অনলাইন ডেস্ক :
গেল বছরের ডিসেম্বরে বিশ্বকাপ ফুটবল চলাকালীন মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় ৫ হাজার ৩৮২ জন বাংলাদেশি ফুটবলপ্রেমী তাদের প্রিয় দলের জার্সি পরে ছবি আপলোড দেন ‘ওয়ার্ল্ড কাঁপানো ফ্যানস’-এর ওয়েবসাইটে। এই ছবিগুলো নিয়েই প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করে জার্সি পরিহিতদের নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন ফটো অ্যালবাম। আর এতেই হয়ে যায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড। পুরো প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে দেশের সবচেয়ে বড় মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বিকাশ ও প্রথম আলো ডটকম।
ফুটবলের প্রতি বাংলাদেশিদের ভালোবাসা আর উন্মাদনা আরো একবার বিশ্বদরবারে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়। রেকর্ড গড়ার জন্য দেশজুড়ে থাকা ফুটবল অনুরাগীরা ফিফা এবং প্রিয় দলের লোগো সম্বলিত জার্সি পরে ছবি তুলে ‘ওয়ার্ল্ড কাঁপানো ফ্যানস’-এর ওয়েবসাইটে আপলোড দেন। এ প্রক্রিয়া শুরু হয় ১৬ ডিসেম্বর রাত ৯টা থেকে ১৮ ডিসেম্বর রাত ৯টা পর্যন্ত। গিনেস কর্তৃপক্ষের গাইডলাইন অনুসরণ করে এ রেকর্ড গড়ার লক্ষ্যে ঝাঁপিয়ে পড়েন দেশের অসংখ্য ফুটবলপ্রেমী। নানা যাচাই-বাছাইয়ের পর সম্প্রতি গিনেস কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের ফুটবলপ্রেমীদের ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের এই স্বীকৃতি দিয়েছে।
প্রসঙ্গত, এর আগের রেকর্ডটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের, যেখানে ৫ হাজার ২৯৭ ব্যক্তি দেশটির ন্যাশনাল ফুটবল লীগ (এনএফএল) এর বিভিন্ন দলের জার্সি পরে ছবি আপলোড দেন। যা দিয়ে তৈরি হয় অনলাইন ফটো অ্যালবাম। এই লিংকে দেখা যাবে বাংলাদেশের করা রেকর্ডটি।
অনলাইন ডেস্ক :
ফ্রেঞ্চ লেফটব্যাক থিও হার্নান্দেজের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ তুলেছিলো টিভি মডেল লুইসা ক্রেমলেভা। সেটাও বেশ কয়েক বছর আগে। কিন্তু দীর্ঘ আইনি প্রক্রিয়া শেষে প্রমাণিত হয়েছে, অভিযোগটি মিথ্যা ছিলো। এ কারণে আজ আদালত ক্রেমলেভাকে শাস্তি দিয়েছেন।
রাশিয়ায় জন্ম নেওয়া টিভি মডেল লুইসা ক্রেমলেভা দাবি করেছিলো, মেরবেয়ার একটি নাইটক্লাবের বাইরে তাঁকে ধর্ষণ করেছিলেন হার্নান্দেজ। ঘটনাটি ২০১৭ সালের। তখনো এতটা পরিচিত নন এই লেফটব্যাক। আতলেতিকো মাদ্রিদের একাডেমি থেকে ধারে আলাভেসে খেলতে গিয়েছিলেন। তখনই নাকি এই ঘটনা।
ক্রেমলেভা দাবি করেছিলো, ২০ বছর বয়সী হার্নান্দেজ নাইট ক্লাবের বাইরে একটি পোর্শের পেছনের আসনে তাঁর ওপর হামলা করেছিলেন। ২০১৭ সালে জুনের সে ঘটনার এক মাস পরই রেয়াল মাদ্রিদে যোগ দিয়েছিলেন এই লেফটব্যাক।
কিন্তু শুনানিতে স্বীকার করেন, তাঁর অভিযোগ মিথ্যা। এসি মিলান তারকার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগের দায়ে তাঁকে ছয় মাসের স্থগিত জেল খাটার শাস্তি দেওয়া হয়েছে। আগামী দুই বছরে এমন কোনো ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে তাকে জেল খাটতে হবে। ২৮ বছর বয়সী টিভি মডেল নিজের দোষ স্বীকার করে নিয়ে পাবলিক প্রসিকিউটরদের সহযোগিতা করাতেই শাস্তি কম হয়েছে। অবশ্য দেড় হাজার ইউরো জরিমানাও হয়েছে তাঁর।
গত অক্টোবরেই শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ক্রেমলেভা নিজে কোর্টে হাজির হননি, আর তাঁর আইনজীবী অসুস্থতার কথা বলে যেতে পারেননি।
অনলাইন ডেস্ক :
বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের বাঁক ঘোরানো তুমুল জনপ্রিয় অভিনেতা ও ফ্যাশন আইকন ছিলেন সালমান শাহ। আজ এই স্বপ্নের নায়ককে হারানোর ২৮ বছর। মাত্র ২৫ বছর বয়সেই ১৯৯৬ সালের আজকের এই দিনে অসংখ্য ভক্তকে কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান সালমান শাহ।
১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ঢাকার ইস্কাটনের বাসায় সালমান শাহর রহস্যজনক মৃত্যু হয়। পুলিশের একাধিক তদন্ত শেষে বলা হয়, তিনি আত্মহত্যা করেছিলেন। তবে তার পরিবার ও ভক্তরা এই তদন্ত কখনও গ্রহণ করেননি। বরং তাদের দাবি, সালমানকে পরিকল্পিতভাবে খুন করা হয়েছে। তার মৃত্যুর প্রকৃত রহস্য আজো উদঘাটিত হয়নি।
বলা হয়, সালমান শাহ ছিলেন কালোত্তীর্ণ নায়ক। কোনো কালের মধ্যে তিনি সীমাবদ্ধ ছিলেন না। তার ফ্যাশন সচেতনতা, স্টাইলিশ চলাফেরা সবসময়ের জন্য প্রযোজ্য। ভক্তদের চোখে তিনি ছিলেন ‘স্বপ্নের নায়ক’।
১৯৮৫ সালে বিটিভিতে মঈনুল আহসান সাবেরের লেখা ধারাবাহিক নাটক ‘পাথর সময়’-এ একটি চরিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে শিশুশিল্পী হিসেবে সালমান শাহ’র ক্যারিয়ার শুরু হয়। পরবর্তীতে অভিনয় করেছেন বেশ কিছু টিভি নাটক ও বিজ্ঞাপনে।
১৯৯৩ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত ‘কেয়ামত থেকে কেয়ামত’ সিনেমার মধ্য দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক ঘটে অমর এই নায়কের। এতে তার নায়িকা ছিলেন মৌসুমী। প্রথম সিনেমাতেই দর্শকদের মন জয় করে নেন সালমান। এরপর আর পিছু ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে।
১৯৯৬ সাল পর্যন্ত মাত্র তিন বছরে সালমান শাহ অভিনয় করেছেন ২৭টি সিনেমায়। এর মধ্যে বেশিরভাগ সিনেমাই ছিল সুপারহিট। তালিকায় রয়েছে- ‘তুমি আমার’, ‘অন্তরে অন্তরে’, ‘সুজন সখি’, ‘বিক্ষোভ’, ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘বিচার হবে’, ‘এই ঘর এই সংসার’, ‘তোমাকে চাই’, ‘স্বপ্নের পৃথিবী’, ‘জীবন সংসার’, ‘আনন্দ অশ্রু’র মতো সিনেমা।
ক্ষণজন্মা এই নায়কের জন্ম ১৯৭১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলায়। তার পিতার নাম কমর উদ্দিন চৌধুরী ও মাতা নীলা চৌধুরী। সালমানের নানা পূর্ব পাকিস্তানের প্রথম চলচ্চিত্র ‘মুখ ও মুখোশ’-এ অভিনয় করেছিলেন। অভিনয়ে সালমানের আসা নানার কারণেই।
সালমানের পারিবারিক নাম ছিল শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন। বাবা কমর উদ্দিন চৌধুরী ও মা নীলা চৌধুরী। দুই ভাইয়ের মধ্যে সালমান বড় ছিলেন। ছোটবেলায় তিনি ছিলেন কণ্ঠশিল্পী। ইমন নামে অভিনয় জীবন শুরু হয় বিটিভিতে শিশুশিল্পী হিসেবে। ১৯৮৬ সালে ছায়ানট থেকে পল্লীগীতিতে পাস করেছিলেন তিনি।
সালমান শাহ চলে গেছেন দুই যুগের বেশি সময় হয়ে গেছে। সে সময় থেকেই তাকে অনুকরণ করার চেষ্টা ছিল অনেকের মধ্যেই, যা এখনো চলমান। এ নায়ককে নিয়ে ২০১৮ সালে মুক্তি পাওয়া সিনেমা ‘পোড়ামন ২’-তে বর্তমান প্রজন্মের নায়ক সিয়াম আহমেদ একটি গান উপহার দিয়েছিলেন দর্শকদের। গানের শিরোনাম ছিল ‘নাম্বার ওয়ান হিরো’। এ ছাড়া সালমান শাহর সাবলীল অভিনয়ের দক্ষতার জন্য আজও বাংলা সিনেমার বর্তমান প্রজন্মের নায়করা তাকে তাদের আইডল মানতে দ্বিধা করেন না।
ভক্তদের হৃদয়ে এখনও অমর তাদের ‘স্বপ্নের নায়ক’। তার মতো কেউ ছিলেন না, কেউ নেই আর কেউ আসবেনও না। সালমান শাহ বেঁচে থাকবেন যুগ যুগ ধরে দর্শকদের অন্তরে।
অনলাইন ডেস্ক :
দুবাই থেকে ভারতে সোনা পাচারের মামলায় গ্রেপতার হওয়া কন্নড় অভিনেত্রী রান্যা রাও জামিন পেয়েছেন। অর্থনৈতিক অপরাধ সংক্রান্ত বিশেষ আদালত ২ লাখ টাকার ব্যক্তিগত বন্ডের বিনিময়ে তার জামিন মঞ্জুর করেছে। একইসঅতৈ এ মামলার আরেক অভিযুক্ত কোন্দারু রাজুকেও একই শর্তে জামিন দেওয়া হয়েছে। তবে জামিন পেলেও এখনই কারামুক্তি মিলছে না অভিনেত্রীর।
ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, জামিনের আদেশ সত্ত্বেও জেলেই থাকতে হচ্ছে রান্যাকে। কারণ, তার বিরুদ্ধে বৈদেশিক মুদ্রা সংরক্ষণ এবং চোরাচালান কার্যকলাপ প্রতিরোধ আইনের আওতায় অভিযোগ রয়েছে। সেই মামলায় এখনও পর্যন্ত তিনি জামিন পাননি। তবে আদালত আরো জানিয়েছেন, জামিন পেয়ে জেলের বাইরে এলেও দেশ ছাড়তে পারবেন না কন্নড় অভিনেত্রী।
গত ৩ মার্চ বেঙ্গালুরুর বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তার হন রান্যা। পরে তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ২ কোটি ৬৭ লাখ টাকা এবং ২ কোটি টাকারও বেশি মূল্যের সোনা। এই সব টাকা ও সোনার কোনও উৎসের কথা জানাতে পারেননি অভিনেত্রী। পরে দুবাইয়ের শুল্ক দপ্তর জানিয়েছে, গত বছরের নভেম্বর ও ডিসেম্বরে তিনি দুবাই থেকে সোনা কিনেছিলেন। এবং ঘোষণা করেছিলেন, ওই সোনা নিয়ে তিনি জেনেভায় যেতে চান। যদিও দেখা গেছে, সোনা নিয়ে তিনি ভারতেই ফিরেছিলেন।
২০১৪ সালে ‘মানিক্য’ সিনেমায় কন্নড় ইন্ডাস্ট্রির সুপারস্টার সুদীপের বিপরীতে অভিনয় করে রাতারাতি খ্যাতি লাভ করেন রান্যা রাও। পরে আরো কয়েকটি দক্ষিণী সিনেমায় এ অভিনেত্রী অভিনয় করেছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অবস্থান করছেন লিওনেল মেসি। জাতীয় দলের মিশনে এই আর্জেন্টাইন এশিয়া সফরে অংশ হিসেবে চীনে গেছেন। বেইজিং যাত্রায় মেসির সাথে আছেন আনহেল দি মারিয়া, রদ্রিগো দি পল, লেয়ান্দ্রো পারেদেস, জিওভান্নি লো সেলসো, এনজো ফার্নান্দেজ ও নাহুয়েল মলিনারা।
আজ ১০ জুন শনিবার সকালে বেইজিংয়ে পৌঁছান মেসিরা। তাদের বরণ করে নিয়েছে চীনের আর্জেন্টাইন ভক্তরা।
১৫ জুন বেইজিংয়ের ওয়ার্কার্স স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় ম্যাচ শুরু হবে। এশিয়া ট্যুরে আর্জেন্টিনা নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলবে জাকার্তায়, ১৯ জুন স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে।
স্পোটর্স ডেস্ক :
নিউজিল্যান্ড সফরে আরো একটি হারের স্বাদ পেল বাংলাদেশ। তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচটি ৭ উইকেটে হারল সফরকারীরা। এতে সিরিজ হার বাঁচাতে পারলেন না নাজমুল হোসেন শান্তরা। একই সঙ্গে আরো দীর্ঘ হলো নিউজিল্যান্ডের মাটিতে কিউইদের বিপক্ষে সাদা বলের সংস্করণে জয়।
নেলসনে সৌম্য সরকারের ক্যারিয়ার-সেরা ১৬৯ রানের ইনিংসের পরেও তিন শর আগেই গুটিয়ে যায় বাংলাদেশ, থামে ২৯১ রানে। রান তাড়ায় হেনরি নিকোলসের ৯৫ ও উইল ইয়াংয়ের ৮৯ রানের সুবাদে ২২ বল হাতে রেখে অনায়াস জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা।
২৯২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে দারুণ শুরু করা নিউজিল্যান্ড। অবশেষে জুটি ভাঙেন হাসান মাহমুদ। ১১তম ওভারের শেষ বলে রিশাদ হোসেনের দারুণ ক্যাচে আউট হয়েছেন রাচীন রবীন্দ্র। এই ব্যাটার ৩৩ বলে ৭টি চার ও একটি ছক্কায় ৪৫ রান করেন। উদ্বোধনীতে উইল ইয়ংয়ের সঙ্গে তিনি ৭৬ রানের পার্টনারশিপ গড়েছেন।
দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে উইল ইয়ং ও হেনরি নিকোলস ১৩১ বলে ১২৮ রান তোলেন। অবশেষে এই জুটি ভাঙেন হাসান মাহমুদ। ৯৪ বলে ৮৯ রান করা এই ব্যাটারকে হাসান নিজের ক্যাচেই ফেরান। ইয়ং ৮টি চার ও ২টি ছক্কা হাঁকান।
কিউইদের তৃতীয় উইকেট তুলে নেন শরিফুল। ৯৯ বলে ৯৫ রান করা হেনরি নিকোলসকে সেঞ্চুরি করতে দেননি এই বাঁহাতি। নিকোলস ৮টি চার ও একটি ছক্কায় নিজের ইনিংস সাজান। টম ল্যাথাম ৩৪ ও টম বøান্ডেল ২৪ রানে অপরাজিত থাকেন।
বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে ২টি উইকেট পান হাসান মাহমুদ। একটি উইকেট পান শরিফুল।
টস হেরে এর আগে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি। দলীয় ১১ রানে অ্যাডাম মিলনের বলে ব্যক্তিগত ২ রানে আউট হন এনামুল হক। এরপর অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত ও লিটন দাস ৬ রানকরে দ্রæতই ফিরে যান। এ দুজনকেই পর পর দুই ওভারে তুলে নেন জ্যাকব ডাফি। আর দলীয় ৮০ রানে তাওহীদ হৃদয় ১২ রান করে রান আউট হলে চাপে পড়ে বাংলাদেশ।
তবে একপ্রান্ত আগলে রেখে ধীরে সুস্থে ব্যাটিং করেন সৌম্য সরকার। এই বাঁহাতি ৫৮ বলে ফিফটি ও ১১৬ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের তৃতীয় সেঞ্চুরির দেখা পান। পঞ্চম উইকেট জুটিতে তিনি মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ১০৮ বলে ৯১ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকেও উদ্ধার করেন। ডাফির তৃতীয় শিকার হওয়া মুশফিক ৫৭ বলে ৫টি চারে ৪৫ রানে মাঠ ছাড়েন।
এরপর অন্য ব্যাটাররা সেভাবে জ্বলে উঠতে না পারলেও সৌম্য টাইগারদের একাই পথ দেখান। সেঞ্চুরির পরই মূলত ব্যাটে ঝড় তোলেন। ইনিংসের শেষ ওভারে উইলিয়াম ও’রোরকের প্রথম বলে সৌম্য আউট হন। ১৫১ বলে ২২টি চার ও ২টি ছক্কায় ১৬৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন তিনি। শেষ ওভারে আরও দুটি উইকেট হারায় বাংলাদেশ।
কিউই বোলারদের মধ্যে ৩টি করে উইকেট পান ডাফি ও রোরকে।