চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় পানিতে ডুবে তানভীর আহমেদ নামে ১৮ মাসের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ ১৮ আগস্ট শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের নূরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত তানভীর আহমেদ নূরপুর গ্রামের জুয়েল মিয়ার ছেলে। মৃত শিশুর চাচা মো. দুলাল মিয়া বলেন, তানভীর দুপুরে বাড়ির উঠানে খেলা করছিল। খেলার ফাঁকে বাড়ির পাশের পুকুরে পড়ে যায়। তাকে না পেয়ে আমরা আশপাশে খোঁজাখুঁজি শুরু করি। এরইমধ্যে ওই পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখা যায় তানভীরকে। উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক আমার ভাতিজাকে মৃত ঘোষণা করে।
আখাউড়া উপজলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. লুৎফুর রহমান বলেন, শুক্রবার দুপুরে তানভীর আহমেদ নামে ১৮ মাসের এক শিশুকে স্বজনেরা হাসপাতালে নিয়ে আসে। হাসপাতালে আনার আগেই ওই শিশুর মৃত্যু হয়।
আখাউড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আসাদুল ইসলাম বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় মানবিক কারণে ময়নাতদন্ত ছাড়াই শিশুর লাশ তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় প্রধানমন্ত্রী আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২ এর আওতায় ৪র্থ পর্যায়ে আরো ৮টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে জমিসহ ঘরের দলিল হস্তান্তর করা হয়েছে।
আজ ২২ মার্চ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে দলিল হস্তান্তর অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন। এসময় আখাউড়া উপজেলাকে ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা করা হয়।
উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) অংগ্যজাই মারমার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ মুরাদ হোসেন ভূঁইয়া, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন সফিক আলেয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ জামসেদ শাহ্, বীর মুক্তিযোদ্ধা বাহার মালদার, জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ সাইফুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মোঃ সেলিম ভূইয়া, আখাউড়া উত্তর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহজাহান, দক্ষিণ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ জালাল উদ্দিন, মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম.এ. মতিন, কৃষি কর্মকর্তা শাহানা বেগম প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, ভূমিহীন গৃহহীন ব্যক্তিদের মাঝে ঘর প্রদানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথথিবীতে নতুন এক দৃষ্টান্ত স্হাপন করলেন। পৃথিবীর কোন রাষ্ট্র প্রধান আজও এধরণের কোন মহৎ উদ্যোগ নেয়নি। আজকে ভূমিহীন ও গৃহহীন ব্যক্তিরা ভ‚মি ও ঘর পেয়ে হাঁস-মুরগি, গরু, ছাগল লালন পালন করার পাশাপাশি তারা বিভিন্ন ধরনের শাক সবজি চাষাবাদ করে আয় রোজগার বাড়ানোর আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা তাপস চক্রবর্তী, পল্লী উন্নয়ন কর্মকর্তা সাবিনা ইয়াসমিন, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ লুৎফর রহমান প্রমুখ।
জানা গেছে, আখাউড়া উপজেলায় ৬৬৩টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের মাঝে আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় জমিসহ পাকা ঘর দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা মোঃ মুসলেহ উদ্দিন আহম্মদ।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন চেকপোষ্ট দিয়ে যাওয়া এক ভারতীয় নাগরিককে ২ কেজি হেরোইনসহ আটক করেছে আগরতলা কাষ্টমস্। জব্ধকৃত হেরোইনের বাজার মূল্য ১৪ কোটির টাকার বেশি। আটক ব্যক্তির নাম থমাস।
তিনি ভারতের মিজোরাম রাজ্যের সারচিপ জেলার বাসিন্দা। তিনি গত শুক্রবার আখাউড়া চেকপোষ্ট দিয়ে ত্রিপুরার আগরতলায় প্রবেশ করেন। আগরতলা ল্যান্ড কাস্টমস স্টেশনের সহকারি কমিশনার অভ্যুদয় গুহ এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সেখানকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এদিকে আখাউড়া কাষ্টম্স এবং চেকপোষ্ট বিজিবির পৃথক দু’টি স্ক্যানার থাকা সত্বেও কীভাবে ওই ব্যক্তি এত বিপুল পরিমাণ হেরোইন নিয়ে চলে গেল তা বোধগম্য হচ্ছে না সংশ্লিষ্টদের।
ওই প্রেস বিজ্ঞপ্তির বরাত দিয়ে আগরতলা থেকে প্রকাশিত দৈনিক স্যান্দনসহ কয়েকটি পত্রিকায় রবিবার সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদে উল্লেখ করা হয়, থমাসের সঙ্গে থাকা কালো রংয়ের স্যুটকেসের ভেতরে এক্সরে-রোধক কাগজের বোর্ড দিয়ে মুড়ানো দু’টি প্যাকেটে হেরোইন ছিল। যা এক্সরে মেশিনেও ধরা পড়েনি।
তবে সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তল্লাশি চালিয়ে সাদা হেরোইন পাউডার উদ্ধার করা হয়।
আটক থমাস কাতারের দোহা থেকে বিমানে ঢাকা হয়ে সড়ক পথে আখাউড়ায় এসে আগরতলায় প্রবেশ করে সংবাদে উল্লেখ করা হয়।
উল্লেখ্য, আখাউড়া কাস্টমস-এ অত্যাধুনিক ব্যাগেজ স্ক্যানার মেশিন স্থাপন করা হয়েছে। এক মাস আগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান সেটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। কিন্তু উদ্বোধনের পর থেকে যাত্রীদের ব্যাগেজ স্ক্যান করা হচ্ছে না। কক্ষটি সব সময় তালাবদ্ধ থাকে।
এদিকে রবিবার বেলা ২টার দিকে আখাউড়া কাষ্টম্স রাজস্ব কর্মকর্তা হাবিবুল্লাহ খানের কাছে এ বিষয়ে জানার জন্য মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেন নি।
আইসিপি বিজিবির নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, তিন দিন ধরে আমাদের স্ক্যানার মেশিনটি নষ্ট হয়ে আছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার প্রসঙ্গে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে আমলযোগ্য অপরাধের মাত্র চারটি ধারা রয়েছে। আমলযোগ্য অপরাধ ছাড়া সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতারের সুযোগ কোনো আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নেই।
আজ ১৫ সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হীরাপুর শহীদ নোয়াব ম্যামোরিয়্যাল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিশেষ বর্ধিত সভায় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে টেকনিক্যাল অপরাধ, হ্যাকিং এবং কম্পিউটারের ভেতরে ঢুকে যদি কেউ কোনো কিছু নষ্ট করে সেজন্য ১৪ বছরের সাজার বিধান রয়েছে। কিন্তু ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টে যেসব ধারা নিয়ে সাংবাদিক মহলের আপত্তি ছিল এগুলোর আমূল পরিবর্তন করা হয়েছে।
সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার প্রসঙ্গে যে সব প্রশ্ন উত্থাপন করা হচ্ছে এগুলো সাইবার সিকিউরিটি অ্যাক্টের অপব্যাখ্যা মাত্র। পরে বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বিএনপি জামাত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে মন্তব্য করে বলেন, আপনারা ইতিহাস দেখলে দেখবেন তারা (বিএনপি) কোন দিন সামনের দরজা দিয়ে ক্ষমতায় আসে নাই। সব সময় পিছনের দরজা দিয়ে এসেছে। ভোট চুরি করেছে। মানুষকে ভোট দিতে দেয় নাই। ক্ষমতায় বসে দল সৃষ্টি করেছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থেকে হয়নি। আওয়ামীলীগ হয়েছে জনগণের সাথে যখন বঙ্গবন্ধু ছিলেন। আমাদের সংগঠন জনগণের সংগঠন। আওয়ামী লীগের শিকড় বাংলাদেশের মাটির ভিতরে। তিনি নেতাকর্মীদেরকে জনগণের সাথে সম্পৃক্ত থাকার নির্দেশ দেন। এসময় তিনি নৌকা মার্কায় ভোট চান।
বর্ধিত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন আখাউড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজলসহ উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাক মোঃ মজনু মিয়ার সভাপতিত্বে এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আবুল কাসেম ভূইয়া, উপজেলা আওয়ামলীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর সভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপজেলা যুবলীগের সদস্য মোঃ শফিকুল ইসলাম।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের ফুফাতো ভাই ছাইদুর রহমান (স্বপন) এবং আখাউড়া উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন। আজ ২১ মে মঙ্গলবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কসবা ও আখাউড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
কসবা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ছাইদুর রহমান স্বপন (কাপ-পিরিচ প্রতীক) ৮৬ হাজার ৬৯৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাওসার ভূইয়া জীবন ( আনারস প্রতীক) পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৯৫৯ ভোট।
বিজয়ী চেয়ারম্যান ছাইদুর রহমান স্বপন (কাপ-পিরিচ প্রতীক) আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের ফুফাতো ভাই। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও উপজেলার কুটি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশ নিতেই তিনি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি অ্যাডভোকেট রাশেদুল কাউসার ভূইয়া জীবন (আনারস প্রতীক) আইনমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হকের সাবেক সহকারী একান্ত সচিব। তিনি কসবা উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক।
অপরদিকে আখাউড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মোঃ মনির হোসেন (ঘোড়া প্রতীক) ২৮ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি, উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান (আনারস প্রতীক) মোঃ মুরাদ হোসেন ভ‚ইয়া পেয়েছেন ১৪ হাজার ৫৬৩ ভোট।
বিজয়ী চেয়ারম্যান মোঃ মনির হোসেন (ঘোড়া প্রতীক) আখাউড়া উপজেলা উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহবায়ক ও মোগড়া ইউনিয়ন পরিষদের তিনবারের সাবেক চেয়ারম্যান। অপরদিকে তার নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব মোঃ মুরাদ হোসেন ভূইয়া (আনারস প্রতীক) উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক আহবায়ক ও উপজেলা পরিষদের বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান।
ভোট গননা শেষে জেলা পুলিশের একটি দায়িত্বশীল সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পালানোর সময় সুকুমার বড়ুয়া ও প্রণব কান্তি বড়ুয়া নামে দুইজনকে গ্রেফতার করেছে ইমিগ্রেশন পুলিশ। আজ ২২ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকেলে গ্রেফতারের পর তাদেরকে থানায় হস্তান্তর করা হয়।
গ্রেফতারকৃত সুকুমার বড়ুয়া চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার বিনাজুরি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও একই ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। এছাড়া প্রণব কান্তি বড়ুয়া চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের সিন্ডিকেট সদস্য ও চট্টগ্রাম ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাহী কমিটির সদস্য। তারা সম্পর্কে শ্বশুর-জামাতা।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন পুলিশের ইনচার্জ পরিদর্শক খায়রুল আলম জানান, তাদের দুইজনের নামে একাধিক মামলা রয়েছে। তারা আখাউড়া ইমিগ্রেশন হয়ে ভারতে যাওয়ার সময় গ্রেফতার হয়েছে। পরে তাদের আখাউড়া থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।