স্পোর্টস ডেস্ক :
প্রথম ম্যাচে হারের পর দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতকে নাগালে পেয়েছিল বাংলাদেশ। কিন্তু ৯৫ রানে আটকেও জিততে পারেনি স্বাগতিকরা। টি-২০ সিরিজের শেষ ম্যাচে অবশ্য ভুল করেনি লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা। ভারতের নারী দলকে ৪ উইকেটে হারিয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়িয়েছে নিগার সুলতানারা।
মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে আজ ১৩ জুলাই বৃহস্পতিবার শুরুতে ব্যাট করতে নামে ভারত। সুলতানা-রাবেয়াদের বোলিং তোপে ৯ উইকেট হারিয়ে তুলতে পারে ১০২ রান।
দলটির হয়ে তিনে নামা জেমিমাহ রদ্রিগুয়েজ ২৮ রানের ইনিংস খেলেন। চারে নামা হারমনপ্রীত কাউর আউট হন দেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪০ রানের ইনিংস খেলে।
জবাব দিতে নেমে ১৬ রানে ২ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ওই ধাক্কা কাটিয়ে ওঠে ওপেনার শামীমা সুলতানা ও নিগার সুলতানার ব্যাটিংয়ে। অধিনায়ক নিগার ১৪ রান করে আউট হন।
অন্য প্রান্তে ছিলেন ওপেনার শামীমা সুলতানা। তিনি ষষ্ঠ ব্যাটার হিসেবে আউট হন দলের ৮৫ রানে। তার ব্যাট থেকে ৪৬ বলে আসে ৪২ রানের ইনিংস। তিনটি চারের শটে ওই রান করেন তিনি। বাকি পথটা ঋতু মনি ও নাহিদা আক্তার পাড়ি দেন। ঋতু ৭ রান ও নাহিদা খেলেন ১২ রানের হার না মানা ইনিংস।
এর আগে বাংলাদেশ দলের হয়ে সুলতানা খাতুন ৪ ওভারে ১৭ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন। রাবেয়া খান ৪ ওভারে ১৬ রান দিয়ে নেন তিন উইকেট। এছাড়া নাহিদা, ফাহিমা ও স্বর্ণা একটি করে উইকেট নেন।
অনলাইন ডেস্ক :
অবশেষে বিচ্ছেদ ঘটল হলিউডের পাওয়ার কাপল খ্যাত ব্র্যাড পিট ও অ্যাঞ্জেলিনা জোলির। দীর্ঘ আট বছরের আইনি লড়াইয়ের পর বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছেছেন এই জুটি; যার ফলে এই চূড়ান্ত বিচ্ছেদ।
অ্যাঞ্জেলিনার আইনজীবী জানিয়েছেন, জোলি ও পিট চূড়ান্ত বিবাহবিচ্ছেদে স্বাক্ষর করেছেন। তবে পিটের আইনজীবী তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি। সূত্র : বিবিসি
২০১৬ সালে দাম্পত্যজীবনের ইতি টানতে এর আগে বিভিন্ন অমীমাংসিত বিষয় সামনে এনে বিচ্ছেদের জন্য মামলা দায়ের করেছিলেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি। কারণ হিসেবে ‘অমিমাংসিত মতবিরোধের’ কথা জানিয়েছিলেন তারা। তাদের রয়েছে ৬ সন্তান। একসময় তাদের অভিভাবকত্ব কে নেবেন, এই নিয়ে তিক্ত লড়াই শুরু হয় জোলি ও পিটের। ২০২১ সালে আদালত তাদের সন্তানের যৌথ অভিভাবকত্বের সিদ্ধান্ত দেয়।
ভক্তদের কাছে ‘ব্র্যাঞ্জেলিনা’ নামে পরিচিত এই দম্পতি ২০০৫ সালে মিস্টার অ্যান্ড মিসেস স্মিথ সিনেমার সেটে একে অপরের সঙ্গে পরিচিত হন, যেখানে তাদের সম্পর্কের শুরু হয় এবং পরে তা প্রেমে পরিণত হয়।
স্পোর্টস ডেস্ক
প্রতিপক্ষের কান্না দেখার নির্মম সুখ ক্রীড়াঙ্গনে চূড়ান্তভাবে বৈধ। প্রতিপক্ষের উঠানে পা রেখে জিতলে তো কথাই নেই। প্যাট কামিন্স তাই বলেছিলেন, ‘ভরা গ্যালারি স্তব্ধ করার মতো আনন্দ আর নেই।’ আহমেদাবাদের ১ লাখ ৩২ হাজার দর্শক ধারণক্ষম নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে সেটাই করেছে অস্ট্রেলিয়া।
নীল জার্সিতে ছেয়ে যাওয়া গ্যালারিকে ঢেউহীন, গতিহীন, স্তব্ধ নীল জলের ‘প্রশান্ত সাগর’ বানিয়ে ছেড়েছে তারা। ভারতের বিপক্ষে ৬ উইকেটের বড় জয়ে লিখেছে আহমেদাবাদ ট্রাজেডি। ষষ্ঠ শিরোপা তথা সম্পন্ন করেছে ‘মিশন হেক্সা’।
সূর্য ডুবতেই শিশিরের প্রভাব বাড়বে। সেটা জেনেই টস জিতে বোলিং নেন অজি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। গ্রুপ পর্বের মতো ফাইনালেও বল হাতে ভারত শিবিরে ধাক্কা দেন বোলাররা। শুরুতে শুভমন গিলকে (৪) ফেরার মিশেল স্টার্ক। রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলির জুটি ভেঙে ব্রেক থ্রু দেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। অধিনায়ক রোহিত ৩১ বলে ৪৭ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন। চারটি চার ও তিনটি ছক্কা মেরে ফিরতেই ম্যাচের লাগাম হাতে নেয় অস্ট্রেলিয়া। ১০.২ ওভারে ৮১ রানে ভারতের ৩ উইকেট তুলে নেয় তারা।
ওই চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করলেও সফল হননি বিরাট কোহলি ও কেএল রাহুল। তারা ৬৭ রানের জুটি গড়েন। কোহলি ৬৩ বলে চারটি চারের শটে ৫৪ রান করে প্লেড অন হন। স্তব্ধ হয়ে যায় মোদি স্টেডিয়াম। আর প্রাণ ফেরেনি গ্যালারিতে। ১৪৮ রানে চতুর্থ উইকেট হারায় ভারত। তারাই ইনিংসের শেষ বলে অলআউট হয়েছে ২৪০ রান করে। কেএল রাহুল উইকেট কামড়ে থাকার চেষ্টা করেও পারেননি। তিনি ১০৭ বলে মাত্র একটি চারের শটে ৬৬ রান করেন।
জবাব দিতে নেমে ধাক্কা খায় অস্ট্রেলিয়াও। সপ্তম ওভারে ৪৭ রানে ৩ উইকেট হারায় তারা। একে একে ফিরে যান ডেভিড ওয়ার্নার (৭), মিশেল মার্শ (১৫) ও স্টিভ স্মিথ (৪)। তাদের ফিরিয়ে ভারত ‘ঘরের মাঠে নাহি দেব ছাড়’ বার্তা দিলেও ওপেনার ট্রাভিস হেড এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে ম্যাচের বাকি অংশের চিত্রনাট্য লেখেন।
ইনজুরিতে গ্রুপ পর্বের অর্ধেক ম্যাচ মিস করা এই ব্যাটার খেলেন ১২০ বলে ১৩৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। তার ব্যাট থেকে আসে ১৫টি চার ও চারটি ছক্কার শট। দুর্দান্ত ইনিংসে হেড ম্যাচ সেরা হয়েছেন। মনে করিয়েছেন ২০০৭ বিশ্বকাপের ফাইনালে অ্যাডাম গিলক্রিস্টের সেই ইনিংসকে।
তবে কৃতিত্ব দিতে হবে মার্নাস লাবুশানকে। তিনি শুরুতে উইকেট হারানোর পুরনো চাপটা কাঁধে তুলে নেন। হেডকে শট খেলার সাহস দিয়ে এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে থেকে খেলেন ১১০ বলে চারটি চারের শটে ৫৮ রানের হার না মানা ইনিংস। এর আগে ভারতকে ধসিয়ে দেওয়ার কাজটা করেন অস্ট্রেলিয়ার তিন পেসার। স্টার্ক নেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন কামিন্স ও হ্যাজলউড।
স্পোর্টস ডেস্ক :
এই বিশ্বকাপের শুরু থেকেই দুর্দান্ত ব্যাটিং করলো ভারত। ব্যাটিংয়ে খারাপ দিনটা কি ফাইনালের জন্যই জমা ছিল? অস্ট্রেলিয়া যে ভারতীয় ব্যাটারদের সেভাবে দাঁড়াতেই দিলো না আজ।
ম্যাচে বিরাট কোহলি আর লোকেশ রাহুল লড়াকু ফিফটি করলেন। না হয়, আরও বড় বিপদে পড়তে হতো ভারতকে। শেষ পর্যন্ত পুরো ৫০ ওভার খেললেও ২৪০ রানে গুটিয়ে গেছে ভারতের ইনিংস। ২০২৩ বিশ্বকাপে প্রথমে ব্যাটিং করতে নামা মানেই ভারতের ঝোড়ো সূচনা। ব্যত্যয় ঘটেনি ফাইনালেও। শুরুতে ওপেনার শুভমান গিলের (৭ বলে ৪) উইকেট হারিয়ে ফেললেও ঝোড়ো গতিতে রান তুলেছে ভারত।
রোহিত মারকুটে ভঙ্গিমায় এগিয়ে যাচ্ছিলেন। ছিলেন হাফসেঞ্চুরির দোরগোড়ায়। তবে ৩১ বলে ৪৭ করার পর গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের বলে ট্রাভিস হেডের দুর্দান্ত এক ক্যাচ হয়ে সাজঘরে ফিরতে হয় ভারতীয় অধিনায়ককে। এরপরই ভারতকে চেপে ধরে অস্ট্রেলিয়া।
১০ ওভারে ২ উইকেটে ৮০ রান ছিল। এরপর টানা ১৬ ওভার কোনো বাউন্ডারি পায়নি ভারত। অবশেষে ২৭তম ওভারে এসে সেই বাউন্ডারিখরা কাটান লোকেশ রাহুল।
এর আগে নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে টস জিতে বোলিং বেছে নেন অসি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স। পেস বোলিংয়ে কাজ না হওয়ায় তিনি দ্রুতই বোলিংয়ে নিয়ে আসেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে। তিনি এসেই সাফল্য উপহার দেন অস্ট্রেলিয়াকে। নিজের দ্বিতীয় এবং দলের ১০ম ওভারেই দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন ম্যাক্সওয়েল। সাজঘরে ফিরিয়েছেন রোহিত শর্মাকে।
ওভারের চতুর্থ বলে ম্যাক্সওয়েলকে ভালোভাবে খেলতে পারেননি রোহিত। শট খেলতে গেলেন তিনি। কিন্তু বল ব্যাটের কানায় লেগে উঠে যায় অফসাইডে। ট্রাভিস হেড কভার অঞ্চল থেকে পেছনে গিয়ে অসাধারণ একটি ক্যাচ ধরলেন। আউট হয়ে গেলেন রোহিত শর্মা। ৩১ বলে ৪৭ রান করলেন তিনি। দলীয় ৭৬ রানের মাথায় পড়লো দ্বিতীয় উইকেট।
এরপর ব্যাট করতে নামেন শ্রেয়াস আয়ার। আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি। কিন্তু একটি বাউন্ডারি মেরে তিনিও ফিরে গেলেন। প্যাট কামিন্সের বলে ব্যাটের কানায় লাগিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন আয়ার। ৮১ রানের মাথায় পড়ে তৃতীয় উইকেট।
৮১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর বিরাট কোহলি আর লোকেশ রাহুল খোলসে ঢুকে পড়েন। দলকে এগিয়ে নিতে দাঁতে দাঁত চেপে ক্রিজে পড়ে থাকার চেষ্টা করেন তারা। চতুর্থ উইকেটে ১০৯ বল খেলে তারা ধীরগতিতে যোগ করেন ৬৭ রান।
অবশেষে এই জুটিটি ভেঙে দেন প্যাট কামিন্স। ভারতীয় দলের ব্যাটিং ভরসা বিরাট কোহলি তার দুর্দান্ত ডেলিভারিতে ইনসাইডেজ হয়ে বোল্ড হয়েছেন। ৬৩ বলে ৪ বাউন্ডারিতে কোহলির দায়িত্বশীল ইনিংসটি ছিল ৫৪ রানের।
রবীন্দ্র জাদেজা সুবিধা করতে পারেননি। ২২ বলে ৯ রান করে হ্যাজেলউডের বলে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দেন তিনি। ১৭৮ রানে ৫ উইকেট হারায় ভারত।
সেখান থেকে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেছেন লোকেশ রাহুল। বেশ ধীরগতিতে ব্যাটিং করেছেন তিনি। অবশেষে ধীরগতির রাহুলকে সাজঘরের পথ দেখান মিচেল স্টার্ক।
৬৬ রান করে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন রাহুল। ১০৭ বলের ইনিংসে মাত্র একটি বাউন্ডারি হাঁকান তিনি। এরপর মোহাম্মদ শামিকেও (৬) সাজঘরে ফেরান স্টার্ক। ২১১ রানে ৭ উইকেট হারায় ভারত।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক টি-২০ হুইল চেয়ার ক্রিকেট সিরিজ খেলতে আগামীকাল শনিবার ভারতের কলকাতার উদ্দেশ্যে রওয়ানা হবে ডিডিএফ হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল (ড্রীম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশন হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল) ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ভারতের কলকাতার এন কে ডি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে এই সিরিজ।
এই উপলক্ষে আজ ৫ মে শুক্রবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এর প্রেস ব্রিফিং অনুষ্ঠিত হয়।
প্রেস ব্রিফিংয়ে ড্রীম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি মোঃ হেদায়েতুল আজিজ মুন্না জানান, আগামী ৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ভারতের কলকাতার এন কে ডি স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক টি-২০ হুইল চেয়ার ক্রিকেট সিরিজ অনুষ্ঠিত হবে। এতে ভারতীয় হুইল চেয়ার ক্রিকেট দলের মোকাবেলা করবে বাংলাদেশের ডিডিএফ হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল (ড্রীম ফর ডিসএবিলিটি ফাউন্ডেশন হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল)। তিনি জানান, গত ২০১৯ সালে ও ভারতে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় ট্রাই নেশন হুইল চেয়ার ক্রিকেট সিরিজে ভারত ও নেপালকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো ডিডিএফ হুইল চেয়ার ক্রিকেট দল। তিনি বলেন, আমরা প্রত্যাশা করি বিগত বছরের মতো এবারো ভারতের মাটিতে লাল-সবুজের বিজয় নিশান উড়াবো। তিনি জানান, সমাজের মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি আমরা পরিবর্তন করতে চাই। আমরা প্রতিবন্ধীরাও পারি।
প্রেস ব্রিফিংয়ে হুইল চেয়ার ক্রিকেট টিমের উপদেষ্টা, কোচ, অধিনায়কসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন। মুন্না বলেন, ২৫ সদস্যের হুইল চেয়ার ক্রিকেট দলটি শনিবার সকাল সাড়ে ৭ টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে ভারতে যাবে। সিরিজকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের কাউতলী নিয়াজ মুহম্মদ স্টেডিয়ামে গত কয়েক দিন তারা অনুশীলন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লাসহ জেলায় কর্মরত বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকার সাংবাদিকগণ ও ডিডিএফ হুইল চেয়ার ক্রিকেট দলের উপদেষ্টাগন উপস্থিত ছিলেন।
অনলাইন ডেস্ক :
বলিউড বাদশা শাহরুখ খানের মালিকানাধীন দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের (কেকেআর) কাছে বিশেষ আবদার জানিয়েছিলেন টালিউড অভিনেত্রী ও সংসদ সদস্য মিমি চক্রবর্তী। যথারীতি কিছু দিনের মধ্যেই মিমির প্রিয় জিনিস পাঠানো হলো তার কাছে। কিন্তু কী এমন চেয়েছিলেন তিনি? এ নিয়ে অনুরাগীদের মধ্যে ব্যাপক চর্চা চলছিল।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদন সূত্র জানায়, মিমি নিজের নাম লেখা কেকেআরের জার্সি চেয়েছিলেন। টুইট করেছিলেন তিনি। তবে বেশি দিন অপেক্ষা করতে হলো না তাকে।
নিজের নাম লেখা জার্সি হাতে পেতেই উচ্ছ্বসিত অভিনেত্রী। কলকাতার জার্সি বলে কথা। যথারীতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করলেন সেই সুখবর।
কেকেআরের তরফে সেই ছবি পোস্ট করে তারা জানিয়েছেন। মিমি দারুণ লাগছে। আমাদের দলের হয়ে চিয়ার করছেন আপনি। ধন্যবাদ। হাসিমুখে জার্সি হাতে পোজ দিয়েছেন মিমি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সবাই বলছেন, আপনার আবদার পূরণ করলেন কিং খান।
উল্লেখ্য, বেশ কিছু দিন ধরে মিমি রাজনীতির কোনো অনুষ্ঠানে দেখা যাচ্ছে না। তবে সামনেই সিনেমার কাজে আরও ব্যস্ত হয়ে পড়বেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।