অনলাইন ডেস্ক :
পশ্চিম উগান্ডার একটি স্কুলে ইসলামিক স্টেট গ্রæপের হামলায় কমপক্ষে ২৫ জন নিহত হয়েছে। এমপন্ডওয়ের লুবিরিহা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এই হামলায় আরও আটজন গুরুতর অবস্থায় রয়েছে। খবর বিবিসি।
পুলিশ বলছে শুক্রবারের হামলাটি অ্যালাইড ডেমোক্রেটিক ফোর্সেস (এডিএফ) দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অফ কঙ্গো (ডিআরসি) ভিত্তিক উগান্ডার একটি গ্রুপ।
পুলিশ জানায়, ডিআরসি-তে বিরুঙ্গা জাতীয় উদ্যানের দিকে পালিয়ে যাওয়া দলটিকে সেনারা তাড়া করছে।
জাতীয় পুলিশের মুখপাত্র ফ্রেড এনাগা আজ শনিবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, দএখন পর্যন্ত স্কুল থেকে ২৫ টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে এবং বেভেরা হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়েছে।’
তিনি আরো বলেন, শুক্রবার রাতে হামলার সময় স্কুলের একটি ছাত্রাবাস পুড়িয়ে দেওয়া হয় এবং একটি খাবারের দোকান লুট করা হয়।
উগান্ডার সীমান্ত থেকে দুই কিলোমিটারেরও কম (১.২৫ মাইল) দূরে অবস্থিত স্কুলে হামলা। অনেক বছর পর উগান্ডার স্কুলে এই ধরনের হামলা হলো।
এর আগে ১৯৯৮ সালের জুনে , ডিআরসি সীমান্তের কাছে কিচওয়াম্বা টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটে হামলায় ৮০ জন ছাত্রকে তাদের ছাত্রাবাসে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল। অপহরণ করা হয়েছিল শতাধিক শিক্ষার্থীকে।
অনলাইন ডেস্ক :
ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রা দ্বীপের পশ্চিমে ৭ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় রাত তিনটায় এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।
ইন্দোনেশিয়ার জিওফিজিক্স এজেন্সি জানিয়েছে- এ ভূমিকম্পের পরপরই সেখানে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। উপকূলের আশপাশ থেকে স্থানীয়দের সরে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়। দুই ঘণ্টা পর এ সতর্কতা তুলে নেওয়া হয়।
ভূমিকম্পটির উৎসস্থল ৮৪ কিলোমিটার গভীরে।
দেশটির দুর্যোগ প্রশমন সংস্থার মুখপাত্র আব্দুল মুহারি জানান, সুমাত্রা দ্বীপের ভূমিকম্প কবলিত পশ্চিমাঞ্চল থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষয়ক্ষতির তথ্য পাওয়া যায়নি।
পশ্চিম সুমাত্রার রাজধানী পাদাংয়ে ভূমিকম্প জোরালোভাবে আঘাত হেনেছে। উপকূলে থাকা কিছু লোককে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
মানুষ ভয়ে বাড়িঘর ছেড়ে গেছে। এখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে।
সূত্র-রয়টার্স
অনলাইন ডেস্ক :
ফেসবুকের স্বত্বাধিকারী মেটাকে রেকর্ড ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ইউরো (১ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার) জরিমানা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আয়ারল্যান্ডের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্যবহারকারীদের তথ্য যুক্তরাষ্ট্রের কাছে হস্তান্তরের দায়ে এ জরিমানা করা হয়েছে বলে জানা গেছে আল জাজিরার খবরে।
ইউরোপিয়ান ডাটা প্রটেকশন বোর্ড (ইডিপিবি) প্রশাসনিক জরিমানা আদায় করার নির্দেশ দিয়েছে।
আজ ২২ মে সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের হয়ে কাজ করা আইরিশ ডাটা প্রোটেকশন কমিশন (ডিপিসি)।
ইডিপিবি এমন নির্দেশের জবাবে মেটা বলছে, তাদের আলাদা করে দেওয়া হয়েছে। এতে তারা হতাশ। রায়টি ত্রুটিপূর্ণ এবং অন্যায়ভাবে দেওয়া হয়েছে। অগণিত অন্যান্য কোম্পানির জন্য এতে ভয়াবহ নজির সৃষ্টি হলো।
ফেসবুকের স্বত্বাধিকারী এই প্রতিষ্ঠানটির গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স প্রেসিডেন্ট নিক ক্লেগ ও চিফ লিগ্যাল অফিসার জেনিফার নিউস্টেড এক ব্লগ পোস্টে বলেন, এই জরিমানার আদেশের বিরুদ্ধে তারা আপিল করবেন।
প্রসঙ্গত, সাধারণ তথ্য সুরক্ষা রেগুলেশনের আওতায় এটি সবচেয়ে বড় অঙ্কের জরিমানা। ২০২১ সালে লুক্সেমবার্গে আমাজনকে ৭৪৬ মিলিয়ন ইউরো (৮০৭ মিলিয়ন ডলার) জরিমানা করা হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
অবরুদ্ধ গাজায় দখলদার ইসরাইলি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। ইতোমধ্যে ১৬ হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছে। কিন্তু ইসরাইলি বাহিনী তাদের হামলা অব্যহত রয়েছে। মাঝে কয়েকদিন যুদ্ধবিরতী থাকলেও তা আর কার্যকর চাইছে না ইসরাইল। এদিকে গাজা অভিযানে নানা সমস্যা মুখোমুখি হচ্ছে ইসরাইলি বাহিনী। ইতোমধ্যে অনেক ইসরাইলি সেনা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে গাজা ছেড়েছেন। অন্যদিকে অনেকে দৃষ্টিশক্তি হারাতে বসেছেন।
জানা যায়, গাজা উপত্যকায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ আন্দোলন হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধরত ইসরাইলের শত শত সৈন্য চোখে আঘাত পাচ্ছে এবং তাদের অনেকে দৃষ্টিশক্তি পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেছে। কারো এক চোখ এবং অনেকের দুই চোখের জ্যোতিই নিভে গেছে বলে কেএএন নিউজ বুধবার জানিয়েছে।
কেএএনের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইলি বাহিনীর যেসব সৈন্য সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম পরিধান করেনি, মূলত তারাই বেশি চোখের আঘাত পেয়েছে।
বুলেট স্রাপনেল এবং রিকোয়েলের সংস্পর্শ এসে এবং অনেকে হামাসের আঘাতের ফলে দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছে বলে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়।
এতে উল্লেখ করা হয়, যারা চোখে আঘাত পেয়েছে, তাদের প্রায় ১৫ ভাগই এক বা দুই চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে ফেলেছে।
কেএএনের প্রতিবেদনে আরো উল্লেখ করা হয় যে চোখের আঘাত নিয়ে প্রায় ৪০ জন ইসরাইলি সৈন্য বিরসেবার সরোকা মেডিক্যাল সেন্টারে ভর্তি হয়েছে। চলতি সপ্তাহেই সেখানে আরো পাঁচ সৈন্য ভর্তি হয়েছে।
দক্ষিণ গাজায় ইসরাইল হামাসের তুমুল লড়াই অব্যাহত
গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় মূল শহর খান ইউনিসে হামাসের সাথে ইসরাইলি সেনাদের তুমুল লড়াই চলছে। এদিকে গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনের দু’মাস পরে চলমান ভয়াবহ সঙ্ঘাত সম্পর্কে জাতিসঙ্ঘ সতর্ক করে বলেছে, গাজার আইনশৃঙ্খলা একেবারে ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছে। গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর খান ইউনিসে ইসরাইলি সৈন্যরা বুলডোজার ও ট্যাংক নিয়ে অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
ইতোমধ্যে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা সেখান থেকে নতুন করে পালাতে বাধ্য হচ্ছে। ফিলিস্তিনের অপর গ্রুপ ইসলামিক জিহাদ ও হামাস সূত্রে বলা হয়েছে, শহরের ভেতরে ইসরাইলি সৈন্যকে ঢুকতে না দেয়ার জন্যে তারা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
কিন্তু ইসরাইলের সেনাবাহিনী বলছে, তারা প্রতিরক্ষা লাইন ভেঙে শহরের কেন্দ্রস্থলে অভিযান চালিয়েছে। তারা ৩০টি সুড়ঙ্গ ধ্বংসের দাবি করেছে।
ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু এক ভিডিও বিবৃতিতে বলেন, ইসরাইলি সৈন্যরা হামাস প্রধান ইয়াহিয়া সিনাওয়ারের বাড়ির কাছে পৌঁছে গেছে।
তার এক মুখপাত্র বলেন, তার বাড়িটি খান ইউনিস এলাকার ভূগর্ভে রয়েছে।
এদিকে খান ইউনিসের এক বাসিন্দা অমল মাহদি বলেন, আমরা বিধ্বস্ত। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। এ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্যে একটি সমাধান পেতে আমাদের কাউকে দরকার।
হামাস সরকার জানিয়েছে, বুধবার রাতে অমল মাহদি ইসরাইলি হামলা থেকে অল্পের জন্যে রক্ষা পেয়েছেন। গাজায় ইসরাইল হামলা শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত ১৬ হাজার ২৪৮ ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছে।
জাতিসঙ্ঘ মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরেস সতর্ক করে বলেন, গাজার ভয়াবহ পরিস্থিতির কারনে আইনশৃঙ্খলা একেবারে ভেঙে পড়ছে। জাতিসঙ্ঘের এ সতর্কতার পর ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলি কোহেন জাতিসঙ্ঘে গুতেরেসের বর্তমান কালকে বিশ্ব শান্তির জন্যে বিপদ বলে মন্তব্য করেছেন।
এদিকে ইসরাইলি আহ্বানের পরিপ্রেক্ষিতে ফিলিস্তিনিরা উত্তর গাজা ছেড়ে দক্ষিণে আশ্রয় নিয়েছিল। এখন তাদের দক্ষিণের শহর খান ইউনিসও ছাড়তে হচ্ছে। তাদের নেই খাবার, নেই আশ্রয়। তারা বন্ধ থাকা রাফা সীমান্তের দিকে ছুটছে। তাদের তাড়া করে ফিরছে ইসরাইলি বোমা।
ঘাসান বকর নামের এক ফিলিস্তিনি বলছেন, ‘আমরা এখানে এসেছি। কাল রাতে বৃষ্টি হয়েছে। অথচ কোনো আশ্রয় নেই, খাবার নেই। নেই রুটি, নেই আটা। সূত্র : আল জাজিরা, এএফপি, জেরুসালেম পোস্ট এবং অন্যান্য
অনলাইন ডেস্ক :
মিয়ানমারের জান্তানিয়ন্ত্রিত তেল-গ্যাস কোম্পানি মিয়ানমার অয়েল অ্যান্ড গ্যাস এন্টারপ্রাইজের (মগে) ওপর বিশেষ নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন অর্থবিষয়ক ট্রেজারি বিভাগ।
এর আগে দেশটির সামরিক শাসক ও শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞার খড়গ আরোপ করলেও এবারই প্রথম দেশটির রাষ্ট্রীয় সংস্থার ওপর সরাসরি আঘাত হানল ওয়াশিংটন।
সেনাশাসিত দেশটির বৈদেশিক রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস হচ্ছে জ্বালানিবিষয়ক এই রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার ট্রেজারি বিভাগ থেকে এক বিবৃতিতে এ নিষেধাজ্ঞার কথা জানানো হয়। আগামী ১৫ ডিসেম্বর থেকে এটি কার্যকর হবে। খবর রয়টার্সের।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় তেল ও গ্যাস এন্টারপ্রাইজের বেশ কিছু আর্থিক পরিষেবা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ট্রেজারি বিভাগ। এসব পরিষেবার মধ্যে আছে— ঋণ, অ্যাকাউন্ট, বিমা, বিনিয়োগ ও অন্যান্য পরিষেবা।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটির জান্তা সরকারের বৈদেশিক আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস হলো তেল ও গ্যাস রপ্তানি।
জান্তা সরকারের পরিসংখ্যান অনুসারে, শুধু এই খাত থেকে ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে ছয় মাসে ১৭২ কোটি ডলার আয় করেছে সেনা সরকার। দেশটির তেল ও গ্যাস শিল্পের নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান হচ্ছে মগে।
বিশেষ এই নিষেধাজ্ঞার ফলে মিয়ানমারের এই এন্টারপ্রাইজকে মনোনীত প্রতিষ্ঠানের তালিকা থেকে বাদ দেবে ওয়াশিংটন। এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকেও বের করে দেওয়া হবে মগেকে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এর বাণিজ্য সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হবে। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে এর সম্পত্তিও বাজেয়াপ্ত করা হবে।
মানবাধিকার সংগঠন জাস্টিস ফর মিয়ানমারের মুখপাত্র ইয়াদানার মাউং যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, মগের বিরুদ্ধে মার্কিন আর্থিক পরিষেবা বন্ধের ঘোষণা তেল ও গ্যাস খাত থেকে জান্তার তহবিলে বিশাল অর্থের প্রবাহকে ব্যাহত করবে।
জান্তা সরকারের বৈদেশিক অর্থ ও অস্ত্রের প্রধান উৎস মগের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ অব্যাহত রাখা উচিত। এ সময় তিনি মগের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবি জানান।
অনলাইন ডেস্ক :
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রভাব ফেলেছে পুরো বিশ্বে। তুরস্কের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো দ্বিতীয় দফায় বিপুল ভোটে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোগান। এই বিজয়ে ফলে তিনি টানা দ্বিতীয়বার প্রেসিডেন্ট হলেন। ভোট গণনা শেষে তার সমর্থকরা আনন্দ উৎসবে মেতে ওঠেছেন। প্রথম দফা ভোটেও তিনি এগিয়ে ছিলেন। বিভিন্ন বিদেশি পরিসংখ্যান ও সমীক্ষাকে ভুল প্রমাণ করে তিনি আবারও তুরস্কের মসনদে আসীন হয়েছেন।
দেশটির বিরোধী দল গুলোর গণমাধ্যম আনকা নিউজ এজন্সিও জানিয়েছে যে এরদোয়ান বিজয়ী হয়েছেন। এ নিয়ে টানা তৃতীয়বারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হয়েছেন তিনি।
এ বিষয়ে এরদোয়ানের দল এক পার্টির মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটের ফলাফলে দেখা যাচ্ছে যে রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের প্রতি জনগণের দৃঢ় সমর্থন আছে।’
বেসরকারিভাবে প্রকাশিত ফলাফল অনুসারে, এখন পর্যন্ত গণনা হওয়া ৯৮.২ শতাংশ ব্যালট বাক্সের মধ্যে এরদোগান পেয়েছেন ৫২.১২ শতাংশ এবং বিরোধী নেতা কামাল কিলিচদারোগ্লু পেয়েছেন ৪৭.৮৮ শতাংশ ভোট।
রোববার (২৮ মে) সকাল ৮টায় এ ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে শেষ হয়েছে বিকেল ৫টায়।
প্রথম দফায় কেউ নিয়ম অনুসারে ৫০ শতাংশ ভোট না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফায় ভোট গ্রহণ করতে হয়।
গত ১৪ মে অনুষ্ঠিত হওয়া প্রথম দফার ভোটে এরদোগান পান ৪৯.৫২ শতাংশ ভোট আর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কিলিচদারোগ্লু পান ৪৪.৮৮ শতাংশ ভোট।
ওই ধাপে তৃতীয় হয়েছিলেন সিনান ওগান। তিনি পান ৫.১৭ শতাংশ ভোট। এ ধাপে অবশ্য তিনি এরদোগানকে সমর্থন জানিয়েছে।
তুরস্কের বার্তা সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির তথ্যমতে, দেশটির ৬ কোটি ৪০ লাখ বৈধ ভোটারের মধ্যে প্রথম ধাপে ৪৪.৮৪ শতাংশ ভোটার ভোট দিয়েছিলেন। তুরস্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ডেইলি সাবাহর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, রোববার তুরস্কে দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন দেশটির ৬ কোটি ৪০ লাখের বেশি মানুষ। ভোট পড়েছে ৮৫ শতাংশের বেশি। সূত্র : ডেইলি সাবাহ, আলজাজিরা