চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নে বজ্রপাতে শাহজাহান (৫০) নামে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া একই ইউনিয়নের খেওয়াই গ্রামে বজ্রপাতে ৩টি গরু মারা গেছে। আজ ৮ জুন বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে এসব ঘটনা ঘটে।
মৃত শাহজাহান সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের কাঞ্চনপুর গ্রামের মৃত জালু মিয়ার ছেলে। তিনি পেশায় কৃষক ছিলেন।
মাছিহাতা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আল আমিনুল হক পাভেল জানান, দুপুরের পর বৃষ্টি শুরু হয়। এসময় কাঞ্চনপুর গ্রামে শাহজাহান নামে এক ব্যক্তি মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে মারা যান। পাশাপাশি একই সময়ে বজ্রপাতে খেওয়াই গ্রামে কৃষক মনা ভূঁইয়ার ৩টি গরু মাঠে ঘাস খাওয়া অবস্থায় মারা গেছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, বজ্রপাত মাছিহাতা ইউনিয়নে এক ব্যক্তি ও ৩টি গরু মারা যাওয়ার খবর পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অতিরিক্ত তাপমাত্রার কারণে রেলপথে ট্রেন চলাচলের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুর থেকে বিকেল নাগাদ পূর্বাঞ্চলীয় রেলপথের বিভিন্নস্থানে নির্দেশিত গতি অনুযায়ী নিয়ন্ত্রিতভাবে ট্রেন চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। যে কারণে ওই সময়টাতে নির্ধারিত সূচি মেনে ট্রেন চলাচল করতে পারেনি। এতে ট্রেনের নির্ধারিত সময় সূচির বিপর্যয় ঘটে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়।
সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, রেললাইনের উপর সাধারণত ৪৫ থেকে ৪৬ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা থাকলে সহনীয় ধরা হয়। তাপমাত্রা এর বেশি হলে রেললাইন বেঁকে গিয়ে দুর্ঘটনার শঙ্কা থাকে। যে কারণে গতি কমিয়ে ট্রেন চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়।
সোমবার পূর্বাঞ্চল রেলপথের বিভিন্নস্থানে ৪৮ থেকে ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। যে কারণে দুপুর থেকে বিকেল নাগাদ ওই পথের আন্তঃনগরসহ সব ধরণের ট্রেন চলাচলে গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
লোকো রানিং স্টাফ সমিতি, আখাউড়ার সভাপতি মোঃ রফিকুল ইসলাম বলেন, গরমের দিনে যখন তাপ বেশি থাকে তখন গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সকালে তিতাস কমিউটার ট্রেন নিয়ে আখাউড়া থেকে ঢাকা আসতে কয়েকটি জায়গায় বিভিন্ন কারণে গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা ছিলো। এর মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তালশহর স্টেশনের মাঝে একটি জায়গায় যেখানে সম্প্রতি দুর্ঘটনা ঘটে সেখানে ১০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চলার নির্দেশনা ছিলো।
আখাউড়া রেলওয়ে জংশন স্টেশনের সহকারি নির্বাহী প্রকৌশলী (এইএন) মোঃ মেহেদি হাসান তারেক সোমবার সন্ধ্যায় জানান, তার আওতাধীন ঢাকা-চট্টগ্রাম পথের আখাউড়া থেকে আশুগঞ্জ ও আখাউড়া- সিলেট পথের শায়েস্তাগঞ্জ স্টেশন নাগাদ গতি কমিয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়। দুপুর একটা থেকে ৫টা নাগাদ যাত্রীবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৪০ কিলোমিটার ও মালবাহী ট্রেন সর্বোচ্চ ৩০ কিলোমিটার গতিতে চলার নির্দেশনা ছিলো।
উল্লেখ্য, গরম পড়ার আগেই পূর্বাঞ্চল রেলপথের সিলেট-আখাউড়া সেকশনের আজমপুর রেলওয়ে স্টেশন পার হয়ে রেললাইন বাঁকা হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটে। গত ৩ মার্চের এ ঘটনায় অন্তত ১৫ ফুটের মতো রেললাইন বেঁকে যায়। এর আড়ে গত বছরের ২৯ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দারিয়াপুর এলাকায় গরমে রেললাইন বাঁকা হয়ে কন্টেইনার ট্রেন লাইনচ্যুত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবন ও সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল ৭ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেন।
বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির দপ্তর সম্পাদক (সহ-সভাপতি পদ মর্যাদা) মোঃ জাহাঙ্গীর আলম স্বাক্ষরিত প্রেসবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই কমিটি ঘোষণা করা হয়। কমিটিতে শাহীনুর রহমান শাহীনকে আহবায়ক ও সমীর চক্রবর্তীকে সদস্য সচিব করা হয়।
৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে ৫জনকে যুগ্ম আহবায়ক করা হয়েছে। এরা হলেন এলভিন লস্কর, সাজিদ আহমেদ, রেজাউল হক শীষ, আবদুল গাফফার রিমন ও সাইফুল ইসলাম ফাহিম।
কমিটিকে আগামী ১ মাসের মধ্যে আহবায়ক কমিটিকে পূর্নাঙ্গ কমিটি করে কেন্দ্রীয় দপ্তরে জমা দেয়া নির্দেশ দেয়া হয়।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রদলের সদ্য বিদায়ী কমিটির সদস্য সচিব মোঃ মহসিন হৃদয়ের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি নতুন কমিটি গঠনের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
“বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণ, বিনামূল্যে আইন সেবার দ্বার উন্মোচন”-এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত হয়েছে। দিনটি পালনে আজ ২৮ এপ্রিল শুক্রবার সকালে জেলা লিগ্যাল এইড অফিসের উদ্যোগে জেলা জজ আদালত চত্বর থেকে একটি র্যালি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে আদালত ভবনে তথ্য কেন্দ্রের উদ্বোধন শেষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ ও জেলা লিগ্যাল এইড এর চেয়ারম্যান শারমিন নিগারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হেলেনা পারভীন, সরকারি পিপি এডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, সিভিল সার্জন ডাক্তার মোঃ একরামউল্লাহ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ. এইচ. এম কামরুল ইসলাম, নারী ও শিশু কোর্টের পিপি এডভোকেট তাজুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসীম উদ্দিন, জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান চৌধুরী কানন প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, মামলা জট কমিয়ে আনতে ও বিরোধ নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে লিগ্যাল এইড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে লিগ্যাল এইডের মাধ্যমে অসহায় বিচারপ্রার্থীরা তাদের ন্যায় বিচার নিশ্চিত করতে পারছে। তাই সকলের সহযোগিতায় লিগ্যাল এইডের কার্যক্রমকে আরো বিস্তৃত করতে হবে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সহকারী জজ ও জেলা লিগ্যাল এইডের ভারপ্রাপ্ত অফিসার মুসতানসীর হাসান চৌধুরী নকিব। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরীন আহমেদ হ্যাপী ও জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. রকিবুল হাসান রকি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চিনাইর শিশু মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ১৮তম শিশু মেধাবৃত্তি ও শিশু মেলা আজ ০১ মার্চ বুধবার অনুষ্ঠিত হয়।
বেলা সাড়ে ১১টায় সদর উপজেলার চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রী কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত মেধাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন স্বাধীনতা পদকপ্রাপ্ত, বুদ্ধিজীবী ও ইতিহাসবিদ, সাবেক সচিব সিরাজ উদদীন আহমেদ। মেলা উদ্বোধন করেন বুদ্ধিজীবী ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ডঃ আবদুল মান্নান চৌধুরী।
চিনাইর শিশু মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশনের সভাপতি, ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ট্রেজারার ও মাউশির সাবেক মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত শিশু মেধাবৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন চিনাইর শিশু মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা, স্থানীয় সংসদ সদস্য এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন।
শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ডিগ্রী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মকবুল আহমেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন চিনাইর শিশু মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশনের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ মোঃ ইকবাল হোসেন। বক্তব্য রাখেন অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন ও কসবার ইমাম প্রি-ক্যাডেট স্কুলের অধ্যক্ষ জয়নাল আবেদীন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাবেক সচিব সিরাজ উদদীন আহমেদ বলেন, আজকের শিশুরাই আগামী দিনের দেশের কর্ণধার। তারাই দেশের নেতৃত্ব দেবে। তাই শিশুদেরকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে। তাদের মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত করতে হবে। তাদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে। চিনাইর শিশু মেধাবৃত্তি প্রতিযোগীতা দেশের একটি মডেল। তিনি বলেন, কোমলমতি শিক্ষার্থীরা মেধাবৃত্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের মাধ্যমে ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে তৈরী করতে পারবে। তিনি এই মেধাবৃত্তি চালু করায় আয়োজকদেরকে ধন্যবাদ জানান।
আলোচনা সভা শেষে বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের হাতে বৃত্তির নগদ টাকা ও সাটিফিকেট তুলে দেয়া হয়। চিনাইর শিশু মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশন সূত্রে জানা গেছে, এ বছর জেলার বিভিন্ন উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৭৭৮ জন শিক্ষার্থী (প্রথম শ্রেনী থেকে পঞ্চম শ্রেনী) মেধাবৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ১৯৮জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পায়। এদের মধ্যে ৫৭জন ট্যালেন্টপুলে, ১৩৬জন সাধারণ গ্রেডে ও উপজেলা কোটায় ৫জন বৃত্তি পায়।
ট্যালেন্টপুলে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদেরকে নগদ ৩ হাজার টাকা, সাধারণ গ্রেডে বৃত্তিপ্রাপ্তদেরকে নগদ ২ হাজার ৫০০টাকা ও উপজেলা কোটায় বৃত্তিপ্রপ্তদেরকে নগদ ১হাজার ৫০০ টাকা করে প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাগণ, জেলার বিভিন্ন উপজেলার শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক, জনপ্রতিনিধিসহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় ভিটামিন “এ” প্লাস ক্যাম্পেইন ১৫ মার্চ শনিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। ক্যাম্পেইনে জেলার সাড়ে ৫ লাখ শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এর মধ্যে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী শিশু রয়েছে ৫৮ হাজার ৪০৮ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা রয়েছে ৪ লাখ ৯৭ হাজার ৪৭০ জন।
শনিবার সকালে শনিবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার নাটাই কমিউনিটি ক্লিনিকে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করেন সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ নোমান মিয়া। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলার স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডাঃ হিমেলসহ স্বাস্থ্য বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মচারীগণ। দিনব্যাপী ক্যাম্পেইনে জেলার ১০টি উপজেলার ৯৮টি ইউনিয়নের ২ হাজার ৪৩৩টি কেন্দ্রে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ৫ লাখ ৫৫ হাজার ৮৭৮ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কথা রয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত জেলার ২ হাজার ৪৩৩টি কেন্দ্রে ৩৩৮জন স্বাস্থ্য সহকারি, ১০০জন এএইচআই, ৩৪৮জন পরিবার কল্যাণ সহকারি এবং ৮৭জন এফপিআই দায়িত্ব পালন করেন। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল অন্ধত্ব’ প্রতিরোধ, দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে শিশু মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়।