চলারপথে রিপোর্ট :
কিশোরগঞ্জে ট্রাকভর্তি ভারতীয় চিনিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। আজ ৬ সেপ্টেম্বর বুধবার সকালে কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মহিনন্দ ভদ্রপাড়া এলাকায় অভিযানটি চালায় র্যাব-১৪ কিশোরগঞ্জ ক্যাম্পের সদস্যরা।
র্যাব সূত্র জানায়, নেত্রকোণা জেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে সরকারি শুল্ক ফাঁকি দিয়ে একটি চোরাকারবারীচক্র ভারতীয় চিনি কিশোরগঞ্জে নিয়ে আসছে মর্মে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে র্যাব। এর পরিপ্রেক্ষিতে র্যাবের দলটি কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মহিনন্দ ভদ্রপাড়া এলাকার চাঁনমারি মোড়ে তল্লাশি চৌকি স্থাপন করে। সকাল সোয়া ৬টার দিকে তাড়াইলের দিক থেকে কিশোরগঞ্জ শহরের দিকে আসতে থাকা একটি ট্রাককে সিগন্যাল দিয়ে থামানো হয়। পরে ট্রাকটি তল্লাশি করে চিনি পাওয়া যায়। ট্রাকে থাকা লোকজন এর কোন বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি।
এ ঘটনায় ট্রাকে থাকা তিনজনকে গ্রেফতার করে র্যাব। তারা হলেন কিশোরগঞ্জের তাড়াইল উপজেলার কৌলিগাতি গ্রামের মৃত আব্দুল সোবহানের ছেলে বায়েজিদ খান (৪৮), কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার জালুয়াপাড়া গ্রামের জাফর আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর (২৭) ও পাকুন্দিয়া উপজেলার মাইজহাটি গ্রামের মৃত মীর হোসেনের ছেলে আশরাফ (৫৫)।
পরে ট্রাকসহ ১৪ হাজার ৮৫০ কেজি ভারতীয় চিনি, নগদ ১৭ হাজার টাকা ও পাঁচটি মোবাইল ফোনসেট জব্দ করে র্যাব।
র্যাবের কোম্পানী অধিনায়ক মো. আশরাফুল কবির জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা দীর্ঘদিন যাবত চোরাচালানের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন।
এ ব্যাপারে বিশেষ ক্ষমতা আইন-১৯৭৪ অনুযায়ী কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দিয়ে তাদেরকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
চলারপথে ডেস্ক :
রাজধানীর রমনা থানায় দায়ের করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় দৈনিক প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমানকে ৬ সপ্তাহের আগাম জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।
আজ ২ এপ্রিল রবিবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ফিদা এম কামাল, জেড আই খান পান্না, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ও প্রশান্ত কুমার কর্মকার। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাছান চৌধুরী ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুজিত চ্যাটার্জি।
এর আগে সকালে হাজির হয়ে আগাম জামিন চেয়ে আবেদন করেন মতিউর রহমান।
গত ২৯ মার্চ রাতে মামলাটি দায়ের করেন অ্যাডভোকেট আব্দুল মালেক (মশিউর মালেক)।
এই মামলায় প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান, সহযোগী ক্যামেরাম্যানসহ অজ্ঞাতনামাদেরও আসামি করা হয়েছে। মামলার অপর আসামি প্রথম আলোর নিজস্ব প্রতিবেদক শামসুজ্জামান বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন।
মামলার বাদী এজাহারে অভিযোগ করে বলেন, তিনি গত ২৬ মার্চ রাত ৯টায় শিল্পকলা একাডেমির মূল গেইটে থাকাকালীন ফেসবুক ব্রাউজ করার সময় দৈনিক প্রথম আলোর অনলাইন ভার্সনের একটি নিউজের স্ক্রিনশট দেখতে পান।
স্ক্রিনশটে দেখা যায়, জাকির হোসেন নামে একটি দিনমজুর শিশুর বক্তব্য উল্লেখ করে প্রথম আলোর প্রতিবেদক শামসুজ্জামান একটি প্রতিবেদন করেছেন। প্রতিবেদনের শিরোনাম, ‘পেটে ভাত না জুটলে স্বাধীনতা দিয়া কী করুম। বাজারে গেলে ঘাম ছুটে যায়। আমাগো মাছ, মাংস আর চাইলের স্বাধীনতা লাগব। ’ নিচে লেখা জাকির হোসেন, দিনমজুর, সাভার। বাদী এই খবরটি দেখে বিস্মিত হন বলে জানান এজাহারে।
এজাহারে বাদী আরো বলেন, পরে ২৮ মার্চ রাত ১০টার দিকে তার মোবাইল ফোনে বেসরকারি টিভি চ্যানেল ৭১ টিভির প্রতিবেদক ফারজানা রূপার একটি প্রতিবেদন চোখে পড়ে। প্রতিবেদন থেকে তিনি জানতে পারেন, প্রথম আলোর অনলাইন ভার্সনে উল্লিখিত প্রতিবেদনটি দেখে ফারজানা রূপা ঘটনা সম্পর্কে মাঠ পর্যায়ে অনুসন্ধানে নামেন। অনুসন্ধানে তিনি সাভার স্মৃতিসৌধ এলাকায় গিয়ে প্রতিবেদনে কথিত জাকির নামে শিশুটিকে খোঁজ করেন।
তিনি প্রথম আলো অনলাইনে প্রদর্শিত জাকির নামীয় শিশুটির ছবি স্থানীয় লোকজনদের দেখিয়ে প্রতিবেদনের শিশুটিকে খুঁজে বের করেন। পরে শিশুটির বাড়িতে যান। সেখানে তিনি জানতে পারেন শিশুটির নাম জাকির নয়, তার নাম সবুজ। বয়স সাত বছর, সে প্রথম শ্রেণিতে পড়ে।
শিশুটিকে প্রথম আলোর প্রতিবেদন ও তার ছবি দেখালে সে জানায়, একজন লোক স্বাধীনতা দিবসের দিন নিজেকে প্রথম আলোর সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে তাকে ১০ টাকা দিয়ে ক্যামেরায় ছবি তুলে। শিশুটিকে ওই ব্যক্তি তার নাম বা কোনো কিছুই জিজ্ঞেস করেননি এবং তিনি কোনো বক্তব্য দেননি।
বাদী এজাহারে বলেন, আমি ফারজানা রূপার এই প্রতিবেদন দেখে মনে মনে আতঙ্কগ্রস্ত হই এবং আমার মনে পড়ে যে, ১৯৭৪ সালে কুড়িগ্রামের বাসন্তী নামে একজন মানসিক বিকারগ্রস্ত মহিলাকে জাল পরিয়ে ছবি তুলে পত্রিকায় প্রকাশ করে জনমনে দুর্ভিক্ষের আতঙ্ক ছড়িয়ে দেওয়া হয়। ফলে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছিল। এই কথা মনে পড়ে যাওয়ায় আমি শঙ্কিত হয়ে পড়ি যে, ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত মহান স্বাধীনতা দিবসে প্রথম আলো তাদের অনলাইন ভার্সনে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে পরিকল্পিতভাবে একটি মিথ্যা ও রাষ্ট্রবিরোধী প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
তিনি বলেন, আমি আরো বুঝতে পারি যে, প্রথম আলোর সম্পাদকের নির্দেশে ও পরিকল্পনায় ওই প্রতিবেদক তার অজ্ঞাতনামা ক্যামেরাম্যান ও মুদ্রণ সহযোগীদের নিয়ে মিথ্যা প্রতিবেদন বানিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূলুণ্ঠিত ও হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেছেন। এ কারণে জনমনে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছে।
এর আগে ২৯ মার্চ বুধবার স্বাধীনতা দিবসে ‘মিথ্যা ও বানোয়াট’ তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ এনে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে আরেকটি মামলা দায়ের করেন সৈয়দ মো. গোলাম কিবরিয়া নামের এক ব্যক্তি।
অনলাইন ডেস্ক :
মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) শতভাগ বাস্তবায়নের তাগিদ দিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী যুদ্ধাহত র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী।
আজ ২৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় তিনি মন্ত্রণালয়ের অধীন দপ্তর/সংস্থার প্রধানদের উদ্দেশ্য করে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক/দপ্তর সংস্থার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয় এমন কাজ করতে হবে। নিজের দক্ষতা, বুদ্ধিমত্তা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেমের সাথে কাজ করতে হবে। সিদ্ধান্ত গ্রহণে অহেতুক বিলম্ব করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের এডিপি বাস্তবায়নের অগ্রগতি জাতীয় গড় থেকে বেশি হলেও তা যথেষ্ট সন্তোষজনক নয় বলে মন্তব্য করেন তিনি। আগামী ৩০ জুনের আগেই প্রত্যেক দপ্তর/সংস্থার এডিপি বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্মানজনক পর্যায়ে নিয়ে আসার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন মন্ত্রী।
সভাপতির বক্তব্যে মোকতাদির চৌধুরী প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের আরও আন্তরিকভাবে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন।
সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় ও এর অধীন সকল দপ্তর/সংস্থার চলমান প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি (ভৌত ও আর্থিক) তুলে ধরে প্রকল্প বাস্তবায়নে বিদ্যমান সমস্যা ও চ্যালেঞ্জসমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করার জন্য মন্ত্রী প্রকল্প পরিচালক ও সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেন।
উল্লেখ্য যে, চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন অগ্রগতি ৩০.২৮%। গতবছর একই সময়ে এই অগ্রগতির হার ছিল ৩৮.১০%। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বাস্তবায়ন অগ্রগতি ২৭. ১১%।
সভায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব কাজি ওয়াছি উদ্দিন, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান মিয়া পিএএ, গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আজমত উল্লাহ খান, রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান জিয়াউল হক, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় এর অধীন বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার প্রধানসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলার সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২১টি ভারতীয় মহিষ জব্দ করেছেন হালুয়াঘাট থানা পুলিশ। শনিবার অপরাহ্নে ভুবনকুড়া ইউনিয়নের কুমারগাতী গ্রামের জবেদ আলীর পুত্র বাবুল মিয়ার বাড়ী থেকে মহিষগুলো আটক করা হয়।
জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবত সীমান্ত এলাকার একদল চোরাকারবারী ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে গরু ও মহিষসহ অন্যান্য পণ্য সামগ্রী পাচার করে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় দিবাগত রাতে একদল মহিষের পাল ভারত থেকে কোচপাড়া সীমান্ত এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন চোরাকারবারিরা। স্থানীয়রা চোরাকারবারিদের গতিবিধি লক্ষ্য রেখে থানা পুলিশকে বিষয়টি অবহিত করে।
এ ঘটনার খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক হালুয়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুমন চন্দ্র রায় এর নেতৃত্বে টহলরত পুলিশ সদস্যদের সহযোগিতায় শনিবার মহিষগুলো মালিক বিহীন জব্দ করে থানায় নিয়ে আসেন। জব্দকৃত মহিষের আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪ লাখ টাকা।
এ ঘটনায় আজ ৩ সেপ্টেম্বর রবিবার থানা পুলিশের পক্ষ থেকে এজাহার নামীয় ৩ জন ও ৪-৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এ ঘটনায় পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, উপজেলার কুমারগাতী এলাকার গ্রামের জবেদ আলীর পুত্র বাবুল মিয়া, সিদ্দিকের পুত্র হিরা ও মৃত ইয়াসিন আলীর পুত্র শহীদুল্লাহসহ একটি সংঘবদ্ধ চক্র দীর্ঘদিন ধরে এই পাচার কাজের সাথে যুক্ত হয়ে সীমান্ত থেকে চোরাকারবারী করে যাচ্ছে। দাবি করেন এরা সীমান্ত এলাকার চিহ্নিত ও পেশাদার চোরাকারবারি। এদের সঙ্গে ভারতীয় পাচারকারীদের সাথে নিয়মিত যোগসাজশ রয়েছে। ভারত থেকে বাংলাদেশে গরু ও মহিষ অবৈধভাবে এনে নিজেদের সঠিক দাবি করে বিভিন্ন হাটবাজারের ইজারার কাগজ সংগ্রহ করেন পাচারকারীরা।
মহিষ জব্দের সত্যতা নিশ্চিত করে হালুয়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন চন্দ্র রায় জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিত্বে অভিযান পরিচালনা করে ২১টি মহিষ জব্দ করা হয়। বর্তমানে মহিষগুলো থানা হেফাজতে রয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের ধরতে মাঠে কাজ করছে থানা পুলিশ।
অনলাইন ডেস্ক :
দুর্গাপূজা চলাকালে হিন্দুদের পূজামণ্ডপ ও বাড়িঘরের পাহারা দিতে সারাদেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
আজ ২০ অক্টোবর শুক্রবার সকালে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগের সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে নেতাকর্মীদের এ নির্দেশনা দেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, কুমিল্লার সহিংসতার ঘটনাটি দলের নজরে এসেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে নিজেই খোঁজখবর নিয়েছেন। দল থেকে গোটা ব্যাপারটা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কেউ অপকর্ম করলে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিএনপির ২৮ অক্টোবরের সমাবেশ নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ১০ ডিসেম্বরের একই পরিণতি হবে ২৮ অক্টোবর।
প্রসঙ্গত, কুমিল্লা-৬ আসনের সংসদ সদস্য আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের ‘মদমুক্ত পূজা’ মন্তব্যের প্রতিবাদে সম্প্রতি কুমিল্লায় বিক্ষোভ মিছিল করে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। ওই মিছিলে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালায় বলে অভিযোগ ওঠে। পুলিশের বিরুদ্ধেও মিছিলে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তোলেন ঐক্য পরিষদের নেতারা।