চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা বিনির্মাণে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে আওয়ামী লীগ। জনগণের ভালোবাসা ও সমর্থনে আবারও ক্ষমতায় আসবে আওয়ামী লীগ।
আজ ৮ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার দরিকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আওয়ামী লীগই দেশের সব উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ভূমিকা রেখেছে।
দেশের জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদসহ চাঁদাবাজমুক্ত বাংলাদেশ গঠন করেছে আওয়ামী লীগ। বাঙালি জাতির আশা ও ভরসার শেষ ঠিকানা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মমতাময়ী শেখ হাসিনা।’
তিনি আরো বলেন, ‘দেশ-বিদেশে ঘুরে কৌশলে ক্ষমতায় আসার পাঁয়তারা চালাচ্ছে ষড়যন্ত্রকারীরা। সব ক্ষমতালোভী ষড়যন্ত্রকারীদের ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে জনগণের ভোটে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পুনরায় ক্ষমতায় আসবে আওয়ামী লীগ।
ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি জাহিদুল ইসলাম দানিসের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি প্রিন্সিপাল আবুল খায়ের দুলাল, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নূরুল ইসলাম, সহসভাপতি জাহাঙ্গীর ওয়াজেদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, মহসিনুল হক বাবু, মাসুদ করিম সাজু, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম তুষার, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, এ কে এম শহিদুল হক বাবুল, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক জাকারিয়া খোকন, উপজেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ও ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম, জেলা পরিষদ সদস্য সুনিয়া আক্তার সুচি, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভূইয়া, শ্রমিক লীগ আহ্বায়ক সৈয়দ আ. আজিজ, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এস এম রানা, সাধারণ সম্পাদক আ. রাজ্জাক প্রমুখ।
পূর্বে তিনি ইমামনগর-দরিকান্দি রাস্তার আরসিসি গার্ডার ব্রিজ, খাল্লা উচ্চ বিদ্যালয়, খাল্লা দারুস সুন্নাহ ইমাম মেহেদী (আ.) দাখিল মাদরাসার নবনির্মিত চারতলা আইসিটি ভবন শুভ উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ইটভাটার পুরোনো ইট ও মাটি ফেলে মেঘনা নদী দখলের অভিযোগ উঠেছে। বাঞ্ছারামপুর উপজেলার দশানী গ্রামের খেয়াঘাট এলাকার এম এইচ কে ইটভাটার লোকজন কয়েক বছর ধরে নদীটি ভরাট করছে। এ কারণে নদী সংকুচিত হয়ে নৌ-চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। কয়েক বছর ধরে এই ভরাট কাজ চললেও প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী।
জানা গেছে, বাঞ্ছারামপুর উপজেলার দশানী গ্রামের পশ্চিম পাশ দিয়ে এক সময় মেঘনা নদীর প্রবাহ ছিল। কালের বিবর্তনে গতিপথ পরিবর্তিত হয়ে নদীটি অন্যদিকে চলে গেছে। বিভিন্ন জায়গায় মেঘনার গতিপথ সংকুচিত হলেও দশানী এলাকায় ৪০০-৫০০ ফুট চওড়া রয়ে গেছে। এই নদী দিয়ে উপজেলা সদরের সঙ্গে নদী পথে দেশের বিভিন্ন জেলার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে। প্রতিদিন শত শত নৌযান চলাচল করছে।
সরেজমিন দশানী গ্রামের পশ্চিম-উওর প্রান্তে বাজার-সংলগ্ন ইটভাটা এলাকায় দেখা গেছে, এম এইচ কে এই ভাটা-সংলগ্ন মেঘনা নদীর প্রায় কয়েক বিঘা নিচু জায়গায় পুরোনো ইট ও মাটি ফেলে ভরাট করা হয়েছে। ভরাট করা জায়গায় বিক্রির জন্য নতুন ইট রাখা হয়েছে। কয়েকটি নৌকা থেকে মাটি তুলে এখানে রাখা হচ্ছে। দখল করা জায়গায় ভাটার শ্রমিকদের থাকার জন্য ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। ইটভাটার শ্রমিক শাহ আলম বলেন, ‘ইটভাটার বাতিল ইট দিয়া জায়গা ভরাট করা হচ্ছে। কয়েক বছর ধরেই একটু একটু কইরা ভরাট করা হচ্ছে।’
দশানী গ্রামের কালন মিয়া বলেন, ‘হুমায়ুন চেয়ারম্যান ইট-মাটি ফালাইয়া গাং (নদী) ভইরা ফালাইছে। চার-পাঁচ বছর ধইরা হেরা নদীডা ভরতাছে। হেরার জোর বেশি হের লাইগা কেউ কিছু কইতে চায় না।’
কৃষক ইদ্রিছ আলীর ভাষ্য, যেভাবে ইট, মাটি ফেলে নদী ভরাট করছে কয়দিন পরে নদীর অর্ধেক পর্যন্ত ভরাট হয়ে যাবে। ২-৩ কানি (বিঘা) জায়গা ভরাট করে ফেলেছে।
অভিযোগের বিষয়ে কথা হয় এম এইচ কে ইটভাটার ম্যানেজার মোতালিব হোসেনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি এই ভাটায় চাকরি করছি ১০ বছর হলো। অনেক আগে থেকে নদীর পাশে পুরাতন ইট ফেলা হচ্ছে, ইট বানানোর মাটিও রাখা হচ্ছে নদীর তীরে। জায়গা না থাকায় নদীর তীরে মাটি ও পুরাতন ইট রাখতে হয়।’
এম এইচ কে ইটভাটার স্বত্বাধিকারী হুমায়ুন কবির জানান, নদী দখল করেছেন বলে তাঁকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছিলেন ইউএনও। এগুলো তাঁর নিজের জমি, তাই ইট ও মাটি রাখছেন।
কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন সহকারী ভূমি কর্মকর্তা লোকমান হোসেন বলেন, ‘ইট ফেলে নদী ভরাট করা হচ্ছে কিনা আমার জানা নেই।’
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কাজী আতিকুর রহমান জানান, কিছু দিন আগে ইটভাটার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় দেখে মনে হয়েছে নদী ভরাট করা হয়েছে। বিষয়টি দেখতে নায়েবকে পাঠানো হবে। তাঁকে নদী ভরাট বন্ধ করতে নিষেধ করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাঞ্ছারামপুর উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক কমিটির সদস্য তাইয়ান আহমেদ ফাহাদ (২৬) মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আজ ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার বিকেলে নিহত হয়েছে। বিকেল সাড়ে ৩ টায় জেলার রাধিকা-নবীনগর সড়কের নবীনগর ব্রাহ্মণহাতা নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এসময় মোটর সাইকেলে থাকা উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য সচিব লিটন সরকারসহ দুই জন আহত হয়েছে। নিহত তাইয়ান আহমেদ ফাহাদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা সদরের পৌর এলাকার ৫নং ওয়ার্ডের হুমায়ূন কবীরের ছেলে।
জানা গেছে, দলীয় কার্যক্রমে অংশগ্রহন করার জন্য জেলার বাঞ্ছারামপুর থেকে বিএনপি’র অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা মোটর সাইকেল যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আসার পথে ব্রাহ্মণহাতা নামক স্থানে একটি অটোরিক্সার সাথে ধাক্কা লেগে নিয়ন্ত্রণ হারায়। এসময়ে দুজন আহত হলে তাদের জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আনা হয়। জরুরী বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মিতুল তাইয়ান আহমেদ ফাহাদকে মৃত ঘোষণা করে। অন্য আহতদের জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভর্র্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় ব্রাহ্মণহাতা এলাকাবাসী অটোরিকসার চালককে আটক করে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্যবসায়ী সাইদুর রহমান হত্যা মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একইসাথে তাদের ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়। আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা ও জজ আয়েশা আক্তার সুমি এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার চর শিবপুরের কবির মিয়া ছেলে কাজল মিয়া (৪৯), বাহেরচরের আব্দুল খালেকের ছেলে রিপন মিয়া (৩২) ও নজরুল ইসলামের ছেলে রাসেল মিয়া (৩০)। আদালতে রায়ের সময় রিপন মিয়া ও কাজল মিয়া উপস্থিত ছিলেন।
আদালতের অতিরিক্ত পিপি মো. আজাদ মিয়া জানান, ২০১৯ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর উপজেলার লঞ্চঘাট সংলগ্ন মেঘনা নদী থেকে ফল ব্যবসায়ী সাইদুর রহমানের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। একদিন আগ থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। সাইদুর রহমান উপজেলার বাহেরচর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে। মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় ভগ্নীপতি লোকমান মিয়া বাদী হয়ে একই বছরের ১ অক্টোবর রাসেল মিয়াকে আসামি করে মামলা করেন। এরপর থেকে রাসেল রাসেল মিয়া পলাতক।
মামলার তদন্তে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে কাজল মিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কাজল আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দেন। ২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর থানার তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাজু আহমেদ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। আদালত সাক্ষী, যুক্তিতর্কসহ সব কার্যক্রম শেষে তিনজনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। আসামি পক্ষের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন সামী রায়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে জানান, উচ্চ আদালতে আপিল করা হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেছেন, বাঙ্গালী জাতির সকল অধিকার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয় আওয়ামী লীগ। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা হয়েছে বলেই আজ বাংলাদেশ স্বাধীন।
গতকাল ২৪ জুন শুক্রবার বিকালে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ কর্তৃক আয়োজিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এবি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কারণেই জাতির জনকের নেতৃত্বে ভাষা আন্দোলন, ৭০-এর নির্বাচন এবং স্বাধীনতা সংগ্রামে বাঙ্গালী জাতি ঝাঁপিয়ে পড়ে সকল অধিকার ছিনিয়ে এনেছে।
তার সুযোগ্য কন্যা আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে উচ্চ মাত্রায় নিয়ে গেছে। সকল কিছু সম্ভব হয়েছে একমাত্র দেশের জনগণ আওয়ামী লীগকে ভালোবাসে বলে।’
তিনি আরো বলেন, ‘ষড়যন্ত্রকারীরা দেশে বিদেশে যতই ষড়যন্ত্র করুক না কেন সামনের নির্বাচনে জনগণ আবারও আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়ে ক্ষমতায় বসাবে। জনগণ দেশের দায়িত্ব আওয়ামী লীগের হাতেই নিরাপদ মনে করে।
ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম অডিটোরিয়ামে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলামের সভাপতিত্বে আরো উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মহিউদ্দিন আহমেদ মহি, উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল ইসলাম, সহসভাপতি সায়েদুল ইসলাম বকুল ভূইয়া, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কবির হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী জাদিদ আল রহমান জনি, বাঞ্ছারামপুর পৌর মেয়র তফাজ্জল হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম শহিদুল হক বাবুল, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, কৃষকলীগ সভাপতি মিন্টুর রঞ্জন সাহা, স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি মাহমুদুল হাসান ভূইয়া, শ্রমিকলীগ আহ্বায়ক আ. আজিজ, উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি এমএস রানা, সাধারণ সম্পাদক আ. রাজ্জাক, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি হিমেল সরকার, সাধারণ সম্পাদক সামুয়েল আহমেদ, কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি মাসুদ রানা, সাধারণ সম্পাদক আশিকুর রহমান মাসুদ প্রমুখ।
চলারপথে রিপোর্ট :
তৃতীয় ধাপে অনুষ্ঠিতব্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী এ. বি. তাজুল ইসলামের ভাগ্নে কাজী জাদিদ আল রহমান জনি।
আজ ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে তিনি নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ভোটার এবং সমর্থকদের উদ্দেশ্যে নিজের ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দেন।
জনি বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও উজানচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তফসিল ঘোষণার আগেই নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন জনি। পরবর্তীতে তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে থাকেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়রা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে আওয়ামী লীগের নিষেধাজ্ঞার কারণে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে হচ্ছে তাকে। যদিও নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে জনির নাম ছিল শীর্ষে। নানাদিক বিবেচনায় নির্বাচনে তারই জয় হতো বলে দাবি সমর্থকদের।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাজী জাদিদ আল রহমান জনি বলেন, দলীয় নির্দেশনা এবং আমার মামার (তাজুল ইসলাম) প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াচ্ছি। একই সঙ্গে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয়ও ব্যক্ত করছি।
উল্লেখ্য, তৃতীয় ধাপে আগামী ২৯ মে বাঞ্ছারামপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমাদানের শেষদিন ২ মে। আর ১২ মে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময়।