঁছান তিনি। সেখানে কবর জিয়ারতের পর আবু সাঈদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলবেন ড. ইউনূস।
এরপর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার ও সেখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে মতবিনিময় করার কথা রয়েছে ড. ইউনূসের।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধানের আগমন উপলক্ষে ওই এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। সেনা সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্যান্য সদস্যরা সেখানে অবস্থান করছেন। তবে পুলিশের উপস্থিতি বিশেষভাবে লক্ষ্য করা যায়নি।
উল্লেখ্য, গত ১৬ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন পার্ক মোড়ে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ।
চলারপথে রিপোর্ট :
শিক্ষার মান উন্নয়নে ভোলা সরকারি শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজে শিক্ষার মান উন্নয়ন বিষয়ে এক বিশেষ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। “শিক্ষাক্ষেত্রে ইমোডিটা’র (ইমোশনাল ডিটাচম্যান্ট) প্রভাব: মনোসামাজিক অনুধ্যান”- শির্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথ ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. তৌফিক ই-লাহী চৌধুরী।
আজ ২০ জুন মঙ্গলবার সকাল ১০ টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত সেমিনারে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাসহ সদর উপজেলার বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষকবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন। সেমিনারের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সরকারি শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল মান্নান।
ভোলা সরকারি শেখ ফজিলাতুন্নেছা মহিলা কলেজ এবং ওই কলেজের সমাজকর্ম বিভাগের যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ মো. ইসরাফিল।