চলারপথে রিপোর্ট :
গাজীপুরে দু’টি বাসের চাপায় এক কাঠমিস্ত্রি নিহত হয়েছেন। আজ ২২ জুলাই শনিবার গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভোগড়া বাইপাস মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। নিহতের নাম-আব্দুর রহিম (৫৫)। তিনি যশোরের শার্শা থানার শ্যামলা গাছি এলাকার মৃত মোন্তাজ মোড়লের ছেলে।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) বাসন থানার এস আই সুরুজ্জামান ও স্থানীয়রা জানান, গাজীপুরের ভাড়া বাসায় থেকে এলাকার ফার্ণিচারের দোকানে কাঠমিস্ত্রির কাজ করতেন আব্দুর রহিম। শনিবার সকালে তিনি গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভোগড়া বাইপাস মোড় এলাকায় ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এসময় কালিয়াকৈরগামী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তাকে ধাক্কা দিয়ে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একই পরিবহনের অপর একটি বাসের সঙ্গে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন আব্দুর রহিম। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার করে।
তারা জানান, ঘটনার সময়ে হেলপার দিয়ে বাসটি দ্রুতগতিতে চালানোর সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। এসময় বাসটি পথচারী রহিমকে ধাক্কা দিয়ে অপর বাসের সঙ্গে চাপা দেওয়ায় এ ঘটনা ঘটে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে পাগলা কুকুরের কামড়ে নারী ও শিশুসহ আহত হয়েছেন অন্তত ৫০ জন। আজ ১৯ জুন সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত রায়গ্রাম ইউনিয়ন ও পৌর এলাকার বিভিন্ন জায়গায় এসব মানুষকে কামড়ে জখম করে কুকুরটি। এর মধ্যে ১৭ জন কালীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্যদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, সকালে রায়গ্রামে সাদা রঙের একটি পাগলা কুকুর একের পর এক পথচারী, দোকানি, স্কুলছাত্রী, শিশুদের কামড়াতে শুরু করে। স্থানীয়রা কুকুরটিকে ধাওয়া করলে সেখান থেকে দৌড়ে হেলা, বলিদাপাড়া ও পৌরসভার নতুন বাজারসহ বিভিন্ন এলাকার মানুষকে কামড়ে আহত করে। এক পর্যায়ে কুকুরটি ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে যায়।
আহতদের উদ্ধার করে কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক আজগর আলী বলেন, সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বেশ কয়েকজন রোগী এসেছে। আমরা তাদের ভ্যাকসিনসহ চিকিৎসা দিয়েছি। কামড়ে দু’জনের আঘাত বেশি গুরুতর হওয়ায় তাদের ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। আহতদের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে।
অনলাইন ডেস্ক :
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, আমাদের লোকসংগীতের জায়গাটি অনেক সমৃদ্ধ। আমাদের বাউল ভাটিয়ালী, ভাওয়াইয়া, লালনগীতি, কোনো অংশে পিছিয়ে নেই।
৭ মার্চ বৃহস্পতিবার বিকেলে লালমনিরহাটের আদিতমারী জিএস মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দুদিনব্যাপী লোকসংগীত উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আগেরকার দিনে লোকসংগীত তথা বাউলদের অনেক কদর ছিল। যা হারিয়ে গিয়েছিল। নরওয়ের নাগরিক ওয়েরা সেথার আমাদের লোকসংগীতকে ভালোবেসে আবার উজ্জীবিত করেছেন। যা আবার আমাদের জগতে ফিরে এসেছে। তিনি লোকসংগীত চর্চায় প্রতিষ্ঠা করেছেন মায়ের তরী। যা দেখতে এসেছি।
কিশোর বয়সের স্মৃতিচারণ করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেন, আজ থেকে ৫০ বছর আগে কিশোর বয়সে লোকসংগীতের আসর বসত। বসত গীতিকার সুরকার ও শিল্পীদের আড্ডা। তখন এসব আসরে ছুটে যেতাম। মাঝে এসব হারাতে বসেছিল। যা আবার আমাদের মাঝে ফিরে এসেছে। সেই পুরনো বাদ্যযন্ত্র আজ এসেছে অনুষ্ঠানে। সেই তবলা, দোতরা, হারমোনিয়াম…। বাউলদের আসল জিনিস দোতরা। দোতারায় বাউলের সুর ওঠে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, বাংলাদেশ তথা আমাদের লোকসংগীতকে ভালোবেসে তার উৎকর্ষ সাধনে যিনি কাজ করছেন। নরওয়ের নাগরিক সেই ওয়েরা সেথার চাইলে আমরা তাকে সানন্দে নাগরিকত্ব দেব ইনশাআল্লাহ।
৭ মার্চ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মার্চ মাস আমাদের হৃদয়ের মাস। যে মাসে বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়, আমাদের মুক্তির ভাষণ দেন। আমাদের স্বাধিনতার মাস। কীভাবে নিরস্ত্র বাঙালি একটি ভাষণ শুনে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে দেশকে হানাদার মুক্ত করেন। আজ সেই ঐতিহাসিক ৭ মার্চ। এ দিনে বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ভাষণ দেন। যা শুনে নিরস্ত্র বাঙালিরা দেশকে হানাদার মুক্ত করতে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। ৭ মার্চ শুধু ভাষণ নয়, স্বাধীনতা যুদ্ধের ঘোষণাও। তাই বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এ ভাষণ শুনে আমাদের আর পেছনে ফিরতে হয়নি।
মায়ের তরীর প্রতিষ্ঠাতা নরওয়ের নাগরিক লোকসংগীত গবেষক ওয়েরা সেথারের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সভাপতি শাহারিয়ার কবির, বিচারপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শামছুজ্জামান মানিক, স্থানীয় সংসদ সদস্য নুরুজ্জামান আহমেদ, রংপুরের ডিআইজি আব্দুল বাতেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক টিএমএ মমিন, পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম, আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুর ই আলম সিদ্দিকী ও কবি সাহিত্যিক ফেরদৌস আরা বিউটিসহ অনেকে।
অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকরা কথা বলার চেষ্টা করলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের এড়িয়ে যান। একপর্যায়ে সাংবাদিকরা মন্ত্রীর গাড়ির সামনে দাঁড়ালেও এড়িয়ে যান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
অনলাইন ডেস্ক :
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (গোবিপ্রবি) প্রথমবারের মতো ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড চালু করলো বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। একাডেমিক কার্যক্রম চালুর পর ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও এর আগে কখনো শিক্ষার্থীদের প্রশাসনিকভাবে এই স্বীকৃতি দেয়া হয়নি। অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর ভাইস চ্যান্সেলরের দায়িত্ব গ্রহণের পর বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিবাচক পরিবর্তন শুরু হয়। তারই ধারাবাহিকতায় শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহী করে তোলা ও কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের স্বীকৃতি হিসেবে এই অ্যাওয়ার্ড চালু হওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন শিক্ষার্থীরাও।
২০১৮-২০১৯ শিক্ষাবর্ষে ৩৩টি বিভাগের প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকারী ৭১ শিক্ষার্থীকে নিয়ে আজ ২০ মে মঙ্গলবার সকাল ১১টায় ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তর। অনুষ্ঠানে কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে সনদ ও চেক বিতরণ করেন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর।
একাডেমিক ভবনের ৫০১ নং কক্ষে অনুষ্ঠিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর বলেন, প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জীবনে আজকের এই দিনটা স্মরণীয় হয়ে থাকবে। কারণ তারা পরবর্তী জীবনে যেখানেই থাকুক, তাদের সিভিতে ভাইস চ্যান্সেলর অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তির বিষয়টা উল্লেখ করতে পারবে। যা তাদের জন্য অত্যন্ত সম্মানের। ফলে সকল শিক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ নির্মাণের জন্যেও এটি অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শাহজাহান, পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি ড. মোহাম্মদ কামাল হোসেন, প্রক্টর ড. আরিফুজ্জামান রাজীব এবং ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক মো. বদরুল ইসলাম।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সকল অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের সভাপতি ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
অনলাইন ডেস্ক :
যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব ব্রিস্টল এ উচ্চশিক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ (পিএমএফ) ২০২৩-২৪ পেয়েছেন নোয়াখালী সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নিজাম উদ্দিন আহমেদ। রবিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর কার্যালয়ের শাপলা হলে মাস্টার্স ও পিএইচডি করার জন্য চুড়ান্তভাবে নির্বাচিত কর্মকর্তাদের এ ফেলোশিপ প্রদান করেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপের জন্য চুড়ান্তভাবে নির্বাচিত কর্মকর্তাদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া ও জিআইইউর মহাপরিচালক অধ্যাপক মো. আবদুল লতিফ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, বিশ্বের স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য বিভিন্ন খাতের ৪৮ জন স্কলার প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ (পিএমএফ) ২০২৩-২৪ পেয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ৩৮ জন মাস্টার্স ফেলো এবং ১০ জন পিএইচডি ফেলো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় উচ্চশিক্ষার জন্য বৃত্তি পেয়েছেন। সিভিল সার্ভিস, শিক্ষাবিদ এবং দেশের যোগ্য নাগরিকদের জ্ঞান ও সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ চালু করা হয়। বিশ্বমানের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য এখন পর্যন্ত ২৭৭ জন মাস্টার্স এবং ১০৮ জন পিএইচডি ফেলোকে এই বৃত্তি দেওয়া হয়েছে।
এই বৃত্তি পেতে হলে প্রত্যেক আবেদনকারীকে আগে নিজ যোগ্যতায় বিশ্বের ১০০ র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে থাকা যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত করতে হয়। ভর্তি নিশ্চিত হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের গভর্ন্যান্স ইনোভেশন ইউনিটের (জিআইইউ) আওতায় এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হয়। জিআইইউকে পিএমএফ ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সরকারি কর্মকর্তা বিসিএস ও বিসিএস নয় এবং বেসরকারি প্রার্থী-এই তিন ভাগে বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর বৃত্তি পাওয়া এসব ফেলো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, কানাডাসহ বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন।
প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ পাওয়া নোয়াখালী সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) নিজাম উদ্দিন আহমেদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘আমি সবার কাছে দোয়া চাই। উচ্চশিক্ষার গ্রহণের পর দেশে ফিরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার কাজে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়নে অতীতের ন্যায় সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজে করে যাবো।’
অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকার সেন্ট্রাল হাসপাতালের দুই চিকিৎসকের জামিন হওয়ায় সারাদেশে ব্যক্তিগত চেম্বার ও অস্ত্রোপচার বন্ধ রাখার কর্মসূচি স্থগিত করেছেন চিকিৎসকরা। আজ ১৯ জুলাই মঙ্গলবার ঢাকা মেডিকেলে সংবাদ সম্মেলনে ফেডারেশন অব অল সোসাইটি বাংলাদেশের পক্ষ থেকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সোসাইটি অব সার্জনসের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশিদ আলম।
এ সময় লিখিত বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ও সোসাইটি অব মেডিসিনের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. আহমেদুল কবির। তিনি বলেন, ‘রাজধানীর গ্রিন রোডের সেন্ট্রাল হসপিটালে দুই চিকিৎসক ডা. মুনা সাহা ও ডা. শাহজাদী মুস্তার্শিদা সুলতানা জামিনে মুক্তি পাওয়ায় চিকিৎসকদের আন্দোলন স্থগিত করা হয়েছে। তাই আজ থেকে সারাদেশে চিকিৎসকের চেম্বার ও অস্ত্রোপচার শুরু হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ও স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও সোসাইটি অব মেডিসিনের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ডা. মো. টিটু মিঞা।
এর আগে শনিবার দুপুরে বাংলাদেশ মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনের কার্যালয়ে সেন্ট্রাল হসপিটালের ঘটনায় দুই চিকিৎসক গ্রেপ্তারের বিষয়ে বৈঠক হয়। সেখানে তিন দিনের কর্মসূচি গৃহীত হয়। রবিবার সারাদেশে মানবন্ধন এবং সোমবার ও মঙ্গলবার সারাদেশে বেসরকারি চেম্বার বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন চিকিৎসকরা।