চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে ৮ কেজি গাঁজাসহ মোঃ মোরশেদ আলম ওরফে আতিকুল ইসলাম (৩৮) ও মোঃ হাসান মিয়া (৩৪) নামে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার নোয়াগাঁও ইউনিয়নের ইসলামাবাদ গ্রাম থেকে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতারকৃত মোরশেদ আলম ওরফে আতিকুল ইসলাম উপজেলার সৈয়দটুলা গ্রামের খন্দকার মোঃ শফিকুর রহমানের ছেলে এবং হাসান মিয়া একই গ্রামের তালিব হোসেনের ছেলে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সরাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ এমরানুল ইসলাম বলেন, তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আজ ১৬ আগস্ট বুধবার দুপুরে তাদেরকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মায়ের স্বপ্ন পূরণে হেলিকপ্টার ও ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে বিয়ে করতে সরাইলে যান বর এনাম। আবার বিয়ে শেষে নববধূকে নিয়ে হেলিকপ্টারে চড়ে নিজ বাড়ি হবিগঞ্জের সদর উপজেলার উলুহার গ্রামে ফিরেন বর।
৩ জুন সোমবার বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর কুট্টাপাড়া গ্রামের সানজিদা আক্তারকে (১৮) বিয়ে করেন তিনি। এর আগে আকাশপথে হেলিকপ্টারে চড়ে সরাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের পূর্ব কুট্টাপাড়া গ্রামের খেলার মাঠে নামেন বর এনাম।
এ সময় হেলিকপ্টারটি দেখতে ভিড় জমান এলাকাবাসী। সেখান থেকে ফুল দিয়ে সাজানো একটি ঘোড়ার গাড়ি করে কনের বাড়িতে যান তিনি। এছাড়া মাইক্রোবাসে শতাধিক বরযাত্রীও যায় কনের বাড়িতে।
হবিগঞ্জের সদর উপজেলার উলুহার গ্রামের ইসমাইল মিয়ার ছেলে এনাম সিঙ্গাপুর প্রবাসী। আর কনে সরাইল উপজেলার সদর ইউনিয়নের উত্তর কুট্টাপাড়া গ্রামের সফর আলী মেয়ে সানজিদা আক্তার (১৮)।
এলাকাবাসী জানান, তাদের গ্রামে এই প্রথম হেলিকপ্টার ও ঘোড়ার গাড়ি করে বিয়ে করতে এসেছেন কোনো বর।
এনাম বলেন, আমার মায়ের স্বপ্ন পূরণ করতে হেলিকপ্টারে চড়ে বিয়ে করতে আসা। আজ আমার সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। আমি অনেক খুশি। আমাদের দাম্পত্য জীবনের জন্য সবাই দোয়া করবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ব্যাচ-৯৫ এর উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: শের আলম মিয়াকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে। মো: শের আলম সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ৯৫ ব্যাচের ছাত্র হিসেবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ায় তাঁকে ৯৫ ব্যাচের পক্ষ থেকে এ সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
অন্নদা এসএসসি ব্যাচ ৯৫ এর আহবায়ক মো: রফিক মিয়ার সভাপতিত্বে আজ ২৯ জুন শনিবার বিকালে সরাইল উপজেলা পরিষদের নবনির্মিত অডিটোরিয়ামে উক্ত সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: বিল্লাল মিয়া।
বিশেষ অতিথি ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা এডভোকেট আশরাফ উদ্দিন মন্তু, জেলা পরিষদ সদস্য পায়েল হোসেন মৃধা, সরাইল সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার, সরাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ আলী ও সরাইল রিপোর্টার ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মো: তাসলিম উদ্দিন।
সরাইল অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ব্যাচ-৯৫ এর প্রাক্তন ছাত্র, একই বিদ্যালয়ের অন্যান্য ব্যাচের প্রাক্তন ছাত্র ও অন্যান্য শ্রেণি পেশার লোকজন উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। পরে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
কৃষি জমি থেকে মাটি কাটার বিক্রির দায়ে জাকির হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। ১৯ ফেব্রুয়ারি বুধবার দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সিরাজুম মুনীরা কায়ছান সরাইল উপজেলার শাহবাজপুরে এই অভিযান পরিচালনা করেন। দন্ডপ্রাপ্ত জাকির হোসেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী যুবদলের সদস্য সচিব।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সিরাজুম মুনীরা কায়ছান জানান, ফসলি জমি থেকে অবৈধভাবে মাটি কাটার অপরাধে জাকির হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৩ মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়। পরে তিনি এক লাখ টাকা জরিমানা প্রদান করেন।
সরাইল উপজেলা জাতীয়তাবাদী যুবদলের আহবায়ক আবু সুফিয়ান বলেন, জাকির হোসেন শাহবাজপুর ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমি বিষয়টি ইতিমধ্যে অবগত হয়েছি। আমরা যাচাই-বাছাই করে দেখছি জাকির এই ঘটনায় জড়িত হলে তার বিরুদ্ধে অবশ্যই সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সরাইল প্রতিনিধি :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিএনপির সাবেক এমপি উকিল আব্দুস সাত্তার ভূইয়ার পক্ষে প্রচারণায় অংশ নিয়েছেন আওয়ামী লীগের দুই এমপি। আজ ২৪ জানুয়ারি মঙ্গলবার বিকেলে সরাইলে উপজেলায় অ্যাডভোকেট সিরাজুল ইসলাম মিলনায়তনে উকিল আব্দুস সাত্তার ভূইয়া সমর্থক গোষ্ঠীর ব্যানারে আয়োজিত কর্মী সভায় অংশ গ্রহণ করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এবং সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম (শিউলি আজাদ)।
সভায় স্বতন্ত্র প্রার্থী উকিল আব্দুস সাত্তার ভূইয়া, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল হোসেন, জেলা যুবলীগের সভাপতি শাহানূর ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রবিউল হোসেন রুবেল, সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শোভনসহ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় উপনির্বাচনে মনোনয়ন দাখিল করার পর প্রত্যাহার করা আওয়ামী লীগের তিন প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, সাবেক যুগ্ম-সম্পাদক মঈন উদ্দিন মঈন ও স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ নেতা শাহজাহান আলম সাজু উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনের এমপি র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, আমি হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে উকিল আব্দুস সাত্তার ভূইয়াকে সমর্থন করি একজন সাহসী মানুষ হিসেবে। যিনি তারেক রহমানের সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় এই বয়সেও শিরদাঁড়া শক্ত করে মাথা উঁচু করে আছেন। আশা করি আগামী ১ ফেব্রুয়ারি সরাইল-আশুগঞ্জের মানুষ ভোট কেন্দ্রে গিয়ে কলার ছড়া মার্কায় ভোট দিয়ে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দেবে এবং গণতন্ত্রের বিজয় ঘোষণা করবে।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী আবদুস সাত্তার ভূইয়া বিজয়ী হয়েছিলেন। গত ১১ ডিসেম্বর আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করায় আসনটি শূন্য হয়। আগামী ১ ফেব্রুয়ারি এ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এই উপনির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশ নিয়েছেন বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত উকিল আব্দুস সাত্তার ভূইয়া। তিনি এই আসনে পাঁচ বার এমপি ছিলেন।
আব্দুস সাত্তারের সঙ্গে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন জাতীয় পার্টির আব্দুল হামিদ ভাসানী, জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম জুয়েল ও আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আবু আসিফ আহমেদ।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনে জেলা আমীর মাওলানা মোবারক হোসেন আখন্দকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে। ৩০ মে শুক্রবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলা সদরের মডেল মসজিদের হল রুমে ‘আল্লাহর আইন চাই, সৎ লোকের শাসন চাই’-এই শ্লোগানকে সামনে রেখে সরাইল উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে আয়োজিত কর্মী সভায় এ ঘোষণা দিয়েছেন দলটির জেলা ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। সৎ শিক্ষিত যোগ্য দুর্নীতিমুক্ত আদর্শবান খেতাবে ভূষিত করে এই প্রার্থীর পক্ষে ভোট প্রার্থনার জন্য এখনই মাঠে নেমে পড়ার আহবান জানিয়েছেন নেতারা। বলে দিয়েছেন ভোট চাওয়ার নানা কৌশল।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার বিকেলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম সরাইল উপজেলা শাখার উদ্যোগে স্থানীয় মডেল মসজিদের সভা কক্ষে সরাইল উপজেলা আমীর মো. এনাম খাঁর সভাপতিত্বে দলটির এক কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ওয়ার্ড ইউনিয়ন ও উপজেলার প্রায় দুই শতাধিক নেতা কর্মীর অংশ গ্রহণে জেলার সেক্রেটারী মাওলানা আমীনুল ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলার দাওয়া সম্পাদক লেখক গবেষক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার।
বক্তব্য রাখেন- জেলা শাখার আমীর মাওলানা মোবারক হোসেন আখন্দ, প্রফেসর মনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক ড. ফজলুর রহমান, তিন উপজেলার সঞ্চালক এডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান, সরাইল উপজেলা জামায়াতের আমীর মো. এনাম খাঁ ও সেক্রেটারী মো. জাবেদুর রহমান প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ১৭ বছর ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পর দেশের সর্বত্র শান্তি স্বস্তি ফিরে এসেছে। এখন সকলের প্রত্যাশা অনিয়ম দুর্নীতি চাঁদাবাজি সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ ও দেশ। এ জন্য প্রয়োজন কোরআনের আইন ও শাসন। সেটা নিশ্চিত করতে হলে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের কোন বিকল্প নেই। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেছেন-‘হতাশ হইয়ো না, দুশ্চিন্তা গ্রস্ত হইয়ো না, যদি তোমরা মুমিন হও।’ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের সদস্যরা মুমিন। তাই সাহস রেখে আমাদেরকে কাজ করে যেতে হবে। সফলতা আল্লাহ দিবেন। চরিত্র ও শিক্ষা সবার উপরে। কারো চাকচিক্য আর টাকা দেখে হতাশ হওয়া যাবে না। মোবারক হোসেন একজন আদর্শবান শিক্ষিত যোগ্য সৎ চরিত্রবান লোক। জামায়াতে ইসলাম ইসলামী ব্যাংক ও ইবনেসিনা হাসপাতাল করেছেন। ২০০১-২০০৬ খ্রিষ্টাব্দে জামায়াতের দুইজন নেতা বাংলাদেশের সংসদ সদস্য ছিলেন। মন্ত্রীও ছিলেন। কোন সংস্থা তো তাদের দুর্নীতির প্রমাণ দিতে পারেননি। এতে সহজেই প্রমাণিত হয় জামায়াতে ইসলামের প্রার্থীরা সৎ। তিনি নরসিংদী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার ছাত্র শিবিরের সাবেক সফল সভাপতি ছিলেন। তিনি এমপি হতে পারলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনকে দুই চোখে দেখবেন না। এক চোখ থাকবে সরাইল আরেক চোখ আশুগঞ্জে। এসব যুক্তি প্রমাণ দিয়ে মোবারক হোসেনের জন্য ভোট চেয়ে জয়ী করতে হবে। দেশের মানুষ বাবা মেয়ে স্বামী স্ত্রীর শাসন দেখেছেন। এখন ইসলামী শাসন দেখতে চাই। দেশের সকল ইসলামী দল এক প্ল্যাটফর্মে চলে আসছে। আমরা আর কাউকে কলা ক্ষেতে দিব না।
বক্তারা বলেন, ৫ আগষ্টের পর দেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনের মন্দির মন্ডপ পাহাড়া দিয়েছেন জামায়াতের লোকজন। আগামী সংসদ নির্বাচনে ভোটের মাঠে আমাদের সকল প্রকার কৌশল প্রয়োগ করে জনগণের ভোট / সমর্থন আনতে হবে। সততা ও ঈমানী শক্তির বলে ৫ আগষ্ট আমরা জয়ী হয়েছি। আগামী সংসদ নির্বাচনেও ঈমানী শক্তির বলে আমরা জয়লাভ করে সরকার গঠন করব।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের নির্বাচন পরিচালনার কৌশল ব্যাখ্যা করে প্রধান অতিথি বলেন, দুই উপজেলায় পৃথক দু’টি পরিচালনা কমিটি হবে। তারা নিজ উপজেলার প্রত্যেক ইউনিয়নে একটি করে কমিটি করবেন। ইউনিয়ন কমিটি, ওয়ার্ড কমিটি গঠন করা হবে। নারী পুরুষ সকল ভোটারের কাছে মোবারক হোসেনের ছালাম পৌঁছাতে হবে। সমর্থন/ভোট চাইতে হবে। এভাবে সকল প্রকার কৌশল প্রয়োগ করতে হবে। সবশেষে তারা আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে সরাইলে ভাইস চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান পদের প্রার্থী গণতান্ত্রিক পদ্ধতি সিলেকশন করেন।