অনলাইন ডেস্ক :
পশ্চিম রোমানিয়ার আরাদ কাউন্টি থেকে ১৬ বাংলাদেশি অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির সীমান্ত পুলিশ। তারা অবৈধভাবে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে হাঙ্গেরিতে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
গতকাল ৩১ আগস্ট বৃহস্পতিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে রোমানিয়া সীমান্ত পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার মধ্যরাতে আরাদ কাউন্টির নাদলাক বর্ডার ক্রসিং পয়েন্টে একটি গাড়িতে লুকিয়ে থাকা অবস্থায় ১৬ বাংলাদেশিকে খুঁজে পেয়েছেন তারা।
বলা হয়েছে, মধ্যরাতে এক রোমানীয় নাগরিক গাড়ি নিয়ে সীমান্ত পাড়ি দিতে প্রশাসনিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে নাদলাক সীমান্ত পয়েন্টে আসেন। রোমানিয়া-ইতালি রুটে কার্ডবোর্ডের বাক্সের পণ্য পরিবহন করছিলেন বলে উপস্থাপিত নথিতে উল্লেখ করেন তিনি।
কিন্তু ওই চালকের অতীত রেকর্ড সন্দেহজনক মনে হওয়ায় পুলিশ সীমান্ত পারাপারের অনুমতি না দিয়ে গাড়ির পণ্য পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেয়। আর তাতেই খোঁজ মেলে কার্ডবোর্ডের বাক্সে লুকিয়ে থাকা ১৬ বাংলাদেশি অভিবাসীর।
অভিবাসীদের আটকের পর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সীমান্ত পুলিশ সেক্টরের সদর দপ্তরে নিয়ে যাওয়া হয়। জিজ্ঞাসাবাদে পর পুলিশ জানায়, আটক অভিবাসীদের বয়স ২১ থেকে ৪০ বছর। তারা সবাই বৈধ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে রোমানিয়ায় এসেছিলেন।
অভিবাসীদের দেওয়া তথ্য বিবেচনায় গাড়িটির চালকের বিরুদ্ধে অভিবাসী পাচারের অপরাধে তদন্ত করছে রোমানিয়া সীমান্ত পুলিশ।
এছাড়া বেআইনিভাবে সীমান্ত পাড়ি দেওয়ার চেষ্টা করা এসব বাংলাদেশির বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে আইনি তদন্ত শুরু হয়েছে। এমন অপরাধে সাধারণত অভিবাসীদের রোমানিয়া থেকে বহিষ্কার ও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়।
এর আগে রোমানিয়া জেনারেল ইনস্পেক্টরেট ফর ইমিগ্রেশনের তথ্য ও জনসংযোগ কার্যালয় জানিয়েছিল, চলতি বছরের জুলাই মাসে রোমানিয়ার অভিবাসন পুলিশ প্রায় ২০০ জন অনিয়মিত অভিবাসীকে তাদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠিয়েছে। তাদের মধ্যে ৫১ জন বাংলাদেশিও রয়েছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
অস্ট্রেলিয়ার রেইনবো উপসাগরের গোল্ড কোস্ট সৈকতে পোষা অজগর নিয়ে সার্ফিং করায় এক ব্যক্তিকে ১ হাজার ৪৯৫ মার্কিন ডলার জরিমানা করা হয়েছে। দেশটির বন্য প্রাণী কর্তৃপক্ষ এই জরিমানা করেছে। সূত্র : বিবিসি
ওই ব্যক্তির নাম হিগর ফিউজা। কুইন্সল্যান্ডের পরিবেশ ও বিজ্ঞান বিভাগ তদন্ত শেষে চলতি সপ্তাহে তাকে এই জরিমানা করেছে।
এই মাসের শুরুতে ফিউজা তার পোষা ‘শিবা’ নামের ব্রেডলি কার্পেট পাইথন প্রজাতির সাপের সঙ্গে সার্ফিং করেন। তাদের সেই সার্ফিং করার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
বন্য প্রাণী কর্মকর্তা জোনাথন ম্যাকডোনাল্ড এক বিবৃতিতে বলেন, জনসমক্ষে নিয়ে যাওয়ায় অজগরটি আতঙ্কিত হয়ে মানুষের ক্ষতি করতে পারত। এ ছাড়া এ ধরনের ঘটনা জনসাধারণের নিরাপত্তার জন্য হুমকি তৈরি করে।
তবে ফিউজা রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে বলেন, তিনি এর আগেও তার পোষা অজগরের সঙ্গে অন্তত ১০ বার সার্ফ করেছেন। অজগরটি পানিতে সাঁতার কাটতে ও সার্ফিং করতে পছন্দ করে।
অনলাইন ডেস্ক :
নিজেকে মুসলমানদের পাহারাদার বলে ঘোষণা দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। রাজ্যের মুসলমানদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, বিজেপির আসন বাড়লে আপনাদের ওপর অত্যাচার বাড়বে। বৃহস্পতিবার এক দলীয় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
মমতা বলেন, ‘দয়া করে ভোটটা সিপিএমকে, বিজেপিকে বা কোনো সাম্প্রদায়িক বিভেদকারীদের কথা শুনে দেবেন না। এরা বিজেপির টাকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে, তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট কাটার জন্য। একদল বসন্তের কোকিল এসেছে। তারা এলাকায় এলাকায় ঘুরে ধর্মীয় সভা করার নাম করে তৃণমূলের ভোট কাটার চেষ্টা করছে।’
তিনি বলেন, ‘আপনাদের আর্থিক, সামাজিক নিরাপত্তা সব কিন্তু আমরা করেছি। আর যদি আপনারা যারা বিজেপির টাকা নিয়ে ভাঁওতা দিচ্ছে তদের কথায় ভুলে যান, তাহলে মনে রাখবেন ধর্ম আলাদা, রাজনীতি আলাদা।
মমতা বলেন ‘সব ধর্মকে আমরা ভালোবাসি। কিন্তু মনে রাখবেন, পশ্চিমবঙ্গটা কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেসের হাতে রাখতে হবে। আর আমরা যদি আসন কম পাই, তাহলে কিন্তু বিজেপির অত্যাচার আরও বাড়বে। তিনি বলেন, ‘মনে রাখবেন, আমরা যতদিন আছি, আপনাদের ওপরে কেউ কোনো ক্ষতি করার চেষ্টা করলে আমি আপনাদের পাহারাদার ছিলাম আছি ও থাকব।’
এদিকে, মমতাকে কটাক্ষ করে বিজেপি বিধায়ক শংকর ঘোষ বলেন, মমতার রাজত্বে মুসলমানদের কী অবস্থা, তা সবাই দেখতে পাচ্ছে। রাজ্যে ১০ জন তৃণমূল কর্মী খুন হলে আটজনই মুসলমান। আর অধিকাংশ জায়গায় মুসলমানদের নামই খুনের ঘটনায় জড়াচ্ছে। মমতা ব্যানার্জি মুসলমানদের সঙ্গে মুসলমানদের লড়িয়ে নিজের রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা করছেন। রাজ্যে দিনমজুরির কাজও নেই, মুসলমান যুবকদের জন্য খাটতে অন্য রাজ্যে যেতে হচ্ছে। মৃত্যুর পর অনেকের বাবা-মা সন্তানের মাটি পাচ্ছেন না। ওদিকে, মমতা দাবি করছেন তিনি মুসলমানদের পাহারাদার। এর থেকে হাস্যকর কী হতে পারে?
সংবাদসূত্র : এবিপি নিউজ
অনলাইন ডেস্ক :
সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের লক্ষ্যে এবার তুরস্কে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। আগামীকাল বৃহস্পতিবার তুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, বৃহস্পতিবার ইস্তাম্বুলে রাশিয়ান ও মার্কিন কূটনীতিকদের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
কাতার সফররত ল্যাভরভ আজ ২৬ ফেব্রুয়ারি বুধবার সাংবাদিকদের বলেন, দুই দেশ তাদের দুই দেশের দূতাবাস পরিচালনায় ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ নিয়ে আলোচনা করবে।
জো বাইডেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট থাকাকালে উভয় দেশই নিজ নিজ ভূখণ্ড থেকে অন্য দেশের দূতাবাস কর্মীদের বহিষ্কার করেছিল।
ডোনাল্ড ট্রাম্প গত মাসে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর থেকেই মস্কো ও ওয়াশিংটন কাছাকাছি আসার চেষ্টা করছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ও রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক পুনঃস্থাপনের লক্ষ্যে গত সপ্তাহে সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রথমবারের মতো উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠকে বসেন দুই দেশের শীর্ষ কর্মকর্তারা। ইউক্রেন ইস্যুতে তিন বছর ধরে চলা বৈরিতার পর, এই বৈঠক ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার প্রথম সরাসরি প্রচেষ্টা।
সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার ওই বৈঠকের পর পরবর্তী বৈঠকের জন্য ‘তুরস্ক আদর্শ স্থান’ হতে পারে বলে প্রস্তাব দেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। তিনি বলেন, “তুরস্ক রাশিয়া-ইউক্রেন-যুক্তরাষ্ট্রের স্থায়ী শান্তি আলোচনা প্রক্রিয়াকে সফল করতে সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রস্তুত।”
আগামীকাল বৃহস্পতিবারের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া দ্বিপাক্ষিক কূটনৈতিক সংকটের সমাধানে নজর দেবে বলে মনে করা হচ্ছে।
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার জন্য পুতিনকে ফোন করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে ট্রাম্পের সরাসরি বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে।
সূত্র: রয়টার্স, আনাদোলু এজেন্সি, আল-জাজিরা
অনলাইন ডেস্ক :
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে। এই পরোয়ানার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে কানাডা। কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেছেন, আমরা আন্তর্জাতিক আইনের পক্ষে দাঁড়াই এবং আন্তর্জাতিক আদালতের সব নিয়ম ও রায় মেনে চলব। এটি আমাদের পরিচয়ের অংশ।
আইসিসি গত বৃহস্পতিবার এই পরোয়ানা জারি করে। এতে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে ‘মানবতাবিরোধী অপরাধ’ এর অভিযোগ আনা হয়। এই অপরাধগুলো ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধের পরিপ্রেক্ষিতে সংঘটিত হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। একইসঙ্গে হামাসের সামরিক প্রধান মোহাম্মদ দেইফের বিরুদ্ধেও পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
২২ নভেম্বর শুক্রবার যুক্তরাজ্যের সরকার ইঙ্গিত দেয়, বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু যুক্তরাজ্যে গেলে তাকে আইসিসি পরোয়ানার ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হতে পারে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের মুখপাত্র জানান, যুক্তরাজ্য সব সময় তার আইনগত বাধ্যবাধকতা মেনে চলে, যা দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক আইনে নির্ধারিত। তবে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতার করা হবে কি না, এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
যুক্তরাজ্য ও কানাডার পাশাপাশি বেলজিয়াম, ফ্রান্স, নরওয়ে, সুইডেন, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং তুরস্কসহ আরো কয়েকটি দেশ আইসিসির এই পদক্ষেপকে সমর্থন করেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র এই পরোয়ানাকে ‘অযৌক্তিক’ বলে আখ্যা দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেন, আইসিসির এই সিদ্ধান্তে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে কোনো সমতুল্যতা নেই। আমরা সবসময় ইসরায়েলের পাশে থাকব।
অন্যদিকে, মার্কিন সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স এই পরোয়ানাকে সমর্থন জানিয়ে বলেন, যে কোনো পক্ষের বেসামরিক নাগরিকদের ওপর নির্বিচার হামলা আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন এবং মানবিক বিপর্যয় ডেকে আনে।”
উল্লেখ্য, জি-সেভেন জোটের দেশগুলো—যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং যুক্তরাষ্ট্র—আইসিসির এই পদক্ষেপে বিভক্ত। কানাডা এবং যুক্তরাজ্য আইসিসির রায় মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিলেও যুক্তরাষ্ট্র এই পদক্ষেপকে নিন্দা জানিয়েছে। তবে আর্জেন্টিনা, অস্ট্রিয়া এবং হাঙ্গেরির মতো কিছু দেশ আইসিসির সিদ্ধান্তের সাথে দ্বিমত পোষণ করেছে।
আইসিসির এই পরোয়ানা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ভিন্নমত তৈরি করেছে। একদিকে কিছু দেশ আইনের প্রতি আনুগত্য দেখাচ্ছে, অন্যদিকে কয়েকটি দেশ এই সিদ্ধান্তকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
অনলাইন ডেস্ক :
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় আরো ৫৮ জন নিহত হয়েছেন ও ৮৪ জন আহত হয়েছেন। ২২ ডিসেম্বর ভোর থেকে সোমবার পর্যন্ত এসব হামলা ঘটে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এ নিয়ে ১৪ মাস ধরে চলা ইসরায়েলের বর্বর আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত ৪৫ হাজার ৩১৭ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন। আরো ১ লাখ ৭ হাজার ৭১৩ জন আহত হয়েছেন।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দাবি, নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরো অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের নিচে অনেকে চাপা পড়ে আছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম ও জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকেই গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। এই হামলায় গাজার হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ ও গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গাজার ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। তাছাড়া, ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে গাজার প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন, যা উপত্যকাটির মোট জনসংখ্যার ৮৫ শতাংশ।
গত মাসে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু ও দেশটির সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি)।
অন্যদিকে, আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে এরই মধ্যে অভিযুক্ত হয়েছে দখলদার দেশ ইসরায়েল। নেতানিয়াহু স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, হামাসকে পুরোপুরি দুর্বল ও অকার্যকর করা এবং জিম্মিদের মুক্ত করার আগ পর্যন্ত গাজায় অভিযান চলবে।
সূত্র: আনাদোলু এজেন্সি, রয়টার্স