অনলাইন ডেস্ক :
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বর্তমান স্বৈরশাহী দেশে বিরোধীদলহীন নিষ্ঠুর একদলীয় রাষ্ট্র কায়েমে বদ্ধপরিকর। তবে তাদের এই সাধ কোনোদিন পূরণ হবে না। বাংলাদেশের মানুষ গণতন্ত্রপ্রিয়, তারা বহু মত, পথ ও বিশ্বাসের ঐতিহ্যকে কখনোই ধুলিস্যাৎ হতে দেবে না।
আজ ২১ জুলাই শুক্রবার এক বিবৃতিতে তিনি এসব কথা বলেন। বিবৃতিতে তিনি নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভবনের মালিক পক্ষের তালা লাগিয়ে দেওয়ার পর উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দলটির নেতাকর্মীদের পুলিশের বেধড়ক লাঠিচার্জের ঘটনায় নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যরাতের মহাভোট ডাকাতির নির্বাচনের পর বর্তমান সরকারের দুঃশাসন আরো ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেছে। সরকার দেশকে বিরোধী দলশূন্য করতে এখন মাঠে নেমেছে। আর এজন্য বিরোধী দলের নেতাকর্মী এবং প্রতিবাদী জনগণের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়ে দেশব্যাপী আতঙ্কের বিস্তার ঘটাচ্ছে, যাতে সরকারের দুঃশাসনের বিরুদ্ধে কেউ সমালোচনা করতে সাহসী না হয়।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, নুরুল হক নুরের নেতৃত্বাধীন গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভবনের মালিক পক্ষ কর্তৃক তালা লাগিয়ে দেওয়াসহ ভবনে প্রবেশের সময় পুলিশ গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মীকে আহত করার ঘটনায় তা আবারও প্রমাণিত হলো।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ১৪ মার্চ জাতীয় সংসদের ৫০টি সংরক্ষিত আসনের নির্বাচন। গত ৬ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দলীয় কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশীরা তাদের মনোনয়নপত্র উত্তোলন ও দাখিল করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলায় ৬টি সংসদীয় আসন। জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়নের প্রত্যাশায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
প্রার্থীরা হলেন, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সংরক্ষিত আসনের সদ্য সাবেক এমপি উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম ওরফে শিউলী আজাদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মিসেস মিনারা বেগম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত, বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাছিমা লুৎফুর রহমান ওরফে নাছিমা মুকাই আলী, বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি শামীমা চৌধুরী বিথি, বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সংরক্ষিত আসনের সদস্য বিউটি কানিজ ওরফে এমবি কানিজ, নবীনগর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য অধ্যাপিকা নুরুন্নাহার বেগম, নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি রুমা বেগম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক-(১) ফারহানা মিলি, জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রয়াত তৌফিক আহমেদের ছোট ভাই পিপনের আহমেদের স্ত্রী সাবিহা হক মৌসুমী।
উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম ওরফে শিউলী আজাদ : শিউলী আজাদ সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের জনপ্রিয় নেতা ও সরাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ.কে.এম. ইকবাল আজাদের স্ত্রী। দলীয় গ্রুপিংয়ের কারনে ২০১২ সালের ২১ অক্টোবর সরাইল সদরের অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে ইকবাল আজাদ ঘাতকদের হাতে খুন হন। এর পর থেকে শিউলী আজাদ রাজনীতিতে যোগদান করেন ও একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এবারো তিনি প্রার্থী হয়েছেন।
মিনারা বেগম : মিনারা বেগম ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতি। তিনি একজন রাজনীতিবিদ ও সমাজকর্মী। ১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্বপরিবারে (মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহেনা ছাড়া) হত্যাকান্ডের পর তিনি চরম প্রতিকূল পরিবেশে বঙ্গবন্ধুর হত্যার প্রতিবাদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হওয়া প্রতিটি আন্দোলন সংগ্রামে ভ‚মিকা রাখেন। স্বৈরাচারি এরশাদ সরকারের পতনের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা তৎকালীন সরকারের ক্যাডার বাহিনীর দ্বারা বিভিন্নভাবে নাজেহাল হন। ওয়ান ইলেভেনের সময় জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা হলে তিনি নেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন। তিনি বর্তমানে জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যনের দায়িত্ব পালন করছেন।
বিউটি কানিজ : বিউটি কানিজ বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের সংরক্ষিত সদস্য। তিনি ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সমিতির সদস্য। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (ঢাকা মহানগর) শাখার সাবেক সহ-সম্পাদক ও বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সাবেক শিক্ষা ও প্রক্ষিশন ও পাঠাগার বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন।
শামীমা চৌধুরী বিথি : শামীমা চৌধুরী বিথি বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের সহ-সভাপতি। তিনি ঢাকাস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সমিতির সদস্য, তিনি ইডেন মহিলা কলেজ শাখার (১৯৯১-১৯৯২) সালে ভারপ্রাপ্ত সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।
অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত : অ্যাডভোকেট তাসলিমা সুলতানা খানম নিশাত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া ডায়াবেটিক সমিতির সভাপতি, সাপ্তাহিক গতিপথ’র সম্পাদক। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ শাখার সাবেক মহিলা সম্পাদক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন।
রুমা বেগম : রুমা বেগম নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র- সভাপতি। তিনি বাংলাদেশ কৃষকলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ বিষয়ক সম্পাদক নাজির মিয়ার স্ত্রী। তার পিতা লে. গোলাম নূর নাসিরনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। গত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রুমা বেগম ও তার স্বামী নাজির মিয়া দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন।
নাছিমা লুৎফুর রহমান ওরফে নাছিমা মুকাই আলী : নাছিমা লুৎফুর রহমান ওরফে নাছিমা মুকাই বিজয়নগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান। তিনি গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিজয়নগর উপজেলায় আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি বিশিষ্ট সমাজসেবক ও ব্যবসায়ী লুৎফুর রহমান ওরফে মুকাই আলীর স্ত্রী।
সাবিহা হক মৌসুমী : সাবিহা হক মৌসুমী একজন শিক্ষানবিশ আইনজীবী। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রয়াত তৌফিক আহমেদের ছোট ভাই পিপন আহমেদের স্ত্রী।
নূরুন্নাহার বেগম : অধ্যাপিকা নূরুন্নাহার নবীনগর উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক। তিনি জেলা পরিষদের সাবেক সংরক্ষিত আসনের সদস্য।
চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে খুনিচক্র বাংলাদেশকে হত্যা করতে চেয়েছিল, আওয়ামী লীগকে হত্যা করতে চেয়েছিল। এখনো আওয়ামী লীগ তথা বাংলাদেশকে হত্যার ষড়যন্ত্র চলছে। তাই আপনাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে। এটা আমাদের অস্তিত্বের লড়াই।
আজ ২ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার বায়েক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেছেন। ইনডেমনিটি আইন বাতিল করে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা বিচার শুরু করেছেন। তিনি দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে বাংলাদেশের উন্নতি করেছেন। শেখ হাসিনা দেশের টাকায় পদ্মা সেতু করেছেন। অথচ এই খালেদা জিয়া বলেছিলেন- পদ্মা সেতু দিয়ে গাড়ি চলবে না, সেতু ভেঙ্গে পড়বে। শেখ হাসিনা মানুষের জন্য কাজ করেন। মানুষের টাকা মানুষকে দিয়ে দেন। সেই জায়গা থেকে বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশটাকে উদ্ধার করেছেন। তিনি বহু কষ্ট করে আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করে রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে আসীন করেছেন। বাংলাদেশকে এখন পৃথিবীর সব দেশ মর্যাদার সঙ্গে দেখে।
আনিসুল হক বলেন, এক সময় অতীতের সরকারগুলো বাজেট ঘোষণার আগে দেশের অর্থমন্ত্রী ব্রিফকেস নিয়ে দেশে দেশে ঘুরে ভিক্ষা করে টাকা এনে বাজেট ঘোষণা করতো। বিদেশিরা বাংলাদেশকে ভিক্ষুক হিসেবে জানতো। বাংলাদেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলতো। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। তিনি আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার জন্য নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান।
বায়েক ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার করিম শাহরিয়ার ভুইয়ার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের পরিচালনায় সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন কসবা উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূঁইয়া জীবন, কসবা পৌরসভার মেয়র এম.জি হাক্কানী, জেলা পরিষদের সদস্য এ এম আজিজ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ, বায়েক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. বিল্লাল হোসেন প্রমুখ।
সফিকুল ইসলাম বাদল, নবীনগর :
নবীনগর উপজেলার বিটঘর ইউনিয়ন কৃষকদলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৫ জানুয়ারি শনিবার বিকেলে বিটঘর রাধানাথ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে হাজারো নেতাকর্মীদের উপস্থিতিতে এই কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত কৃষক সমাবেশে ইউনিয়ন কৃষকদলের সভাপতি হাজী আবু সামা সরকার এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক ও কুমিল্লা বিভাগীয় কৃষকদলের উপকমিটির যুগ্ম আহবায়ক কেএম মামুনুর অর রশীদ।
নবীনগর উপজেলা কৃষকদলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন বাবুল এর সঞ্চালনায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান কাজী নাজমুল করিম।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সদস্য সাইফুল ইসলাম, উপজেলা কৃষকদলের আহবায়ক জহিরুল হক জরু, যুগ্ম আহবায়ক মমিনুল হক পলাশ, কাজী হেলাল, মোজম্মেল হক, পৌর কৃষকদলের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন খাঁন, বিটঘর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোঃ বাবুল মিয়া, শিবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হোসেন আহমেদসহ উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়ন থেকে বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত পাঠ করেন মাঃ মাকসুদুল হক। বাংলাদেশের সংখ্যা গরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সুসংগঠিত করার লক্ষ্যে সারাদেশে ৩ মাসব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সমাবেশের অংশ হিসেবে এই কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
বক্তারা বলেন, বিগত ১৭ বছরে ফ্যাসিবাদী সরকারের কারণে আপনাদের সেবা করতে পারি নাই? আমি আগামী দিনে আপনাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করতে চাই, আমি আপনাদের সেবক হয়ে কাজ করতে চাই? আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন? নবীনগর পূর্বাঞ্চল বাসীর দীর্ঘ দিনের প্রাণের দাবি প্রশাসনিক থানা বাস্তবায়ন। আগামী নির্বাচনে আপনাদের প্রতক্ষ ভোটের মাধ্যমে যদি বিএনপি ক্ষমতায় আসে, তাহলে বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে পূর্বাঞ্চলে প্রশাসনিক থানা বাস্তবায়ন চেষ্টা করবো। নবীনগর উপজেলা কৃষকদের পাশে থেকে কাজ করবো ইনশাআল্লাহ।