স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেমকে (৭৩) রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামে নিজ বাসভবনে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। পারিবারিক সূত্র জানায়, আবুল হাশেম দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। গত শনিবার রাতে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। গতকাল রোববার দুপুরে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের মাঠে তাকে নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভারপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীনের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. ইসমত আলী, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসলাম হোসেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৫ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগরে মাইশা আফরিন সুবর্ণা (১৪) নামের এক কিশোরী বিয়ের তিনমাসের মাথায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। রোববার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে কিশোরীর মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। মাইশা আফরিন সুবর্ণা উপজেলার বুধন্তি ইউনিয়নের বীরপাশা গ্রামের নাসির উদ্দিনের মেয়ে। নাসির উদ্দিন বলেন, তার কিশোরী মেয়ে সুবর্ণা অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী। পার্শ্ববর্তী বিন্নিঘাট এলাকার ইদ্রিস মিয়ার ছেলে মনির হোসেন (২২) তার মেয়েকে পছন্দ করতেন। পরে পারিবারিক ভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের টাকার জন্য তার মেয়ে সুবর্ণাকে অত্যাচার করতো মনির। বিয়ের সময় মনিরকে ১ লাখ টাকা যৌতুক দেওয়ার পর সে আরও যৌতুককের টাকা দাবি করেন। টাকা না দিলে তার মেয়েকে তালাক দিবে একথা বলেন মনির। সে কথা শুনে সুবর্ণা শনিবার বিকেলে শোবার ঘরের বাশের তীরের সাথে ওড়না পেচিয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে। তিনি আরও বলেন, মনিরের চাপের কারণে তার মেয়ে সুবর্ণাকে বিয়ে দিতে হয়। মনিরের কারনে তার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে।
এ ব্যাপারে বিজয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজু আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এক কিশোরী গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে। মরদেহ উদ্ধারের পর জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে প্রেরণ করেছি। থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
২০২৪-২৫ মৌসুমের আমন ধান ও চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হয়েছে। আজ ৩ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকালে আশুগঞ্জ উপজেলা এলএসডি গোডাউনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার শ্যামল চন্দ্র বসাক ধান ও চাল সংগ্রহ অভিযানের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। স্থানীয় এস আলম অটো রাইস মিলের নিকট থেকে ৪০ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহের মাধ্যমে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।
এসময় উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রউফ, ওসি এলএসডি শিমুল দে ও উপজেলা অটোমেজর ও হাসকিং মালিক সমিতির সভাপতি শাহজাহান সিরাজ এবং কৃষক ও মিল মালিকদের প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা যায়, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চুক্তিবদ্ধ কৃষক ও মিলারদের কাছ থেকে ধান সংগ্রহ করা হবে। বিগত ১৭ নভেম্বর থেকে সারাদেশে আমন ধান চাল সংগ্রহ অভিযান শুরু হলেও সংশ্লিষ্ট কৃষক ও মিল মালিকদের সাথে চুক্তি সম্পন্ন শেষ না হওয়ায় যথাসময়ে উদ্বোধন সম্ভব হয়নি।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক আব্দুর রউফ জানান, এবছর আশুগঞ্জে ২২ হাজার ১২৫ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল, ৪ হাজার ১৬৭ মেট্রিক টন আতপ চাল ও ২৫৩ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১৯ হাজার ২৪৯ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও ৩ হাজার ৬১৮ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহের জন্য সংশ্লিষ্ট মিলারদের সাথে চুক্তি সম্পন্ন করা হয়েছে। প্রতি কেজি সিদ্ধ চাল ৪৭ টাকা, আতপ চাল ৪৬ টাকা এবং ধান ৩৩ টাকায় সংগ্রহ করা হবে। তবে আশুগঞ্জ এলএসডি গোডাউনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি, এলএসডি) শিমুল দে জানান, গোদামে সংকুলানের ব্যবস্থা না থাকায় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা থেকে আশুগঞ্জ গোদামে ৯ হাজার ২০৩ মেট্রিক টন সিদ্ধ ও ২ হাজার ৪৩২ মেট্রিক আতপ চাল সংগ্রহের বরাদ্ধ পাওয়া গেছে। বাকী চাল জেলার অন্যান্য গোদামের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে। চালকল মালিকদের কাছ থেকে সিদ্ধ ও আতপ চাল সংগ্রহের ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থেকে চুরি হওয়া প্রায় ৫ টন চালসহ চোর চক্রের ২ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় তাদের হেফাজত হতে চুরির কাজে ব্যবহৃত দুটি ট্রাক ও চাল বিক্রির নগদ ১২ লক্ষ ২৭ হাজার ২শ টাকা উদ্ধার করা হয়।
আশুগঞ্জ থানা পুলিশ চট্টগ্রাম জেলার খুলশী থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে আজ ৭মার্চ বৃহস্পতিবার আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। আটককৃতরা হলেন নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার কোরবানপুর গ্রামের অলি উল্লার ছেলে মোঃ রিপন মিয়া(৩৬) ও ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলার আব্দুর নবী গ্রামের মজিবুর রহমানের ছেলে মফিজুর রহমান(৫৫)।
আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ নাহিদ আহাম্মেদ জানান, গত ১ মার্চ দুপুরে আশুগঞ্জ উপজেলার সোনারামপুর খান এগ্রো ফুড এবং সোহাগপুর লাল মিয়া এগ্রো ফুড থেকে মেসার্স আল-মদিনা পরিবহন সংস্থার মাধ্যমে মোঃ ফারভেজ (২৮) ও মোঃ শাহীন (২৫) ও তাদের সহযোগি হেলপারসহ অজ্ঞাতনামা ৫/৬ জন ৭৫০ বস্তা চাল (৩০ টন) নিয়ে চট্টগ্রাম ও ফেনী জেলার উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে গন্তব্যস্থলে না গিয়ে প্রতারনার মাধ্যমে চুরি করে নিয়ে যায়। গত ৪ মার্চ আল-মদিনা পরিবহন সংস্থার স্বত্বাধিকারী মোঃ জিল্লুর রহমান বাদী হয়ে আশুগঞ্জ থানার মামলা দায়ের করে।
পরে আশুগঞ্জ থানা পুলিশ ফেনী জেলার দাগনভূইয়া ও চট্টগ্রাম জেলার খুলশী থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মামলায় অভিযুক্ত রিপন মিয়া (৩৬) ও মফিজুর রহমান (৫৫) কে গ্রেফতার করে। এসময় তাদের হেফাজত হতে চুরি হওয়া ৪৭শ কেজি চাল-যার মূল্য ২লক্ষ ৪৬হাজার ৩শ টাকা ও চুরি করা চাল বিক্রির নগদ ১২লক্ষ ২৭ হাজর ২শ টাকা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া চুরির ঘটনায় ব্যবহৃত দুইটি ট্রাক (ঢাকা মেট্রো-ট-১৪-৩৬৯৮) ও (ফেনী-ট-১১-০৯৩৪) জব্ধ করা হয়। বৃহস্পতিবার সকালে আটককৃতদের আদালতে মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরন করা হয়। বাকী আসামীদের গ্রেফতারে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে বলে ওসি জানান।
চলারপথে রিপোর্ট :
আগামী ১ ফেব্রুয়ারি বুধবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপ-নির্বাচন। নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বর্তমানে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আবু আসিফ আহমেদ (মোটর গাড়ি প্রতীক) গত শুক্রবার রাত থেকে নিখোঁজ রয়েছেন।
আসিফের স্ত্রী মেহেরুন্নেছা মেহরিন জানান গত শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে আসিফের কোন খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। তিনি নিখোঁজ রয়েছেন বলে মৌখিকভাবে জানিয়েছেন তার স্ত্রী মেহরিন।
তবে গতকাল সোমবার দুপুর পর্যন্ত আসিফের পরিবারের পক্ষ থেকে বিষয়টি জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা বা আশুগঞ্জ থানায় জানানো হয়নি এবং কোন ধরনের অভিযোগও দেয়া হয়নি। আবু আসিফ আসলেই নিখোঁজ হয়েছেন নাকি নির্বাচনী কৌশল হিসেবে স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে চলে গেছেন তা নিয়ে এলাকায় বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে।
তবে সোমবার সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে আসিফের স্ত্রী মেহরিন এবং বাসার কেয়ার টেকার মোঃ ইউসুফের মাঝে কথোপোকথনের একটি ফোনালাপ ভাইরাল হয়। সেখানে আসিফের স্ত্রী কেয়ারটেকারকে আসিফের জন্য জামা কাপড় ও জুতা দ্রুত গোছানোর জন্য এবং বাড়ির সিসি ক্যামেরাগুলো বন্ধ করতে দিতে বলতে শোনা যায়।
সেখানে আসিফের স্ত্রী বলেন, ইউসুফ (কেয়ারটেকার) স্যারের (আসিফ) কতগুলো জামাকাপড়, গেঞ্জি, প্যান্ট, শীতের কাপড়, জুতা মোজা ব্যাগে ভরে দিয়ে দে তারাতারি। আরে তারা তারি দে। কেউ যেন না জানে স্যার কই গেছে। ক্যামেরা বন্ধ করে দে। ক্যামেরার লাইন বন্ধ কর বাসার। স্যার গেলে আরও ১০ মিনিট পর ক্যামেরার লাইন বন্ধ করবে।
এমন কথোপকথন ফাঁস হবার পর বিএনপি নেতা আসিফ স্বেচ্ছায় আত্মগোপনে গিয়েছেন বলেই ধারণা করছেন অনেকে।
এদিকে আবু আসিফ আহমেদের নিখোঁজের ঘটনায় তিন সদস্যের কমিটি গঠন করেছে নির্বাচন কমিশন। আজ ৩০ জানুয়ারি সোমবার আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের একথা বলেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা। কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেন, প্রার্থীকে দ্রুত খুঁজে বের করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও প্রশাসনকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজাদ রহমান সোমবার দুপুরে বলেন, প্রার্থী আসিফ নিখোঁজ কি না সে বিষয়ে আমাদের কাছে কোনো তথ্য নেই। এমনকি আমাদের কাছে কেউ কোনো অভিযোগও করেনি।
এ ব্যাপারে পুলিশ সুপার মোঃ শাখাওয়াত হোসেন বলেন, আসিফ নিখোঁজ হওয়ার বিষয়ে তার পরিবারের পক্ষ থেকে আশুগঞ্জ থানা পুলিশ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার, জেলা নির্বাচন অফিস ও জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কোন অভিযোগ আসেনি। নির্বাচনের মাঠে পেনিক সৃষ্টি করার জন্য আসিফ কৌশল নিয়ে থাকতে পারেন। তিনি নিখোঁজ নন তিনি আত্মগোপনে রয়েছেন বলে আমরা মনে করছি। তার বিষয়ে খোঁজ-খবর নেয়া হচ্ছে।
উল্লেখ্য, নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫ জন প্রার্থী। এরা হলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের পদ থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া এই আসনের ৫ বারের সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক প্রতিমন্ত্রী উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া-(কলারছড়ি প্রতীক), জাতীয় পার্টির প্রার্থী আবদুল হামিদ ভাসানী-(লাঙ্গল), স্বতন্ত্র প্রার্থী ও এই আসনের ২ বারের সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা (আপেল প্রতীক), জাকের পার্টির জহিরুল ইসলাম জুয়েল-(গোলাপ ফুল), ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ও আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আবু আসিফ আহমেদ-(মোটর গাড়ী প্রতীক)।
তবে প্রতীক বরাদ্দের পর স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা পত্রিকায় বিবৃতি দিয়ে নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়িয়েছেন।
উপ-নির্বাচনে নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণ না করলেও উকিল আবদুস সাত্তার ভূইয়া সমর্থক গোষ্ঠির ব্যানারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সদর আসনের সংসদ সদস্য র.আ.ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী, সরাইল উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য উম্মে ফাতেমা নাজমা আজাদ ওরফে শিউলী আজাদ, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আল-মামুন সরকারের নেতৃত্বে দলীয় নেতা-কর্মীরা প্রতিদিন নির্বাচনী এলাকায় গিয়ে কলারছড়ির পক্ষে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
নেতৃবৃন্দ ভোটের দিন প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে স্থানীয় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও মেম্বারদেরকে নির্দেশনা দিচ্ছেন।