চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে ১০ কেজি গাঁজাসহ বাবা-মেয়েকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গতকাল রবিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের চরনারায়নপুর পাকা ব্রীজের উপর হতে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলো উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের বনগজ গ্রামের আব্দুল কাইয়ুম (৬০) ও তার মেয়ে ইয়াসমিন আক্তার (৩০)।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আসাদুল ইসলাম জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আখাউড়া থানায় নিয়মিত মাদক মামলা রুজু করে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিনম্র শ্রদ্ধা আর নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আখাউড়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস। রাত ১২ টা ১ মিনিটে আখাউড়া শহিদ স্মৃতি সরকারী ডিগ্রি কলেজ মাঠে অবস্থিত শহিদ মিনারের বেদীতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাবেয়া আক্তার পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে দিবসটির কর্মসূচি শুরু করেন। এরপর একে একে শহীদ মিনারে পৌরসভা, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা আওয়ামী লীগ, বিএনপি, আখাউড়া প্রেসক্লাব, সাব রেজিস্ট্রি অফিস, জাতীয় পার্টি, জাসদ, রেলওয়ে পুলিশ, আখাউড়া থানা পুলিশ, আমরা মুক্তিযোদ্ধা সন্তানসহ বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহীদদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
দিবস উদযাপন উপলক্ষে ২১ ফেব্রুয়ারি বুধবার দিনব্যাপী আখাউড়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ সম্মেলন কক্ষে ও মিলনায়তনে আলোচনা সভা, উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গান,কবিতা আবৃত্তি, রচনা প্রতিযোগিতা ও নৃত্য পরিবেশন করেন। ক্ষুদে শিক্ষার্থীরা মাতৃভাষা দিবস ও একুশের বিভিন্ন থিম নিয়ে চিত্রাঙ্কন করেন। পরে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাবেয়া আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবর্তী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম ভূঁইয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মমিন বাবুল, আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ নুরে আলমসহ রাজনৈতিক, সামাজিক বিভিন্ন স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবকবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়া প্রেসক্লাবের উদ্যোগে রবিবার ২২ জানুয়ারি সন্ধ্যায় প্রেসক্লাব কার্যালয়ে পিঠা উৎসব হয়েছে। অনুষ্ঠানে রাজনীতিবিদ, প্রশাসনের কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিকদের মিলন মেলা বসে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন আখাউড়া পৌরসভার মেয়র ও আখাউড়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তাকজিল খলিফা কাজল।
বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) প্রশান্ত চক্রবতীর্, জেলা পরিষদের সদস্য সাংবাদিক মোঃ সাইফুল ইসলাম, আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) মোঃ শফিকুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন প্রেসক্লাবের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন।
কাজী হান্নান খাদেমের সঞ্চালনা অনুষ্ঠানে ম্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ফজলে রাব্বি। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ মনির হোসেন বাবুল, জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মোঃ আতাউর রহমান নাজিম, উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, উপজেলা যুবলীগের যু্গ্ম আহবায়ক মোঃ আব্দুল মমিন বাবুল, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল ফারুক বকুল।
বক্তারা বলেন, বাঙালী ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপুর্ণ অংশ শীতের পিঠা। শীতকালে গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে মানুষ নানান রকম সুস্বাধু পিঠা তৈরি করে পরিবার ও প্রতিবেশি নিয়ে আনন্দ করে খায়। পিঠা উৎসবের আয়োজন করায় সাংবাদিকদেরকে ধন্যবাদ জানান বক্তারা।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া রেলওয়ে নিরাপত্তা বানিহীর (আরএনবি) চীফ ইন্সপেক্টর মোঃ আবু সুফিয়ান, আখাউড়া ইমিগ্রেশন পুলিশের সাব-ইন্সপেক্টর স্বপন চন্দ্র দাস, পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী মোঃ ফয়ছাল আহমেদ খান, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি আব্দুল হান্না, যুবলীগ নেতা মনির হোসেন সহ প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় আচরণবিধি লঙ্ঘন করে নির্বাচনী প্রচারণায় ল্যামিনেটিং করা পোস্টার ব্যবহারের অভিযোগে দুই প্রার্থীকে জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল ৯ মে বৃহস্পতিবার রাতে আখাউড়া উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এস.এম রাহাতুল ইসলাম এই জরিমানা করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক ও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ মুরাদ হোসেনকে পাঁচ হাজার এবং উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী মোঃ শাহাব উদ্দিন বেগ শাপলুকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালত পৌর এলাকার বিভিন্ন স্থানে তাদের ল্যামিনেটিং করা পোস্টার দেখতে পায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা আখাউড়া। এ উপজেলার বেশীভাগ লোকজন কৃষি কাজে উতপ্রোত ভাবে জড়িত। বর্তমানে চলছে ইরি-বোরো ধান আবাদের ভরা মৌসুম। স্থানীয় কৃষকরা কনকনে শীতকে অপেক্ষা করে চলতি মৌসুমের ইরি-বোরো ধান আবাদ শুরু করেছে। কৃষকরা জমিতে পানি সেচ, হালচাষ, সার প্রয়োগ, বীজ উঠানো, প্রস্তুতকৃত জমিতে চারা রোপনে এক প্রকার ব্যস্ত সময় পার করছে। ধান আবাদ নিয়ে এখন সর্বত্র চলছে এক প্রকার উৎসবের আমেজ। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বোরো আবাদে তেমন সমস্যা হবে না বলে মনে করেন স্থানীয় কৃষকরা।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ৫ হাজার ৬শ ৫০ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের লক্ষ্য মাত্রা নির্ধারণ করা হয়। রোপনকৃত জমির মধ্যে উন্নতফলনশীল জাতের ব্রি-২৯, ২৮, ৫০, ৮৫, ৮৭, ৮৮-৯৩, ৯৪, ৯৫ বঙ্গবন্ধু ১০০সহ নানা প্রজাতির ধান রয়েছে। এ মৌসুমে বোরো ধান রোপণের জন্য উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে ৫হাজার দুইশত কৃষককে সরকারি প্রণোদনা দেওয়া হয়। এরমধ্যে ২৫০০ কৃষককে বীজ ধান, ১০ কেজি এমওপি এবং ১০ কেজি ডিওপি সার এবং ২৭০০ কৃষককে শুধুমাত্র বীজ দেওয়া হয়।
পৌর এলাকায় তারাগন, দেবগ্রাম, নারায়নপুর, উপজেলার নুরপুর, হীরাপুর, উমেদপুর, ধাতুর পহেলাসহ বিভিন্ন স্থানে গিয়ে দেখা যায় স্থানীয় কৃষকরা বোরো ধান আবাদে জমি প্রস্তুত, চারা উত্তোলন ও রোপনের কাজে তারা ব্যস্ত সময় পার করছেন। এরমধ্যে ফসলি জমিতে কেউ কেউ ট্রাক্টর দিয়ে হাল চাষ করছেন। কেউ কেউ শ্যালো মেশিন দিয়ে জমিতে পানি দিচ্ছেন, আবার কেউ বা ধানের চারা বীজতলা থেকে উঠাচ্ছেন। মাঠ জুড়ে বোরো আবাদের ধুম পড়ায় সূর্যের মুখ দেখা না গেলেও কোমর বেঁধে মাঠে নেমে কাজ করছেন কৃষকরা। কুয়াশায় ঢাকা শীতের সকালে বীজতলায় ধানের চারা পরিচর্যার পাশাপাশি জমি আবাদে কাজ চলছে যেন পুরোদমে। এদিকে তীব্র শীতে বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় কৃষকরা রাতে বীজতলা ঢেকে রাখছেন। সব মিলিয়ে স্থানীয় কৃষকরা বোরো ধান আবাদে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
কৃষক মোঃ খোরশেদ আলম বলেন, এ মৌসুমে বোরো ধান আবাদ করতে সহায়তা হিসাবে উপজেলা কৃষি অফিস থেকে বীজ ও সার পেয়েছেন। গত আমনে ধান ৭ বিঘা জমি আবাদ করে ফলন ও বিক্রিতে ভালো দাম পেয়ে লাভবান হয়েছি। তাই এবার ১০ বিঘা জমিতে বোরো ধান আবাদ করা হবে।
কৃষক মো: জামশেদ মিয়া বলেন, এক সময় বোরো ধান আবাদ করতে পানির খুবই সমস্যা হতো। অতিরিক্ত টাকায় সেচ দিতে হতো। গত কয়েক বছর ধরে সোলারের মাধ্যমে সেচ দিতে পারায় খরচ অনেক কমে এসেছে। তাছাড়া উচ্চ ফলনশীল ধান আবাদে ফলন ও বিক্রিতে দর ভালো পাওয়ায় ধান চাষে লাভবান হচ্ছি। এ মৌসুমে ৮ বিঘা জমির মধ্যে ৫ বিঘা জমিতে চারা লাগানো শেষ হয়েছে। আগামী সপ্তাহে বাকী জমিতে লাগানোর কাজ শেষ হবে।
আখাউড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তানিয়া তাবাসসুম বলেন, উপজেলার সর্বত্র কৃষকরা জমি প্রস্তুত করে পুরাদমে বোরো ধান আবাদ শুরু করেছেন। মাঠজুড়ে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছেন। শেষ পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকুলে এবং সেচ ব্যবস্থা ঠিকমতো থাকলে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের সম্ভাবনা রয়েছে বলে তিনি জানায়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বুক ভরা আশা নিয়ে বিদেশ পাড়ি দেওয়া ফরিদ মিয়া বাড়ি ফিরেছেন ঠিকই কিন্তু জীবিত নয় কফিনবন্দি হয়ে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে ১৮ দিনের মাথায় ৮ জুলাই সোমবার রাতে তার মরদেহ নিজ জন্মভূমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের তুলাবাড়ি গ্রামে আসলে অশ্রুসিক্ত নয়নে শেষ বিদায় দিলেন আত্মীয়-স্বজনসহ পাড়া প্রতিবেশীরা।
ধার-দেনা করে ভাগ্য বদলের আশায় সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়েছিলেন ফরিদ মিয়া। সেখানে রিয়াদ শহরে বড় একটি কোম্পানিতে শ্রমিকের কাজ করতেন। দেশে আসার আনন্দে স্ত্রী, সন্তানসহ মায়ের জন্য কেনাকাটার পর ল্যাগেজ বেঁধে সব প্রস্তুতি শেষ করেন। প্রতিক্ষার পালা যেন তার শেষ হচ্ছে না, কবে দেশে ফিরবেন। এরই মধ্যে দেশে আসার ৩ দিন আগে হঠাৎ গত ২০ জুন সৌদি আরবের রিয়াদে স্ট্রোক করে তিনি ইন্তেকাল করেন।
এদিকে আজ ৯ জুলাই মঙ্গলবার বাদ জোহর তুলাবাড়ি জামে মসজিদ মাঠে জানাযা শেষে ধাতুরপহেলা কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়।
এর আগে, রাতে সৌদি এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে সেখান থেকে পরিবারের সদস্যরা তার মরদেহ গ্রহণ করেন। এরপর সড়ক পথে মরদেহ লাশবাহী একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। মরদেহ গ্রামের বাড়িতে পৌঁছলে শুরু হয় শোকের মাতম। পরিবার পরিজন আর স্বজনদের আহাজারিতে বাতাস ভারী হয়ে ওঠে। এক নজর দেখতে পাড়া প্রতিবেশী আত্মীয় স্বজনসহ এলাকার শতশত লোকজন তার বাড়িতে ভিড় করেন।
নিহত ফরিদ মিয়া ওই গ্রামের মৃত ছায়েদ মিয়ার ছেলে। তার পরিবারে মা, স্ত্রী, ১ মেয়ে ও ২ ছেলে রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ থেকে প্রায় ৭ বছর আগে ফরিদ মিয়া সৌদি আরব পাড়ি জমান। সেখানে রিয়াদ শহরে তিনি একটি বড় কোম্পানিতে কাজ করতেন। সর্বশেষ গত প্রায় ২ বছর আগে দেশে আসেন। গত ২৪ জুন দেশে আসার কথা ছিল। বাড়িতে আসার ৩ দিন আগে স্ট্রোক করে মায়াভরা এ পৃথিবী থেকে না ফেরার দেশে চলে যান।
ইউপি সদস্য মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ফরিদ খুবই একজন কর্মঠ লোক ছিলেন। দেশে থাকতে কাজ ছাড়া কিছুই বুঝতেন না। পরিবারের সদস্যদের মুখে হাসি ফোঁটাতে অনেক কষ্ট করে বিদেশে যান। এরপর পরিবারটা ভালোই চলছিল। হঠাৎ স্ট্রোক করে এভাবে তিনি মারা যাবেন তা কখনো ভাবিনি। বাদ জোহর জানাজার শেষে তার দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে।