চলারপথে রিপোর্ট :
ভাঙ্গায় স্মার্ট মাদ্রাসা বিনির্মাণে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১৩ জুন মঙ্গলবার বিকালে ভাঙ্গার ইকামাতেদ্বীন মডেল কামিল মাদ্রাসার উদ্যোগে মাদরাসা চত্বরে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মোঃ আবু ইউসুফ মৃধার সার্বিক ব্যবস্থাপনায় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আজিমউদ্দিন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ভাঙ্গা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ জালালউদ্দিন, মাদরাসার গভর্নিং বডির সভাপতি মোঃ আসাদুজ্জামান, ভাঙ্গা উপজেলা একাডেমিক শিক্ষা কর্মকর্তা প্রহ্লাদ বিশ্বাস, কাউলিবেড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ রেজাউল করিম প্রমুখ।
সভায় মাদ্রাসার শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এম.পি বলেছেন, সব পক্ষের বক্তব্য শুনে আপিল বিভাগ একটা ন্যায়বিচার করবেন, এটাই আমাদের আশা। আমার মনে হয় সেটাই হবে।
আজ ৯ জুলাই মঙ্গলবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপের সময় তিনি এসব কথা বলেন। আইনমন্ত্রী বলেন, কোটা নিয়ে মামলার আপিলে আন্দোলনকারীরা পক্ষভুক্ত হওয়ার আবেদন করেছেন।
আনিসুল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী অত্যন্ত স্পষ্ট করেই বলেছেন, সরকারের সিদ্ধান্তের ব্যাপার নেই এখন। কোটার ইস্যুটা এখন সর্বোচ্চ আদালতের কাছে আছে। সর্বোচ্চ আদালত সেখানে সিদ্ধান্ত নেবেন, তারা সব পক্ষকে শুনে সঠিক সিদ্ধান্ত দেবেন। কোটার আন্দোলন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ঘটনা ঘটছে আদালতে। যদি সেখানে রাজপথে আন্দোলন করে, এটার কিন্তু নিরসন হবে না। এটা করলে যেটা হয় একপর্যায়ে হয়তো আদালত অবমাননাও হতে পারে। আনিসুল হক বলেন, সেক্ষেত্রে সঠিক জায়গা কোনটা? আমি গতকাল বলেছি, সঠিক জায়গা হচ্ছে তারা যদি পক্ষভুক্ত হয়ে তাদের বক্তব্য আদালতে উপস্থাপন করেন, তবে আপিল বিভাগ সব পক্ষের কথা শুনবেন এবং সব পক্ষের বক্তব্য শুনে আপিল বিভাগ একটা ন্যায়বিচার করবেন, এটাই আমাদের আশা এবং আমার মনে হয় সেটাই হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
২৫ বছর পর মাকে খুঁজে পেয়ে আনন্দে ভাসছেন শাহানারা। তিনি পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার ধুলাসর ইউনিয়নের পশ্চিম ধুলাসর গ্রামের আলী হোসেন ও শিরিন বেগমের মেয়ে। মাত্র ছয় বছর বয়সে হারিয়ে গিয়েছিলেন শাহানারা। ভুলে গিয়েছিলো বাবা ও মায়ের নাম-পরিচয়ও।
গতকাল বৃহস্পতিবার বিকালে স্থানীয় ইউনিয়ন পারিষদে মা এবং মেয়ের সঙ্গে দেখা হলে আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়। শিরিন তার মেয়েকে দেখেই চিনতে পারেন। পরে ছোট বেলায় শাহানারার হাঁটুর নিচে গরম পানিতে পুড়ে যাওয়া দাগ দেখে শনাক্ত করেন তার মেয়েকে।
স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, শৈশবে শাহানারার হারিয়ে যাওয়ার পেছনেও ছিল আরেক করুণ গল্প। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ছয় বছর। বাবা-মায়ের সংসারে ছিল খুব অভাব। বাধ্য হয়ে শাহানারাকে এক ব্যক্তির বাসায় কাজে দেওয়া হয়। সেখানেও এক চিলতে সুখ মেলেনি। একটা গ্লাস ভাঙার অপরাধে বেধরক মারধোর করা হয় শাহানারাকে। ভয়ে পালিয়ে লঞ্চে বরিশাল চলে যান শাহানারা। এদিকে মা শিরিন বেগম মেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজি করেন। শাহানারাকে না পেয়ে তিনি অনেকটা পাগলের মতো হয়ে যান।
শাহানারা বলেন, ‘গত কয়েক মাস আগে আমি সরকারিভাবে মৎস্য বিভাগের মাধ্যমে ট্রেনিং করতে এই গ্রামে আসি। আসার পর থেকেই কেমন যেন আমার কাছে এই গ্রামটা পূর্ব পরিচিত মনে হয়। একপর্যায়ে স্থানীয় মেম্বার, চেয়ারম্যান ও অনেকের সহযোগিতায় আমি আমার পরিবার এবং মাকে খুঁজে পাই। আমি সকলকে ধন্যবাদ জানাই যে আমার হারানো পরিবারকে খুঁজে পেয়েছি।’
পরিবারকে ফিরে পেয়ে জীবনের নতুন অধ্যায়ের কথা বলছেন ফিরে আসা শাহানারা, ‘তখন আমি কিভাবে বরিশাল যাই, সেটুকু আমার মনে নেই। তবে ওখানে এক নারী আমাকে পেয়ে বরিশালের একটি এতিম খানায় দিয়ে আসেন। পরে আমি সেখানেই বড় হই। সেখানে আমার নাম রাখা হয় ইয়াসমিন। এক পর্যায় গত ১৬ বছর আগে আমাকে বিয়ে দেন জেলা প্রশাসক। আমি এখন পরিবারের সাথে বরিশাল বসবাস করছি।’
ধুলাসর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হাফেজ আব্দুর রহিম বলেন, আমার কাছে আসার পরে আমি বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর নিয়ে তার পরিবারের সন্ধান পাই। পরে তার হারিয়ে যাওয়ার কথা উভয় পক্ষের কাছে শুনে নিশ্চিত হই যে, সেই হারিয়ে যাওয়া মেয়েটি এই শাহানারা। তিনি তার মায়ের কাছে এবং পরিবারের কাছে ফিরেছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক কোনো মামলা নয় জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অগ্নিসন্ত্রাস, অস্ত্রপাচার, গ্রেনেড হামলাসহ বিভিন্ন অপরাধের মামলা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। তারা অপরাধ করেছে, আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আজ ১৯ এপ্রিল শুক্রবার সকালে গণভবনে কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের প্রধান শেখ হাসিনা বলেন, আজকে (বিএনপি) সব জায়গায় কান্নাকাটি, বলছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা। তাদের জিজ্ঞেস করতে হবে মামলাগুলো কীসের মামলা? …অগ্নিসন্ত্রাস, অস্ত্রপাচার, গ্রেনেড হামলাসহ বিভিন্ন অপরাধের মামলা। তারা অপরাধ করেছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সেটাই তো বাস্তবতা।
তিনি বলেন, তারা তিন হাজার ৮০০ গাড়ি পুড়িয়েছে, বাস, লঞ্চ, রেল পুড়িয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবে না তো কী হবে? ওদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা তো পলিটিক্যাল (রাজনৈতিক) মামলা না, প্রত্যেকটা মামলা হচ্ছে অগ্নিসন্ত্রাসের মামলা, তারা মানুষ হত্যা করেছে আগুন দিয়ে, ২৮ অক্টোবর যে ঘটনা তারা ঘটালো, নির্বাচন ঠেকাতে গিয়ে রেলে আগুন দিয়ে মা-শিশুকে পুড়িয়ে মেরেছে, যারা এগুলো করলো তাদের বিরুদ্ধে কি মামলা হবে না? তাদের কি মানুষ পূজা করবে?
এসব মামলার বিচারকাজ আরও দ্রুত শেষ করে জড়িতদের শাস্তি দিয়ে দেওয়া উচিত বলেও মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগ প্রতিশোধপরায়ণ নয় বিধায় বিএনপি এখনো কথা বলার সুযোগ পাচ্ছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, তাদের ভাগ্য ভালো আমরা ক্ষমতায় আছি, আমরা তাদের মতো প্রতিশোধপরায়ণ না দেখে তারা এখনো কথা বলার সুযোগ পায়। তারা সারাদিন কথা বলে মাইক লাগিয়ে, তারপর বলবে কথা বলার সুযোগ পায় না।
বিরোধী দলে থাকার সময়কার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ অফিসে তো আমরা ঢুকতেই পারতাম না। কীভাবে তারা অত্যাচার করেছে আমাদের ওপর, আমরা তো তার কিছুই করিনি। আমরা প্রতিশোধ নিতে ব্যস্ত থাাকিনি। আমরা আমাদের সব শক্তি-মেধা কাজে লাগিয়েছি দেশের উন্নয়নে, দেশের মানুষের জন্য কাজ করতে।
সারাদেশের জেলের সব অপরাধীই বিএনপির দলীয় কি না, এমন প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগ প্রধান বলেন, তারা (বিএনপি) যেভাবে বলছে ৬০ লাখ লোক তাদের গ্রেপ্তার, ৬০ লাখ তো আমাদের জেলের ধারণক্ষমতাও নেই। তারপরও যতটুকু ধারণক্ষমতা আছে, সবই বিএনপির লোক- এটাই তো তারা বলতে চাচ্ছে। তার মানে বাংলাদেশে যত অপরাধ সব অপরাধ করে বিএনপি।
তিনি বলেন, কান্নাকাটি করে সব জায়গায় বলছে এত লক্ষ লোক তাদের গ্রেপ্তার। আমাদের সারা দেশে যত জেলখানা আছে সেখানে যে ধারণক্ষমতা, তারা যত লক্ষ গ্রেপ্তার বলছে, সব লোক যদি তাদের ধরা থাকে, তাহলে তো জেলে অন্য কোনো অপরাধী আর নেই। যত অপরাধী আছে জেলে, সব অপরাধীই বিএনপির। সেখানে চুরি, ডাকাতিসহ যা আছে, ওদের হিসেবে সব অপরাধী হচ্ছে বিএনপির। ওরাই সব, এটাই তো বলতে চাচ্ছে।
বিভিন্ন সময় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের ওপর অত্যাচারের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে তারা চিৎকার করে তাদের ওপর অত্যাচার… কী অত্যাচার হচ্ছে তাদের ওপর? তারা যে অত্যাচার করেছে, সেই জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসার পর থেকে আওয়ামী লীগের ওপর অত্যাচারের যে স্টিম রোলার চালিয়েছিল, যেভাবে হত্যা করেছিল, খালেদা জিয়া আসার পরে ২০০১ সালের নির্বাচনের পর কোনো আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী ঘরে থাকতে পারেনি।
তিনি আরও বলেন, ধরে নিয়ে যেভাবে অত্যাচার এবং আমাদের কতগুলো নেতাকে মেরে ফেলে দিল, আহসান উল্লাহ মাস্টার থেকে শুরু করে আমাদের বহু নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে। …ওরা শুধু আওয়ামী লীগ নয়, ওরা মানুষের ওপর যেভাবে অত্যাচার করেছে।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলের কেন্দ্রীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে শুভেচ্ছা জানান সংগঠনের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিশ্বনাথ সরকার বিটু।
১৯৭২ সালের এই দিনে (১৯ এপ্রিল) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষক লীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বগুড়ায় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে যাতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে না পারে সে লক্ষ্যে বিশেষ সভা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন আয়োজিত আজ ১২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় সম্মেলন কক্ষে এ সভা করা হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, বগুড়ায় নিত্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি ও কৃত্রিম সংকট রোধে সকলে মিলে কাজ করতে হবে। যে সমস্ত কোল্ড স্টোরেজ মালিক এবং ব্যবসায়ীরা সরকারি মূল্যে বাজারে আলু দিচ্ছেন না তাদেরকে আবারো বলা হচ্ছে। এরপরও যদি ন্যায্য মুল্যে আলু না দেয়া হয় তাহলে ওইসব কোল্ড স্টোরেজ মালিক এবং ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজন হলে প্রশাসনের উদ্যোগে আলু কিনে বাজারে সরকারি নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করা হবে। বগুড়ার বাজারে কোন ভাবেই বেশি দামে আলু, পিয়াজ, ডিম ও সবজিসহ অন্যান্য পণ্য বিক্রি করতে দেয়া যাবে না। বাজার সিন্ডিকেট এবং কৃত্রিম সংকট রোধে বগুড়ার প্রশাসন নিয়মিত মনিটরিং করবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মাদ আল মারুফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতাহার হোসেন, টিএমএসএস এর প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক ড. হোসনে আরা বেগম, কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপ-পরিচালক মো, মতলুবর রহমান, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বগুড়ার সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজা পারভীন, কোল্ড স্টোরেজ মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, বগুড়া চেম্বার অব কমার্সের সহ-সভাপতি এনামুল হক দুলাল। এসময় উপস্থিত ছিলেন বগুড়ার ১২টি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইহান ওলিউল্লাহ সহ অন্যান্য থানার ওসি, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, কোন্ড স্টোরেজ মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন বাজার কমিটির নেতৃবৃন্দ, পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ী এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ। সভায় বগুড়ার বাজার নিয়ন্ত্রনে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের মামলা বাতিল করে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আপিল মঞ্জুর করে আজ ২৩ এপ্রিল বুধবার এ সিদ্ধান্ত দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ।
এর আগে, অভিযোগ গঠনের বৈধতা এবং মামলার কার্যধারা বাতিল চেয়ে আবেদন খারিজ করে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের ওপর শুনানি শেষে গত ১৯ মার্চ আপিল বিভাগ রায়ের জন্য ২৩ এপ্রিল দিন ঠিক করেছিলেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ছিলেন। দুদকের পক্ষে আইনজীবী আসিফ হাসান ছিলেন। এর আগে, ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর আপিলের অনুমতি দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ। দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ২০২৩ সালের ৩০ মে মামলাটি দায়ের করেন।