চলারপথে রিপোর্ট :
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের ১৭ সদস্যকে হত্যা করা হয়। শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশ থাকায় প্রাণে বেঁচে যান। সেই দিনের খুনি ও রাজাকারদের দেশে ফিরিয়ে এনেছিল বিএনপি। তারা দেশকে অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছিল। সেখান থেকে দেশকে মর্যাদার আসনে এনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী নির্বাচনে নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করার মাধ্যমে তাঁর হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। তাহলে বাস্তবায়ন হবে জাতির পিতার স্বপ্ন।
আজ ১১ আগস্ট শুক্রবার কসবা ওয়েস্ট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে শোকসভায় কলকাতা থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করছেন। তাঁর সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ, ২০৪১ সালে হবে উন্নত। আর এ দেশ শুধু শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের কাছেই নিরাপদ।
উপজেলায় মাসব্যাপী শোক পালন উপলক্ষে কসবার পশ্চিম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ ক্ষমতাসীন দলের সব অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ।
কসবা পশ্চিম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক গোলাম কিবরিয়া মিলনের পরিচালনায় শোকসভায় বক্তব্য দেন কসবা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল কাওসার ভুইয়া জীবন, কসবা পৌর মেয়র এম জি হাক্কানী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শহীদউল্লাহ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম সোহাগ, সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল, জেলা পরিষদ সদস্য এম এ আজিজ, অধ্যাপক রুমানুল ফেরদৌস প্রমুখ। পরে মিলাদ ও দোয়া শেষে তবারক বিতরণ করা হয়।
স্ত্রী ও শ্যালিকা খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামী সামিউল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
আজ ৪ মার্চ মঙ্গলবার দুপুরে চট্টগ্রাম জেলার বাকুলিয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। সামিউল কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া থানার জামতলী এলাকার ফারুক হোসেনের ছেলে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল কাদের জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে ঘাতক সামিউলকে চট্টগ্রামের বাকুলিয়া এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনা হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা এলাকায় ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সায় জিবির নামে চাঁদা আদায়ের প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে শ্রমিকরা। আজ ২৬ এপ্রিল শনিবার সকাল ১০টা থেকে শুরু করে সাড়ে ১২টা পর্যন্ত চলে এ অবরোধ। এতে করে কসবা-কুটি চৌমহনী, কসবা-নয়নপুর সড়কে আড়াইঘন্টা সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। উপজেলা প্রশাসনের আশ^াসে অবরোধ তুলে নেয় শ্রমিকরা। অটোরিক্সা শ্রমিক, কসবা পৌরসভা ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কসবা পৌরসভা থেকে কসবার দুটি অটোরিক্সা ষ্ট্যান্ডকে ইজারা দেওয়া হয়েছে।
ইজারাদারা প্রতিটি অটোরিক্সা থেকে ১৫ টাকা করে আদায় করেন। গত বছর থেকে অটোরিক্সা শ্রমিকরা তার বিরোধিতা করে আসছেন। শ্রমিকরা বলছেন, জীবির নামে তারা চাদাঁ দিবেন না। এ নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন করে আসছেন শ্রমিকরা। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌরসভার প্রশাসক মোহাম্মদ ছামিউল ইসলামসহ প্রশাসনের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের সাথে দফায় দফায় বৈঠকও করেছেন। শনিবার সকাল ১০টা থেকে ঘোষণা দিয়ে কসবা-নয়নপুর, কসবা-কুটি চৌমহনী সড়কের কসবা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সামনে অটোরিক্সা থেকে অবরোধ করে যান চলাচল বন্ধ করে দেয়। এ সময় তারা বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। জীবির নামে চাঁদা বন্ধ না করা পর্যন্ত তাদের এ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। এতে করে দুইদিকে গাড়ী জমতে থাকে। ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে যাত্রীদের।
খবর পেয়ে কসবা থানার এস.আই সোহেল শিকদার ঘটনাস্থলে পৌছে যান চলাচল স্বাভাবিক করার চেষ্টা করলেও আন্দোলনকারীরা আন্দোলন চালিয়ে যান। পরে কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কসবা পৌরসভার প্রশাসক মোহাম্মদ ছামিউল ইসলাম, কসবা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবদুল কাদের, কসবা পৌর বিএনপির সভাপতি মো. শরীফুল ইসলাম ভুইয়া, কসবা উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর মো. শিবলী নোমানী, কসবা উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. কামাল উদ্দিন, উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মো. জিয়াউল হুদা শিপনসহ দলীয় নেতা-কর্মীরা দীর্ঘ সময় আন্দোলন কারীদের সাথে কয়েক দফা বৈঠক করেন। পরে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে এ বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ^াস দিলে বেলা সাড়ে ১২টার দিকে অবরোধ তুলে নেয় আন্দোলকারীরা। পরে যান চলাচল শুরু হয়। অটোরিক্সা শ্রমিক লিটন মিয়াসহ একাধিক শ্রমিক বলেন, জীবির নামে তাদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। এ চাঁদা দিতে দিতে করলেই তাদের চাবি নিয়ে গিয়ে চালায় নির্যাতন। গাড়ীতেও লাঠি দিয়ে আক্রমণ করে। আমরা এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ করে প্রতিকার না পেয়ে আন্দোলনে নেমেছি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে জীবির টাকা বন্ধ করে দেওয়ার আশ^াসের প্রেক্ষিতে অবরোধ স্থগিত করা হয়েছে।
কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও কসবা পৌরসভার প্রশাসক মোহাম্মদ ছামিউল ইসলাম বলেন, যথাযথ নিয়ম অনুযায়ী অটোষ্ট্যান্ড ইজারা দেওয়া হয়েছে। কেউ অন্যায় করলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। নিদিষ্ট ষ্ট্যান্ড ব্যতিত অন্যকোন ষ্ট্যান্ড থেকে জীবির নামে চাঁদা তুলতে পারবে না। তিনি বলেন, জীবি বন্ধের বিষয়ে শ্রমিকদের আন্দোলনের বিষয়টি উর্ধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে তাদের নির্দেশনা মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
কসবায় ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমাইয়া আক্তার (১২) হত্যার ঘটনায় তার সৎ মাকে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ। ২২ ফেব্রুয়ারি বুধবার তাকে গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ জানায়, জিজ্ঞাসাবাদে সুমাইয়াকে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন সৎ মা শারমিন আক্তার।
এর আগে মেয়েটির ভাই আরমিন ভুইয়া বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। সুমাইয়া উপজেলার মেহারী গ্রামের শামীম মিয়ার মেয়ে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, শামীম মিয়ার প্রথম স্ত্রী সুফিয়া বেগম তিন সন্তান বাড়িতে রেখে প্রবাসে যান। পরে শারমিন আক্তারকে বিয়ে করেন সুমাইয়ার বাবা। বিয়ের পর থেকে সৎ মায়ের অত্যাচারে দুই ছেলেকে ঢাকায় নিয়ে যান শামীম মিয়া। ছোট হওয়ায় সুমাইয়াকে সৎ মায়ের কাছে রেখে যান। সৎ মায়ের অত্যাচারে কয়েকবার আরমিন ভূঁইয়া তার বোনকে ঢাকায় নিয়ে যেতে চান।
গত ২১ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের জন্য আগের দিন বিকেলে সৎ মায়ের কাছে ফুল কেনার জন্য টাকা চায় সুমাইয়া। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে মেয়েটিকে নির্যাতন করেন শারমিন। ওই দিন রাতের কোনো এক সময় শারমিন আক্তার এবং অজ্ঞাত আসামিরা গলাটিপে সুমাইয়াকে হত্যা করে।
এদিকে ২১ ফেব্রুয়ারি সকালে শহীদ মিনারে যাওয়ার জন্য সুমাইয়াকে ডাকতে যায় সহপাঠীরা। এ সময় তারা সুমাইয়ার নিথর দেহ পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার শুরু করে। খবর পেয়ে সুমাইয়ার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাঠায় পুলিশ।
কসবা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোহাম্মদ মহিউদ্দিন জানান, ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে নেওয়া হলে মেয়েটির গলায় আঙুলের ছাপ দেখতে পান চিকিৎসক। পরে মেয়েটির সৎ মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি সুমাইয়াকে হত্যার কথা স্বীকার করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
র্যাবের পৃথক অভিযানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ১শত কেজি গাঁজাসহ ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
আজ ১৯ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে গোপন সূত্রের তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-৯, সিপিসি-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর একটি আভিযানিক দল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সদর উপজেলার খাটিহাতা বিশ্বরোড এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ৩০ কেজি গাঁজাসহ একজনকে গ্রেফতার করে। এ সময় তার নিকট থেকে ১টি কাভার্ড ভ্যানও জব্দ করা হয়।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. সুরুজ মিয়া (৩৮), কিশোরগঞ্জের মিঠামইন উপজেলার হাসনপুর গ্রামের মো. রহমত আলীর ছেলে।
এছাড়াও অপর আরেকটি অভিযানে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-৯, সিপিসি-১, ব্রাহ্মণবাড়িয়া এর একটি আভিযানিক দল ১৯ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার কাইয়ুমপুর নামক এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান পরিচালনা করে ৭০ কেজি গাঁজাসহ একজনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মো. সানু মিয়া (৬০), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলার কাইয়ুমপুর গ্রামের মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে।
পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-২০১৮ এর সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদ্বয় ও জব্দকৃত আলামত ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
এছাড়াও মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি বাস্তবায়ন র্যাব-৯ এর গোয়েন্দা তৎপরতা এবং চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
অপারেশন ডেভিল হান্টে ঢাকায় গ্রেফতার হয়েছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা পৌরসভার সাবেক মেয়র ও সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এমরান উদ্দিন জুয়েল। গতকাল ২৬ ফেব্রুয়ারি বুধবার রাতে ঢাকার মিরপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করেছেন র্যাব-৪। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কসবা থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আবদুল কাদের। এমরান উদ্দিন জুয়েল পৌরসভার তালতলা গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতার নাম মোঃ জামাল উদ্দিন। পট পরিবর্তনের পর জেলায় ও কসবা থানায় রুজুকৃত দুটি মামলায় এজাহারভুক্ত আসামী করা হয়েছে তাকে।
জানা যায়, গত ৫ আগষ্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে বিগত সরকারের পতনের পর গ্রেফতার হয় অনেক মন্ত্রী, এমপি। গ্রেফতার আতংকে আত্মগোপনে চলে যায় সারা দেশে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের পদধারী নেতাকর্মীরা। গ্রেফতার হন কসবা-আখাউড়ার সাবেক সাংসদ ও সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। সারাদেশের ন্যায় কসবা উপজেলার নেতা-কর্মীরাও আত্মগোপনে চলে। এদের মধ্যে অনেক নেতাকর্মী পাড়ি দিয়েছেন মধ্যপ্রাচ্যসহ ইউরোপের অনেক দেশে। কেউ কেউ আবার আত্মগোপনে ছিলেন দেশের বিভিন্ন এলাকায়। আত্মগোপনে থাকা তাদেরই একজন সাবেক মেয়র ও সাবেক উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এমরান উদ্দিন জুয়েল। ডেভিল হান্টে কসবায় এ পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছে সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল সহ ১০ জন। এছাড়াও কসবা থানায় রুজুকৃত মামলায় দেশের অন্যন্য থানায় গ্রেফতার হয়েছে আরো ৬ জন। গত ৪ আগষ্ট কসবায় ছাত্র-জনতার সরকার পতন আন্দোলনে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নিয়ে হামলার অভিযোগে ১৭ নভেম্বর কুটি ইউনিয়ন ছাত্রদল নেতা সিরাজুল ইসলাম ইমু বাদী হয়ে কসবা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলায় সাবেক মেয়র এমরান উদ্দিন জুয়েল ২৩ নং আসামী। তাছাড়া ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানায় হওয়া একটি মামলার আসামীও তিনি।
কসবা থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আবদুল কাদের বলেন, বুধবার রাতে তাকে ঢাকার মিরপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছেন র্যাব-৪। তার বিরুদ্ধে দুইটি মামলা রয়েছে। তাকে কোন মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছে তার তথ্য হাতে এসে পৌঁছেনি।