অনলাইন ডেস্ক :
হাইকোর্টের স্বাক্ষর ও সিল জাল করে ভুয়া জামিন আদেশ তৈরি করে প্রতারণার অভিযোগে রংপুর আদালতের এক মোহরারসহ দুই প্রতারককে গ্রেফতার করেছে রংপুর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন পিবিআই।
আজ ২৩ আগস্ট বুধবার বিকালে রংপুর নগরীর কেরানীপাড়া অবস্থিত পিবিআই কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ঘটনার বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন রংপুর পিবিআইয়ের পুলিশ সুপার জাকির হোসেন।
পুলিশ সুপার জানান, রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামি কারাগারে আটক আব্দুল মুমিনকে হাইকোর্ট থেকে জামিনে মুক্তির ব্যবস্থা করে দেবে বলে চুক্তি করে রংপুর আদালতের মোহরার আবুল হোসেন। সে অনুযায়ী হাইকোর্টের আইনবীবী আল আমিনের সহকারী ওয়াহেদুজ্জামানের সাথে যোগাযোগ করে আবুল হোসেন মুহুরি। এরপর আবুল হোসেন জামিন করার জন্য মামলার এজাহার, বাদীর অভিযোগসহ অন্যান্য কাগজপত্র জাল করে হাইকোর্টে ক্রিমিনাল মিস কেস নম্বর ৯৯/২০২৩ নম্বর কাগজপত্র প্রেরণ করলে ওই আইনজীবী তার জামিনের ব্যবস্থা করে দেন। কিন্তু পরবর্তীতে আবুল হোসেন মোহরারের দাখিল করা কাগজপত্র পরীক্ষা করে হাইকোর্ট দেখতে পান দাখিল করা কাগজপত্র জাল। আদালত নারী নির্যাতন মামলার আসামি মুনিমের জামিন বাতিল করে ঢাকার শাহবাগ থানায় মামলা দায়ের করে। সেই সাথে মামলাটি তদন্তের জন্য রংপুর পিবিআইকে নির্দেশ দেন।
পুলিশ সুপার জাকির হোসেন জানান, আদালতের আদেশ পাবার পর পিবিআই বুধবার পীরগাছা উপজেলার ধনিরবাজারে আত্মগোপনে থাকা আসামি আবুল হোসেন মোহরার ও তার সহযোগী মোক্তার হোসেনকে গ্রেফতার করে। সেই সাথে জালিয়াতির কাজে ব্যবহৃত কম্পিউটার স্ক্যানার ও প্রিন্টারসহ অন্যান্য মালামাল জব্দ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
বরিশাল নগরীর ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাঘিয়া এলাকায় দুই চাচাতো ভাইয়ের দুই শিশু কন্যা পানিতে ডুবে মারা গেছে। আজ ১০ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুর ১টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
২৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন জানান, বাঘিয়া নয়াদা বাড়ির দুই চাচাতো ভাই দেলোয়ার ও আনোয়ারের দুই শিশু কন্যা যথাক্রমে জিনিয়া (৫) ও খাদিজা (৫) দুপুরে বৃস্টির মধ্যে বাড়ির উঠোনে খেলছিল। সবার অলক্ষ্যে বাড়ির পাশে ডোবায় পরে যায় তারা। স্বজনরা ডোবারর পানি থেকে তাদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে শের-ই বাংলা মেডিকেলে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুই শিশুকে মৃত ঘোষনা করেন।
বিমান বন্দর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) লোকমান হোসেন এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় এক গৃহবধূর মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে।
৭ জুন বুধবার বিকেল ৫টার দিকে জেলা শহরের কুমারশীল মোড়ে নবজাতক শিশু ও জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।
মারা যাওয়া পারুল বেগম (৫০) কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের বিষ্ণাউড়ি গ্রামের কাইয়ূম মোল্লার স্ত্রী।
পারুলের জামাতা আমির হোসেন জীবন অভিযোগ করে বলেন, গত ৫ জুন সড়ক দুর্ঘটনায় আমার শাশুড়ির হাত ভেঙে যায়। প্রথমে তাকে কসবায় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাই। সেখান থেকে একজনের মাধ্যমে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রব্বানী নামের একজনের কাছে আসি। রব্বানী আমাদের নবজাতক শিশু ও জেনারেল হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে আসেন। সেখানে আমি রব্বানীকে জিজ্ঞাসা করলাম, এখানে কেন আনলেন? এটা তো শিশু হাসপাতাল লেখা। উত্তরে রব্বানী জানান, এই হাসপাতালে রফিকুল ইসলাম নামে একজন ভালো অর্থোপেডিক চিকিৎসক আছেন। পরে সেখানে শাশুড়িকে ভর্তি করাই। তারপর বিভিন্ন পরীক্ষা করানো হয়।
তিনি বলেন, বুধবার দুপুরের পর আমার শাশুড়িকে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়া হয়। সেখানে অর্থোপেডিক সার্জন রফিকুল ইসলাম ও অ্যানেস্থেসিয়া চিকিৎসক পীযূষ সাহা তার অপারেশন শুরু করেন। এর কিছুক্ষণ পর ভেতর থেকে এসে জানানো হয়, আমার শাশুড়ির জ্ঞান ফিরছে না। পাশের আরেক হাসপাতালের আইসিইউতে নিয়ে যেতে হবে বলে জানায়। সেখানে নিয়ে যাওয়ার পরপরই পরীক্ষা করে চিকিৎসক জানান, আমার শাশুড়ি আগেই মারা গেছেন।
আমির হোসেন আরো বলেন, অপারেশন থিয়েটারে ঢুকানোর আগে আমার শাশুড়ির হার্টসহ সব পরীক্ষার রিপোর্ট ভালো এসেছিল। তাহলে কেন তিনি মারা গেছেন? এর জন্য চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দায়ী। তাদের ভুল চিকিৎসার তিনি মারা গেছেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত অভিযুক্ত চিকিৎসক রফিকুল ইসলামের ফোনে কল দেওয়া হলে তিনি রিসিভ করেননি। অ্যানেস্থেসিয়া চিকিৎসক পীযূষ সাহার মোবাইলফোনও বন্ধ পাওয়া যায়।
তবে হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাইমন হক বলেন, বিষয়টি আমি জানতে পেরেছি। অ্যানেস্থেসিয়া দেওয়ার পর রোগীর আর জ্ঞান ফেরেনি।
এ বিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক শেহাবুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ওই হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে আনা হয়েছে। লিখিত অভিযোগ দিলে পুলিশ আইনি ব্যবস্থা নেবে। আর নবজাতক হাসপাতালের সবাই পালিয়ে গেছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
রাজধানী ঢাকার বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডের ঘটনায় হতাহতের মধ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলের একই পরিবারের পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এরা হলেন ইতালি প্রবাসী সৈয়দ মোবারক হোসেন কাউসার (৪৫), তার স্ত্রী স্বপ্না আক্তার (৩৫), দুই মেয়ে সৈয়দা ফাতেমা তুজ জোহরা কাশফিয়া (১৫) ও সৈয়দা আমেনা আক্তার নূর (১২) এবং ছেলে সৈয়দ আব্দুল্লাহ (৭)।
তাদের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর ইউনিয়নের শাহবাজপুর গ্রামে।
তারা ঢাকার মগবাজার এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করতেন। সৈয়দ মোবারক হোসেন ইতালির সাবুনা শহরে ব্যবসা করতেন। সেখানে ৪টি কসমেটিক দোকান পরিচালনা করতেন। তার বড় মেয়ে সৈয়দা ফাতেমা তুজ জোহরা কাশফিয়া মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল এন্ড কলেজ, সৈয়দা আমেনা আক্তার নূর ইস্পাহানী স্কুলে এবং সৈয়দ আব্দুল্লাহ মগবাজারের একটি মাদ্রাসায় লেখাপড়া করতেন।
আজ ১ মার্চ শুক্রবার তাদের গ্রামের বাড়িতে আসার কথা ছিল। কিন্তু বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে তারা লাশ হয়ে একে একে এ্যাম্বুলেন্স করে গ্রামের নিজ বাড়ির উঠোনে ফিরলেন।
নিহতদের স্বজনরা জানান, সৈয়দ মোবারক হোসেন কাউসার তার স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে মগবাজারে থাকতেন। গত বৃহষ্পতিবার রাতে বেইলী রোডে অগ্নিকান্ড সংঘঠিত হওয়া ভবনটিতে রাতের খাবার খেতে গিয়েছিলেন। সেখানেই আগুনে পুড়ে তাদের মৃত্যু হয়। নিহতদের মরদেহ বাড়িতে আসার পর বাদ আসর খন্দকার মসজিদ প্রাঙ্গনে জানাযা শেষে বাড়ির পাশে পারিবারিক গোরস্তানে দাফন করা হবে। তাদের মৃত্যুর খবরে শাহবাজপুর ইউনিয়নে শোকের ছায়া নেমে আসে।
ইতালিতে স্থায়ীভাবে থাকার সুযোগ পেয়েছিলেন বাংলাদেশি সৈয়দ মোবারক হোসেন কাউসার। পরিবারের সবাই ভিসাও হয়েছিল। চলতি মাসে স্ত্রী ও তিন সন্তানকে নিয়ে ইতালিতে যাওয়ার কথা ছিল তার। কিন্তু পুরো পরিবার আর ইতালিতে পাড়ি জমানো হলো না। সৈয়দ মোবারক হোসেন কাউসার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে। তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি ছিলেন তৃতীয় সন্তান।
নিহত মোবারকের খালাতো ভাই আলমগীর হোসেন জানান, মোবারক প্রথমে সিঙ্গাপুর প্রবাসী ছিলেন। প্রায় ২০ বছর আগে তিনি ইতালি পাড়ি দেন। তার দেশে আসা যাওয়া ছিল। গত দেড় মাস আগে প্রায় দুই বছর পর ইতালি থেকে দেশে ফিরেন মোবারক। স্ত্রী-সন্তানদের ইতালি নিয়ে যাওয়ার জন্য ভিসা ও টিকিটও সংগ্রহ করেছিলেন। আগামী ২০ মার্চ ইতালিতে যাওয়ার দিন নির্ধারিত করেছি।
নিহত মোবারের স্বজন মো. ফয়সাল বলেন, ইতালিতে স্থায়ী ভাবে বসবাসের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল পরিবারটি। ভিসাও হয়েছিল। পরিবারের সকলে খেতে যাওয়াটাই কাল হলো তাদের। ইতালি যাওয়ার স্বপ্ন অপূরণীয় রয়ে গেলো। ওই পরিবারে আর কেউ বেঁচে রইল না।
নিহত সৈয়দ মোবারক হোসেন কাউসারের শ্বশুর একই গ্রামের মুন্সী বাহার উদ্দিন জানান, তার মেয়ের জামাই মোবারক ঢাকার মগবাজার এলাকায় থাকতেন। তার মেয়ে স্বপ্না আক্তার, দুই নাতনি সৈয়দা ফাতেমা তুজ জোহরা কাশফিয়া ও সৈয়দা আমেনা আক্তার নূর এবং একমাত্র নাতি সৈয়দ আব্দুল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে রাতের খাবার খেতে ‘কাচ্চি ভাই’ রেস্তোরায় গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে অগ্নিকান্ডের ঘটনায় সবাই পুড়ে মারা গেছেন। পুরো পরিবার নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল।
চলারপথে রিপোর্ট :
নরসিংদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রবাসীসহ দুজন প্রাণ হারিয়েছেন। নিহত প্রবাসী মায়ের মরদেহ দেখতে ইতালি থেকে দেশে এসেছিলেন। এরপর সড়কপথে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাক ও মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে মারা যান তিনি। আজ ২২ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর শিবপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত প্রবাসীর নাম শাহ আলম (৬২)। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শাজাহান মেম্বারের ছেলে। অপরজন হলেন শাহ আলমের ছোট বোন জামাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার তালশহর পূর্ব ইউনিয়নের অষ্টগ্রাম গ্রামের সেলিম মিয়া (৪৫) নিহত হন।
নিহতের স্বজনরা জানান, মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে শাহ আলম সকালে বাংলাদেশে আসেন।
ঢাকা বিমানবন্দর থেকে তাকে আনতে ছোট বোনজামাই সেলিম ও ভাগনে সাব্বির একটি মাইক্রোবাস ঢাকা নিয়ে যায়। সেখান থেকে ফেরার পথে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর শিবপুরের পুকুরপাড় এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মাইক্রোবাসের সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং তিনজনই গুরুতর আহত হন। পরে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে নরসিংদী ১০০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নেওয়ার পথে সেলিমের মৃত্যু হয়।
চলারপথে ডেস্ক :
২০২৩ সালের শুরু থেকে নতুন কারিকুলামে পাঠদান চলছে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে। এ দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে কোনও প্রচলিত পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। এ দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন হবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের গাইডলাইন অনুযায়ী। এ গাইডলাইনের বিষয়ে পরে স্কুলগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে অধিদপ্তর।
১৩ মার্চ সোমবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এক আদেশে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন-শেখানো ও মূল্যায়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে এনসিটিবি প্রণীত শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষাক্রমের নির্দেশনা অনুসারে করতে হবে। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রচলিত কোনও পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেওয়া যাবে না। ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়ে এনসিটিবি থেকে যে গাইডলাইন পাওয়া যাবে তা পরবর্তীতে জানিয়ে দেওয়া হবে।
এতে আরো বলা হয়েছে, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক, প্রতিষ্ঠান-প্রধান, উপজেলা বা থানা একাডেমিক সুপারভাইজার, উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, জেলা শিক্ষা অফিসার, আঞ্চলিক উপপরিচালক এবং আঞ্চলিক পরিচালকদের নিয়মিত পরিবীক্ষণ জোরদার করতে হবে। নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেষ্ট ও সচেতন থাকতে হবে। এ বিষয়ে কোনও রকমের ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি দায়ী থাকবেন।