অনলাইন ডেস্ক :
আন্দোলনের নামে দেশে ২০১৩-১৪ সালের মতো আগুন সন্ত্রাসের পুনরাবৃত্তি যাতে কেউ করতে না পারে সে ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আজ ৩০ জুলাই রবিবার প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে আট বিভাগের ৩৪ জেলায় আরও ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে এ কথা বলেন। এ নিয়ে সারাদেশে ৯,৪৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মীয়মান ৫৬৪টির মধ্যে পাঁচ ধাপে ২৫০টি মসজিদ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছি যাতে কেউ ২০১৩-১৪ সালের মতো আগুন সন্ত্রাসের পুনরাবৃত্তি করে বাংলাদেশের ক্ষতি করতে না পারে।’
শনিবার বেশ কয়েকটি বাসে ‘বিএনপির অগ্নিসংযোগের’ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘তাদের চরিত্র আপনারা ভালো করেই জানেন, এরা সন্ত্রাসী। গতকালও (শনিবার) তারা বেশ কয়েকটি বাসে আগুন দিয়েছে। তারা ২০১৩-১৪ সালেও চলন্ত বাস, ট্রেন ও লঞ্চে আগুন দিয়ে মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে মেরেছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষ গতকাল তাদের (বিএনপি) ভয়ঙ্কর চেহারা দেখেছে, কারণ তারা আবারও আগুন সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটিয়েছে। তারা (বিএনপি) ইসলামের নামে রাজনীতি করেছে, কিন্তু ইসলামের প্রতি তাদের ভালোবাসা নেই। ইসলামের প্রচার ও প্রসারে তাদের কোনো অবদানও নেই।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা এবং তাবলিগ জামাতের জন্য টঙ্গীতে এক টুকরো জমি বরাদ্দ করে সারাদেশে ইসলামের সত্য বাণী ছড়িয়ে দেওয়ার কাজ শুরু করেছিলেন।
তিনি বলেন, সৌদি আরবে হজের পর টঙ্গীতে দ্বিতীয় বৃহত্তম মুসলিম সমাবেশ করার জন্য বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক স্বীকৃতিও অর্জন করেছিলেন। দেশবাসী যাতে স্বল্প খরচে সৌদি আরবে পবিত্র হজ পালন করতে পারে সেজন্য বঙ্গবন্ধু হিজবুল বাহার জাহাজ কিনেছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ১৯৭৪ সালে জাতির পিতার আন্তরিক উদ্যোগে অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশনের (ওআইসি) সদস্যপদ লাভ করে।
তিনি বলেন, তার সরকার সারাদেশে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ নির্মাণ করে সমাজে ইসলামের প্রকৃত চেতনা ছড়িয়ে দিতে যথাসাধ্য চেষ্টা করছে। সরকার প্রতিটি জেলায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের অফিস স্থাপন এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের উন্নয়ন করেছে।
প্রধানমন্ত্রী আলেম-ওলামা, ইমাম ও মুয়াজ্জিনদের নামাজের সময় মসজিদে, বিশেষ করে জুমার নামাজের সময় সামাজিক হুমকি সম্পর্কে ওয়াজ করতে বলেন, যাতে যুবকরা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস, মাদক, দুর্নীতি এবং অন্যান্য অভিশাপ থেকে দূরে থাকতে পারে।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আলেম-ওলামাদের এমনভাবে ওয়াজ করা উচিত যাতে যুবকরা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ এবং মাদকের সাথে জড়িত না হয়।’
প্রধানমন্ত্রী এর আগে প্রথম ধাপে ২০২১ সালের ১০ জুন, দ্বিতীয় ধাপে ২০২৩ সালের ১৬ জানুয়ারি, তৃতীয় ধাপে গত ১৬ মার্চ এবং চতুর্থ ধাপে গত ১৭ এপ্রিল ৫০টি করে মডেল মসজিদ উদ্বোধন করেন। অবশিষ্ট মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের নির্মাণ কাজ ২০২৪ সালের জুনের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
মডেল মসজিদ এবং ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের মধ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা সহ ওজু ও নামাজের জন্য আলাদা জায়গা রয়েছে।
এছাড়া হজযাত্রীদের নিবন্ধন ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, গবেষণা কেন্দ্র ও ইসলামিক লাইব্রেরি, অটিজম কর্নার, দাফনের আগে আচার ব্যবস্থা, গাড়ি পার্কিং সুবিধা, হিফজখানা, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা ও কোরআন শিক্ষার ব্যবস্থা, ইসলামিক সাংস্কৃতিক কার্যক্রম এবং ইসলামী দাওয়াতের জন্য কনফারেন্স রুম, ইসলামী বই বিক্রয় কেন্দ্র, মসজিদের সাথে দেশি-বিদেশি অতিথিদের জন্য বোর্ডিং সুবিধা থাকবে মসজিদে।
‘এ’ ক্যাটাগরির অধীনে ৬৪টি জেলা ও সিটি করপোরেশন এলাকায় লিফট সুবিধা ও ২,৩৬০.০৯ বর্গমিটার প্রতিটি ফ্লোর স্পেসসহ প্রায় ৬৯টি চারতলা মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে। ‘বি’ ক্যাটাগরির অধীনে প্রতিটি ১৬৮০.১৪ বর্গমিটার ফ্লোর স্পেসসহ ৪৭৫টি মসজিদ তৈরি করা হচ্ছে। এ ছাড়া উপকূলীয় অঞ্চলে ‘সি’ ক্যাটাগরির অধীনে প্রতিটি ২,০৫২.১২ বর্গমিটার ফ্লোর স্পেসসহ ১৬টি মসজিদ নির্মাণ করা হচ্ছে।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান এবং এর সচিব এমডি এ হামিদ জমাদ্দার অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন মিয়া।
অনুষ্ঠানে কক্সবাজার সদর উপজেলা ও খুলনা জেলার ফুলতলা উপজেলার স্থানীয় সংসদ সদস্য, জনপ্রতিনিধি, রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ, সরকারি কর্মকর্তা, আলেম-উলামাসহ সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের ওপর একটি ভিডিও-ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
সূত্র : বাসস
অনলাইন ডেস্ক :
হেফাজতে ইসলামের সাবেক কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
আজ ৩ মে শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে তাকে কারাগার থেকে মুক্তি দেয়া হয়। পরে রিজার্ভ গার্ডে তাকে বসিয়ে রাখা হয় এবং বেলা ১১টার দিকে কারাগারের মূল ফটক থেকে তিনি বের হয়ে যান।
গাজীপুরের কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, গতকাল বৃহস্পতিবার মামুনুল হকের জামিনের কাগজপত্র কারাগারে এসে পৌঁছায়। পরে তা যাচাই-বাছাই শেষে আজ শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে মাওলানা মামুনুল হককে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়।
জানা গেছে, মামুনুল হকের জিম্মাদার অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী আসতে দেরি হওয়ায় তাকে প্রায় এক ঘণ্টা রিজার্ভ গার্ডে বসিয়ে রাখা হয়। পরে বেলা ১১ টার দিকে সাদা রঙের একটি গাড়িতে করে তিনি কারাগারের মূল ফটো থেকে বের হয়ে যান।
এ সময় মামুনুল হকের সঙ্গে ছিলেন তার ছেলে জিসান ও ভাগিনাসহ আরো কয়েকজন। এর আগে, বৃহস্পতিবার রাতে মামুনুল হক কারাগার থেকে মুক্ত পাবেন, এমন খবরে আলেম-ওলামারা কারা ফটকে ভিড় করেন। সন্ধ্যার পর থেকেই কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে ভিড় করতে শুরু করেন মামুনুল হকের সমর্থকরা।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাগেরহাটে ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালী এলাকা থেকে ডাকাতির প্রস্তুতির সময় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আটককৃত ডাকাতরা রাজশাহী ও রংপুরের আলোচিত একটি ডাকাতির সাথে জড়িত বলে স্বীকার করেছে।
গ্রেফতাররা হচ্ছেন, বাগেরহোট সদর উপজেলার পাতিলাখালী এলাকার নূর মোহাম্মাদের ছেলে জালাল শেখ (৫৭), একই এলাকার আবুল কালাম শেখের ছেলে কাদের শেখ (২৮), যশোরের অভয়নগর উপজেলার ধনিরগাতী এলাকার মোতালেবের ছেলে কামরুল ইসলাম (৪০), একই জেলার কোতায়ালী উপজেলার হামিদপুর এলাকার মোকছেদ আলী বিশ্বাসের ছেলে ইকতিয়ার বিশ্বাস (৪২), ও নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার কুন্দসী এলাকার ধলা গাজীর ছেলে জাকির গাজী (২৮)।
আজ ১২ আগস্ট শনিবার দুপুরে বাগেরহাট পুলিশ সুপার আরিফুল হক প্রেস বিফিংএ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গ্রেফতারকৃতদের কাছ থেকে একটি দেশি পিস্তল, গুলিসহ ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত সরঞ্জাম এবং পূর্বে ডাকাতি করে আনা মালামাল উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত ডাকাতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গত ২৫ জুলাই রাজশাহীতে স্টোর ভেঙে ডাকাতি ও রংপুরের একটি আলোচিত ডাকাতির ঘটনায় জড়িত ছিল বলে স্বীকার করেছে। আদালতের মাধ্যমে তাদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদে রাজশাহী ও রংপুরে ডাকাতি ছাড়াও অন্য কোথায় কোথায় ডাকাতি করেছে তা জানা যাবে।
অনলাইন ডেস্ক :
নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের মামলা বাতিল করে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আপিল মঞ্জুর করে আজ ২৩ এপ্রিল বুধবার এ সিদ্ধান্ত দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ।
এর আগে, অভিযোগ গঠনের বৈধতা এবং মামলার কার্যধারা বাতিল চেয়ে আবেদন খারিজ করে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের ওপর শুনানি শেষে গত ১৯ মার্চ আপিল বিভাগ রায়ের জন্য ২৩ এপ্রিল দিন ঠিক করেছিলেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন ছিলেন। রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান ছিলেন। দুদকের পক্ষে আইনজীবী আসিফ হাসান ছিলেন। এর আগে, ২০২৪ সালের ২১ অক্টোবর আপিলের অনুমতি দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ। দুদকের উপ-পরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ২০২৩ সালের ৩০ মে মামলাটি দায়ের করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
শরীয়তপুরের জাজিরায় থানায় ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল আমিনের লাশ। শরীয়তপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) নজরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ৯ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে থানা ভবনে আল আমিনের কক্ষে তার ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান সহকর্মীরা। ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি আমি। আমরা গিয়ে দেখি গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় লাশটি ঝুলছে।
প্রাথমিকভাবে একে আত্মহত্যা বলে ধারণা করছে পুলিশ। তবে নিশ্চিত হতে অধিকতর তদন্তের কথা জানান পুলিশ সুপার।
তিনি বলেন, ‘শরীরের অবস্থান এবং ফাঁস দেখে প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে এটি আত্মহত্যা।
তবে সিআইডির ফরেনসিক দল এলে আমরা সুরতহাল করব। এরপর ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হবে। নিহতের পরিবারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।’
বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে উল্লেখ করে দ্রুত সময়ের মধ্যে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রকৃত ঘটনা জানানো হবে বলে জানান পুলিশ সুপার।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাগেরহাটে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন নিহত হয়েছেন। রবিবার রাতে মোংলা উপজেলার জোড়া ব্রিজ এলাকায় সড়কে পাশের গাছের সাথে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল আরোহী মো. ইব্রাহিম হোসেন নিহত হন। তিনি মোংলা পৌরসভার শামছুর রহমান সড়কের সুলতান আহমেদের ছেলে।
অন্যদিকে আজ ৩১ জুলাই সোমবার সকালে বাগেরহাট-মাওয়া মহাসড়কের ফকিরহাটের পিলজং এলাকায় ট্রাক চাপায় সজিব শেখ নামে এক নির্মাণ শ্রমিক ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন। তিনি খুলনার কপিলমুনি এলাকার রুস্তম সেখের ছেলে।
বাগেরহাট জেলা পুলিশের মিডিয়া সেলের প্রধান পুলিশ পরিদর্শক বাবুল আক্তার জানান, রবিবার রাতে একটি ফোন কোম্পানির স্থানীয় বিক্রয়কর্মী ইব্রাহিম হোসেন অন্যান্য দিনের মতো বিভিন্ন এলাকার কাজ শেষে মোটরসাইকেলে করে মোংলায় ফিরছিলেন। উপজেলার চিলার জোড়া ব্রিজ এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি পিকআপকে সাইড দিতে গিয়ে তার মোটরসাইকেলটি সড়কের পাশের বাবলা গাছে সঙ্গে সজোরে ধাক্কা লাগে। এতে তিনি নিহত হন।
এছাড়া সোমবার সকালে বাগেরহাট-মাওয়া মহাসড়কে কাজ করার সময় ফকিরহাটের পিলজং এলাকায় ট্রাক চাপায় সজিব শেখ ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন। পুলিশ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুজনের লাশ উদ্ধার করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।