চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ১৮জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শুরু হবে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন। এ বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঁচ লাখের বেশি শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। এর মধ্যে ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সি শিশু সংখ্যা চার লাখ ৬২ হাজার ২৮৯ জন এবং ৬ থেকে ১১ মাস বয়সি শিশুর সংখ্যা ৫৫ হাজার ২৬৫ জন।
আজ ১৪ জুন বুধবার সকালে সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মিলনায়তনে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ এই তথ্য জানান।
প্রেস ব্রিফিংয়ে সিভিল সার্জন ডাঃ মোহাম্মদ একরাম উল্লাহ জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৯টি উপজেলা ও একটি পৌর এলাকার (ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা) মোট ৩০৬ টি ওয়ার্ডের ২হাজার ৪৩৩টি কেন্দ্রে ১৮জুন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একযোগে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন শুরু হবে। এ সব কেন্দ্রে ৪১২জন স্বাস্থ্য সহকারি, ৯৬জন এ.এইচ.আই এবং ৪ হাজার ৮৬৬জন স্বেচ্ছাসেবক দায়িত্ব পালন করবেন। তিনি বলেন, ক্যাপসুলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। ক্যাম্পেইন নিয়ে কেউ যাতে কোন ধরনের গুজন ছড়াতে না পারে সেদিকে খেয়াল রাখার জন্য সাংবাদিকদের আহবান জানান।
প্রেসব্রিফিং প্রদর্শন করেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডাঃ মুনতাসির মনসুর।
বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাংবাদিক সৈয়দ মোহাম্মদ আকরাম, মফিজুর রহমান লিমন, নজরুল ইসলাম বিল্লাল প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফেসবুক ভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন “আমরাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া” এর উদ্যোগে নির্মিত “আই লাভ ব্রাহ্মণবাড়িয়া” নামে একটি লোগো উদ্বোধন করা হয়েছে।
গতকাল রবিবার বিকেল সোয়া ছয়টার দিকে প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম শহরের ফারুকী পার্কে নির্মিত “আই লাভ ব্রাহ্মণবাড়িয়া” লোগো উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির ছিলেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ আবু সাঈদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জিয়াউল হক মীর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সূর্যমুখী কিন্ডারগার্টেনের অধ্যক্ষ সালমা বারী, কসবা সৈয়দাবাদ আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের প্রভাষক এস.আর.এম ওসমান গনি সজীব ও সাংবাদিক শাহাদৎ হোসেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মিশুক মাহমুদ। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সদস্য রেজুয়ান রনি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, অসংখ্য সচিব ও মলয়া সঙ্গীত থেকে ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁর জন্ম এই ব্রাহ্মণবাড়িয়া। আমরাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া কর্তৃক নির্মিত একটি ব্যতিক্রমধর্মী লোগো উদ্বোধনের মাধ্যমে জেলাবাসীর মাঝে জেলার প্রতি ভালোবাসা আরো বৃদ্ধি পাবে বলে বিশ্বাস করি।
জানা গেছে, বিবর্ধন রায় ইমন নামে এক যুবক ২০১৫ সালে ‘আমরাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া’ নামে ফেসবুকভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক এই সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন। ২০১৫ সালে ‘রঙিন হবে আমাদের স্কুল” শ্লোগানে জেলার প্রাচীন বিদ্যাপীঠ অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের দেয়ালে মুক্তিযুদ্ধের বীরত্বগাঁথার নানা আঁকা ছবি আঁকে এই সংগঠন। পরে ২০১৯ সাল পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে জেলার গভঃ মডেল গার্লস হাই স্কুল, সাবেরা সোবহান সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, খ্রিস্টিয়ান মিশন প্রাইমারি স্কুলে ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দেয়াল মুক্তিযুদ্ধের ছবিতে রাঙিয়ে দেন সংগঠনের সদস্যরা।
এ ব্যাপারে সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা বিবর্ধন রায় ইমন বলেন, এই উদ্যোগ জেলার প্রতি আমাদের ভালোবাসা ও কর্তব্যের বহিপ্রকাশ। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাম, সুনাম সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ুক এটাই আমাদের প্রত্যাশা। তাই এই লোগো স্থাপন করেছি। সার্বিক সহায়তার জন্য জেলা প্রশাসনকে ধন্যবাদ।
এই লোগে নির্মাণে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। সংগঠনের সদস্যদের মাসিক চাঁদার টাকায় এই লোগো স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে এই সংগঠনের সদস্য সংখ্যা ২৮। দেশের বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে চাকুরি করা তরুণ-যুবকরা এই সংগঠনের সদস্য। জেলার জন্য ব্যতিক্রম কিছু করার ভাবনা থেকেই এই সংগঠনের প্রতিষ্ঠা। চলতি বছরের গত ৯ জুন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ফারুকী পার্কে সংগঠনের সদস্যরা জেলা প্রশাসনের অনুমতি নিয়ে “আই লাভ ব্রাহ্মণবাড়িয়া” লোগো নির্মাণের কাজ শুরু করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ময়লা-আবর্জনাসহ দখলে ভরাট হয়ে যাওয়া মেড্ডা শ্মশান ঘাট খাল পুনরুদ্ধার কাজ শুরু করেছে পৌরসভা।
আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত শহরের মেড্ডা শ্মশান ঘাট থেকে কবরস্থান পর্যন্ত খাল পুনরুদ্ধার করেছে পৌরসভা। এসময় খাল পাড়ে থাকা ২৩টি দোকান উচ্ছেদসহ ভরাট হয়ে যাওয়া জায়গা থেকে মাটি অপসারণ করে খালের ৪০০ ফুট জায়গা পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভা সূত্রে জানা গেছে, ময়লা-আবর্জনা ও দখলের কবলে পড়ে শহরের মেড্ডা শ্মশানঘাট ভরাট হয়ে গেছে। খালের দৈর্ঘ্য ৬০০ মিটার। মেড্ডা এলাকার বাসিন্দারা খালটি উদ্ধারের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার কাছে আবেদন করেন।
আবেদনের প্রেক্ষিতে শুক্রবার সকাল আটটার দিকে পৌর সভার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোঃ আবদুল কুদদূস মেড্ডা শ্মশান ঘাট খাল পুনরুদ্ধারের কাজ শুরু করেন। এসময় তাঁর সাথে পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী কাউসার আহমেদ, নগর পরিকল্পনাবিদ জান্নাতুল ফেরদৌস, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা গোলাম কাওসার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) সুমন দত্ত ও সমাজ উন্নয়ন কর্মকর্তা মুখলেছুর রহমানসহ পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
মেড্ডা এলাকার বাসিন্দা শরাফত হোসেন বলেন, দীর্ঘদিন ধরে খালটি দখল ও ভরাটের কব্জায় ছিল। একটি প্রভাবশালী মহল খালের পাড়ে মাটি ফেলে ভরাট করে দোকান নির্মাণ করে দখল করে রেখেছিল। তাছাড়া ময়লা-আবর্জনা ফেলার কারনে খালটি ভরাট হয়ে গেছে। খালটি উদ্ধার করা খুব দরকার। পৌরসভা দীর্ঘদিন পরে হলেও একটি কাজের কাজ করেছে।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) সুমন দত্ত বলেন, মেড্ডা শ্মশান ঘাট খালটি ভরাটসহ দখল হয়ে গিয়েছিল। খালের মেড্ডা শ্মশান ঘাট থেকে কবরস্থান পর্যন্ত পুনরুদ্ধার করা হয়েছে। সকাল আটটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত উদ্ধারকাজ চলেছে। খালটি পুনরুদ্ধারের সময় খালের পাড় ভরাট করে নির্মাণ করা ২৩টি দোকান উচ্ছেদ করে সেখান থেকে মাটি অপসারণ করা হয়েছে। খালের প্রায় ৪০০ ফুট বা ১৫০ মিটার পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির সদস্য কবির আহমেদ ভূঁইয়াকে সাদা পোশাকে পুলিশ তুলে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। কবির আহমেদ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একান্ত সহকারী আব্দুর রহমান সানীর বড় ভাই।
গতকাল বৃহস্পতিবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে রিজভী সাংবাদিকদের কাছে এ অভিযোগ করেন। কবির আহমেদকে অবিলম্বে পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
রিজভীর দাবি, গতকাল সকাল সাড়ে ১১টার দিকে উত্তরার বিনস অ্যান্ড অ্যারোমা থেকে সাদা পোশাকধারী পুলিশ কবির আহমেদকে তুলে নিয়ে যায়। কিন্তু এখনও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এ তথ্য স্বীকার করছে না বা তার কোনো হদিস দিচ্ছে না। কবির আহমেদের পরিবার ও দল এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর মুক্ত মঞ্চ প্রাঙ্গনে ভিলেজ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (ভিডিসি) ও বাংলাদেশ তামাক বিরোধী জোটের আয়োজনে আজ ১০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার জাতীয় তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন উপলক্ষে এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়।
ভিলেজ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (ভিডিসি) এর নির্বাহী পরিচালক এস.এম. শফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অগ্রগামী সমাজ উন্নয়ন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক এ.কে.এম বাবুল হক।
বিশেষ অতিথি ছিলেন তিতাস উন্নয়ণ সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মোঃ শিপনুর রহমান, মোঃ লোকমান হোসেন, মোঃ নূরুল্লাহ, সরুয়ারদি মৃধা, এস.এম. মোজাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তাগণ স্বাস্থ্য সুরক্ষায় তামাক ব্যবসা থেকে সরকারের অংশীদারিত্ব প্রত্যাহার এবং মোবাইল কোট পরিচালনার মাধ্যমে তামাক সেবনকারীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জোর দাবি জানানো হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ম্যারাথন প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জেলা রানার্স কমিউনিটির উদ্যোগে আজ ১৭ মে শুক্রবার সকালে শহরের শেখ হাসিনা সড়কে তিতাস সেতু থেকে প্রতিযোগীতা শুরু হয়। এতে বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ সহ দৌড়বিদরা অংশ গ্রহণ করেন।
আয়োজক ও অংশ গ্রহণকারিরা জানান, সুস্থ দেহ এবং সবল মনের জীবন গড়তে দৌড়ের কোনো বিকল্প নেই। আগামী দিনে আরো বৃহৎ প্রতিযোগীতার কথা জানান আয়োজক সহ সংশ্লিষ্টরা।
সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, জৈষ্ঠের প্রচন্ড দাবদাহে ভোরের আলো ফুটে উঠার আগেই শুরু হয় ম্যরাথন।
শহরের শেখ হাসিনা সড়কের তিতাস সেতু থেকে দৌড় শুরু করেন প্রতিযোগীরা। পরে মনিপুর সেতু ঘুরে আবারো তিতাস সেতুতে এসে ১০ কিলোমিটার দৌড় শেষ করেন অংশ গ্রহণকারিরা। সুস্থ, দেহ সবল মনের জন্যে দৌড়ের কোনো বিকল্প নেই বলে জানান তারা।
দৌড় প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়া শাহআলম পাটোয়ারি জানান, আমি সরকারী কলেজের ছাত্র। আজ এই প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহণ করতে পেরে আমি অনেকটাই খুশি। আমি মনে করি প্রত্যেকের জীবন সুস্থ এবং সবল রাখার জন্য দৌড়ের কোনো বিকল্প নেই। তাই আসুন আমরা সবাই প্রতিদিন দৌড়াই।
অপর প্রতিযোগী আমির হোসেন জানান, আমি পাঁচ কিলোমিটার প্রতিযোগীতায় অংশ গ্রহন করেছি বেশ ভাল লেগেছে। এমন আয়োজন আরো বেশি বেশি হওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি।
অনুষ্ঠানের আয়োজক ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির সমন্বয়ক অলি আহাদ রতন জানান, ” আমরা সুস্থ দেহ সবল মনের জন্য এবং মাদক থেকে দূরে রাখার জন্যে এবং সুস্থ দেহ সবল মনের জন্যেই এই আয়োজন। আমরা আগামী অক্টোবর মাসে আর্ন্তজাতিক মানের বড় পরিবেশে হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগীতার আয়োজন করব।
দৌড় প্রতিযোগীতাকে সামাজিক আন্দোলন হিসেবে আখ্যায়িত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রানার্স কমিউনিটির উপদেষ্টা প্রফেসর দিলারা আক্তার, জানান, আমরা বেশ কয়েকবার এমন প্রতিযোগীতার আয়োজন করেছে। মূলত যুব সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখার জন্য আমাদের এই প্রয়াস। তিনি বলেন, আগামী অক্টোবর মাসে আর্ন্তজাতিক মানের বড় পরিবেশে হাফ ম্যারাথন প্রতিযোগীতার আয়োজন কবর। গতবার ৪ টি দেশের দৌড়বিদরা অংশগ্রহণ করেছিলো। আমরা আশা করি এবার আরো বেশি দেশের মানুষ আমাদের আয়োজনে অংশ নিবে।
ম্যারাথন প্রতিযোগীতায় মোট দুটি ক্যাটাগরিতে বিভিন্ন বয়সী ১৪০ জন প্রতিযোগী অংশ নেন। প্রতিযোগীতা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরষ্কার পুরস্কার তুলে দেন আয়োজকরা।