চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, জাতির জনক সারাজীবন বাঙ্গালীর অধিকার আদায় ও সেবার জন্য নিরলস চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। লক্ষ্য ছিল বাংলাকে সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলা। বঙ্গবন্ধুর এই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার জন্য তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিনরাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে স্মার্ট সোনার বাংলা গড়ার কাজ করে যাচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) ঐচ্ছিক তহবিল থেকে অনুদান প্রদানকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বাংলার মাটিতে পদ্মা সেতু, মেট্রো রেল, কর্ণফুলী টানেলসহ মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করে প্রমাণ করেছেন তার বিকল্প আর বাংলাদেশে কেউ-ই হতে পারে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘সামনের নির্বাচনে পূর্বের ন্যায় জনগণ ভোট দিয়ে আবার আওয়ামী লীগ সরকারকে নির্বাচিত করে দেশের উন্নয়ন ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষদের অধিকার আদায়ের জন্য সুযোগ করে দেবেন। জনগণই আমার শক্তি, আমি জনগণের সেবক।’
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা একি মিত্র চাকমার সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. সিরাজুল ইসলাম, সহকারী কমিশনার ভূমি কাজী আতিকুর রহমান, সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, উপজেলা পরিষদ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান জলি আমির, ভাইস চেয়ারম্যান সায়েদুল ইসলাম ভূঁইয়া বকুল, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র মো. তফাজ্জল হোসেন, উপজেলা প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নূরে আলম, উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা পবিত্র চন্দ্র মন্ডল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ছয়ফুল্লাকান্দি ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম তুষার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উজানচর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, স্বেচ্ছাসবক লীগের সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভূইয়া প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুরে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশন বৃত্তি পরীক্ষা বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় বৃত্তি পরীক্ষার সনদ ও অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৫ জুলাই সোমবার দুপুরে উপজেলার ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশন এর আয়োজনে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবুল মনসুরের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সিরাজুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোহাম্মদ রেজাউল হক।
বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি-ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশন বাঞ্ছারামপুর উপজেলার সভাপতি মোহাম্মদ শামীম নূর ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন বাঞ্ছারামপুর পৌরসভার মেয়র মোঃ তফাজ্জল হোসেন, বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন এন্ড প্রি ক্যাডেট স্কুল ফাউন্ডেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ বেলাল হোসেন ভুইয়া, শিক্ষা সম্পাদক সামসু উদ্দিন আহমেদ সজল, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ গোলাম ফারুক, উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্দুল আজিজ, উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান দুধ মিয়া মাষ্টার, বাঞ্ছারামপুর সোবহানীয়া ইসলামিয়া ডিগ্রি ফাজিল মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল মোঃ রুহুল আমিন আবদুল্লাহ, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোঃ সেলিম রেজা, সাধারণ সম্পাদক মোঃ শাহজালাল টিপু প্রমুখ।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে মাইশা আফরিন সুবর্ণা (১৪) নামের এক কিশোরী বিয়ের তিনমাসের মাথায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে কিশোরীর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মাইশা আফরিন সুবর্ণা উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের নাসির উদ্দিনের মেয়ে। নাসির উদ্দিন বলেন, তার কিশোরী মেয়ে সুবর্ণা অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পার্শ্ববর্তী বিন্নিঘাট এলাকার ইদ্রিস মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (২২) তার মেয়েকে পছন্দ করতেন। পরে পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের টাকার জন্য তার মেয়ে সুবর্ণাকে অত্যাচার করতো মনির। বিয়ের সময় মনিরকে ১ লাখ টাকা যৌতুক দেওয়ার পর সে আরও যৌতুককের টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে তার মেয়েকে তালাক দিবে একথা বলেন মনির। সে কথা শুনে সুবর্ণা শনিবার বিকেলে শোবার ঘরের বাশের তীরের সাথে ওড়না পেচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। তিনি আরও বলেন, মনিরের চাপের কারণে তার মেয়ে সুবর্ণাকে বিয়ে দিতে হয়। মনিরের কারনে তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এক কিশোরী গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মরদেহ উদ্ধারের পর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অটোরিকশাচালক হত্যা মামলায় ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। ১০ জানুয়ারি বুধবার বিকেলে সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ শারমীন নিগার এই রায় প্রদান করেন। এছাড়াও এই মামলায় দুজনকে বেকসুর খালাস প্রদান করেছেন আদালত৷
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার জয়কালিপুরের মতিন মিয়ার ছেলে মো. কবির হোসেন (২২), একই এলাকার শাহ আলম শেখের ছেলে সজিব মিয়া প্রকাশ সজিব শেখ (২৫) ও লিটন মিয়ার ছেলে মো. মনির হোসেন (২৫)। এই মামলা থেকে খালাস পেয়েছেন আব্দুল আওয়াল ও রুবেল নামের দুইজন আসামি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজি দিদারুল আলম।
আদালত সূত্রে জানা যায়, ২০২২ সালের ১৫ মার্চ বাঞ্ছারামপুর উপজেলার জয়নগর গ্রামের বাসিন্দা এরশাদ মিয়ার ছেলে অটোরিকশা (বিভাটেক) চালক মো. শরীফুল ইসলামকে হত্যা করে মরদেহ ফেলে যায় দুর্বৃত্তরা। এ সময় তার অটোরিকশাটিও নিয়ে যায় তারা। এই ঘটনায় নিহতের বাবা এরশাদ মিয়া অজ্ঞাত আসামি করে হত্যা মামলা করেন।
ওই মামলায় পুলিশ হত্যাকাণ্ডে জড়িত ৩ জনকে গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে গ্রেফতার আসামিরা নিজেদের দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় পৃথক পৃথক জবানবন্দি প্রদান করেন। পুলিশ দীর্ঘ তদন্তের পর ৫ জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে চার্জশিট প্রদান করে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শারমিন নিগার স্বাক্ষ্য প্রমাণে দোষী সাব্যস্ত হওয়ায় আদালতে সকল আসামির উপস্থিতিতে ৩ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ২ জনকে খালাস প্রদান করে রায় দেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, দেশবিরোধী শত্রুরা জননেত্রী শেখ হাসিনার উপর ১৯ বার হামলা চালিয়েছে তাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে। আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন বলেই দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে। ছেলেরা স্বপ্ন দেখো একদিন তোমরা শেখ মুজিব হবে, মেয়েরা স্বপ্ন দেখো একদিন শেখ হাসিনার মতো হবে। আমাদের স্থানে বসতে হবে। তোমাদের দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে দেশপ্রেমিক হতে হবে।
আজ ২১ অক্টোবর শনিবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা কল্যাণ সমিতি কর্তৃক আয়োজিত মেধাবৃত্তি ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। কল্যাণ সমিতির সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত একাদশ জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য নাহিদ ইজাহার খান, সাবেক সংসদ সদস্য ড. এ ডব্লিউ এম আবদুল হক, ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ, কল্যাণ সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী সেলিম মিয়া, জেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি প্রিন্সিপাল আবুল খায়ের দুলাল, উপজেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি গোলাম মোস্তফা কামাল, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগ যুগ্ম সদস্য আমিনুল ইসলাম তুষার, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মাহমূদুল হাসান ভূইয়া প্রমুখ।
পরে তিনি ৩৭টি উচ্চ বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসার ৭ম থেকে ১০ম পর্যন্ত প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থান অধিকারীদের মাঝে ১৪শত, ১২শত, ১ হাজার টাকা করে বৃত্তি প্রদান করেন। ২০২৩ সালে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ২৩৪ জন মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে ১ হাজার টাকা করে বৃত্তি প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় এক হাজার ২০০ মানুষকে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা সেবা দেওয়া হয়েছে।
আজ ২৩ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার দিনব্যাপী বাঞ্ছারামপুর সরকারি এস এম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে রোটারি ক্লাব অব বারিধারা সানরাইজ ও বসুন্ধরা আই হসপিটাল এবং ভিশন কেয়ারের যৌথ উদ্যোগে এই সেবা দেওয়া হয়। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নানা বয়সী লোকজন এসে বিনামূল্যে চিকিৎসা নিয়েছেন।
বসুন্ধরা আই হসপিটাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের সিনিয়র চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. অ্যান্টনি এলবার্ট, ডা. আকতার ফেরদৌসী জাহান ও অপটোমেট্রিস্ট রুবেল রানাসহ ১২ জনের একটি দল চিকিৎসাসেবা দেয়।
বসুন্ধরা আই হসপিটালের ক্যাম্প অর্গানাইজার মো. আবু তোয়াব জানান, সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত প্রায় ১২০০ রোগী দেখা হয়েছে। এর মধ্যে প্রাথমিকভাবে চোখ পরীক্ষা করে চশমা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ দেওয়া হয়েছে। যাদের চোখে ছানি ছাড়াও অন্যান্য সমস্যা রয়েছে তাদের বিনামূল্যে অপরেশনের জন্য ঢাকার বসুন্ধরা আই হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হবে।
চিকিৎসা নিতে আসা বৃদ্ধা রেজিয়া বেগম বলেন, স্বামী মারা গেছে চার বছর হয়েছে। আমার ছেলে সন্তান নেই। শুধু পাঁচটা মেয়ে নিয়ে অভাবের সংসার। ডান পাশের একটি চোখ একেবারে অন্ধ হয়ে গেছে। বাম চোখে ঝাপসা দেখি। এত টাকাও নেই যে, শহরে গিয়ে চিকিৎসা করাবো। আজকে আমাদের গ্রামে চোখের ফ্রি চিকিৎসা পাওয়াতে আমার অনেক উপকার হইছে। তাদের নিজ খরচে ঢাকায় নিয়ে গিয়ে বসুন্ধরা হসপিটালে চোখের ছানির ফ্রি অপারেশন করে দিবে। এমন না হলে আমার চোখের চিকিৎসাই হইতো না।
নিখরচে চিকিৎসা নিতে আসা আব্দুর রহমান বলেন, দিনমুজরের কাজ করে সংসার চালাই। দিন দিন বয়সও বাড়ছে। এখন চোখে তেমন দেখি না। জেলার বাইরে প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা করার সামর্থ্য নেই। এখানে চক্ষু ক্যাম্পে চোখের পরীক্ষা করেছে। প্রয়োজনীয় সব ওষুধ দিয়েছে ফ্রিতে।
চিকিৎসা নিতে আসা লোকজন বলছেন, মেঘনা নদীর পূর্বাঞ্চলের প্রত্যন্ত এলাকা হিসেবে পরিচিত বাঞ্ছারামপুরের সাধারণ মানুষ নিজেদের হাতের নাগালে বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসার সুযোগ পেয়ে অত্যন্ত খুশি হয়েছেন। ঘরে বসে সেবা পাওয়ার পাশাপাশি ঢাকায় গিয়ে বিনামূল্যে অপারেশনের আশ্বাসে তারা মহাখুশি।
রোটারি ক্লাব অব বারিধারা সানরাইজের যুগ্ম সম্পাদক মিয়া মোহাম্মদ মোমিন বলেন, বাঞ্ছারামপুরের প্রান্তিক যেসব মানুষ অর্থাভাবে শহরে গিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে পারেন না, তাদের দোরগোড়ায় বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা পৌঁছে দিতে সব ধরনের সহায়তা দিয়েছে বসুন্ধরা আই হসপিটাল। তারা এই কার্যক্রম অব্যহত রাখলে আমরা ক্লাবের পক্ষ থেকে প্রতিবছরই গ্রামের মানুষকে সেবা দিয়ে যাবো।