চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে সাত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলার প্রতিবাদ এবং দ্রুত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১২ জুলাই বুধবার সকালে উপজেলা সদরের ডাকবাংলোর সামনের রাস্তায় নবীনগরের সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে এ মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগ নেতা ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম নবী, কমরেড মো. ইসহাক, মাওলানা মেহেদী হাসান, মো. আমীর হোসেন, সাংবাদিক মাহাবুব আলম লিটন, সাংবাদিক তাজুল ইসলাম চৌধুরী, শাহিন রেজা টিটু, হেদায়েত উল্লাহ, খান জাহান আলী চৌধুরী, মো বাবুল আহম্মেদ, মো. সফর আলী, পুতুল বেগম, সঞ্জয় শীল, কয়েছ আহম্মেদ প্রমুখ।
মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তারা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলসহ নবীনগরের সাত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। অন্যথায় আগামীতে আরও কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন।
উল্লেখ্য, নবীনগরের সমাজসেবিকা ও নারী উদ্যোক্তা সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল গত বছরের ৮ ডিসেম্বর নবীনগর পৌরসভার সংরক্ষিত নারী আসনের কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিনের বিরুদ্ধে ইউএনও বরাবর শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার ভুয়া সন্তান সেজে ভাতা উত্তোলনের অভিযোগ দাখিল করেন। এর প্রেক্ষিতে কয়েকজন সাংবাদিক বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেন। ওই সংবাদ প্রকাশের জেরে কাউন্সিলর নিলুফা ইয়াসমিন চট্টগ্রাম সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি মামলাটি দায়ের করেন। গত ৭ জুলাই শুক্রবার আসামিদের নাম ও ঠিকানা যাচাই করে প্রয়োজনীয় তথ্য জানানোর জন্য নবীনগর থানাকে চিঠি দেন। এরপরই বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয় সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
মামলার সাত আসামি হলেন- সাবিনা ইয়াসমিন পুতুল (দৈনিক ভোরের সময়), মাহাবুব আলম লিটন (দৈনিক সমকাল), মো. বাবুল (দৈনিক আমার সংবাদ), জ ই বুলবুল (দৈনিক দেশ রূপান্তর), মো. সফর মিয়া (দৈনিক বর্তমান), মমিনুল হক রুবেল (ঢাকা নিউজ) ও দৈনিক সত্যের সন্ধানে পত্রিকার নবীনগর প্রতিনিধি।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে স্ত্রীকে চা বানানোর কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে বাড়িতে লাশ হয়ে ফিরলেন মো. বাচ্চু মিয়া (৭৫)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে নবীনগর উপজেলার শ্রীরামপুর গ্রামের কাচারির মোড়ে অটোরিকশা উল্টে ঘটনাস্থলেই মারা যান তিনি।
নিহত বাচ্চু মিয়া (৭৫) উপজেলার গোপালপুর গ্রামের মৃত সৈয়দ মিয়ার ছেলে।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার সকালে বাচ্চু মিয়া অটোরিকশা দিয়ে নবীনগর আসার পথিমধ্যে শ্রীরামপুর গ্রামের কাচারি মোড় সড়কে অটোরিকশাটি উল্টে গেলে বাচ্চু মিয়া ছিটকে রাস্তায় পড়ে গিয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। পরে গাড়ির চালকসহ স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত বাচ্চু মিয়ার স্ত্রী রেজিয়া বেগম বলেন, আমার স্বামী ঘর থেকে বের হওয়ার সময় আমাকে বলেছেন, তুমি চা বানাও, আমি ঘুরে এসে চা খাব। ওনার কথামতো চা বানিয়ে অপেক্ষা করছিলাম। এ সময় খবর এলো তিনি অটোরিকশা থেকে পড়ে গিয়ে আহত হয়ে হাসপাতালে আছেন। হাসপাতালে গিয়ে দেখি তিনি মারা গেছেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নবীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ সাইফুদ্দিন আনোয়ার বলেন, লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরের বড়াইল ইউনিয়নের খারঘর গ্রামে ১৯৭১ সালে ১০ অক্টোবর পাক হানাদার বাহিনী মহান মুক্তিযোদ্ধে ৪৩ জনকে একসাথে নির্মমভাবে হত্যার ৫৪তম দিবস উপলক্ষ্যে এক স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আজ ১০ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকাল ১১টায় উপজেলার ১নং বড়াইল ইউনিয়নের খারঘর গ্রামের আত্নদানকারী শহীদদের স্মরণে গণকবর সংরক্ষণ ও বাস্তায়ন কমিটি আয়োজনে পাগলা নদীর তীরে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধের ৭১ স্মৃতিসৌধ এবং খারঘর গণকবর জামে মসজিদ ও মাদরাসার সামনে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহ্ফিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করা হয়েছে।
খারঘর গণহত্যা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্টানে খারঘর গণকবর সংরক্ষণ ও বাস্তায়ন কমিটি সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ ইমরুল কায়েস সুমনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম।
গণকবর সংরক্ষণ ও বাস্তায়ন কমিটি সাধারণ সম্পাদক মোঃ মহিউদ্দিন আহমেদ জীবনের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বিশেষ অতিথি বিএনপি’র জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য তকদির হোসেন মোহাম্মদ জসিম, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মেজর ডা. আসাদুজ্জামান রিফাত, নবীনগর উপজেলার সহকারী কমিশনার ভূমি ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু মুছা, নবীনগর থানা কর্মকর্তা(ভারপ্রাপ্ত) সজল কান্তি দাস,নবীনগর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি এডভোকেট রেজাউল করিম সবুজ, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী মোখলেছুর রহমান, খারঘর যুদ্ধে যুদ্ধাহত রিনা বেগম,সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, রজব আলী মোল্লা, বড়াইল ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আবুল বাশার, বড়াইল কেন্দ্রীয় ঈদগাহ কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. নাছির উদ্দীন মীর, বড়াইল ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মহিউদ্দিন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী কর্তৃক গণহত্যার শিকার বাংলাদেশে যতগুলো গণকবর রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম খারঘর গণকবর। এটি বড়াইল ইউনিয়নের খারঘর গ্রামের স্বাধীনতা যুদ্ধের ঐতিহ্যবাহী জায়গা। এই জায়গাটি স্বাধীনতা পরবর্তী অনেকেই ক্ষমতায় এসেছে কিন্তু উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি। বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে গঠিত সরকার কাছে এই এলাকা মুক্তিযোদ্ধা ও তরণ প্রজন্মের ও খারঘর গণকবর সংরক্ষণ কমিটির দাবি একটি গণকবর কমপ্লেক্স নির্মাণ ও অবহেলিত ৪৩ জন শহীদ পরিবারের পুনর্বাসন করা।
বক্তারা আরো বলেন, খারঘর অনেক মুক্তিযোদ্ধা পরিবার রয়েছে যাদের পরিবারের সদস্যরা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহন করতে গিয়ে শহীদ ও আহত হয়েছেন। সেই শহীদ ও আহত পরিবার সদস্যদের প্রতি সরকারের মানবিক দৃষ্টি ও সহযোগিতা কামনা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগরে ফতেহপুর কমলাকান্ত গুরুচরণ উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি পাশ করা কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ১৮ মে শনিবার দুপুরে বিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে এই সংবর্ধনা প্রদান ও দোয়া মাহফিলসহ দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের অভিভাবক সমাবেশ ও নবগঠিত পিটিএ কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি ডা. মো. মিজানুর রহমান।
প্রধান শিক্ষক শাহ জাহান কবিরের সভাপতিত্বে ও সহকারী শিক্ষক আলী আকবর মাস্টারের সঞ্চালনায় এ সময় বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান মো. জাহাঙ্গীর আলম, বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মো. জসিম উদ্দিন, মো. শাহীন, বাছির উদ্দিন, মিজানুর রহমান, মোখলেছুর রহমান, ইভা আক্তার, শিক্ষক প্রতিনিধি আবুল হোসেন, বায়েছ মিয়া ও হাজেরা বেগম, প্রভাষক আবুল হোসেন, মতিউর রহমান, পিটিএ কমিটির সভাপতি মফিজুল করিম, সদস্য সচিব বোরহান উদ্দিন প্রমুখ।
বক্তারা ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে ফতেহপুর কমলাকান্ত গুরুচরণ উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ জন শিক্ষার্থী জিপিএ-৫ সহ ৯১.৪% শিক্ষার্থী পাশ করায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন।
তারা বলেন, বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সার্বিক দিকনির্দেশনায়, শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং শিক্ষার্থীদের সদিচ্ছার কারণেই এ ফলাফল অর্জন করা সম্ভব হয়েছে এবং ভবিষ্যতেও প্রতিষ্ঠানটির উত্তরোত্তর সাফল্যে এমন ফলাফলের ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে। এ জন্য তারা উপস্থিত অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনামূলক পরামর্শ দেন।
পরে দেশ, জাতি ও ফতেহপুর কমলাকান্ত গুরুচরণ উচ্চ বিদ্যালয়ের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনায় মিলাদ শেষে দোয়া করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নবীনগর প্রেসক্লাবের সম্প্রসারিত কার্যালয়ের উদ্বোধন করা হয়েছে। আজ ১৩ অক্টোব রবিবার দুপুরে ক্লাব কার্যালয়ে উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম।
নবীনগর প্রেসক্লাব সভাপতি শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী শ্যামলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুল আলম সোরাফের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন।
বিশেষ অতিথি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ আরজু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ইলেকট্রনিকস মিডিয়া জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি পীযুষ কান্তি আচার্য, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জহির রায়হান।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন নবীনগর প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবু কামাল খন্দকার।
অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নবীনগর পৌরসভার সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন মাইনু, সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সাবেক সদস্য অ্যাডভোকেট রাজিব আহসান চৌধুরী পাপ্পু, নবীনগর সরকারি কলেজের সাবেক ভিপি গোলাম হোসেন টিটু, নবীনগর প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহাবুব আলম লিটন ও জালাল উদ্দিন মনির, সাপ্তাহিক মলয়ার প্রকাশক মোহাম্মদ হোসেন শান্তি, জহিরুল হক বুলবুল, সাইফুল আলম, মাজেদুল ইসলাম মাজেদ, মাহবুব মোর্শেদ, মেঠোপথ সংগঠনের সভাপতি ডিউক কাউছার আহম্মেদ প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে দোয়া পাঠ করেন উপজেলা পরিষদ মসজিদের ঈমাম মোঃ রফিকুল ইসলাম আশরাফি।
এ সময় বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ঐক্যজোটসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ নানা শ্রেনী পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা প্রেসক্লাব কার্যালয় সম্প্রসারণে অনন্য পদক্ষেপ ও ভূমিকা রাখায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর ফরহাদ শামীম এর ভূয়সী প্রশংসা করেন। সভায় ভুয়া ও অপসাংবাদিকদের বিরুদ্ধে সবাইকে সোচ্চার হওয়ার আহবান জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগরে বিলের জমি থেকে সাদ্দাম হোসেন (২৭) নামে এক অটোরিকশা চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
১৯ জানুয়ারি শুক্রবার সকাল ১০টায় নবীনগর উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের আশরাফপুর গ্রামের বিলের জমি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত ওই যুবক উপজেলার বিদ্যাকুট গ্রামের আব্দুস সাত্তারের ছেলে।
নবীনগর থানার পরিদর্শক ওসি (তদন্ত) সজল কান্তি জানান, সাদ্দাম বৃহস্পতবার সন্ধ্যায় বাসা থেকে বের হন। এরপর তার কোনো সন্ধান মেলেনি। পরে শুক্রবার সকালে বিলের জমিতে গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় তার মরদেহ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠায়। ঘটনাটির তদন্ত চলছে।