চলারপথে রিপোর্ট :
পাবনা সদর উপজেলায় সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় বিতরণকৃত কম্বাইন হার্ভেস্টারের মাধ্যমে ধান কর্তন কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আজ ১৮ জুন রবিবার সকালে উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের নলদহ গ্রামের একটি মাঠে এ কম্বাইন হার্ভেস্টারের মাধ্যমে ধান কর্তন কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর পাবনার উপ-পরিচালক ডক্টর জামাল উদ্দিন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর খামারবাড়ি, পাবনার অতিরিক্ত উপপরিচালক (শস্য) মোঃ রোকনুজ্জামান, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাহানা পারভীন লাবনী, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা, উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা এবং কৃষকগণ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাহানা পারভীন লাবনী জানান, উদ্বুদ্ধ করণের মাধ্যমে কৃষকের ৪০ একর জমিতে এবং সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় বীজ সহায়তার মাধ্যমে ৫০ একর জমির প্রকল্প থেকে সরবরাহকৃত অটোমেটিক বীজ বপন যন্ত্রের মাধ্যমে সমলয় চাষাবাদে প্রথম পর্যায়ে ট্রেতে বীজ বপনের মাধ্যমে চারা তৈরি করা হয়। যন্ত্রের সাহায্যে চারা তৈরি করে জমিতে রোপণ পাবনা সদর উপজেলায় এবারই প্রথম। পরবর্তীতে রাইস ট্রান্সপ্লান্টারের মাধ্যমে ধান রোপণ করা হয়।
তিনি আরো জানান, আধুনিক পদ্ধতি কম্বাইন হারভেস্টারের মাধ্যমে ১ একর জায়গার ধান ১ ঘণ্টায় কাটা সম্ভব এবং এতে কৃষকের খরচ হবে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা। যেখানে গতানুগতিক পদ্ধতিতে ১ একর জমির ধান কাটা থেকে মাড়াই পর্যন্ত ৫ জন লোকের প্রায় ৩ থেকে ৪ দিন সময় লাগবে, একই সাথে খরচ হবে প্রায় ২০ হাজার টাকা। বর্তমান সরকার শতকরা ৫০ ভাগ ভর্তুকিতে বিভিন্ন ধরনের কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষকদের প্রদান করার ফলে যেমন সময়, শ্রম ও টাকা সাশ্রয় করা সম্ভব হয়েছে কৃষকদের, তেমনি তারা লাভবান হচ্ছে। দেশের কৃষি সেক্টর যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে আধুনিকায়ন হচ্ছে। এভাবেই দেশের কৃষকরা স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট কৃষকে রূপান্তরিত হবেন।
অনলাইন ডেস্ক :
আলোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বেশ কয়েকটি ধারা সংশোধন করে ‘সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩’-এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। আজ ২৮ আগস্ট সোমবার অনুষ্ঠিত মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক শেষে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। মন্ত্রিপরিষদসচিব মাহবুব হোসেন ব্রিফিংয়ে বিস্তারিত জানাবেন।
এর আগে গত ৭ আগস্ট ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন-২০১৮ পরিবর্তনের খসড়ায় নীতিগত অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। এরপর আইনটি ‘ভেটিং’ তথা যাচাই ও মতামতের জন্য আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। সেখানে যাচাই ও মতামতের পর এটির চূড়ান্ত অনুমোদন দিল মন্ত্রিসভা।
অনলাইন ডেস্ক :
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাত মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সহযোগিতা চেয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
আজ ৮ মার্চ শুক্রবার ফ্রান্সের প্যারিসে অনুষ্ঠিত বিল্ডিংস অ্যান্ড ক্লাইমেট গ্লোবাল ফোরাম-২০২৪ আয়োজিত মিনিস্টারিয়াল রাউন্ড টেবিল বৈঠকে তিনি এ সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন।
মন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাত মোকাবিলা সম্ভব না। জলবায়ু পরিবর্তন পর্যায়ক্রমের সবার ওপর বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো দুর্যোগপ্রবণ দেশে অধিক মাত্রায় প্রভাব ফেলবে। এর প্রভাব মোকাবিলায় প্রয়োজন আন্তর্জাতিক সহযোগিতা। আর এই আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্র তৈরিতে এই সেমিনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
এ সময় বাংলাদেশ কম কার্বন নিঃসরণকারী দেশ হলেও সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকায় অন্যতম বলে জানান তিনি।
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাত মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতা ও গৃহীত পদক্ষেপ সম্পর্কে ফোরামকে অবহিত করেন। জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী নিজস্ব অর্থায়নে মুজিব প্রস্পারেটিভ প্লান (২০২২-২০৪১) এর আওতায় ১০০ মিলিয়ন ডলারের তহবিল গঠন করেছেন বলে মন্ত্রী সভাকে অবহিত করেন।
এই আন্তর্জাতিক কনফারেন্স দুর্যোগ সহনীয় স্থাপনা গড়ে তুলতে নিত্য নতুন ধারণা ও উদ্ভাবন বাস্তবায়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
গণপূর্তমন্ত্রী বলেন ঘূর্ণিঝড়, সাইক্লোন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি, লবণাক্ততাসহ বিভিন্ন দুর্যোগ প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ক্ষতির কারণ হয়ে থাকে। সমীক্ষা মতে, প্রতিবছর দুর্যোগে গড়ে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের প্রায় দুই শতাংশ সমপরিমাণ কমে যায়।
বাংলাদেশের মতো দুর্যোগপ্রবণ দেশের জন্য এ ধরনের সেমিনার যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ ও সহায়ক ভূমিকা পালনের সক্ষম বলে মন্ত্রী মন্তব্য করেন।
সরকার জিটুজি, বিজনেস টু বিজনেস এবং পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপের মাধ্যমে যেকোনো সহযোগিতা গ্রহণের জন্য প্রস্তুত বলে তিনি উল্লেখ করেন।
উন্নয়নশীল দেশের জন্য ২০২১ সালে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিঘাত মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ১৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো বাংলাদেশকে ১ বিলিয়ন ইউরো আর্থিক সহায়তা প্রদানের প্রতিশ্রুতি দেওয়ায় মন্ত্রী ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশসহ অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কোঅপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ওইসিডি)-এর ৩৭টি দেশের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেছেন, আমার কাছে আলাদিনের কোনো প্রদীপ নেই, আমি দুর্নীতি, নীতি কোনোটার বিষয়ে তেমন বুঝি না। আমি বুঝি আইন অনুযায়ী, বিধি–বিধান অনুযায়ী কাজ করা। আইন ও বিধি-বিধান অনুসারে কাজ করলে কোনো দুর্নীতি হবে না। আর আইন ও বিধি অনুযায়ী যাতে কাজ হয় তার জন্য সর্বাত্মক চেষ্টা করব।
আজ ৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) ও গৃহায়ণ এবং গণপূর্ত বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময়সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, ‘আমি কোনো সিন্ডিকেটে বিশ্বাস করি না। আইন কানুন ও বিধি বিধান মেনে যেভাবে কাজ করা যায়, সেভাবে কাজ করতে হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য সিডিএর সঙ্গে বসিনি।
কাজের প্রোগ্রেস নিয়েও বসিনি। আমি কিছু নীতিগত কথাবার্তা বলেছি। আমরা সকলে যেন দেশপ্রেমের সাথে কাজ করি, আইনের বিধান মেনে কাজ করি। কাজের ব্যাপারে গৃহায়ণ গণপূর্ত, সিডিএ ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন, সংসদ সদস্যসহ সকলের সাথে যেন সমন্বয় থাকে সেই বিষয়ে আমরা আলোচনা করেছি।
কাজে যেন সমন্বয় থাকে এই বিষয়ে কথা হয়েছে। বৈঠকে কোনো সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়নি।’
চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা সমস্যা নিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘জলাবন্ধতার সমস্যা আমার নজরে থাকবে। এটা সিওর থাকেন চট্টগ্রামে আজকেই শেষ না, বার বার আসব। যখন প্রয়োজন পড়বে তখনই আসব না, অন্য সময়ে এসেও কাজের মনিটিরং করব। কাজ এগিয়ে যাচ্ছে কি না তা দেখা হবে।’
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে অবৈধ দখলদার হটানোর প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত এলাকার অবৈধ দখলদারের উচ্ছেদের বিষয়টি সিডিএ চেয়াম্যান দেখবেন।’
বৈঠকে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত সচিব কাজী ওয়াছি উদ্দিন, সিডিএ চেয়ারম্যান জহরুল আলম দোভাষ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কনটেইনার ট্রেনের বগি লাইনচ্যুতের ঘটনায় ১৪ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর ঢাকার সঙ্গে আপলাইনে চট্টগ্রাম, সিলেট ও নোয়াখালীর রেল যোগাযোগ পুনরায় চালু হয়েছে।
১৯ নভেম্বর রবিবার রাত সাড়ে ১০টায় দুর্ঘটনাকবলিত কনটেইনার ট্রেনটি ঢাকা অভিমুখে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেড়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়। তবে কনটেইনার ট্রেনটিকে ২০ কিলোমিটার গতিতে ঢাকায় যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের আউটারে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী কনটেইনার ট্রেনের একটি বগির চারটি চাকা লাইনচ্যুত হয়। এ ঘটনায় আপলাইনে ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রাম, সিলেট ও নোয়াখালীর ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
দুর্ঘটনায় অন্তত ৩০০ মিটার রেললাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি শতাধিক স্লিপার ভেঙে যায়। পরে ক্ষতিগ্রস্ত রেললাইন মেরামত এবং স্লিপার পরিবর্তন শেষে দুর্ঘটনাকবলিত কনটেইনার ট্রেনের বগিটি উদ্ধারে কাজ শুরু করে উদ্ধারকারী ট্রেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের মাস্টার মো. জসিম উদ্দিন জানান, দুর্ঘটনাকবলিত কনটেইনার ট্রেনের বগিটি উদ্ধার কাজ প্রায় ১১ ঘণ্টা পর রাত ৭টা ৫ মিনিটে সম্পন্ন হয়। তবে, আপলাইনে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয় সাড়ে ১০টায়।
স্টাফ রিপোর্টার:
নতুন বছরের (২০২৩) প্রথম মাস জানুয়ারি থেকে ভূমিসেবা কাস্টমার কেয়ার সেন্টার চালু হবে। কাস্টমার কেয়ার সেন্টারটি রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ভূমি ভবনে স্থাপন করা হয়েছে। রোববার (১৮ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আইসিটি বিভাগের আওতাভুক্ত অ্যাসপায়ার টু ইনোভেটের (এটুআই) মধ্যে অনুষ্ঠিত এক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন ভূমি সচিব মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. জাহিদ হোসেন পনির এবং এটুআই প্রকল্প পরিচালক দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবীর সমঝোতা স্মারকে সই করেন। সচিব বলেন, ১৬১২২ কিংবা ৩৩৩ এ কল করে ভূমিসেবা নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নাগরিকরা ইচ্ছে করলে কাস্টমার কেয়ার সেন্টারে সরাসরি এসে আইনি পরামর্শ এবং বিভিন্ন ধরনের ভূমিসেবা (যেমন ই-নামজারি, ভূমি উন্নয়ন কর ইত্যাদি) নিতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে নয়জন কাস্টমার কেয়ার সার্ভিস প্রোভাইডারের মাধ্যমে এ সেবা দেওয়া হবে।
ভূমি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আজকের সমঝোতা স্মারক সইয়ের ফলে জাতীয় কলসেন্টার ৩৩৩ এবং ভূমিসেবা কলসেন্টার ১৬১২২-এর মধ্যে আন্তঃসংযোগ হবে। এ আন্তঃসংযোগের ফলে ৩৩৩ কলসেন্টার থেকে প্রাপ্ত ভূমিসেবা সংক্রান্ত কল ১৬১২২ হেল্পলাইনে রেফার করা হবে এবং ১৬১২২ হেল্পলাইনে রেফার করা কলের সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে প্রতিদিন ৩৩৩ হেল্পলাইনের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে। এ দুটি সিস্টেমের মধ্যে উপাত্ত তথ্য বিশ্লেষণ বিনিময়ের সুযোগ সৃষ্টি হওয়াতে ভূমিসেবা আরও দক্ষ হবে।
হেল্পলাইন ১৬১২২ ভূমিসংক্রান্ত সেবা দেওয়ার জন্য ২৪ ঘণ্টা কাজ করে থাকে। দেশের যেকোনো নাগরিক যেকোনো সময় ১৬১২২ নম্বরে এবং প্রবাসীরা ০৯৬১২৩১৬১২২ নম্বরে কল করে ভূমিসংক্রান্ত সেবা নিতে পারেন কিংবা ভূমিসংক্রান্ত অভিযোগ জানাতে পারেন।
কলসেন্টার ৩৩৩ সরকারের কেন্দ্রীয় তথ্য, সেবা ও অভিযোগ ব্যবস্থা বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। দেশের যেকোনো নাগরিক যেকোনো সময় ৩৩৩ নম্বরে এবং প্রবাসীরা ০৯৬৬৬৭৮৯৩৩৩ নম্বরে কল করে সরকারি সেবার তথ্যাদি, সেবাপ্রাপ্তির পদ্ধতি, জনপ্রতিনিধি ও সরকারি কর্মচারীদের সঙ্গে যোগাযোগ তথ্য, সামাজিক সমস্যার প্রতিকার ইত্যাদি সেবা পাচ্ছেন।