চলারপথে রিপোর্ট :
৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে জেলা প্রশাসন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা ও পরিবেশ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যৌথ আয়োজনে আলোচনা সভা ও তিতাস নদীর তীর পরিচ্ছন্নতা অভিযান এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শহরের পৌর নিউ মার্কেট প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য হলো “প্লাস্টিক দূষণ সমাধানে সামিল হই সকলে” এবং শ্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে “ সবাই মিলে করি পণ, বন্ধ হবে প্লাস্টিক দূষণ।”
আলোচনা সভা ও তিতাস নদীর তীর পরিচ্ছন্নতা অভিযান এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো: শাহগীর আলম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র মিসেস নায়ার কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সিভিল সার্জন ডাঃ একরাম উল্লাহ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আঃ কুদ্দূস, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, পরিবেশ অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উপপরিচালক মো: খালেদ হাসান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখ প্রমুখ। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন পৌর কাউন্সিলর মিজানুর রহমান আনছারী ও নিউ মার্কেট কমিটির সাধারণ সম্পাদক। এ সময় পৌরসভার কাউন্সিলর, কর্মকর্তা-কর্মচারী, ব্যবসায়ীবৃন্দসহ সর্বস্তরের জনগণ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় বক্তারা বলেন, আগামীর পরিবেশ রক্ষায় এখনই সকলকে সোচ্চার হতে হবে এবং পলিথিনসহ পরিবেশের অন্যান্য ক্ষতিকারক বর্জ্য যাতে পরিবেশের ক্ষতি করতে না পারে, সেজন্য আরো সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান। এছাড়াও কিভাবে পরিবেশকে দূষণমুক্ত করা যায় তথা ঐতিহ্যবাহী ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরকে কিভাবে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা যায় সে বিষয়ে অতিথিগণ বিভিন্ন দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। সেই সাথে জেলা প্রশাসক ও মেয়র মহোদয়ের সাথে জনমত নির্বিশেষে সকলে ওয়াদাবদ্ধ হয় পরিবেশ রক্ষায় সার্বিক সহযোগিতার। আলোচনা সভা শেষে তিতাস নদীর তীর পরিচ্ছন্নতা অভিযানের শুভ উদ্বোধন করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
তারুণ্যের উৎসব উদযাপন উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় র্যালি ও আলোচনা সভা আজ ২১ জানুয়ারি মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সকালে জেলা প্রশাসন ও যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের আয়োজনে শহরের পৌর মুক্ত মঞ্চ থেকে একটি র্যালি বের হয়।
র্যালিটি শহরের বিভিন্ন প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সুর সমরাট দি আলাউদ্দিন সঙ্গীতাঙ্গন মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আমির আলীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত মোহাম্মদ ইশতিয়াক ভূইয়া, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আব্দুল মতিন, জেলা জামায়েত ইসলামের আমীর গোলাম ফারুক প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, আজকের তরুণ সমাজরা হচ্ছে আগামী দিনের নতুন বাংলাদেশের কর্ণধার। তাদের সার্বিক উন্নয়নে বর্তমান সরকার নানামুখী কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
শহরের একটি বহুতল ভবনের তিনটি ফ্ল্যাটে চুরির ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটি ঘটেছে ১২ জানুয়ারি শুক্রবার দুপুরে জেলা শহরের বনিকপাড়া স্টেশন রোড এলাকায়। নগদ সাত লাখ ২০ হাজার টাকা ও সাড়ে সাত ভরি স্বর্ণালংকারসহ বিভিন্ন মালামাল নিয়ে গেছে চোরেরা।
ওই ভবনের চার নম্বর ফ্ল্যাটের বাসিন্দা মোশাররফ হোসেন মঈন জানান, তার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ভাতশালায়। পরিবার নিয়ে এখানে বসবাস করেন। গত এক সপ্তাহ তিনি পরিবার নিয়ে গ্রামের বাড়িতে ছিলেন। আজ বিকেলে ফোন পান তার ফ্ল্যাটের দরজা খোলা। এসে দেখেন সব এলোমেলো।
মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আলমারি ভেঙে নগদ আড়াই লাখ টাকা, আড়াই ভরি স্বর্ণালংকার, টিভি, একটি ট্যাব, মোবাইলফোন, দুটি ইন্টারনেট রাউডার চুরি করে নিয়ে গেছে চোরেরা।’
দ্বিতীয়তলা ফ্ল্যাটের বাসিন্দা হুমায়ুন খালেদ বলেন, ‘আমি পেশায় ঠিকাদার। দুপুরে দাওয়াত খেতে রুমে তালা লাগিয়ে গিয়েছিলাম। এসে দেখি দরজা ভেঙে আলমারি থেকে নগদ তিন লাখ ২০ হাজার টাকা ও চার ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে গেছে।’
ষষ্ঠতলার এক প্রবাসীর ফ্ল্যাটের তালা ভেঙে নগদ দেড় লাখ টাকা, এক ভরি স্বর্ণালংকার ও প্রায় ৩০ হাজার টাকার প্রসাধনী নিয়ে গেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসলাম হোসেন বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ মনিটরিং করা হচ্ছে।
স্টাফ রিপোর্টার :
অষ্টগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান-২০২৩ আনন্দঘন পরিবেশে ১৮ ফেব্রুয়ারি শনিবার বরদা রঞ্জন মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, অষ্টগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি প্রফেসর ডঃ দেলোয়ার হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন গাজীপুর জেলার জেলা ও দায়রা জজ শামীমা আফরোজ। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ম্যানেজিং কমিটির সদস্যবৃন্দ এবং গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সত্যেন্দ্র চন্দ্র চৌধুরী। সঞ্চালনা করেন সিনিয়র শিক্ষক সোহরাব হোসেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সাথে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়েছে। ১৭ জুলাই বুধবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে এই ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় বেশ কয়েকজন কোটা আন্দোলনকারীসহ জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম রবিন আহত হয়। আহত সবার নাম জানা যায়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সারাদেশে কোটা আন্দোলনকারীদের উপর হামলার প্রতিবাদে বুধবার সকাল ১০টার দিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে কয়েকজন ছাত্রী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের প্রধান ফটকের সামনে জড়ো হন। এক পর্যায়ে কলেজের প্রধান ফটকের পাশে তাঁরা বসে কোটা সংস্কারের দাবিতে বিভিন্ন শ্লোগান দেন। এক পর্যায়ে সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা আফরিন কিছু মেয়েকে সাথে নিয়ে সেখানে পৌঁছে শিক্ষার্থীদের সরে যেতে বলেন। এ সময় ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সাধারণ শিক্ষার্থী ছাত্রীদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ, খারাপ অঙ্গভঙ্গি ও হুমকি দিয়ে তাদেরকে সেখান থেকে সরে যেতে বললেও তারা সরেননি।
এ সময় জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল ও সাধারণ সম্পাদক এবং উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন শোভন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের নিবৃত করার চেষ্টা করেন। এ সময় কলেজের সামনে ও কলেজপাড়ার লেবেল ক্রসিং এলাকায় ১০/১৫টি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটে। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা মোটর সাইকেলে লাঠিসোটা, কাঠের টুকরা, বৈঠা নিয়ে কলেজের সামনের সড়ক, লেবেল ক্রসিং এলাকা, নিউ মৌড়াইল ও কাউতলী এলাকায় মহড়া দেন। শিক্ষার্থীরা বেলা ১১টা পর্যন্ত সেখানে বসে কর্মসূচি পালন করে মিছিল নিয়ে চলে যান।
দুপুর ১২টার দিকে শহরের কাউতলী এলাকা থেকে আন্দোলনকারীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি স্টেডিয়াম এলাকায় আসার পর ছাত্রলীগের কর্মীরা তাদের বাঁধা দেয়। এতে আন্দোলকারীরা বিক্ষুদ্ধ হয়ে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এসময় উভয়পক্ষের মধ্যে ব্যাপক ধাওয়া পালটা ধাওয়া হয়। এ সময় জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম রবিন’সহ উভয়পক্ষের বেশ কয়েকজন আহত হয়। পরে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা লাঠিসোটা হাতে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নেয়।
এ ব্যাপারে কলেজের সামনে বিক্ষোভ করা শিক্ষার্থী ফারহানা শারমিন বলেন, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আমাদের ব্যানার টেনে নিয়ে ছিঁড়ে ফেলেছে। আমাদের সামনে দাঁড়িয়ে শ্লোগান দেয়াসহ তারা আমাদেরকে বিভিন্নভাবে অপমানিত করেছে। কারণ আমরা কোটার সংস্কারের দাবিতে এসেছি। আমার ভাই ও বোনের শরীরে থেকে যে রক্ত ঝড়েছে তার প্রতিবাদ জানাতে এসেছি।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহদাৎ হোসেন শোভন জানান, সাধারণ শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময় আমরা আমাদের অবস্থান থেকে তাদের সহযোগিতা করেছি। তারা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে। তবে জামাত, বিএনপি ও শিবিরের কর্মীরা এই আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে। দুপুরে তারা লাঠিসোটা ও ইটপাটকেল হাতে রাস্তায় নামে। এ সময় ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী তাদের থামাতে গেলে তাদের হামলায় ছাত্রলীগের দুই নেতা-কর্মী আহত হয়। তিনি আরো বলেন কোনো বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলে তা প্রতিরোধ করা হবে।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের কোনো বাঁধা দেইনি। তাঁদের কোনো দাবি থাকলে তা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে দিতে বলেছি। তাদেরকে পানিসহ খাবার দেয়ার চেষ্টা করেছি। কিন্তু তাঁদের হামলায় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রবিউল আহত হয়েছে।
এদিকে বাদ যোহর শহরের লোকনাথ উদ্যানে (টেংকের পাড়) সারাদেশে নিহত ছাত্রলীগ নেতাদের মৃত্যুতে গায়েবী জানাযা পড়েছে ছাত্রলীগ। এতে জেলা আওয়ামীলীগসহ অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) বিল্লাল হোসেন জানান, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। পুলিশ সদস্যরা মাঠে কাজ করছে। ককটেল বিষ্ফোরণের ঘটনার তদন্ত চলছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
চাকুরিচ্যুৎ বিডিআর সদস্যদের পুনর্বহাল ও কারাবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১২ জানুয়ারি রবিবার সকালে বিডিআর কল্যাণ পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার আয়োজনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিডিআর এর নায়েব বদরুল আলম, নায়েব জাহাঙ্গীর, সিপাহী আবদুল মান্নান, নায়েব জাহাঙ্গীর, মাসুদ পারভেজসহ বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারবর্গ।
বক্তারা বলেন, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পরিকল্পিত ও ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে পিলখানায় সংগঠিত হত্যাকাণ্ডের দায় বিডিআর সদস্যদের উপর চাপিয়ে দেয়া হয়েছে। মূলত তৎকালীন ফ্যাসিস্ট সরকার তাদের ক্ষমতা স্থায়ী করার জন্য বিডিআর বাহিনী ধ্বংস করার জন্য এই ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র করে।
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের শিকার ৫৭ জন সেনা অফিসারসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের পেছনে দায়ী ব্যক্তিবর্গ এবং নেপথ্যের নায়কদের চিহ্নিত করে করে অতি দ্রুত দৃষ্টান্মূলক শাস্তি নিশ্চিত করা এবং যে সকল সদস্যর সাজার মেয়াদ শেষ ও খালাস প্রাপ্ত তাদের মুক্তির দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি তদন্ত কমিশনকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও নির্ভয়ে কাজ করার সুবিধা দেয়াসহ গণহারে গ্রেফতার করে যাদের অন্যায় ভাবে চাকুরিচ্যুৎ করা হয়েছে তাদের সবাইকে সরকারি সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা দিতে হবে।