চলারপথে রিপোর্ট :
কক্সবাজারের চকরিয়ায় রড বোঝাই ট্রাক ও সিএনজিচালিত অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষে মা-মেয়ে নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন ৩ জন। আহতদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ ২৪ আগস্ট বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চকরিয়ার বানিয়ারছড়া আমতলী এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- পেকুয়া উপজেলার মগনামা ঘাট এলাকার আবদুস সালামের স্ত্রী রোকেয়া বেগম (৪০) ও তার মেয়ে জেসমিন আকতার (১৮)।
চকরিয়ার মালুমঘাট হাইওয়ে পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাকসুদ আহমেদ জানান, কক্সবাজার থেকে ছেড়ে আসা চট্টগ্রামগামী একটি রড বোঝাই ট্রাকের সঙ্গে চকরিয়াগামী সিএনজিচালিত অটোরিক্সার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিক্সার ২ যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন চালকসহ ৩ জন। তাদের চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়েছে। ট্রাক ও অটোরিক্সা পুলিশের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘সরকার যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিক, সময়োপযোগী ও প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন হিসেবে গড়ে তুলতে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। যাতে তারা পরিস্থিতি মোকাবিলায় সক্ষম হয়। আমরা চাই, আমাদের এই সশস্ত্র বাহিনী দেশের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপযুক্তভাবে গড়ে উঠবে।’
আজ ২ মার্চ শনিবার সকালে রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টাল সেন্টারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দ্বিতীয় বৃহত্তম রেজিমেন্ট, ‘বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্ট’ তথা ‘বীর’ এর তৃতীয় পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এসব কথা বলেন সরকারপ্রধান।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর সেনাবাহিনীতে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পদাতিক ডিভিশন, ব্রিগেড, ইউনিট ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে এবং আধুনিক প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার পদক্ষেপ আমরা হাতে নিয়েছি। কাজেই আমরা চাই, আমাদের এই সশস্ত্র বাহিনী দেশের যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় উপযুক্তভাবে গড়ে উঠবে।’
সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে যেকোনো ক্ষেত্রেই আমাদের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে দাঁড়ায়। শুধু তাই নয়, দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ব্যাপকভাবে তার সরকার কাজ করে যাচ্ছে এবং আমাদের সশস্ত্র বাহিনীও সেভাবেই মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে দেশের উন্নয়নে অবদান রেখে যাচ্ছে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘কাজেই এভাবেই আমরা সবাই এক হয়ে আমাদের দেশকে গড়ে তুলে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাব, এটাই আমাদের লক্ষ্য। ইতোমধ্যেই আমরা আমাদের দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য ব্যাপক কর্মসূচি নিচ্ছি। তাছাড়া দারিদ্র বিমোচন করে দেশকে আরও উন্নত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়ায় আজকের বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী উন্নয়নের রোল মডেল বলে পরিচিতি পেয়েছে। আজকের বাংলাদেশকে এখন আর কেউ অবহেলা করতে পারে না। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে। আমরা সেভাবেই সামনের দিকে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একটি আধুনিক, পেশাদার ও চৌকস সশস্ত্রবাহিনী গঠনের লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে প্রতিরক্ষা নীতি প্রণয়ন করেন। তার নির্দেশেই ১৯৭২ সালে কুমিল্লায় গড়ে তোলা হয় বাংলাদেশ মিলিটারি একাডেমি। এ ছাড়া তিনি কম্বাইন্ড আর্মস স্কুল ও প্রতিটি কোরের জন্য ট্রেনিং সেন্টারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। জাতির পিতার সুদূরপ্রসারী প্রতিরক্ষা নীতির আলোকেই আমরা ‘প্রতিরক্ষা নীতি ২০১৮’ ও ‘ফোর্সেস গোল ২০৩০’ প্রণয়ন করেছি এবং ধারাবাহিকভাবে সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন করা হচ্ছে।”
শেখ হাসিনা বলেন, ‘দুর্জয়, দুরন্ত, নির্ভীক–এই মূলমন্ত্রে উজ্জীবিত বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের সঙ্গে রয়েছে আমার গভীর বন্ধন। কারণ, জাতির যে আকাঙ্ক্ষা ছিল বাংলাদেশের নামে একটি রেজিমেন্ট হবে। ২০০১ সালেই সেই রেজিমেন্ট আমরা প্রতিষ্ঠা করি।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “২০০৯ সালে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর এই রেজিমেন্টকে ‘রেজিমেন্টাল কালার’ প্রদান করি এবং ২০১১ সালে আমিই এই রেজিমেন্টকে মর্যাদাপূর্ণ ‘জাতীয় পতাকা’ প্রদান করি। বর্তমানে এই রেজিমেন্টে দুটি প্যারা কমান্ডো ব্যাটালিয়নসহ মোট ৪৬টি ইউনিট রয়েছে।” ‘এই ইউনিটের সদস্যরা দেশ ও দেশের বাইরে দক্ষতা, সুনাম ও দেশপ্রেমের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছে’, উল্লেখ করে সরকারপ্রধান আশা প্রকাশ করেন, ‘তারা এই যে কাজের মধ্যদিয়ে সুনাম অর্জন করেছেন, তা অব্যাহত রেখে এগিয়ে যাবেন।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের সশস্ত্র বাহিনী এখন শুধু দেশে নয়, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনেও অবদান রেখে যাচ্ছেন এবং দেশের জন্য সুনাম বয়ে আনছেন। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যেখানেই যাচ্ছে, সেখানেই তারা মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করছে। সূত্র : বাসস
চলারপথে রিপোর্ট :
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার হাজীপুরে ডাকাতির ঘটনায় বিদেশী আগ্নোয়াস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এসময় নগদ টাকা, ১টি বিদেশী পিস্তল, ২০ রাউন্ডগুলি, ১টি কেসি গেইট কাটার যন্ত্রসহ মালামাল উদ্ধার করা হয়।
আজ ২০ জুলাই বৃহস্পতিবার দুপুরে নোয়াখালীর পুলিশ সুপার এসপি মো.শহীদুল ইসলাম তার নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে, সুধারাম থানা ও বেগমগঞ্জ থানাসহ পুলিশের বিভিন্ন সদস্যরা বেগমগঞ্জ, লক্ষীপুর, রামগঞ্জ ও চাটখিল থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে।
গ্রেফতারকৃত ডাকাতরা হলেন আরিফ হোসন (২৮), মো. জুয়েল (২৩), ইমরান হোসেন সুজন (৩০), মো. মাসুদ আলম (৪০) ও ফজর আলী ওরপে কেসি জাহাঙ্গীর (৪৫)।
জানা যায়, গত ৯ জুলাই বেগমগঞ্জ উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার হাজীপুর গ্রামের প্রবাসী বাহার মিয়ার বাড়িতে এ সংঘবদ্ধ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। এ সময় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে মালামাল লুট করা হয়।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মীর জাহেদুল হক রনি জানান, চৌমুহনীর হাজীপুর গ্রামের ডাকাত ইমরান হোসেন সুজন ওরপে খালাশি সুজনের সাথে ডাকাত জাহাঙ্গীরের জেল খানায় পরিচয় হয়। জেল থেকে বেরিয়ে পরিকল্পনা করে প্রবাসী বাহার মিয়ার বাড়িতে অস্ত্রের মুখে ভয় দেখিয়ে ডাকাতি করে নগদ টাকা সহ প্রায় ১২ লক্ষ টাকার বেশি মালামাল লুটপাট করে তারা। গ্রেফতারকৃত ডাকাতদের বিরুদ্ধে ডাকাতি, মাদক ও চাঁদাবাজি সহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
মুন্সীগঞ্জের মুক্তারপুর-সিপাহীপাড়া সড়কে বেইলি সেতু ভেঙে একটি মালবাহী ট্রাক খালে পড়ে আহত হয়েছেন ট্রাকচালক ও হেলপার। আজ ১৭ অক্টোবর মঙ্গলবার ভোরের দিকে সদর উপজেলার বণিক্যপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, গত কয়েক বছর ধরেই বেশ নড়বড়ে ছিল বণিক্যপাড়া এলাকা বেইলি সেতুটি। বর্তমানে পাশেই আরেকটি কংক্রিটের কালভার্ট নির্মাণ করা হচ্ছে। মঙ্গলবার ভোরে নির্মাণাধীন কালভার্টের জন্য নির্মাণসামগ্রী নিয়ে মুক্তারপুর থেকে একটি ট্রাক আনা হয়। মালবাহী ট্রাকটি সেতু পার হওয়ার সময় হঠাৎ বিকট শব্দে ভেঙে পড়ে সেতুটি। এ সময় ট্রাকটি নিচের খালে পড়ে গেলে চালক এবং তার সঙ্গে থাকে হেলপার আহত হন। তাদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তবে দুর্ঘটনার সময় অন্যকোনো যানবাহন সেতুতে না থাকায় বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
এদিকে ভেঙে পড়া সেতুর পাশে আরেকটি বিকল্প বেইলি সেতু থাকায় জান চলাচল বন্ধ না হলেও যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হয়েছে।
মুন্সীগঞ্জ সড়ক ও জনপদের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাহীন রেজা জানান, রাতে ওই ব্রিজের নির্মাণ কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালামাল নিয়ে একটি ট্রাক যাওয়ার সময় বেইলি ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। তবে পাশেই বিকল্প আরেকটি বেইলি ব্রিজ সচল রয়েছে। সেটি দিয়ে যানবাহন চলাচল করছে। এছাড়া নির্মাণাধীন ২২ মিটারের কংক্রিটের কালভার্টটি ৯ মিটার তৈরি হয়েছে। সেই অংশ যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে সড়কটিতে কোনো যানজট নেই।
অনলাইন ডেস্ক :
রাজধানীর কলাবাগান ক্রীড়াচক্র মাঠে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির মা ও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ রহিমা ওয়াদুদের নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। আজ ৭ মে রবিবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তাকে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়।
জানাজায় মরহুমার মেয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান, পানিসম্পদ বিষয়ক উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন-অর-রশিদসহ পরিবারের সদস্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতা, তার প্রিয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহকর্মীসহ অন্যান্যরা জানাজায় অংশগ্রহণ করেন। জানাজা শেষে বিভিন্ন স্তরের মানুষের পক্ষ থেকে মরহুমার কফিনে ফুলের শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।
রহিমা ওয়াদুদের ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু বলেন, আমার মা সব সময় দেশের কথা ভেবেছেন, দেশের জন্য কাজ করেছেন। তিনি অত্যন্ত দেশপ্রেমিক মানুষ ছিলেন। নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক ছিলেন। আমি আপনাদের কাছে তার জন্য দোয়া প্রার্থী।
উল্লেখ্য, ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদের সহধর্মিণী ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির মা রহিমা ওয়াদুদ। তিনি ছিলেন একজন আদর্শবান, সৎ ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক। শিক্ষকতার জীবনে তিনি বহু শিক্ষার্থীর মানস গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ভাষাবীর এম এ ওয়াদুদের মাতৃভাষা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন থেকে শুরু করে সব মুক্তির আন্দোলন-সংগ্রামে অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করেছেন রহিমা ওয়াদুদ। তার মৃত্যুতে জাতি একজন নির্লোভ, দেশপ্রেমিক ও একনিষ্ঠ শিক্ষককে হারাল বলে মন্তব্য বিশিষ্টজনদের।
এর আগে ৬ মে শনিবার দুপুর ১১টা ৫৬ মিনিটে রাজধানীর কলাবাগানে নিজ বাসভবনে বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেন রহিমা ওয়াদুদ। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তিনি ছেলে ডা. জাওয়াদুর রহিম ওয়াদুদ টিপু ও মেয়ে ডা. দীপু মনিসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন ও গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে “শিক্ষার গুনগত মানোন্নয়ন” বিষয়ক অভিভাবক সমাবেশ-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ২৮ আগস্ট সোমবার সকালে উপজেলার মাধ্যমিক পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের উদ্যোগে এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও চৌদ্দগ্রাম পৌরসভার মেয়র জিএম মীর হোসেন মীরু।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জামাল হোসেনের সভাপতিত্বে এবং সহকারী শিক্ষক লোকমান হোসেনের পরিচালনায় এসময় বক্তব্য রাখেন উপজেলা আ’লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক আলমগীর হোসেন বিপ্লব, উপজেলা যুবলীগ নেতা ইমাম হোসেন পাটোয়ারী এনাম, উপজেলা আ’লীগের সদস্য ফারুক আবদুল্লাহ, বিদ্যালয়ের শিক্ষক মোরশেদ আলম, মজিবুল হক পাটোয়ারী, বাবু রনজিত কিশোর দত্ত, অভিভাবক সদস্য আবদুল হান্নান প্রমুখ।