অনলাইন ডেস্ক :
রুপা, সুন্দরী, স্মার্ট, ভদ্র সুমিষ্ট কণ্ঠের অধিকারীনি। তার স্বপ্ন ছিল বিমানবালা হবার, হয়েছেনও তাই। তিনি নিজেকে মানুষের সেবাই নিয়োজিত করেন। সুনামের সঙ্গে নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন। তবে তার ওপর অনেক খারাপ মানুষের নজর পড়ে। যারা একজন ছিলো সে যে অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে বসবাস করতো সেই ভবনের এক ঝাড়ুদার। যুবক বয়সের সে ঝাড়ুদারকে রূপা বিভিন্ন সময় নিজের কাজের জন্য ডাকতেন। কথামত কাজ করে দিতেন। আর এই সুযোগটা নিয়েছে সেই ঝাড়ুদার।
জানা যায়, ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে ভারতীয় বিমানবালাকে গলাকেটে হত্যা করে তার অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে কাজ করা এক ঝাড়ুদার যুবক। হত্যাকাণ্ডের ঘটনার পরপরই তাকে আটক করা হয়েছিল এবং পরে এ বিষয়ে পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তি দেন তিনি।
আজ ৬ সেপ্টেম্বর বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ফ্রি প্রেস জার্নাল। এর আগে গত রোববার মুম্বাইয়ের শহরতলীর আন্ধেরিতে নিজের অ্যাপার্টমেন্টের একটি ফ্ল্যাট থেকে রুপাল ওগ্রে নামের ওই বিমানবালার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
সংবাদমাধ্যম বলছে, নিহত বিমানবালা রুপাল ওগ্রে ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের বাসিন্দা এবং এয়ার ইন্ডিয়াতে চাকরি পাওয়ার পর চলতি বছরের এপ্রিলে তিনি মুম্বাই চলে যান। সেখানে তার বোন ও তার প্রেমিকের সঙ্গে থাকতেন তিনি।
সম্প্রতি তার বোন এবং প্রেমিক— দু’জনেই মুম্বাইয়ের বাইরে যান। আর এরপর তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে এই ঘটনায় সন্দেভাজন হিসেবে ৪০ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত ওই ব্যক্তির নাম বিক্রম অটওয়াল এবং তিনি ওই অ্যাপার্টমেন্টে ঝাড়ুদার হিসাবে কাজ করতেন।
ফ্রি প্রেস জার্নাল বলছে, ২৪ বছর বয়সী এয়ার হোস্টেস রুপাল ওগ্রেকে গলা কেটে হত্যা করার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া ৪০ বছর বয়সী এই অভিযুক্তকে মঙ্গলবার আন্ধেরির স্থানীয় আদালতে হাজির করে পুলিশ। এসময় পেশায় ঝাড়ুদার বিক্রম স্বীকার করেন, তিনি রুপাল ওগ্রেকে ধর্ষণ করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ভুক্তভোগীর বাধায় তিনি ব্যর্থ হন এবং একপর্যায়ে গলাকেটে হত্যা করেন।
শুনানি শেষে আদালত আসামিকে তিন দিন পুলিশ হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন।
সংবাদমাধ্যম বলছে, অনেকবার ফোন করেও রুপালের কোনও সাড়া পাচ্ছিলেন না পরিবারের সদস্যরা। তাই বাধ্য হয়ে বন্ধুদের খোঁজ নিতে বলেছিলেন তারা। বন্ধুরা এসে ফ্ল্যাটটি ভেতর থেকে তালাবন্ধ দেখতে পেয়ে খবর দেয় পুলিশে। পরে পুলিশ এসে গত রোববার রাত ১১টার দিকে ভেতরে প্রবেশ করলে ফ্ল্যাটের বাথরুমের কাছে তাকে মৃত অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়।
এরপরই সন্দেভাজন হিসেবে বিক্রমকে আটক করে পুলিশ। অভিযুক্ত এই ব্যক্তি একটি পরিচ্ছন্নতা সংস্থার হয়ে কাজ করেন এবং গ্রেপ্তারের পরপরই তার অপরাধের কথা স্বীকার করেন। যদিও অপরাধ স্বীকার করার আগেই গ্রেপ্তার করার সময় তার কাপড়ে রক্তের দাগ খুঁজে পায় পুলিশ।
বেশ কয়েক ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদের পর বিক্রম অটওয়াল স্বীকার করে, হত্যাকাণ্ডের দুই দিন আগে গত শুক্রবার রুপাল ওগ্রের সঙ্গে তার ‘ঝগড়া’ হয়েছিল। মূলত পরিচ্ছন্নতার কাজ সঠিকভাবে না করার জন্য তাকে ‘বকাঝকা’ করেছিলেন রুপাল। আর এটিই অভিযুক্তকে ক্ষুব্ধ করে।
ঊর্ধ্বতন এক পুলিশ কর্মকর্তার ঊদ্ধৃতি দিয়ে ফ্রি প্রেস জার্নাল জানিয়েছে, ‘বিমানবালা রুপাল ওগ্রেকে ধর্ষণ করার উদ্দেশ্যে ধারালো বস্তু নিয়ে ওই নারীর ফ্ল্যাটে যায় বিক্রম। ভিকটিমকে ধর্ষণের জন্য সে প্রথমে তাকে মাটিতে ফেলে দেয়, কিন্তু ওই নারী নিজেকে দৃঢ়ভাবে রক্ষা করায় ব্যর্থ হয় সে। নিজেকে বাঁচাতে ওই নারী অভিযুক্তকে ধাক্কা দেয়, হাত দিয়ে আঘাত করে এবং লাথিও মারে। অভিযুক্তের সারা শরীরে আঁচড়ের চিহ্ন রয়েছে, এতে সেখানে ধস্তাধস্তির প্রমাণ পাওয়া যায়।’
ওই কর্মকর্তা আরও জানান, ‘একপর্যায়ে ওই নারী ফ্ল্যাটের প্রধান দরজা দিয়ে বাইরে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। এতে অভিযুক্ত বিক্রম আতঙ্কিত হয়ে পড়েন এবং ভুক্তভোগীকে গলাকেটে হত্যা করেন।’
অবশ্য পুলিশ আগেই জানিয়েছিল, বিক্রমের মাথায় আঘাত রয়েছে। তাদের ধারণা, রুপালকে আক্রমণ করার পর তিনি হয়তো প্রতিরোধের চেষ্টা করেছিলেন। আর তাতেই মাথায় আঘাত পেয়েছেন বিক্রম।
অনলাইন ডেস্ক :
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে আজ ১৮ জুন রবিবার পবিত্র জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা গেছে। সন্ধ্যায় সৌদি, আরব আমিরাত, ওমানসহ অন্যান্য দেশের চাঁদ দেখা কমিটি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত জানায়। সূত্র : খালিজ টাইমস
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, মধ্যপ্রাচ্যে আরবি বছর ১৪৪৪ হিজরি সনের এগারোতম মাস জিলকদের ২৯তম দিন আজ ১৮ জুন রবিবার। আর মহাকাশীয় গণনার ভিত্তিতে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এ বছর জিলকদ মাসটি ২৯ দিনের হবে। অর্থাৎ সোমবার থেকে শুরু হবে জিলহজ মাস।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আগামী ২৭ জুন সৌদিতে আরাফাহর দিন ও ২৮ জুন ঈদুল আজহা উদযাপিত হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
কোভিডে মারা যেতে পারে ১০ বছরের ছেলে, এমন আশঙ্কায় তিন বছর ধরে ছেলেসহ নিজেকে ঘরবন্দি রেখেছেন ভারতের নয়াদিল্লির গুরুগ্রাম শহরের বাসিন্দা মুনমুন মাঝি। কোভিডের আতঙ্কে নিজের স্বামী অর্থাৎ সন্তানের বাবাকেও ঘরে ঢুকতে দেননি তিনি।
৩৩ বছর বয়সি মুনমুন মাঝির স্বামী সুজন মাঝি প্রথম কয়েকদিন ভেবেছিলেন হয়তো ঠিক হয়ে যাবেন স্ত্রী। বন্ধু ও আত্মীয় স্বজনের বাসায় কিছু দিন কাটালেও পরে কোনো পরিবর্তন না দেখে বাধ্য হয়ে আলাদা বাসা নেন সুজন মাঝি। বাড়িভাড়া ও ইউটিলিটি বিল থেকে শুরু করে ঘরের বাজার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় সবকিছুই কিনে দিয়ে যেতেন সুজন।
স্বামী সুজন মাঝি একটি বেসরকারি কোম্পানিতে প্রকৌশলী হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। ২ ফেব্রুয়ারি বুধবার সুজন আতঙ্কগ্রস্ত স্ত্রীর বিষয়ে পুলিশকে ডেকে বললে এ তথ্য জানাজানি হয়। পরে পুলিশ দুজনকে বাড়ি থেকে উদ্ধার করে।
সূত্র : এনডিটিভি
অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্বে কেউ উঁচু দালান দেখলে ভয় পায় আবার কেউ অন্ধকারে ভয় পায়। কলা দেখে ভয় পাওয়ার কথা কেউ কি কখনো শুনেছেন? এবার বিরল এই ‘ব্যানানাফোবিয়া’ বা ‘কলাভীতি’ সমস্যার কথা শুনা যাচ্ছে। ওই ভীতিতে ভুগছেন সুইডেনের লিঙ্গ সমতাবিষয়ক মন্ত্রী পাওলিনা ব্রান্ডবার্গের।
তিনি বিরল কলা-ভীতির সমস্যায় আক্রান্ত। একে বলা হয় ‘ব্যানানাফোবিয়া’। সেই কারণে তার সরকারি সফরের সময় আশপাশ থেকে সব কলা সরাতে বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। মন্ত্রীর সফরের সময় তার কক্ষ থেকে আগে থেকেই সমস্ত কলা সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন সুইডিশ সরকারি কর্মকর্তারা। সম্প্রতি এমনই খবর জানায় বিবিসি।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেসেনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ব্র্যান্ডবার্গের সহকারী কর্মকর্তারা ই-মেইলে অনুরোধ করেছেন, মন্ত্রীর উপস্থিতির আগে যেন কোথাও কলা না থাকে। ২০২০ সালে ব্র্যান্ডবার্গ এক্স (সাবেক টুইটার)-এ নিজেই তার বিশ্বের অদ্ভুততম কলা-ভীতি সম্পর্কে জানিয়েছিলেন। যদিও সেই পোস্টটি পরে মুছে ফেলা হয়।
কলা-ভীতি শুধু ব্র্যান্ডবার্গের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। সুইডিশ রাজনীতিবিদ টেরেসা কারভালোও একই ধরনের ভীতিতে ভোগেন। কারভালো মজার ছলে উল্লেখ করেন যে, যদিও কর্মক্ষেত্রে নানা বিষয়ে তার এবং ব্র্যান্ডবার্গের মধ্যে মতবিরোধ রয়েছে, কিন্তু কলা নিয়ে ভীতি তাদের মধ্যে একটি ‘সাধারণ শত্রু’ হিসেবে দেখা দিয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, ব্যানানাফোবিয়া খুবই বিরল একটি মানসিক সমস্যা। এর কারণে কলা দেখা বা গন্ধ পাওয়ার সাথে সাথেই উদ্বেগ, মানসিক অস্বস্তি বা বমি বমি ভাবের মতো উপসর্গ দেখা দিতে পারে। ব্র্যান্ডবার্গের অফিস থেকে পাঠানো ইমেইলে এটি শক্তিশালী অ্যালার্জি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। মন্ত্রী নিজেও একে ফোবিয়া হিসেবে স্বীকার করেছেন এবং জানিয়েছেন যে, তিনি এই সমস্যার সমাধানে পেশাগত সাহায্য নিচ্ছেন।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, অনেক বিরল ফোবিয়ার মতো ব্যানানাফোবিয়ার কারণও অস্পষ্ট। তবে শৈশবে ঘটে যাওয়া কোনো নেতিবাচক অভিজ্ঞতা থেকে এই ভীতি জন্ম নিতে পারে। ব্র্যান্ডবার্গের এই বিশেষ কলা-ভীতির খবর মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রয়োজনীয়তার দিকে ইঙ্গিত করে। মানসিক ফোবিয়া যে ধরনেরই হোক, তা ব্যক্তির দৈনন্দিন জীবনে বড় প্রভাব ফেলতে পারে। সুইডেনের সরকারি কর্মকর্তারা এই ধরনের বিরল ফোবিয়াকে গুরুত্ব দিয়ে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়ে সচেতনতার একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেয়েন বাংলাদেশের সাথে চলমান সহযোগিতা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি অংশীদারিত্ব বাড়ানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। সম্প্রতি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে পাঠানো এক চিঠিতে তিনি চলমান সহযোগিতা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি অংশীদারিত্ব বাড়ানোর জন্য নতুন দিক অন্বেষণের আগ্রহ প্রকাশ করেন।
চিঠিতে উরসুলা উল্লেখ করেন, বিস্তৃত অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতা চুক্তির মধ্যে দিয়ে তারা অংশীদারিত্ব বাড়ানোর পক্ষে।
সূত্র : বাসস
মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, আখাউড়া থেকে :
ভারতের ত্রিপুরায় বিজিবি-বিএসএফের ব্যাটালিয়ন কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ ১২ মে সোমবার সকাল সাড়ে ১০টায় আগরতলার বিএসএফ সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের ৪ সদস্যের দলের নেতৃত্ব দেন বিজিবির সুলতানপুর-৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. জিয়াউর রহমান। প্রতিনিধি দলটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে যায়। বিএসএফের পক্ষে নেতৃত্ব দেন ত্রিপুরা রাজ্যের গোকুলনগর-৪২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক অজয় কুমার সিং। বিএসএফের ৫ সদস্যের দল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
সূত্রে জানা যায়, বৈঠকে সীমান্ত এলাকা শান্তিপূর্ণ রাখতে লক্ষ্যে বিএসএফের পুশ-ইন বন্ধ রাখা, মাদক ও চোরাচালান প্রতিরোধ, অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধ, যৌথ টহল তৎপরতা জোরদারকরণ এবং গোয়েন্দা নজরদারির বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়। বৈঠকে উপস্থিত দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ের কর্মকর্তারা বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন।
সূত্র আরো জানায়, ভারত থেকে মাদক আসার বিষয়ে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। তাদেরকে সেখানকার মাদকের বিষয়ে তথ্য দেওয়া হয়েছে। পুশইন বিষয়েও আলোচনা হয়। আপাতত সেখান থেকে পুশইনের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে আশ্বস্ত করা হয়। বিজিবি-৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. জিয়াউর রহমান বৈঠক শেষে ফিরে সোমবার সন্ধ্যায় মোবাইল ফোনে গণমাধ্যমকে বলেন, ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ হয়েছে। পুশইন ও মাদক বিষয়েও বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। এ ছাড়া রুটিনমাফিক যেসব আলোচনা হয়, সেসব নিয়ে কথা হয়েছে। সীমান্ত দিয়ে মাদকদ্রব্যসহ ভারতীয় পণ্য চোরাচালান রোধেও বিজিবি সদস্যরা তৎপর রয়েছেন।
উভয়পক্ষই বাংলাদেশ-ভারত যৌথ সীমান্ত চুক্তি-১৯৭৫ এবং সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা (CBMP) আলোকে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে উদ্ভুত যেকোন সমস্যা দ্রুততম সময়ের মধ্যে যথাযথ কর্তৃপক্ষ পর্যায়ে যোগাযোগ/ পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানে একমত হন। পরিশেষে অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে ও শান্তিপূর্ণভাবে পতাকা বৈঠকটি সমাপ্ত হয়।