চলারপথে রিপোর্ট :
জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ্, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখার উদ্যোগে গতকাল রবিবার জেলা শিল্পকলা একাডেমির প্রশিক্ষণ হলে হয়ে গেল বর্ষাবন্দনা ও কৃতী সম্মাননা অনুষ্ঠান। এতে সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক মানবর্দ্ধন পাল। অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সম্মিলন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাসুদ উর রহমান।
জাতীয় শিক্ষাসপ্তাহ’২৩ -এ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার প্রতিনিধি হয়ে বিভাগীয় ও জাতীয় পর্যায়ে যারা কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে তাদেরকে প্রথমবারের মত সম্মিলন পরিষদের পক্ষ থেকে সম্মননা প্রদান করা হয়। কৃতী শিল্পীদের হাতে সম্মাননা তুলে দেন সংগঠনের উপদেষ্টা প্রফেসর বিভূতি ভূষণ দেবনাথ,সভাপতি মানবর্দ্ধন পাল, সহসভাপতি সঞ্জীব কুমার দেবনাথ, ডাঃ অরুনাভ পোদ্দার এবং সাধারণ সম্পাদক মাসুদ উর রহমান। এসময় উপস্থিত ছিলেন ভাষা ও সাহিত্য অনুশীলন কেন্দ্রের সভাপতি ওসমান গনি সজীব, তিতাস আবৃতি সংসদের পরিচালক মনির হোসেন, এবং তরী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সভাপতি শামীম আহমেদ।
বরাবরের মতোই আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে এ সম্মেলক গানটি গাওয়ার মধ্যে দিয়ে অতিথিদের নিয়ে প্রদীপ প্রজ্বালন করা হয়। তার পর পরই ব্রাহ্মণবাড়িয়া মেডিকেল কলেজের ফার্মাকোলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান বিশিষ্ট নজরুলসঙ্গীত শিল্পী ডা. আফরোজা মোমেন পরপর দুটি নজরুলসঙ্গীত গেয়ে শোনান। এছাড়া সম্মাননা প্রাপ্ত শিল্পীদের মধ্যে একটি করে বর্ষার গান পরিবেশন করেন তনুজা দেবনাথ, প্রিয়ম আচার্য,সাজ্জাদ হোসেন খান প্রান্ত, প্রান্তিকা সাহা প্রথা, অর্পিতা রায়,উপমা দেবনাথ,ইতি ঘোষ,অনন্যা কর্মকার অদিতি। আবৃত্তি পরিবেশন করেন সম্মাননা প্রাপ্ত কৃতী আবৃত্তি শিল্পী রেজা এ রাব্বি। জাতীয় পর্যায়ে রবীন্দ্রসঙ্গীতে প্রথম হওয়া তনুজা দেবনাথ যখন এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে গানটি পরিবেশন করছিলেন তখন পিনপতন নীরবতা নেমে এসেছিল পুরো মিলনায়তনে। মন্ত্রমুগ্ধের মত উপভোগ করেছেন শতাধিক দর্শক শ্রোতা।
কী-বোর্ডে ছিলেন আব্দুর রাহীম এবং তবলায় সুদীপ্ত সাহা মিঠু। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন কোষাধ্যক্ষ জামিনুর রহমান এবং সংগঠনের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক আসিফ ইকবাল খান।
অংশগ্রহণকারী সম্মাননা প্রাপ্তরা হলেন –
১. তনুজা দেবনাথ (ঘ – গ্রুপ)
রবীন্দ্রসংগীত ও হামদ-নাতে জাতীয় পর্যায়ে প্রথম।
২. প্রিয়ম আচার্য (খ – গ্রুপ)
রবীন্দ্রসংগীতে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম।
৩.প্রান্তিকা সাহা প্রথা (ক – গ্রুপ)
রবীন্দ্রসংগীতে জেলা পর্যায়ে প্রথম।
৪.উপমা দেবনাথ (গ গ্রুপ)
নজরুল ও উচ্চাঙ্গসংগীতে জেলা পর্যায়ে প্রথম।
৫.অনন্যা কর্মকার অদিতি (ক গ্রুপ)
দেশাত্মবোধক গানে বিভাগীয় পর্যায়ে দ্বিতীয়।
৬.ইতি ঘোষ (ঘ – গ্রুপ)
উচ্চাঙ্গসংগীতে জেলা পর্যায়ে প্রথম।
৭.সাজ্জাদ হোসেন খান প্রান্ত (ঘ গ্রুপ)
নজরুলসঙ্গীতে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম।
৮. অর্পিতা রায় (গ-বিভাগ)
রবীন্দ্রসংগীতে বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম।
৯.রেজা এ রাব্বী
আবৃত্তি (ঘ – গ্রুপ) বিভাগীয় পর্যায়ে প্রথম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা সিলেটগামী কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনায় এক যাত্রী আহত হয়েছে। আজ ২২ নভেম্বর বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৫ টার দিকে জেলা শহরের পৈরতলা-পুনিয়াউট রেলক্রসিং এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনা সম্পর্কে প্রত্যক্ষদর্শী ঢাকা থেকে শায়েস্তাগঞ্জ গামী কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রী সালাহউদ্দিন ফরহাদ জানান, বিকেলে ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন অতিক্রম করার আগ মূহুর্তে পৈরতলা-পুনিয়াউট রেলক্রসিং এলাকায় রেল লাইনের দুই পাশ থেকে কে বা কারা পাথর ছোড়তে থাকে।
ট্রেনের ‘জ’ বগিতে থাকা সিলেটগামী অজ্ঞাত পরিচয়ধারী এক যাত্রী আহত হয়। পরে ট্রেনের যাত্রীরা ভয়ে ট্রেনের জানালা বন্ধ করতে থাকে। এসময় ট্রেনের গ্লাস ছিটকে পরে আরও কয়েক জন যাত্রী সামান্য আহত হয়। তবে নির্ধারিত যাত্রা বিরতি না থাকায় ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতি করেননি বলে জানান তিনি।
এ দিকে ট্রেনে হামলার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো. জসিম উদ্দিন জানান, ট্রেনে পাথর ছোড়া হয়েছে জানতে পেরেছি। তবে কে বা কারা আহত হয়েছে তাদের নাম পরিচয় জানতে পারিনি। কারা হামলা করেছে এ বিষয়টিও নিশ্চিত নই। ট্রেনটি বিরতিহীন হওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশনে যাত্রা বিরতি করেনি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ হাতেম আলী ভূইয়া জানান, আমরা জানতে পেরেছি পৈরতলা রেলক্রংসি এলাকায় কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ঘটনা স্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। কারা হামলা করেছে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, প্রাথমিক ভাবে ধারনা করা হচ্ছে দুর্বৃত্তরা এই হামলা করেছে। যারাই হামলা করেছে, তাদেরকে খুঁজে বের করার চেষ্ট করা হচ্ছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা নাগরিক কমিটির উদ্যোগে প্রায় ২ শত শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। আজ ২৭ জানুয়ারি শুক্রবার সকালে শহরের টেংকের পাড় আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ কম্বল বিতরণ করা হয়। এতে জেলা নাগরিক কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এডভোকেট মোঃ হাবিব উল্লাহ এর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রবীন আইনজীবী এ,একে,এম মোঃ শাহদাৎ হোসেন। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়াস্থ কুমিল্লা সমিতিরি সহসভাপতি মোঃ আব্দুল কাদির, সাধারণ সম্পাদক এইচ,এম,এম জামান, অর্থ সম্পাদক মোঃ খাইরুল নোমান, দপ্তর সম্পাদক জালাল উদ্দিন মাষ্টার, প্রচার সম্পাদক মোঃ ফারুক মজুমদার প্রমুখসহ কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। কম্বল বিতরণ কালে বক্তারা, শীতার্তদের পাশে দাঁড়াতে সমাজের সকল বিত্তবানদের এগিয়ে আসতে আহ্বান জানান। পরে অতিথিবৃন্দ প্রায় ২ শত শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ মাসুদ পারভেজ বলেছেন, বিচার বিভাগের সাথে পুলিশের নাড়ির সর্ম্পক রয়েছে। তিনি বলেন সামনে জাতীয় নির্বাচন দূরত্ব সৃষ্টি না করে সকলের সমন্বয়ে কাঁেধ কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে।
আজ ২ ডিসেম্বর শনিবার বিকাল সাড়ে ৩টায় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সম্মেলন কক্ষে পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেট সম্মেলনে সভাপতির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আফরীন আহমেদ হ্যাপীর সঞ্চালনায় তিনি আরো বলেন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদ, ২ লক্ষ মা-বোনদের সম্ভ্রম হারান, জাতীয় চার নেতা এবং বিজয়ের মাসসহ সব মিলিয়ে একটি ইতিহাস এবং আমরা যে একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি তা মনে রাখতে হবে।
তিনি বলেন, আমরা ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে যেসব আলোচনা করেছি তা বাস্তবায়ন করতে হবে, বাস্তবায়ন করলেই আলোচনা বা সাধারণ মানুষের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে। আমরা স্বাক্ষীদের দ্রুত স্বাক্ষী গ্রহণ করে বিপুল পরিমান মামলা নিস্পত্তি করে গত জানুয়ারি ২০২৩ থেকে ডিসেম্বর ২০২৩ইং পর্যন্ত ২২ কোটি টাকার মাদক ও বিভিন্ন আলামত ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে। তিনি সকলের চোখ-কান খোলা রেখে সুন্দর একটি দেশ সাধারণ মানুষকে উপহার দেয়ার আহবান জানান।
এ সময় বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ২৫ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল সৈয়দ আরমান আরিফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মোঃ ইকবাল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জজ কোর্ট পিপি অ্যাডঃ মাহবুবুল আলম খোকন, সিভিল সার্জনের পক্ষে ডাঃ মাহমুদুল হাসান, সমাজ সেবার উপ-পরিচালক মোঃ আবু আব্দুল্লাহ ওয়ালী উল্লাহ, জেলা সুপার মোঃ শহিদুল ইসলাম, সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আসলাম হোসেন, আদালতের পুলিশ পরিদর্শক কাজী দিদারুল আলম প্রমুখ।
এসময় অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জালাল উদ্দিন, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ফরহাদ রায়হান ভূইয়া, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আসমা জাহান নিপা, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জহিরুল আলম, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাদেকুর রহমান, সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সামিউল আলম, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল হাসান রকি, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট স্বাগত স্বাম্য, সহকারী জজ ওমর ফারুক, এপিপি অ্যাডঃ নাজমুল হোসেন, সহকারী পুলিশ সুপার নবীনগর সার্কেল মোঃ সিরাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সদর সার্কেল মোঃ বিল্লাল হোসেন পিপিএম এবং জেলার প্রতিটি থানার অফিসার ইনচার্জ ও বিভিন্ন সেক্টরের অফিস প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সম্মেলনে কয়েকটি এজেন্ড বাস্তবায়নের জন্য পেশ করেন এর মধ্যে বিগত ২১ মার্চ ২০২৩ইং এর পুলিশ-ম্যাজিস্ট্রেট এর জেন্ডা সমূহের পর্যালোচনা।
ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে সাক্ষ্য গ্রহণ এবং আদালত কর্তৃক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার আইন ২০২০ নিয়ে আলোচনা, এমসি সংক্রান্ত পূর্বের সিদ্ধান্তের অগ্রগতি, পুরাতন মামলার সাক্ষী হাজির করা বিষয়ে আলোচনা, সাক্ষী নিয়ে আলোচনা, প্রবেশন কর্মকর্তা রিপোর্ট এ নতুন মামলা হয়েছে কিনা সে বিষয়ে প্রতিবেদন দেয়া, জিডি, ইউডি-১৫১ এর রিপোর্ট প্রেরণ করা, বন্ধের দিন হাজতখানা থেকে ওকালতনামা সংগ্রহ এবং বন্ধের দিন ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট সাময়িক সময়ের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা, মামলা ফাইলিং এবং আসামীর আত্মসর্মপনের সময়ে এন আই ডি ব্যবহার করা, স্পেশাল পাওয়ার এ্যাক্ট এর আওতায় গোডস্ উদ্ধার এ মামলা হচ্ছে না এবং মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হচ্ছে না কেন সর্ব বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
সভার পূর্বে পবিত্র কোরআন তেলওয়াত করেন মোঃ শহীদুল হক, গীতা পাঠ করেন আশিক।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিশিষ্ট দানবীর স্বর্গীয় নিতাইপালের সহধর্মীনি স্বর্গীয় জোৎস্না রানী পাল স্মৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে মেধাবৃত্তি প্রদান করা হয়েছে।
আজ ১ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকালে আনন্দময়ী নিতাইপাল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি রাশেদ কবির আখন্দের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন সাবেক পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান মোল্লা কচি।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর বিভূতিভূষণ দেবনাথ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর এএসএম শফিকুল্লাহ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, আনন্দময়ী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় (নিতাইপাল) প্রধান শিক্ষক মো: আবু জামাল, সহকারী প্রধান শিক্ষক মোবারক হোসেন, শহরের বিশিষ্ট জাদু প্রদর্শক সেলিম, বিজয় সাহা, তপন পাল, অধ্যাপক খুসবু আলামান, ঈসা মোহসিন টিটু প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন, যারা সমাজের অগ্রগামীতায় নিঃস্বার্থ অবদান রেখেছে তাদেরকে স্মরণ না করলে মানবিক ও সৃষ্টিশীল মানুষ গড়ে উঠবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষাঙ্গণে ও সামাজিক উন্নয়নে স্বর্গীয় নিতাইপাল যে অবদান রেখেছেন তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। জেলাবাসী তার অবদানকে সর্বদা হৃদয়ে অমর করে রাখবে। পরে অতিথিবৃন্দ বিদ্যালয়ের ২০জন শিক্ষার্থীকে মেধাবৃত্তি ও আটজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন স্মৃতিসবুর।