চলারপথে রিপোর্ট :
নিখোঁজের একদিন পর সরাইল তিতাস নদী থেকে শহিদ মিয়া (৬২) নামে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ ২ জুলাই রবিবার দুপুর ১২টার দিকে সরাইল উপজেলার অরুয়াইল বাজারের পাশ দিয়ে প্রবাহিত হওয়া তিতাস নদী থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
শহিদ মিয়া সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের রাণীদিয়া গ্রামের মৃত কালা মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় লোকজন ও স্বজনেরা জানান, শনিবার ভোর সাড়ে ৪টায় ফজরের নামাজ পড়ে বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর থেকে তার কোনো খোঁজখবর পাওয়া যাচ্ছিল না। আজ রবিবার অরুয়াইল দক্ষিণ বাজার এলাকার তিতাস নদীতে একটি লাশ নদীতে ভাসতে দেখেন যাত্রীবাহী নৌকার লোকেরা।
খবর পেয়ে শহিদ মিয়ার লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরে শহিদ মিয়ার ছেলে মোস্তাকিম তার বাবার লাশ শনাক্ত করেন।
শহিদ মিয়ার জামাতা কিতাব আলী মাস্টার বলেন, আমার শ্বশুর নামাজি লোক, অত্যন্ত পরহেজগার ছিলেন। কুলিয়ারচর থেকে নৌকায় করে বাঁশ আনার উদ্দেশ্যে শনিবার ভোরে বাড়ি থেকে বের হয়। রাতে বাড়িতে না ফেরার কারণে আমাদের মনে সন্দেহ জাগে। আমরা খোঁজাখুঁজি করতে থাকি। খোঁজ না পেয়ে শনিবার সকালে সরাইল থানায় জিডি করা হয়। তিতাস নদীতে তার লাশ পাওয়া যায়।
সরাইল থানার ওসি মো. আসলাম হোসাইন বলেন, শহিদ মিয়ার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে পারিবারিক কলহের জেরে মণি রানী নাগ (৩৮) নামের এক স্কুলশিক্ষকের আত্মহত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ ১৩ আগস্ট রবিবার বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তিনি মারা যান।
মণি নাগ উপজেলার শাহবাজপুরের অজিত নাগের মেয়ে। তিনি উপজেলার কালিশিমুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। তার স্বামী উপজেলার অরুয়াইলের ফটো স্টুডিও ব্যবসায়ী অনিক রায়। ঘটনার পর পুলিশ তার স্বামীকে আটক করেছে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্র জানায়, প্রায় ১৮ বছর আগে মণি রাণী নাগকে উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের সাহাপাড়ার জিতু ধরের ছেলে অনিক রায়ের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের সময় যৌতুক হিসাবে মণির বাবা অনিককে ২ লাখ টাকার আসবাবপত্র দিয়েছিলেন। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই মণির ওপর অত্যাচার নির্যাতন শুরু করেন স্বামী অনিক। তারপরও সংসার করে যাচ্ছিলেন মণি।
বিয়ের দুই বছর পর মণি কালিশিমুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান। এরই মাঝে তাদের সংসারে দুটি কন্যা সন্তান জন্ম নেয়। তারপরও স্বামী অনিকের নির্যাতন থেমে থাকেনি। বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতি ছিল তাদের নিত্যনৈমিত্তিক বিষয়। এসব ঘটনায় তাদের মধ্যে মামলা মোকদ্দমাও হয়। দুই মেয়ের কথা ভেবে সেই মামলা সালিশের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করেন মণি নাগ।
এরই ধারাবাহিকতায় রবিবার দুপুরের পর আত্মহত্যা করতে চালে দেওয়ার কেড়ির বড়ি খান মণি নাগ। পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি আঁচ করতে পেরে স্বামী অনিকসহ মণিকে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক মণির চিকিৎসা শুরু করলে পালিয়ে যান স্বামী অনিক। এর কিছুক্ষণ পর মণি রানী নাগ মারা যান।
সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়। তার স্বামী অনিক রায়কে আটক করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে কালিকচ্ছ নোয়াগাঁও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়ন শাখার অফিস উদ্বোধন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। আজ ৭ জুন বুধবার বাদ আসর কালিকচ্ছ বাজারের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে কালিকচ্ছ নোয়াগাঁও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মোঃ তাজুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়ন শাখার সভাপতি মোঃ আমিন শাহ।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন- মোঃ বাক্কার মিয়া,মনিরুজ্জামান মানিক মিয়া, মোঃ বশির মিয়া,মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মোঃ রতন মিয়া,মোঃ লিটন মিয়া,মোঃ জাকির হোসেন, মোঃ আলকাছ মিয়া,ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক মোঃ খবির উদ্দীন, ব্রাহ্মনবাড়িয়া জেলা মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়ন শাখার সভাপতি এবং অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি মোঃ আমিন শাহ।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন কালিকচ্ছ নোয়াগাঁও মাইক্রোবাস শ্রমিক ইউনিয়ন শাখার সাধারণ সম্পাদক কর্তিক সরকার।
অনুষ্ঠান শেষে মিলাদ মাহফিল পরিচালনা করেন কালিকচ্ছ বাজার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মোঃ ইউসুফ আকরাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে ৮৩টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও ৩ হাজার ৭০০ ফুট অবৈধ গ্যাস লাইন উচ্ছেদ করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ ১১ মার্চ সোমবার দুপুরে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দর্জিপাড়া ও কুট্টাপাড়া (পশ্চিম) এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন সরাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন সুলতানা।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনাকারী সরাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন সুলতানা বলেন, উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ রয়েছে। একটি চক্র বিভিন্ন বাসা বাড়িতে এই অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিচ্ছেন। এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।
অভিযান পরিচালনা কালে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দর্জিপাড়া ও কুট্টাপাড়ার (পশ্চিম) এলাকা থেকে ৮৩ টি অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন ও ৩ হাজার ৭০০ ফুট অবৈধ গ্যাস লাইন উচ্ছেদ করা হয়। জনস্বার্থে ভ্রাম্যমাণ আদালতের এই অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এ সময় বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির কর্মকর্তারা ও সরাইল থানা পুলিশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির প্রতি ঝোঁক ছিল তার। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক থাকা অবস্থায় ক্যাম্পাসে অল্প কদিনে সংগঠক হিসেবে নেতৃত্বের গুণাবলীর জন্য পরিচিতি পান ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী। এমবিবিএস শেষ করে নিজের শহর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রিশ্চিয়ান মেডিকেল সেন্টারে চিফ মেডিকেল অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। সাম্প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা উপ-কমিটির সদস্য করা হয়েছে তাকে।
উপ-কমিটির সদস্য পদ প্রসঙ্গে ডা. আশীষ বলেন, ‘রাজনীতির মধ্যেই ছিলাম, সরকারের স্বাস্থ্য সুরক্ষা পলিসিতে যেখানে যখন আমি ও আমার প্রতিষ্ঠানের কাজ করার সুযোগ ছিল, আমরা ছিলাম। প্রধানমন্ত্রী প্রান্তিক মানুষের জন্য যে টেলিমেডিসিন সেবা গোঁটা বাংলাদেশ জুড়ে শুরু করেছিলেন, আমার প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ সে প্রকল্পের অন্যতম অংশীদার ছিল।’
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক প্রজ্ঞায় বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ এক নবশক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছে। নবরুপের এ বাংলাদেশের ডিজিটাল অংশীদার ছিলাম, এখন স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে কর্মী হয়ে শ্রম দিব, এজন্য রাজনীতির মাঠে।’
তিনি আরো বলেন, ‘মূলধারার রাজনীতিতে থেকে একটা অঞ্চল বা গোষ্ঠীর আর্থ সামাজিক জীবনে যতটুকু ভূমিকা রাখতে যায়, একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষে তা সম্ভব নয়। গণমানুষ, জনস্বাস্থ্য বা গণশিক্ষা একটা জাতির সামগ্রিক আগ্রগতির হাতিয়ার। আমার স্বাস্থ্য সেবার গুণগত মান, সেবার পরিধি ও বিস্তার নিয়ে আগে থেকেই কাজ করছিলাম। উপ-কমিটির সদস্য পদ পাওয়ার পর থেকে দায়িত্ব বেড়েছে তা বুঝতে পারছি।’
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে যদি নৌকার টিকিট পান তাহলে জনগণের প্রত্যাশা পূরণে আপনার ভূমিকা কী হবে, এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘আমি সামান্য কর্মী। এ অঞ্চলের মানুষের সঙ্গে আমার আত্মার আত্মায়তা হয়েছে এখন তারই প্রতিফিলনে তারা হয়ত আমাকে চাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী যদি মনে করেন আমি যোগ্য অবশ্যই নির্বাচনের মাঠে আমাকে দেখা যাবে, তবে দল আমার ওপর যে দায়িত্ব দেবে তা পালন করে যাব।’
ডা. আশীষ বলেন, ‘কেন্দ্র থেকে সবাইকে মাঠে কাজ করতে বলা হয়েছে, আমি আমার পেশাগত জায়গা স্বাস্থ্য খাতে গত ১৪ বছরে সরকার যে অমূল পরিবর্তন করেছে তা একটা পরিসংখ্যান নিয়ে কাজ করছি। এটাকে নানা মাধ্যমে জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে চাই। শুধু মাত্র স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিকে তাকালে বোঝা যায় শেখ হাসিনা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য কেন এবং কতটা গুরুত্বপূর্ণ।’
ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী ১৯৯০ সালে সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও ১৯৯২ সালে নটর ডেম কলেজ থেকে স্টার মার্কস নিয়ে এইচএসএসি পাশ করেন। তিনি সরকারি কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ক্রিশ্চিয়ান মেডিকেল সেন্টারে পেশাজীবনের হাতেখড়ি করেন। ২০০৪ সালে তিনি বেসরকারি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতলের পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন, প্রতিষ্ঠানটি ইতোমধ্যে নিজেদের নাম পরিবর্তন করে ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ করেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ওমরা হজ্ব করার ইচ্ছে পূরন হলোনা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার নিজাম উদ্দিন সরকারের। গত সোমবার বিকেলে কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরব উপজেলার ভৈরব রেলওয়ে জংশনের আউটার পয়েন্টে মর্মান্তিক এক ট্রেন দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। নিজাম উদ্দিন সরকার (৬৫) সরাইল উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের বরইচারা গ্রামে। ট্রেন দুর্ঘটনার সময় নিজাম উদ্দিন সরকারের সাথে তার পুত্রবধূ ফাতেমা বেগম (২৩) নাতনি তানহা বেগম (৪) এবং ১০ মাস বয়সী নাতি মুয়াস উদ্দিন ছিলো। তারা তিনজন সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে যান।
গতকাল মঙ্গলবার বাদ জোহর বরইছাড়া ঈদগাহ মাঠে নিজাম উদ্দিন সরকারের নামাজে জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়।
গ্রামবাসী ও স্বজনদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, ওমরা হজ্ব করার ইচ্ছে পোষন করেছিলেন নিজাম উদ্দিন সরকার। ওমরার কাগজপত্র জমা দেয়া ও পুত্রবধূ ফাতেমাকে চিকিৎসা করানোর জন্য সোমবার সকাল ৯ টায় ঢাকার উদ্দেশে বাড়ি থেকে রওনা দেন তিনি।
ভৈরব রেলওয়ে জংশন স্টেশন থেকে বেলা ১১টার সময় কালনী ট্রেনে করে তার ঢাকায় যাওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু স্টেশনে যেতে দেরি হওয়ায় ট্রেনটি মিস করেন তিনি। পরে দুপুর তিনটার সময় পুত্রবধূ ফাতেমা ও দুই নাতি-নাতনিকে নিয়ে ভৈরব রেলওয়ে জংশন স্টেশন থেকে তিনি এগারো সিন্ধুর ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। স্টেশন থেকে ট্রেনটি ছাড়ার ৫ মিনিটের মধ্যেই তিনি ট্রেন দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই মারা যান।
এদিকে রাতে বাবার মৃত্যুর খবর শুনে সৌদি আরব থেকে মঙ্গলবার সকালে বাড়ি এসে পৌছান বড় ছেলে কাঞ্চন সরকার। নিজাম উদ্দিন সরকারের ছোট ছেলে আনিস সরকার সাংবাদিকদের জানান, তার বাবা ওমরা হজ্ব করার নিয়ত করেছিলেন। ওমরা করার জন্য কাগজপত্র জমা দেয়ার জন্য তিনি সোমবার সকাল ৯ টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে রওয়ানা দেন। সন্ধ্যায় শুনে ট্রেন দুর্ঘটনায় বাবা মারা গেছেন। তিনি বলেন, বাবার আর ওমরা করা হলো না। মহান আল্লাহতায়ালা যেন বাবার ওমরা কবুল করেন।
উল্লেখ্য, সোমবার বিকেলে ভৈরবে ট্রেন দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ২৫জন নিহত ও শতাধিক মানুষ আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।