চলারপথে রিপোর্ট :
করোনাকালীন সময় থেকে মাক্স বিতরণ, স্বাস্থ্য সচেতনতা, বৃক্ষ রোপণ, পরিবেশ দূষণ রোধ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে শহরের বিভিন্ন স্থান, দোকান এবং পাড়া মহল্লায় ডাস্টবিন স্থাপনসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ড করে সাতক্ষীরায় সকলের নজর কাড়ে ‘সেবা বাংলাদেশ’ নামে একটি সেচ্ছাসেবী সংগঠন।
এবার জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য ও সেবা বাংলাদেশ সেচ্ছাসেবী সংগঠনের চার যুবক পরিবেশ ও প্রকৃতি রক্ষায় জনসচেতনামূলক প্রচারণা ও ৩৫টি দাবি সম্বলিত সর্তক বার্তার লিফলেট নিয়ে সাতক্ষীরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহযোগিতায় বাইসাইকেলের মাধ্যমে বিশ্ব প্রচারণায় মাঠে নেমেছে। ৮ আগস্ট তারা যশোর বেনাপোল বন্দর দিয়ে বাইসাইকেলে করে প্রতিবেশী দেশ ভারত যাত্রার মাধ্যমে বিশ্ব প্রচারণায় মাঠে নামছে।
গতকাল সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান বিশ্ব প্রচারণায় অংশ নিতে যাওয়া সাতক্ষীরা জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাইকেলিস্ট সদস্য ও সেবা বাংলাদেশ সংস্থার পরিচালক সোলাইমান হোসেন, ক্রীড়া সংস্থার সদস্য ও সেবা বাংলাদেশ আর্গনাইজেশনের অর্থ উপদেষ্টা এবং সাইকেলিস্ট টিম লিডার সেরাফিন মন্ডল, সেবা বাংলাদেশের মাহমুদ হাসান খান ও রবিউল ইসলাম।
বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তন রোধ, প্রকৃতি রক্ষা, কার্বনডাই অক্সাইড নিঃস্বরণের সমাধান, পরিবেশ ও বায়ু দূষণ রোধে ঢাকনা যুক্ত ডাস্টবিন, যত্রতত্র ময়লা ফেলা বন্ধ, সন্ত্রাস ও দুর্নীতি মুক্ত দেশ, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও শিশু হত্যা বন্ধ, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানসহ ৩৫টি দাবি সম্বলিত সর্তক বার্তা নিয়ে তাদের এই বাইসাইকেল বিশ্ব যাত্রা তারা ভারত, নেপাল, ভুটান, পাকিস্তান, দুবাই, ইরান, তুর্কিসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বাইসাইকেলে প্রচারণা চালাবেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ইতোমধ্যে তাদের ভিসা সম্পন্ন হয়েছে। বাইসাইকেলে সতর্ক বার্তা নিয়ে ‘বিশ্ব প্রচারণা’ নিয়ে জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির, জেলা পুলিশ সুপার কাজী মনিরুজ্জামানসহ বিভিন্ন সরকারি দফতর তাদেরকে প্রত্যায়নপত্র প্রদান করেছে।
চলারপথে ডেস্ক :
নয়জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ও একটি প্রতিষ্ঠানকে দেশের সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৩ প্রদান করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
জাতীয় পর্যায়ে গৌরবোজ্জ্বল ও কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ শেখ হাসিনা আজ ২৩ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এক অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের মধ্যে এ পুরস্কার তুলে দেন।
স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য এবার চারজন স্বাধীনতা পুরস্কার পেয়েছেন। তারা হলেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্ণেল (অব.) সামসুল আলম, মরহুম লে. এ জি মোহাম্মদ খুরশীদ, শহিদ খাজা নিজামউদ্দিন ভূঁইয়া এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী (মায়া) বীর বিক্রম।
এ ছাড়া সাহিত্যে মরহুম ড. মুহাম্মদ মঈনুদ্দিন আহমেদ (সেলিম আল দীন), সংস্কৃতিতে পবিত্র মোহন দে, ক্রীড়ায় এ এস এম রকিবুল হাসান, গবেষণা ও প্রশিক্ষণে বেগম নাদিরা জাহান (সুরমা জাহিদ) ও ড. ফেরদৌসী কাদরী পুরস্কার পেয়েছেন। আর পুরস্কারের জন্য মনোনীত প্রতিষ্ঠানটি হলো ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।
সরকার ১৯৭৭ সাল থেকে প্রতিবছর স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে এ পুরস্কার প্রদান করে আসছে। স্বাধীনতা পুরস্কারের ক্ষেত্রে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে ৫ লাখ টাকা, ১৮ ক্যারেট মানের ৫০ গ্রামের স্বর্ণপদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলা সদরের মাছ বাজারে কেনাবেচা নিষিদ্ধ রাক্ষুসে মাছ ‘পিরানহা’ বিক্রির অভিযোগে এক ব্যবসায়ীকে জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। একই সঙ্গে ১৫ কেজি পিরানহা মাছ জব্দ করা হয়েছে। আজ ২১ আগস্ট সোমবার সকাল ১০টায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মুনিরা সুলতানা এ জরিমানা করেন।
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, সোমবার সকালে উপজেলা সদরের মাছ বাজারে নিষিদ্ধ রাক্ষুসে মাছ ‘পিরানহা’ বিক্রির সংবাদ শুনে মৎস্য বিভাগ অভিযান চালায়। এসময় দোকানে রাখা ১৫ কেজি মাছ জব্দ করা হয়। পরে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ বিক্রির দায়ে স্বপন চন্দ্র মন্ডল (৫৪) নামে এক মাছ ব্যবসায়ীকে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
সেখানে উপজেলার সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সুজয় পাল উপস্থিত ছিলেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক মুনিরা সুলতানা জরিমানা করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অনলাইন ডেস্ক :
৫ আগস্টের পরে দায়ের করা মামলাগুলো যথাযথভাবে তদন্ত করতে হবে। কোনো নিরীহ মানুষকে হয়রানি করা যাবে না। নিরীহ কারও নামে মামলা হলেও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা প্রত্যাহারের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নির্দেশ দিয়েছেন পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) বাহারুল আলম।
২৩ নভেম্বর শনিবার পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সে দেশের সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্বকালে মাঠ পর্যায়ের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের এ নির্দেশনা প্রদান করেন তিনি।
ডিআইজি (অপারেশনস) রেজাউল করিমের সঞ্চালনায় সভায় সকল মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি ও জেলার পুলিশ সুপার ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন। পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স প্রান্তে অতিরিক্ত আইজি গোলাম কিবরিয়া, অতিরিক্ত আইজি আকরাম হোসেন, অতিরিক্ত আইজি আবু নাসের মোহাম্মদ খালেদ, ডিআইজি কামরুল আহসানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আইজিপি পুলিশ সদস্যদের মনোবল বাড়াতে মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি এবং জেলার পুলিশ সুপারদের ফোর্সের সাথে নিয়মিত মতবিনিময় করার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, ‘কোনো পুলিশ সদস্যকে অযথা ভিকটিমাইজ করা হবে না।’
পুলিশ প্রধান জনগণের সাথে জনসংযোগ বাড়ানোর জন্য মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি বলেন, ‘পুলিশকে জনগণের কাছে যেতে হবে, তাদের সমস্যা বা অভিযোগ শুনতে হবে এবং তদানুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।’
আইজিপি বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে জনগণের প্রত্যাশা অনেক। কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির উদ্ভব হলে তা মোকাবিলায় পুলিশকে ধৈর্যের সাথে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে।’
সভায় পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র উদ্ধার কার্যক্রম আরও জোরদার করার জন্য মাঠ পর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
৬ ডিসেম্বর আখাউড়াবাসীর জন্য স্মরণীয় দিন। ১৭৭১ সালের এই দিনে আখাউড়া এলাকার মানুষ পাকিস্তানি বাহিনীর কবল থেকে মুক্ত হয়।
স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ভারত সীমান্তবর্তী হওয়ায় মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে এই এলাকায় পাকিস্তানি সেনাদের সম্মুখযুদ্ধ হয়। ১৯৭১ সালের ২৩ আগস্ট পাকিস্তানি বাহিনী আখাউড়া উপজেলার গঙ্গাসাগরে গণহত্যা চালায়। ওই দিন একই গ্রামের ২৭ জনসহ ৩৩ জনকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করে হানাদাররা। ১৮ এপ্রিল আখাউড়া রণাঙ্গনে পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে শহীদ হন বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহি মোস্তফা কামাল।
১৯৭১ সালের ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর উপজেলার আজমপুর ও রাজাপুর এলাকায় পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে মুক্তিবাহিনীর যুদ্ধ হয়। ৩ ডিসেম্বর হওয়া যুদ্ধে দখলদার বাহিনীর ১১ সেনা নিহত ও মুক্তিবাহিনীর ২ জন শহীদ হন। ৪ ডিসেম্বর মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনী মিলে আখাউড়া আক্রমণ করে। ওই দিন আজমপুরে শহীদ হন লেফটেন্যান্ট ইবনে ফজল বদিউজ্জামান।
৫ ডিসেম্বর সারা দিন ও রাত যুদ্ধের পর ৬ ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয় আখাউড়া।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ কিছুটা স্বস্তির জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ঋণ নিয়েছে।
ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার বিকেলে দ্য রিজ-কার্লটন হোটেলের সভাকক্ষে আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিভার নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য উদ্ধৃত করে বলেন, ‘আমরা কিছুটা স্বস্তির জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ঋণ নিয়েছি।’
আইএমএফ সম্প্রতি বাংলাদেশের জন্যে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্বে বিভিন্ন খাতে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব অগ্রগতির ব্যাপক প্রশংসা করেছেন আইএমএফের এমডি, যা কভিড-১৯ মহামারির পরে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করে তুলেছে।
ড. মোমেন আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে উদ্ধৃত করে বলেন, ‘বিশ্বে বাংলাদেশ একটি রোল মডেল (সামগ্রিক উন্নয়নের পরিপ্রেক্ষিতে) কারণ, দেশটি এমনকি করোনা মহামারির পরও অর্থনীতিকে স্থিতিশীল রাখতে পেরেছে।’
আইএমএফ প্রধান বলেন, সকল প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যেতে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর মতো নেতৃত্ব প্রয়োজন।
তিনি বলেন, অবকাঠামোগত ব্যাপক উন্নয়ন ও দক্ষ যোগাযোগ এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখার মাধ্যমে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।
এছাড়া, ক্রিস্টালিনা কভিড-১৯ মহামারিকালে সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখারও প্রশংসা করেন।
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে সরকারের নানা উদ্যোগ সম্পর্কে আইএমএফ প্রধানকে অবহিত করেন। তিনি বলেন, ‘দেশের উন্নয়ন একদিনে হয়নি, বরং এটি দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার ফল।’
শেখ হাসিনা বলেন, পট পরিবর্তনের পর কারাগারে থাকা অবস্থায় তিনি যেভাবে বাংলাদেশের উন্নয়ন চেয়েছেন সেভাবে তাঁর পরিকল্পনা করেন এবং ২০০৯ সালে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ শুরু করেন।
তিনি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা এবং নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের পদক্ষেপ সম্পর্কে আইএমএফ প্রধানকে অবহিত করেন।
প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় আইএমএফের ভূমিকার প্রশংসা করেন এবং ভবিষ্যতেও সমর্থন অব্যাহত রাখবে বলে আশা করেন।
ব্রিফিংকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ বলেন, গত ১৪ বছরে সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে আইএমএফ সবসময় বাংলাদেশের পাশে থেকেছে ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছে এবং দেশটি কখনই এর থেকে বিচ্যুত হয়নি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ বর্তমানে ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কর্মসূচি নিয়ে আইএমএফের সাথে কাজ করছে, যা বাংলাদেশ মাত্র দু’সপ্তাহের আলোচনার মাধ্যমে পেয়েছে, যদিও অনেক দেশ বছরে পর বছর ধরে আলোচনা চালিয়েও পায় না।
আইএমএফ প্রধানকে উদ্ধৃত করে রউফ বলেন, ‘আইএমএফ ভবিষ্যতে এই ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে।’
ব্রিফিংকালে অর্থ বিভাগের সিনিয়র সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সচিব শরিফা খান উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র : বাসস