চলারপথে রিপোর্ট :
জামালপুরের বকশিগঞ্জে সাংবাদিক গোলাম রাব্বানী নাদিম হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৭ জুন শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সামনে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়।
এ সময় বক্তারা বলেন, সাংবাদিক নাদিম হত্যার মাস্টার মাইন্ড ইউপি চেয়ারম্যান বাবু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেই মামলা মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তা খারিজ করে দেন। কিন্তু মামলা খারিজের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই চেয়ারম্যান বাবু নিজে উপস্থিত থেকে সাংবাদিক নাদিমকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা কোথায়? সঠিক সংবাদ প্রকাশ করেও সাংবাদিক নাদিমকে প্রাণ দিতে হয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, দীর্ঘদিনেও সাংবাদিক সাগর-রুনি দম্পতির হত্যার বিচার হয়নি। আমরা জানি না নাদিম হত্যার বিচার হবে কিনা। হত্যাকারী ইউপি চেয়ারম্যান বাবুসহ সব খুনিদের ফাঁসির দাবি জানাই। পাশাপাশি আমরা সব সাংবাদিক হত্যা ও নির্যাতনের বিচার দাবি করছি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের আয়োজনে মানববন্ধনে ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনজুরুল আলম, প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শিহাব উদ্দিন বিপু, সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল-আমিন শাহীন, দৈনিক সমকালের নিজস্ব প্রতিবেদক আব্দুন নূর, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন, সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পী, ইমজা সভাপতি পীযূষ কান্তি আচার্য, সাবেক সহ-সভাপতি মফিজুর রহমান লিমন, সাবেক সহ-সভাপতি সৈয়দ মো. আকরাম, সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন, টেলিভিশন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জহির রায়হান ও প্রেসক্লাবের কার্যকরী সদস্য ফরহাদুল ইসলাম পারভেজ।
উল্লেখ্য, গোলাম রাব্বানী নাদিম বকশিগঞ্জ উপজেলার নিলাখিয়া ইউনিয়নের গোমের চর গ্রামের আবদুল করিমের ছেলে ও বাংলানিউজটুয়েন্টিফোর.কমের জামালপুর ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট।
বুধবার (১৪ জুন) রাতে পেশাগত দায়িত্বপালন শেষে বাড়ি ফেরার পথে বকশীগঞ্জের পাথাটিয়ায় পৌঁছালে অস্ত্রধারী ১০ থেকে ১২ জন দুর্বৃত্ত নাদিমকে পিটিয়ে জখম করে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান।
এরপর রাত ১২টায় সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় বৃহস্পতিবার সকালে তাকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বেলা পৌনে ৩টার দিকে তিনি মারা যান।
চলারপথে রিপোর্ট :
সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) এর অভিযানে কসবা উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকায় ৭০ লাখ টাকার ভারতীয় বিভিন্ন প্রকার চশমা জব্দ করেছে। আজ ৩০ এপ্রিল বুধবার ভোররাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সুলতানপুর ব্যাটালিয়ন (৬০ বিজিবি) এর একটি টহল দল নামক স্থানে চোরাচালানবিরোধী অভিযান চালিয়ে এই চশমাগুলো জব্দ করে।
বিকালে ৬০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মো. জিয়াউর রহমান এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার নোয়াহাটী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভারতীয় এসব চশমা জব্দ করা হয়।
জব্দকৃত মালামালের মোট সিজার মূল্য ৭০ লাখ ৩৭ হাজার ৪০০ টাকা। জব্দকৃত চশমাগুলোর মধ্যে রয়েছে- ৩,৩৩৬ পিস ভারতীয় বেবি চশমা, ১,৫৭৫ পিস ডানম্যাক লাক্সারি চশমা, ১,৬৯১ পিস জিরো বয়েজ চশমা, ৯৬০ পিস লন্ডন চশমা, ৮৪০ পিস কিং চশমা।
অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্ণেল মো. জিয়াউর রহমান বলেন, সীমান্তে নিরাপত্তা রক্ষা ও চোরাচালান রোধে ৬০ বিজিবির আভিযানিক কার্যক্রম এবং গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় এই সফল অভিযান পরিচালিত হয়। ভবিষ্যতেও মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রমজান মাস উপলক্ষে জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে মাসব্যাপী ভর্তুকিমূল্যে সাধারণ মানুষের কাছে তেল, চিনি, ডাল, বুট ও পেঁয়াজসহ পণ্যসামগ্রী বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আজ ১২ মার্চ মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে তিনটার দিকে বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে প্রধান ফটকের সামনে এই বিক্রয় কাজের উদ্বোধন করা হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু প্রধান অতিথি হিসেবে বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা জজ আদালতের পিপি মাহবুবুল আলম খোকন, সদর উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট লোকমান হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এম.এ.এইচ. মাহবুব আলম, বাংলাদেশ রেডক্রিসেন্ট সোসাইটি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইউনিটের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সৈয়দ মিজানুর রেজা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সাংবাদিক বিশ্বজিৎ পাল, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন ও সাধারণ শাহাদাৎ হোসেন প্রমুখ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজারে বর্তমান পেঁয়াজ ৮০টাকা কেজি, চিনি ১৩০টাকা, সয়াবিন তেল ১৬০ থেকে ১৬৫টাকা লিটার, ছানা বুট ১১৫ টাকা কেজি, খেসারী ডাল ১৩০টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
কিন্তু ছাত্রলীগের উদ্যোগে পেঁয়াজ ৫০টাকা কেজি, চিনি ১০০টাকা, সয়াবিন তেল ১২০টাকা লিটার, ছানা বুট ৮০ টাকা, খেসারী ডাল প্রতি কেজি ৬০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন বলেন, বন্ধু-বান্ধবের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ও ব্যক্তিগত অর্থ দিয়ে এসব পণ্যের ভর্তুুকির মূল্য পরিশোধ করব। পরে পরিচিতি ব্যক্তিদের সহায়তা নিব। আমরা মাসব্যাপী এই কর্মসূচী চালিয়ে যেতে চাই।
এ ব্যাপারে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন বলেন, রমজানের প্রথম দিন থেকে রমজানের পণ্যসামগ্রী বিক্রি শুরু করেছি। প্রথমদিনে আমরা পেঁয়াজ ৫০০ কেজি, তেল ৫০০ লিটার, বুট ৮০০ কেজি, ডাল ১০০০ কেজি ও চিনি ১০০০ কেজি এনেছি। মাসব্যাপী আমরা এই কর্মসূচী চালিয়ে যেতে চাই। মানুষের কাছ থেকে সাড়া মিলছে। ৪১০ টাকায় এক কেজি করে বুট, চিনি, ডাল, পেয়াজ ও এক লিটার তেল কিনতে পারছে। সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার ভেতরে এসব বিক্রি করা হচ্ছে।
চলারথে রিপোর্ট :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কারামুক্তি দিবস উপলক্ষে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পৌর ছাত্রলীগের উদ্যোগে গতকাল রবিবার বিকেলে জেলা শিল্পকলা একাডেমী মিলনায়তনে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি সামি আহমেদ নাবিলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক শেখ মঞ্জুরে মাওলা ফারানীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মোঃ হেলাল উদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাহবুবুল আলম খোকন, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, আজকের দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কারামুক্ত হয়েছিল বলেই আজ বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশকে পিছিয়ে নেয়ার জন্য এখনো বিএনপি- জামাত ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে তারা আবারো ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। সেজন্য দলের প্রতিটি নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
আলোচনা সভায় জেলা ছাত্রলীগসহ দলের অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
উৎসবমূখর পরিবেশে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির কার্যকরি পরিষদের ত্রি-বার্ষিক সাধারণ নির্বাচন ২৩ নভেম্বর শনিবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচন উপ-কমিটি ২০২৪ এর চেয়ারম্যান মোঃ আবুল বাশার, সদস্য সচিব মোহাম্মদ নিয়ামত খান, উপদেষ্টা হাজী মোঃ শাহজাহান মিয়া ও সদস্য মোঃ মঞ্জুর আলমের সার্বিক তত্ত্বাবধানে জেলা প্রশাসন এবং পুলিশ প্রশাসনের সার্বিক সহযোগিতায় মেড্ডাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির প্রধান কার্যালয়ে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। দিনব্যাপী ভোটগ্রহণ শেষে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বাস মিনিবাস মালিক সমিতির নির্বাচন উপ-কমিটি ২০২৪ এর চেয়ারম্যান মোঃ আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন জসিম উদ্দিন জমসেদ, কার্যকরি সভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন কাজী তাহাসিন, সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন আমজাদ খান, সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ ছোট্ট মিয়া, সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ নুরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন শাহাদাত হোসেন, সহ-সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ ফায়েজ খাঁন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ আক্তার মিয়া, দপ্তর সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ হানিফ, প্রচার সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ আব্দুর রহমান, আপ্যায়ন সম্পাদক পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ জাকারিয়া মাসুদ নোয়াব, কোষাধ্যক্ষ পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন এম এ কাউছার, কার্যকরি সদস্য পদে নির্বাচিত হয়েছেন মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্, মোঃ আক্তার হোসেন, মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ্, মোঃ আক্তার হোসেন, আবুল বাসার, আল নওয়াব, মোঃ শাহজাহান সিরাজ, মোঃ আবু তাহের।-প্রেস বিজ্ঞপ্তি
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যথাযথ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করা হয়েছে।
৩১ মার্চ সোমবার সকাল সাড়ে ৮ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর শহরের কাজীপাড়াস্থ জেলা ঈদগাহ ময়দানে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ইমামতি করেন জেলা জামে মসজিদের খতিব হযরত মাওলানা সিবগাহতুল্লাহ নূর।
নামাজে কেন্দ্রীয় বিএনপির অর্থনৈতিক বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম, জেলা জামায়াতের আমির মোবারক হোসেন আকন্দসহ বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ নানা শ্রেণি-পেশার ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা অংশগ্রহণ করেন।
খুতবা পাঠ শেষে দেশ, জাতি ও বিশ্ব মুসলিম উম্মার শান্তি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়াও শহরের ট্যাংকের পর জামে মসজিদ, শেরপুর জামে মসজিদ, কাউতলী নিয়াজ মোহাম্মদ স্টেডিয়ামের আউটার স্টেডিয়াম, ভাদুঘর ফাঁটা পুকুর ঈদগাহ ময়দান, ভাদুঘর শাহী মসজিদ প্রাঙ্গণ, পূর্বমেড্ডা বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদ প্রাঙ্গণ, শরীফপুর ঈদগাহ মাঠ, মধ্যপাড়া ভাওয়াল দিঘীরপাড় মসজিদসহ জেলার ৭৮০টি ঈদগাহ ও ৫১০টি মসজিদে সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ৯টার মধ্যে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।