অনলাইন ডেস্ক :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক জানিয়েছেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করে নতুন যে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হবে, সেখানে মানহানির মামলায় কারাদণ্ডের বিধান থাকবে না।
মন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করা হচ্ছে। এ আইনের বহু ধারা নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইনে যুক্ত করা হবে। কিছু ধারায় বড় সংশোধনী আনা হবে। যখন নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন হবে, তখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন থাকবে না।
আজ ৭ আগস্ট সোমবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে মন্ত্রিসভার বৈঠকে। মন্ত্রিসভার একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বদলে সাইবার নিরাপত্তা আইন-২০২৩ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে বৈঠকে।
আইনমন্ত্রী বলেন, জামিন অযোগ্য ধারা পরিবর্তন করে নতুন আইনে জামিন যোগ্য করা হচ্ছে। আগে শাস্তি ছিল কারাদণ্ড, এখন তা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা না দিলে সেই ক্ষেত্রে কারাদণ্ড দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, জাতীয় সংগীত, জাতীয় পতাকাকে অবমাননা করে কিছু বলা হলে আগে ১০ বছর শাস্তির বিধান ছিল। এখন তা কমিয়ে ৭ বছর করা হয়েছে। এছাড়াও আরও অনেকগুলো ধারায় পরিবর্তন করা হবে।
দেশে বিরোধিতার মুখে ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কার্যকর করে সরকার। বিভিন্ন মহল থেকে বিতর্কিত এই আইন বাতিল বা সংশোধনের দাবি উঠেছিল। মানবাধিকারকর্মী ও সাংবাদিকদের অভিযোগ, ডিজিটাল জগতে নিরাপত্তার কথা বলা হলেও আইনটি গণমাধ্যম ও বিরোধীদের কণ্ঠ রোধে ব্যবহার করা হচ্ছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক গত ১ এপ্রিল বাংলাদেশ সরকারের প্রতি অবিলম্বে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের প্রয়োগ স্থগিত করার আহ্বান জানান।
চলারপথে ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নির্বাচন কমিশন (ইসি) আগামী সাধারণ নির্বাচন পরিচালনার জন্য সম্পূর্ণ স্বাধীন।
সফররত যুক্তরাজ্যের ফরেন কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এফসিডিও) প্রতিমন্ত্রী (ইন্দো-প্যাসিফিক) অ্যান-মেরি ট্রেভেলিয়ান গণভবনে আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বৈঠকে তারা নির্বাচন, রোহিঙ্গা ইস্যু ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, কোভিড-১৯ মহামারি এবং কোভিড-পরবর্তী পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
আগামী নির্বাচন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ওয়েস্টমিনস্টার ধরনের গণতন্ত্র অনুসরণ করে। আমাদের মূল লক্ষ্য জনগণের কল্যাণ নিশ্চিত করা। ইসি সম্পূর্ণ স্বাধীন। এটি নির্বাচন পরিচালনা করবে।
মতপ্রকাশের স্বাধীনতা প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, গণমাধ্যম এখানে পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করে। একসময় দেশে একটি মাত্র টেলিভিশন চ্যানেল ছিল। কিন্তু সরকার বেসরকারি খাতে টেলিভিশন চ্যানেলকে উন্মুক্ত করে দিয়েছে। এখন ২৪টি প্রাইভেট টিভি চ্যানেল রয়েছে এবং আরও টিভি চ্যানেল পাইপলাইনে রয়েছে।
যুক্তরাজ্যের ইন্দো প্যাসিফিক প্রতিমন্ত্রী বলেন, স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) সদস্য থেকে উত্তরণের পথে বাংলাদেশের জন্য উন্নয়নের পরবর্তী ধাপ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
অ্যান-মেরি ট্রেভেলিয়ান জানান, তিনি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেছেন। তিনি জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত লোকদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ও শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন। রোহিঙ্গা শিবিরে সাম্প্রতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা সুন্দরভাবে মোকাবিলায় প্রশাসনের প্রশংসাও করেন তিনি।
এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীতে বিপুল সংখ্যক নতুন শিশুর জন্ম হয়, যা বাংলাদেশের ওপর বোঝা আরও তীব্র করছে।
কোভিড-১৯ মহামারি গোটা বিশ্বকে প্রভাবিত করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ আরও খাদ্য উৎপাদনের ওপর জোর দিয়েছে এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিয়েছে।
অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন এবং বাংলাদেশে যুক্তরাজ্যের হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। সূত্র : বাসস
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। আর এ ধারা অব্যাহত রাখতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আজ ১৩ জুলাই শনিবার বিকালে বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে ‘শেখ হাসিনা আন্তঃব্যাংক ফুটবল টুর্ণামেন্টের’ ফাইনাল শেষে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সরকারপ্রধান এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ফুটবল জনপ্রিয় খেলা। দেশের এই জনপ্রিয় খেলার উন্নতির লক্ষ্যে সব ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে সরকার।
সরকারপ্রধান বলেন, সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও ফুটবল জনপ্রিয় খেলা। এই খেলা প্রসারের লক্ষ্যে সরকার সবধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। অনেকে খেলাধুলার মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরেন। খেলাধুলার মাধ্যমে প্রতিযোগীতার চর্চা গড়ে ওঠে। এতে নিজেকে দেশের জন্য যোগ্য করে গড়ে তোলা যায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ফুটবল খেলতেন, আমার ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামালও ফুটবল খেলতেন। এখন আমাদের নাতি-নাতনীরাও ফুটবল খেলছে।
অনলাইন ডেস্ক :
তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলার ঘটনায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের দু’টি মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি রিপনকে (৪৭) আটক করেছে র্যাব-৬ এর একটি দল।
১৯ মে শুক্রবার দুপুরে র্যাব-৬ এর সাতক্ষীরা সদর কোম্পানি থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এর আগে ১৮ মে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার নিজ বাড়ির খাটের নিচে বিশেষভাবে তৈরি করা সুড়ঙ্গ থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত রিপন কলারোয়া হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা। তাকে কলারোয়া থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন বলেও জানিয়েছে র্যাব।
সূত্র মতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গাড়ি বহরে হামলার ঘটনায় অস্ত্র ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের দু’টি মামলায় গত ১৮ এপ্রিল বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিবসহ চারজনকে যাবজ্জীবন ও ৪৪ জনকে সাত বছর করে কারাদণ্ড দেন আদালত। এর মধ্যে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হন রিপন। তবে তিনি পলাতক ছিলেন।
প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের ৩০ আগস্ট সকাল ১০টায় তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ধর্ষণের শিকার এক মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রীকে দেখতে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে আসেন। সেখান থেকে যশোরে ফেরার পথে সকাল ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা কলারোয়ায় দলীয় অফিসের সামনে একটি যাত্রীবাহী বাস (সাতক্ষীরা-জ-০৪-০০২৯) রাস্তার ওপরে আড় করে দিয়ে তার গাড়ি বহরে হামলা চালায়। এতে আওয়ামী লীগের এক ডজন নেতা-কর্মী আহত হন।
এ ঘটনায় করা মামলায় ২০২১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তালা-কলারোয়ার বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিবসহ ৫০ জন নেতা-কর্মীকে চার থেকে ১০ বছর মেয়াদে সাজা দেন সাতক্ষীরার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়ুন কবির। এছাড়া গত ১৪ জুন অস্ত্র ও বিস্ফোরক আইনের অপর দুটি মামলায় চার্জ গঠন করা হয়। যার রায় ঘোষণা করা হয় গত ১৮ এপ্রিল।
চলারপথে রিপোর্ট :
সুলতানপুর ৬০ বিজিবি অধিনায়ক লেঃ কর্ণেল এ এম জাবের বিন জব্বার বলেছেন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সুধীজনের সহযোগীতা পেলে সীমান্ত অপরাধ সম্পূর্ণভাবে প্রতিহত করা সম্ভব।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ছয়গড়িয়া স্কুল মাঠে আজ ১৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকালে আয়োজিত সীমান্তে অনাকাক্সিক্ষত দুর্ঘটনা, চোরাচালান, নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধ এবং অবৈধ অনুপ্রবেশ বন্ধে বিশেষ জনসচেতনতামূলক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, মানব পাচার একটি ঘৃন্য অপরাধ যা জাতি ও সমাজকে কলুসিত করে। তাই তিনি সীমান্ত এলাকাসহ সকল এলাকায় মানব পাচারের সাথে জড়িত অপরাধীদেরকে চিহ্নিত করে বিজিবিকে তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে সকলের প্রতি আহবান জানান। তিনি বলেন, আখাউড়া সীমান্ত ব্যবহার করে যাতে চোরাকারবারীরা ভারতীয় মাদক ও মালামাল চোরাচালান করতে না পারে সে জন্য সীমান্ত এলাকায় গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করা হয়েছে।
৬০ বিজিবি অধিনায়ক বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বলেন, সীমান্ত শূন্য রেখা অতিক্রম করে বাংলাদেশী নাগরিক যাতে ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ না করে সে বিষয়ে বিজিবি কঠোর নজরদারী করছে। বিজিবি সদস্যদের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও জনসাধারণকে তথ্য দিয়ে বিজিবিকে সহায়তা করার আহবানও জানান তিনি। সন্ধ্যার পর সীমান্ত এলাকায় গমনাগমন না করার জন্য স্থানীয় পর্যায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করার জন্য সকল প্রতি তিনি অনুরোধ জানান।
এই জনসচেতনতামূলক সভায় উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা গাজালা পারভীন রুহি, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ছমি উদ্দিন, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্রশাসক এ এইচ মামুন, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাকিবুল ইসলাম, আখাউড়া বিওপি কমান্ডার, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং জনসাধারণ।
চলারপথে রিপোর্ট :
পথ হারানো বাংলাদেশকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও সঠিক পথে নিয়ে এসেছেন বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদ চত্বরে শিক্ষার্থীদের মেধাবৃত্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করার পর দেশকে একটা ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার অনেক চেষ্টা করা হয়েছে। যেসব রাজাকার, আলবদররা মুক্তিযোদ্ধাদের হত্যা করেছে, মা-বোনদের সম্ভ্রম নষ্ট করেছে তারাই আবার বাংলাদেশের পতাকা উড়িয়েছে। পাকিস্তান বাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক রাখার পরেও তারা ক্ষমতায় এসে দাপটের সঙ্গে দেশকে লুণ্ঠন করেছে। তারা ইতিহাস বিকৃত করে, বঙ্গবন্ধুর সঠিক জায়গা দিতে চায়নি।
তিনি বলেন, আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবারও এই দেশকে সঠিক পথে নিয়ে এসেছেন। এই পথ ধরেই তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন।
অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল মামুন সরকারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য র,আ,ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম, পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, পৌর মেয়র মিসেস নায়ার কবির। এতে স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এম.এম মাহমুদুর রহমান।
পরে জেলা পরিষদের পক্ষ থেকে জেলার ছয় উপজেলায় ৩৩০ জন এসএসসি ও এইচএসসি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ২৬ লাখ ৭৬ হাজার টাকা এবং বাক ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মধ্যে এক লাখ ১২ হাজার টাকা আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়।