অনলাইন ডেস্ক :
দেশবাসীকে কুরবানির ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ২৭ জুন মঙ্গলবার এক ভিডিওবার্তায় এ শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বলে তার উপপ্রেস সচিব হাসান জাহিদ তুষার জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, বছর ঘুরে আবার আমাদের মাঝে এসেছে পবিত্র ঈদুল আজহা, কুরবানির ঈদ। কুরবানি অর্থ ত্যাগ। ক্ষুদ্রতা, নিচুতা, অহংকার, স্বার্থপরতা ত্যাগের মাধ্যমে কুরবানির ঈদ সার্থক হয়ে উঠে।
‘ত্যাগের মহিমা উজ্জীবিত হয়ে আমরা মানব কল্যাণে নিজেদের নিয়োজিত করি। সৌহার্দ্য এবং ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ঈদুল আজহার আনন্দ ভাগাভাগি করে নেই।’
দেশবাসীর উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবাই ভালো থাকুন, নিরাপদ থাকুন, সুস্থ থাকুন। খোদা হাফেজ। ঈদ মোবারক৷
অনলাইন ডেস্ক :
গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একটি ক্ষুধা মুক্ত, দারিদ্র্য মুক্ত সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। তাঁর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে অগ্রসর হচ্ছেন। তিনি ২০৪১ সালের মধ্যে একটি প্রযুক্তি নির্ভর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। আমরা শেখ হাসিনার এই লড়াইয়ে পরস্পরের সাথী হব।
আজ ২ মে বৃহস্পতিবার সকালে পূর্ত ভবনের সেমিনার কক্ষে ৪১তম বিসিএস (গণপূর্ত) ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা গণপূর্ত অধিদপ্তরে আপনাদের স্বাগত জানাই। দেশপ্রেম থাকলে যেকোনো কাজ করা সম্ভব। ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর দেশ গড়ে তুলতে সবাইকে দায়িত্বশীল হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যেতে হবে।
মোকতাদির চৌধুরী বলেন, মনুষ্য সন্তানদের দ্বারা পৃথিবীর সব কাজই সম্পন্ন করা সম্ভব। যারা চাঁদে যাচ্ছে, ইন্টারনেট আবিষ্কার করেছে, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির নতুন নতুন আবিষ্কারের মাধ্যমে যারা পৃথিবীকে সুন্দরভাবে সাজিয়েছেন, তারা সবাই আমাদের মতো মানুষ ছিলেন। সুতরাং তারা যদি পারেন, আমরা কেন পারব না?
তিনি বলেন, ভবিষ্যত প্রজন্মের কথা চিন্তা করে আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের জন্য যুদ্ধে যাপিয়ে পড়েছিলাম এবং ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে এটি অর্জন করতে পেরেছি। বর্তমান প্রজন্মকেও ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য রাষ্ট্র রেখে যেতে দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সবার সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে এবং সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করতে হবে।
ঠিকাদাররা কাজের গুণগত মান বজায় রেখে কাজ সম্পন্ন করছেন কিনা তা সঠিকভাবে তদারকি করতে গণপূর্তের নতুন কর্মকর্তাদের পরামর্শ দেন মন্ত্রী। এসময় প্রত্যেক কর্মকর্তাকে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান তিনি।
গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী শামীম আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব নবীরুল ইসলাম। আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি মীর মঞ্জুরুর রহমান।
অনলাইন ডেস্ক :
বাড়ানো হলো উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা এইচএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণের সময়। বর্ধিত সময় অনুযায়ী আগামী ২ জুন পর্যন্ত পরীক্ষার ফরম পূরণ করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।
আজ ২৩ মে বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। ঐ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষার শিক্ষার্থীদের বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের সময় আগামী ২ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হলো। ‘সোনালি সেবার’ মাধ্যমে আগামী ৩ জুন পর্যন্ত ফি পরিশোধ করা যাবে। বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, এইচএসসির ফরম পূরণে বিজ্ঞান শাখার জন্য ২ হাজার ৬৮০ টাকা, মানবিক এবং ব্যবসায় শিক্ষা শাখার জন্য ২ হাজার ১২০ টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে। অবশ্য মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোনো পরীক্ষার্থীর চতুর্থ বিষয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষা থাকলে আরো ১৪০ টাকা যুক্ত হবে। এ ছাড়া মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার কোনো শিক্ষার্থীর নৈর্বাচনিক বিষয়ে ব্যবহারিক থাকলে বিষয়প্রতি আরো ১৪০ টাকা যুক্ত হবে।
প্রসঙ্গত, গত ১৬ এপ্রিল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হয়। এ কার্যক্রম ছিল ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত। বিলম্ব ফি দিয়ে ফরম পূরণ করার সুযোগ ছিল ২৯ এপ্রিল থেকে ২ মে পর্যন্ত। এরপর ফরম পূরণের সময় ৫ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। বিলম্ব ফিসহ ফরম পূরণের সময় ছিল ৭ মে থেকে ১২ মে পর্যন্ত। তারপর আবার ফরম পূরণের সময় ২০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। এবার আবারো ফরম পূরণের সময় বাড়ানো হলো।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের এইচএসসি পরীক্ষা আগামী ৩০ জুন থেকে শুরু হবে। এবার পুনর্বিন্যাসকৃত (সংক্ষিপ্ত) পাঠ্যসূচিতে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপি সব সময় জনগণের ভোটের পরিবর্তে অন্য শক্তির সহায়তায় ক্ষমতায় যেতে চায় বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তারা ক্ষমতায় আসার নিশ্চয়তা না পেয়ে নির্বাচন বর্জন করেছে।
আজ ২৮ জানুয়ারি রবিবার গণভবনে যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশ বিষয়ক সর্বদলীয় সংসদীয় দলের (এপিপিজি) ভাইস চেয়ার ও ইন্দো-ব্রিটিশ বিষয়ক এপিপিজির চেয়ার বীরেন্দ্র শর্মা এমপির নেতৃত্বে যুক্তরাজ্যের ক্রস পার্টি একটি পার্লামেন্টারি প্রতিনিধিদল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ কালে তিনি এ কথা বলেন।
পরে প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, যখনই নির্বাচনের সময় আসে, তখনই তারা (বিএনপি) অন্য কোনো শক্তির সন্ধান করে যারা তাদের ক্ষমতায় বসাতে পারে। বিএনপি সব সময় যে কোনো উপায়ে ক্ষমতা নিশ্চিত করতে চায়।
গত ৭ জানুয়ারির এবং ২০১৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, যদি তারা কোনো নিশ্চয়তা না পায় যে কেউ তাদের ক্ষমতায় আনবে, তাহলে তারা নির্বাচন বয়কট করবে।
তিনি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে বিএনপি মনোনয়ন বাণিজ্য করেছিল, কিন্তু, ক্ষমতায় যাওয়ার নিশ্চয়তা না পাওয়ায় নির্বাচনের দিনে নির্বাচন বয়কট করেছিল।
তিনি আরও বলেন, বিএনপি একটি সন্ত্রাসী দল। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে তারা কখনো ক্ষমতায় আসেনি।
২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, নির্বাচনটি ছিল অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক এবং এর সুষ্ঠুতা নিয়ে কেউ কোনো প্রশ্ন তোলেনি। যেখানে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট পেয়েছিল মাত্র ৩০টি আসন এবং আওয়ামী লীগ পায় একক ভাবে ২৩৩টি আসন।
শেখ হাসিনা বলেন, গত ৭ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করা তাদের পছন্দ ছিল।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সেনানিবাসে সামরিক স্বৈরশাসকের হাতে বিএনপি’র জন্ম।
তিনি বলেন, ওই ব্যক্তি (জিয়াউর রহমান) হ্যাঁ/না ভোট এবং রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচন ব্যবস্থাকে কলুষিত করেছেন। দীর্ঘ ২৯ বছর অগণতান্ত্রিক শক্তি বাংলাদেশ শাসন করেছে। সেসময়ে দেশে কোনো গণতন্ত্র ছিল না। ফলে, দেশে কোনো উন্নয়ন হয়নি।
দলকে এগিয়ে নেওয়ার মতো কোনো নেতৃত্ব বিএনপির নেই উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপির লোকেরা শুধু লন্ডন থেকে নির্দেশ পাচ্ছে।
তিনি বলেন, এর ফলে ২০০৮ সালের পর বিএনপি কোনো নির্বাচনে অংশ নেয়নি।
২০২৪ সালের নির্বাচন বর্জন করার জন্য বিএনপি কর্তৃক অগ্নিসংযোগ ও জনগণের প্রতি আহ্বান জানানো সত্ত্বেও জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে নির্বাচনে অংশ নেয় এবং তাদের ভোট দেয়।
তিনি বলেন, জনগণ বিএনপির আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে এবং ৪১ দশমিক ৮ শতাংশ ভোট পড়েছে।
পাঁচ সদস্যের সংসদীয় প্রতিনিধিদলে ছিলেন সাবেক টেক ও ডিজিটাল অর্থনীতির কনজারভেটিভ মন্ত্রী পল স্কুলি, এমপি, ইউকে হাউস অব কমন্স সিলেক্ট কমিটির মেম্বার ফর ফরেন অ্যাফেয়ার্স নীল কোয়েল, এমপি, হাউস অব কমন্সের বিরোধীদলীয় হুইপ অ্যান্ড্রু ওয়েস্টার্ন, এমপি এবং হাউস অব কমন্সের সিনিয়র সংসদীয় সহকারী ডমিনিক মফিট।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মো. জিয়াউদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের (পিএমও) সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন।
প্রতিনিধিদলটি ২৭ জানুয়ারি ঢাকায় আসে এবং আগামী ৩১ জানুয়ারি তাদের লন্ডনের উদ্দেশে রওয়ানা হওয়ার কথা রয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সাবেক তিন প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলা হয়েছে। অবৈধ ও প্রতারণামূলক নির্বাচনের আয়োজনের অভিযোগে সাবেক সিইসি কাজী রাকিবুদ্দিন আহমদ, কে এম নুরুল হুদা এবং কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ কমিশনার ও সচিবদের বিরুদ্ধে আসামি হয়েছে। এছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা ও দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ তিন মেয়াদে থাকা সংসদ সদস্যদেরকেও আসামি করা হয়েছে।
আজ ১৮ সেপ্টেম্বর বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-৬ কাজী শরিফুল হকের আদালতে মামলাটি করেন মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক একরামুল করিম। আদালত মামলা গ্রহণ করে পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে বাদীর আইনজীবী কফিল উদ্দিন বলেন, গত তিন নির্বাচনে বিরোধী দলসহ অনেক জনপ্রিয় নেতার অংশগ্রহণ ছিল না। সাধারণ মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। যারা কমিশনে ছিলেন তাদের ব্যর্থতার কারণে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও নির্বাচনী মাঠে একপেশে আচরণ করেছে। বিপুল টাকা ব্যয়ে যে তিনটি নির্বাচন হয়েছে তাতে সংবিধানের খেলাপ করেছেন কমিশনারসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা। এসব কারণে রাষ্ট্রদ্রোহিতা ও প্রতারণা মামলা করা হয়েছে।
এসব নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে ‘অবৈধভাবে’ সুযোগ সুবিধা ভোগ করায় তাদেরকেও মামলার আসামি করা হয়েছে বলে জানান কফিল উদ্দিন।
অনলাইন ডেস্ক :
শরীয়তপুরের জাজিরায় থানায় ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমিনের লাশ। শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) নজরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে থানা ভবনে আল আমিনের কক্ষে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান সহকর্মীরা। ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি আমি। আমরা গিয়ে দেখি গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় লাশটি ঝুলছে।
প্রাথমিকভাবে একে আত্মহত্যা বলে ধারণা করছে পুলিশ। তবে নিশ্চিত হতে অধিকতর তদন্তের কথা জানান পুলিশ সুপার।
তিনি বলেন, ‘শরীরের অবস্থান এবং ফাঁস দেখে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি আত্মহত্যা।
তবে সিআইডির ফরেনসিক দল এলে আমরা সুরতহাল করব। এরপর ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে। নিহতের পরিবারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে উল্লেখ করে দ্রুত সময়ের মধ্যে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রকৃত ঘটনা জানানো হবে বলে জানান পুলিশ সুপার।