চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নির্মাণাধীন জেলা মডেল মসজিদে কাজ করার সময় বিদ্যুৎস্পর্শে মুজাহিদুল ইসলাম (১৮) নামের এক শ্রমিক মারা গেছেন। আজ ১১ সেপ্টেম্বর সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে পুরাতন কাচারী এলাকায় নির্মাণাধীন জেলা মডেল মসজিদ প্রাঙ্গনে এই ঘটনা ঘটে।
মৃত মুজাহিদ জেলার সরাইল উপজেলার উচালিয়া পাড়ার মৃত অলি মিয়ার ছেলে। সে বিদেশে যাওয়ার জন্য গত ৬ মাস ধরে পাইপ ফিটারের কাজ শিখছিল।
মুজাহিদের সহকর্মীরা জানান, সোমবার মডেল মসজিদে কাজ করার সময় মুজাহিদ পানির পাইপ নিয়ে দোতলায় যাওয়ার সময় সেখানে থাকা বিদ্যুতের লাইনে পাইপ লেগে বিদ্যুৎস্পর্শে সে আহত হয়। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে যায়।
পরে সেখান থেকে তার স্বজনরা উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে জেলা শহরের একটি একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে গেলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করছেন।
এ ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ আসলাম হোসাইন জানান, মডেল মসজিদে কাজ করার সময় মুজাহিদ বিদ্যুৎস্পর্শে মারা যায় বলে শুনেছি। খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে এ ঘটনার আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার আগামী ২১ আগস্ট সোমবার জেলা আওয়ামীলীগ আহুত “সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশ” কে সফল করার জন্য আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের সকল স্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু স্কয়ারে আয়োজিত এই সমাবেশকে সফল করার জন্য সদর উপজেলাধীন প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভাধীন প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে আওয়ামীলীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীরা ঐক্যবদ্ধভাবে মিছিলসহ জনসভায় অংশগ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
প্রস্তুতি সভায় অন্যান্যের মধ্যে জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি হেলাল উদ্দিন, মুজিবুর রহমান বাবুল, যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, গোলাম মহিউদ্দিন খান খোকন, অ্যাড. মাহবুবুল আলম খোকন, জায়েদুল হক, আবুল কালাম ভূঁইয়া, রফিকুল ইসলাম, অ্যাড. শাহনুর ইসলাম, অ্যাড. সিরাজুল ইসলাম ফেরদৌস, অ্যাড. লোকমান হোসেন, রবিউল হোসেন রুবেল, শাহদাত হোসেন শোভন, আব্দুল মালেক চৌধুরী ও আশরাফ উদ্দিন খান আশা প্রমুখ আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সভায় বক্তৃতা করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
চাকরী জাতীয়করণ করার ১দফা দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিক্ষোভ ও জেলা কমান্ডারের অফিস ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছে আনসার সদস্যরা।
আজ ২৪ আগস্ট শনিবার দুপুরে শহরের বঙ্গবন্ধু স্কয়ারের জাতীয় বীর আবদুল কুদ্দুস মাখন পৌর মঞ্চে জড়ো হয়ে আনসার সদস্যরা একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে। মিছিলটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহর বাইপাস এলাকার জেলা কমান্ডার অফিস ঘেরাও করে।
আন্দোলন চলাকালে আনসার সদস্য নোমান মিয়া বলেন, আমরা এত বছর ধরে চুক্তিভিত্তিক ভাবে কাজ করে আসছি। আমাদের যখন বিশ্রামের নামে ছুটিতে পাঠানো হয়, তখন আমাদের বেতন ভাতা দেয়া হয়না। আমরা তখন কিছুই করতে পারিনা। আমরা যতবার কথা বলতে চেয়েছি, আমাদের ফিরিয়ে দেয়া হয়েছে। বর্তমানে এই বাংলায় আমরা আর বৈষম্য চাইনা। আমাদেরকে চাকরী জাতীয়করণ করতে হবে। আমাদের ১দফা দাবি আদায়ে সারাদেশ আমরা একত্রিত হয়েছি। যতদিন আমাদের দাবি আদায় না হবে, আমরা কর্মবিরতি পালন করে যাব।
রবিউল নামে আরেক আনসার সদস্য জানান, ১৯৪৮ সাল থেকে আনসার বাহিনী গঠনের পর থেকে আমরা চুক্তিভিত্তিক ভাবে কাজ করি। সকল বাহিনীর সাথে আমরা কাজ করি। যখন দেশে পুলিশ বাহিনী ছিলো না। আমরা থানায় কাজ করেছি, ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করেছি। আমরা যখন চুক্তিতে থাকি না, তখন আমাদের বেতন দেয়া হয়না। সব বাহিনী থেকে সবচেয়ে অবহেলিত আমরা আনসার বাহিনীর সদস্যরা। আমরা আর চুক্তি চাই না। আমরা এখন মুক্তি চাই। আমাদের ১ দফা দাবি আমাদের চাকরী জাতীয়করণ করতে হবে। আমরা জেলা কমান্ডারের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি। আশা করি তিনি আমাদের পাশে থাকবেন। তিনি বলেন, আমাদের আগামীকাল ঢাকায় মহাসমাবেশ রয়েছে। আমরা সবাইকে অংশগ্রহন করার আহ্বান জানাচ্ছি।
এদিকে আনসার সদস্যদের সাথে একমত পোষন করে জেলা কমান্ডার মোঃ ইসমাইল হোসেন জানান, তাদের দাবি আদায়ে সবসময় তিনি পাশে থাকবেন। তিনি বলেন, আমার সৈনিকরা ভালো থাকলে আমরা ভাল থাকবো। তাই আমিও চাই তাদের ১দফা দাবি পূরণ হোক। এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
‘সমবায়ে গড়বো দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’ শ্লোগানকে সামনে রেখে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫৫তম জাতীয় সমবায় দিবস পালিত হয়েছে। জেলা প্রশাসন ও সমবায় বিভাগের আয়োজনে নানাবিধ কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে দিবসটি পালিত হয়েছে।
জেলা কালেক্টরেট সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম।
আজ ২ নভেম্বর শনিবার সকালে জেলা কালেক্টরেট অঙ্গনে জাতীয় পতাকা ও সমবায় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে দিবসটি পালনের শুভ সূচনা করা হয়। পরে কালেক্টরেট সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা ও শ্রেষ্ঠ সমবায়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পু্লশি সুপার মো. ইকবাল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সভাপতি জাবেদ রহিম বিজন, সিভিল কার্যালয়ের কর্মকর্তা ডা. আবুল হাসান। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জেলা সমবায় কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন। জেলা সমবায় কার্যালয়ের পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহ্ আলম খন্দকারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সমবায়ীদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির আনিছুল ইসলাম ঠাকুর, দি ডাচ বাংলা ঋণদান সমিতির খলিল বশির মানিক, মেড্ডা সমবায় সমিতির আবু হানিফ তালুকদার প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দিদারুল আলম বলেন, একা অনেক কিছুই করা সম্ভব হয়না, সকলে মিলে করা যায়। একতাবদ্ধ হলে অনেক বড় কাজও করা যায়। মানুষ সমাজবদ্ধ জীব। সৃষ্টির আদিকাল থেকেই মান্ষু সমাজবদ্ধ হয়ে বসবাস করাসহ বিভিন্ন কার্যক্রম করে আসছে। ঋণগ্রস্ততা আমাদের সমাজের জন্য একটা বিরাট ব্যাধি। সমবায় এই ঋণগ্রস্ততা থেকে পরিত্রাণের একটি অনন্য মাধ্যম। আমাদের জাতীয় অর্থনীতিতেও সমবায় অনন্য অবদান রাখবে। অনুষ্ঠানের শেষে দু’টি পর্যায়ে আটজন শ্রেষ্ঠ সমবায়ীর মাঝে পুরস্কার প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি বলেছেন, বর্তমান সরকার শিক্ষার উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রয়েছে। আমরা চাই আমাদের সন্তানেরা বড় হয়ে দেশপ্রেমিক নাগরিক হয়ে গড়ে উঠুক। তারা দেশের জন্য ভূমিকা রাখুক।
আজ ২৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মাছিহাতা ইউনিয়নের চিনাইর শিশু মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশন আয়োজিত ১৯তম শিশু মেধা বৃত্তি ও শিশু মেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
চিনাইর মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মেধাবৃত্তি প্রদান ও শিশু মেলা অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ইকবাল হোসেন।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি আরো বলেন, মেধাবৃত্তি পরীক্ষার মাধ্যমে আমরা পরীক্ষা পদ্ধতির একটি মানোন্নয়ন দাঁড় করিয়েছি। এখানে কাউকে বলতে হয়না তোমরা কেউ নকল করবা না। এমনিতেই তারা নকল করে না। এখানে ছোট যে বাচ্চা ক্লাশ ওয়ানে পড়ে সে এসেও পাবলিক পরীক্ষার মত পরীক্ষা দিচ্ছে। আনন্দঘন পরিবেশে পরীক্ষা দিয়ে শিশুদের মন থেকে পরীক্ষা ভীতি দূর হচ্ছে। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা এই মেধাবৃত্তি পরীক্ষার মধ্যদিয়ে আগামীদিনে নতুন প্রজন্ম মেধাদীপ্ত হয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়ে উঠবে।
চিনাইর মেধাবৃত্তি ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ফাহিমা খাতুন বলেন, গত বছরের ৯ ডিসেম্বর জেলার ৯টি উপজেলার মধ্যে ৮টি উপজেলার ১৩১ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১৫৫৮ জন শিক্ষার্থীর অংশ গ্রহনে চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব কলেজ ক্যাম্পাসে শিশুমেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
পরীক্ষার দেড় মাসের মাথায় ৩১ ডিসেম্বর পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে কৃতি শিক্ষার্থীদের হাতে মেধা বৃত্তি তুলে দেয়া হয়।
আয়োজকরা জানান, এ বছর প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণীর ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পাওয়া ৭৯জন শিক্ষার্থীর প্রত্যেককে ৩ হাজার টাকা ও সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পাওয়া ১৫৬ জন শিক্ষার্থীর প্রত্যেককে এককালীন আড়াই হাজার টাকা, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
তা ছাড়াও মেধাবৃত্তি পরীক্ষায় শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনকারী একজনকে দেয়া হয় উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ডেসটিনেশন অ্যাওয়ার্ড এবং নগদ এককালীন ১২০০০ টাকা। শিশুমেধা বৃত্তি ও শিশু মেলাকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠানস্থলের আশপাশে বসে লোকজ মেলা।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের অনুমতিক্রমে জাতীয় পার্টির দশম জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির সদস্য সচিব ও বিরোধী দলীয় নেতার রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ ১২৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি অনুমোদন দেন। গত মঙ্গলবার রাতে নতুন কমিটি অনুমোদন দেয়া হলেও আজ ১৫ মার্চ বুধবার দুপুরে কমিটি প্রকাশ করা হয়।
নতুন গঠিত কমিটিতে শাহ জামাল রানাকে আহবায়ক ও অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আল-হেলালকে সদস্য সচিব করা হয়।
কমিটিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির নির্বাহী কমিটির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা ও এরশাদ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান এবং জাতীয় পার্টি ও বিরোধী দলীয় নেতার মুখপাত্র কাজী মোঃ মামুনুর রশীদকে সম্মানিত সদস্য করা হয়েছে।
কমিটিতে যুগ্ম আহবায়ক হিসেবে ফিরোজ খান, আবদুল আজিজ, আবুল কালাম, অ্যাডভোকেট আমজাদ হোসেন, মেরাজ সিকদার, হুমায়ূন কবির ও আবদুল্লাহকে রাখা হয়েছে।
কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব হলেন সৈয়দ মোকাব্বের, অ্যাডভোকেট ইজাজ আহমেদ জীবন, সোলায়মান ও আজিম খান বাবু।
এ ব্যাপারে নব-ঘোষিত কমিটির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবদুল্লাহ আল-হেলালের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি নতুন কমিটি গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ১২৫ সদস্য বিশিষ্ট জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
তবে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির অতিরিক্ত মহাসচিব ও জেলা জাতীয় পার্টির আহবায়ক অ্যাডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, পার্টির চেয়ারম্যান জি.এম. কাদের এমপি ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু এমপি ছাড়া অন্য কারো কমিটি গঠন করার কোন এখতিয়ার নেই। বেগম রওশন এরশাদ এমপি আমাদের দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা। তিনি কোন কমিটি গঠন করার কোন এখতিয়ার রাখেন না। নতুন কোন কমিটি গঠন করা হলে এটা হবে সম্পূর্ণ অবৈধ।