অনলাইন ডেস্ক :
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, দেশে কোনো সংকট নেই। বিএনপি সংকট তৈরির চেষ্টা করছে; কিন্তু পারেনি। বরং তাদের দলের মধ্যে সংকট ঘনীভূত হচ্ছে।
আজ ২৫ জুলাই মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে প্রয়াত প্রাদেশিক পরিষদ সদস্য ও সাংবাদিক স. ম. আলাউদ্দীন স্মরণে প্রকাশিত দীপ্ত আলাউদ্দীন সংকলন গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। আলাউদ্দীন তনয়া লায়লা পারভীন সেঁজুতি এবং সাংবাদিক এএইচএম তারেক উদ্দীন মোড়ক উন্মোচন অংশ নেন।
বিএনপির পাশাপাশি ২৭ জুলাই আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনের সমাবেশ ডাকা নিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, প্রথমত বিএনপি যেদিন সমাবেশ ডাকবে, সেদিন এত বড় ঢাকা শহরে আর কেউ সমাবেশ করতে পারবে না, এ নিয়ম তো নেই। দ্বিতীয়ত, বিএনপি যখন সমাবেশ ডাকে, তখন তো মানুষ আতঙ্কে থাকে, সরকারি দল হিসাবে আওয়ামী লীগ বা এর সহযোগী সংগঠনের দায়িত্ব হচ্ছে মানুষের পাশে থাকা, বিশৃঙ্খলার বিষয়ে সতর্ক থাকা।
তিনি বলেন, বিএনপি ২০১৪ সালে সংকট তৈরির অপচেষ্টা করেছিল, ভেবেছিল সরকার তিন মাসের মধ্যে পড়ে যাবে। কিন্তু সেই সরকার পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। ২০১৮ সালেও তারা সংকট তৈরির অপচেষ্টা করেছিল। বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকের কাছে নানা দেনদরবার, দেশে-বিদেশে লবিস্ট নিয়োগ করে তারা অনেক চেষ্টা করেছিল। তারা কিছুই করতে পারেনি।
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, এখন দেশে কোনো সংকট নেই। কিন্তু বিএনপির মধ্যে সংকট আছে। কারণ, বিএনপির নেতারা নির্বাচন করতে চায়। কিন্তু মূল নেতৃত্বের কাছ থেকে নির্বাচন করার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত পায় না। তিনি বলেন, বিএনপি এমন একটি দল, যারা জনমানুষের দল বলে দাবি করে, অথচ তাদের নেতাকর্মীদের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করতে দিচ্ছে না। এটা তো একটি দলের অভ্যন্তরীণ সংকটের বহিঃপ্রকাশ।
হাছান মাহমুদ বলেন, সিটি করপোরেশন নির্বাচনে তাদের দলীয় নেতাকর্মীরা বারণ সত্ত্বেও অংশ নিয়েছে, কেউ কেউ জয়লাভও করেছে। তাদের আক্ষেপ আমরা পত্রপত্রিকা এবং টেলিভিশনের পর্দায় দেখেছি। তারা যদি আগামী সংসদ নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নেয়, দলের মধ্যে বড় বিস্ফোরণের আশঙ্কা রয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
আরও ১৮ দিন সময় বাড়ানো হয়েছে আগামী হজের নিবন্ধনের। ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত সময় বাড়িয়ে আজ ২৮ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
আগের নির্ধারিত সময় অনুযায়ী হজের নিবন্ধন আগামী রোববার (৩১ ডিসেম্বর) শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে মোট ২৫ হাজার ৪৭৮ জন হজযাত্রী নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন। এরমধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ২২ হাজার ৫৪৯ জন ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ২ হাজার ৯২৯ জন হজযাত্রী নিবন্ধন করেছেন বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছরের ১৬ জুন (১৪৪৫ হিজরি সনের ৯ জিলহজ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছরের মতো আগামী বছরও (২০২৪ সাল) বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এরমধ্যে সরকারি মাধ্যমের কোটা ১০ হাজার ১৯৮ জন ও বেসরকারি এজেন্সির কোটা এক লাখ ১৭ হাজার জন।
সময় বাড়ানোর বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, ২০২৪ সালে হজে গমনেচ্ছু ব্যক্তি, হজ এজেন্সি, হজ কার্যক্রমে সম্পৃক্ত ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্ট সবার অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সৌদি হজ ও ওমরাহ মন্ত্রণালয় হতে হজ চুক্তির আগেই হজযাত্রীর চূড়ান্ত সংখ্যা জানানোর তাগিদ থাকা সত্ত্বেও বিশেষ বিবেচনায় সরকারি ও বেসরকারি উভয় মাধ্যমের হজযাত্রী নিবন্ধনের সময় ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হলো। এসময়ের মধ্যে ২ লাখ ৫ হাজার টাকা জমা দিয়ে প্রাথমিক নিবন্ধন বা প্যাকেজের সম্পূর্ণ অর্থ পরিশোধ করে চূড়ান্ত নিবন্ধন করা যাবে।
প্রাথমিক নিবন্ধন করা হলে প্যাকেজের অবশিষ্ট মূল্য আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারির মধ্যে আবশ্যিকভাবে একই ব্যাংকে জমা দিয়ে চূড়ান্ত নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে। অন্যথায় হজে যাওয়া যাবে না এবং প্রদত্ত অর্থ ফেরত দেওয়া হবে না বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
অনলাইন ডেস্ক :
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, চিকিৎসার নামে হাসপাতালগুলো লাখ লাখ টাকা আদায় করেছে, তা ফেরত দিতে হবে।
আজ ১৭ আগস্ট শনিবার বিকেলে কুর্মিটোলা হাসপাতালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও স্বাস্থ্য অধিদফতরের যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীরা রাজধানীসহ সারাদেশের সরকারি হাসপাতালে সঠিক চিকিৎসা পাচ্ছেন না। হাসপাতালগুলোতে শয্যার বিপরীতে দ্বিগুণ রোগী রয়েছেন। এছাড়া এতোদিন যারা ভর্তি ছিলেন তাদের থেকে যেসব হাসপাতাল টাকা নিয়েছেন সেই সব টাকা ফেরত দিতে হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে ভেকু মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে মাটি কেটে বিক্রির অপরাধে পৃথক দুটি অভিযান চালিয়ে তিন মাটি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাকিলা বিনতে মতিন। এ সময় একটি ভেকু মেশিন জব্দ করা হয়। গত মঙ্গল ও বুধবার উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের চকুরিয়া ও আজগানা ইউনিয়নের পলাশতলী গ্রামে তিনি এই অভিযান পরিচালনা করেন।
জানা গেছে, পলাশতলী গ্রামে অবৈধভাবে ভেকু মেশিন দিয়ে মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। খবর পেয়ে বুধবার ইউএনও শাকিলা বিনতে মতিন অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় মাটিকাটার সঙ্গে জড়িত থাকায় ওই গ্রামের আজিজ সিকদারের ছেলে জাহিদুল ইসলামকে ১ লাখ ও বেলতৈল গ্রামের হাকিম সিকদারের ছেলে আনোয়ার সিকদারের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেন। এর আগে মঙ্গলবার উপজেলার জামুর্কী ইউনিয়নের চকুরিয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে অবৈধভাবে মাটি কাটার দায়ে গুনটিয়া গ্রামের সিদ্দিক মিয়ার ছেলে রাজীব মিয়ার কাছ থেকে ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন তিনি। ইউএনও শাকিলা বিনতে মতিন জানান, অবৈধ মাটি কাটার বিরুদ্ধে তার এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশের ৬৪ জেলায় বিচারাধীন মামলার সংখ্যা ৩৭ লাখ ২৯ হাজার ২৩৫টি বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকার দলীয় সংসদ সদস্য এ কে আবদুল মোমেনের প্রশ্নের জবাবে তিনি আরো জানান, এসব মামলার মধ্যে ১৫ লাখ ৯৬ হাজার ৪৪টি দেওয়ানি এবং ২১ লাখ ৩২ হাজার ৭৯৪টি ফৌজদারি।
আজ ৬ মে সোমবার স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশন শুরু হয়। প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারদলীয় আরেক সংসদ সদস্য মাহবুব উর রহমানের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী জানান, ২০২১ সালের ১০ জুন থেকে ২০২২ সালের ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত ১৭টি সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে এক লাখ ১০ হাজার ৫৪৮টি দলিল ই-রেজিস্ট্রেশন সিস্টেমে নিবন্ধিত হয়েছে।
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নুরুন্নবী চৌধুরীর প্রশ্নের জবাবে জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ‘৪০, ৪১ ও ৪৩তম বিসিএসের মাধ্যমে নন-ক্যাডার (নবম-১২তম গ্রেড) পদে সাত হাজার ৪৪৭ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করা হয়েছে। সরকারের নীতিনির্ধারণ পর্যায়ে সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সরকারের প্রাতিষ্ঠানিক কলেবর বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দপ্তর বা সংস্থার সংখ্যা বাড়লে পদ সংখ্যা বাড়ে এবং বাড়তি লোকবলের চাহিদা সৃষ্টি হয়। এর প্রেক্ষিতে বিভিন্ন বিসিএসে উত্তীর্ণদের চাকরি প্রাপ্তির সুযোগ বাড়তে পারে।’
বিরোধী দলের চিফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর এক সম্পূরক প্রশ্নের উত্তরে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘মামলার জট কমাতে উচ্চ আদালতে বিচারপতি নিয়োগসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এসংক্রান্ত আইন তৈরির কার্যক্রমও শেষ করে আনা হয়েছে। মামলার জট বেড়েছে সঠিক এবং তার সাথে সাথেও কিন্তু আমরা আদালত তৈরি করে বিচারকের সংখ্যা বাড়িয়েছি। এখনো যেটা আগে কখনো হয়নি, সেটা হচ্ছে―আগে কখনো বিচারকের পদ শূন্য হওয়ার আগে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস ক্যাডারে পরীক্ষা নিয়ে এটা রিজার্ভ বিচারকের ব্যবস্থা ছিল না। এখন কিন্তু আমরা সেটা করি যাতে কোনো বিচারক অবসরে গেলে সেই পদটা খালি না থাকে, দ্রুত যেন আমরা সেখানে বিচারক দিতে পারি।
দ্বিতীয় যেটা করা হচ্ছে, বিচারকের পদ সৃজন এবং আদালত সৃজন দুইটার জন্যই আমি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে লিখেছি এবং সেইখানে ১৭৮টি পদ সৃজনের প্রস্তাব করা হয়েছে। সেটা আসলে আমরা মনে হয় মালার জট কমানোর চেষ্টা করবে। মামলার জট কমানোর জন্য অন্যান্য চেষ্টাও হচ্ছে।’
তিনি আরো বলেন, ‘হাইকোর্ট বিভাগে অন্ততপক্ষে বিচারপতি ছিলেন ১০০ জন, এখন সেটা কমে এসেছে, অবসরে গেছেন অনেকে, আপিল বিভাগে গেছেন অনেকে। সে ক্ষেত্রে এখন নেমে এসেছে ৮৪ জনে।
রাষ্ট্রপতি তাঁর সাংবিধানিক ক্ষমতা ব্যবহার করে খুব শিগগিরই হাইকোর্ট বিভাগে বিচারপতি নিয়োগ দেবেন। বিচারপতি নিয়োগের জন্য আইন যেটা করার সেটাও কিন্তু আমরা শেষ করে এনেছি। হাইকোর্টেও বিচারপতি নিয়োগের ব্যাপারে যে আইনটা সেটার জন্য স্টেকহোল্ডারদের সাথে আলাপ করার জন্য খুব শিগগিরই একটা সময় ও তারিখ দেওয়া হবে।’
চলারপথে রিপোর্ট :
বগুড়ায় নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি ও সিন্ডিকেটের মাধ্যমে যাতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করতে না পারে সে লক্ষ্যে বিশেষ সভা করা হয়েছে। জেলা প্রশাসন আয়োজিত আজ ১২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় সম্মেলন কক্ষে এ সভা করা হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, বগুড়ায় নিত্য পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি ও কৃত্রিম সংকট রোধে সকলে মিলে কাজ করতে হবে। যে সমস্ত কোল্ড স্টোরেজ মালিক এবং ব্যবসায়ীরা সরকারি মূল্যে বাজারে আলু দিচ্ছেন না তাদেরকে আবারো বলা হচ্ছে। এরপরও যদি ন্যায্য মুল্যে আলু না দেয়া হয় তাহলে ওইসব কোল্ড স্টোরেজ মালিক এবং ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। প্রয়োজন হলে প্রশাসনের উদ্যোগে আলু কিনে বাজারে সরকারি নির্ধারিত মূল্যে বিক্রি করা হবে। বগুড়ার বাজারে কোন ভাবেই বেশি দামে আলু, পিয়াজ, ডিম ও সবজিসহ অন্যান্য পণ্য বিক্রি করতে দেয়া যাবে না। বাজার সিন্ডিকেট এবং কৃত্রিম সংকট রোধে বগুড়ার প্রশাসন নিয়মিত মনিটরিং করবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মাদ আল মারুফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোতাহার হোসেন, টিএমএসএস এর প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক ড. হোসনে আরা বেগম, কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তর বগুড়ার উপ-পরিচালক মো, মতলুবর রহমান, ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বগুড়ার সহকারী পরিচালক ইফতেখারুল আলম রিজভী, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফিরোজা পারভীন, কোল্ড স্টোরেজ মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, বগুড়া চেম্বার অব কমার্সের সহ-সভাপতি এনামুল হক দুলাল। এসময় উপস্থিত ছিলেন বগুড়ার ১২টি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা, বগুড়া সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সাইহান ওলিউল্লাহ সহ অন্যান্য থানার ওসি, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, কোন্ড স্টোরেজ মালিক সমিতির নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন বাজার কমিটির নেতৃবৃন্দ, পাইকারী ও খুচরা ব্যবসায়ী এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ। সভায় বগুড়ার বাজার নিয়ন্ত্রনে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়।