চলারপথে রিপোর্ট :
আলুর দাম বৃদ্ধির কারসাজি রোধে ফরিদপুরে আলুর হিমাগার ও আড়তে অভিযান চালিয়েছে জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তর।
আজ ১৩ সেপ্টেম্বর বুধবার বিকালে শহরের রাজবাড়ী রাস্তার মোড়ে হিমাগারে ও হাজী শরিয়াতুল্লাহ বাজারে এই অভিযানে পরিচালনা করা হয়।
হিমাগারটিতে আলু মজুদের পরিমানসহ ক্রয়-বিক্রয় প্রক্রিয়া ও রশিদ যাচাই বাছাই করা হয়। এসময় আলু বোঝাই একটি পিকআপ চালকের কাছে কোন ধরনের রশিদ না পাওয়ায় সেটি জব্দ করা হয়।
পরে চালক কে অনুসরণ শহরের হাজী শরিয়াতুল্লাহ বাজারে সেই ব্যবসায়ীকে চিহ্নিত করে রশিদ বিহীন আলু ক্রয়ের অপরাধে দয়াল ভান্ডারের মালিক কে ৫ হাজার টাকা জরিমান করা হয়।
অভিযানের নেতৃত্ব দেন জেলা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক মো: সোহেল শেখ। তিনি বলেন, আলুর হিমাগার ও বাজারে অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। কোন ধরনের ক্রয় বিক্রয় রশিদ না পাওয়ায় হিমাগার থেকে একটি আলু বোঝাই পিকআপ জব্দ করা হয়। সেসময় ভোক্তা অধিকারের টিম তাকে সাথে করে ওই ব্যবসায়ীর আড়তে গেলে সেখানেও তার কোন আলু ক্রয়ের রশিদ না থাকায় তাকে জরিমানা করা হয়। আলুর বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
এসময় জেলা কৃষি বিপনন অধিপ্তরের সিনিয়র কর্মকর্তা মো: সাহাদাত হোসেন, জেলা পুলিশের একটি টিম ও বাজার কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুরের হিমাগারটিতে বর্তমানে ৪শ ৬২ মে.টন আলু মজুদ রয়েছে। ব্যবসায়ী ও মজুদকারীরা হিমাগারটি থেকে সপ্তাতে ৩ দিন আলু বের করে বিভিন্ন আড়তে বিক্রি করে থাকেন।
আজ ফরিদপুরের বাজারে আলু পাইকারি প্রতি কেজি ৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। জেলার বিভিন্ন বাজার ভেদে খুচরা পর্যায়ে সেই আলু প্রতি কেজি ৪৫ থেকে ৫০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।
অনলাইন ডেস্ক :
সুপ্রিম কোর্ট বার সম্পাদকের কক্ষ ভাঙচুর ও আওয়ামীপন্থি আইনজীবীদের মারধরের অভিযোগে বিএনপিপন্থি আইনজীবীদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। মামলায় ২৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত এক থেকে দেড়শজনকে আসামি করা হয়েছে।
আজ ১৭ মে বুধবার দুপুরে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূর মোহাম্মদ মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে ১৬ মে মঙ্গলবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্ট বার প্রাঙ্গণে নির্বাচনে ভোট ডাকাতির অভিযোগ এনে বিক্ষোভ শুরু করেন বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা। এসময় আওয়ামীপন্থি আইনজীবীরাও অবস্থান নেন সেখানে। একপর্যায়ে উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। এতে আহত হন চারজন।
এসময় সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদকের কক্ষের দরজা জানালাও ভাঙচুর করা হয়।
এর আগে থেকেই নির্বাচন ও ভোট নিয়ে পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ সমাবেশ করে আসছেন তারা।
গত ১৫ ও ১৬ মার্চ হট্টগোলের মধ্যে অনুষ্ঠিত হয় সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন। ১৪টি পদের সব কটিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্যানেল জয়ী হয়েছে।
যদিও নির্বাচনে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিলেন বিএনপি সমর্থকরা। এরপর থেকে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা আন্দোলন করে আসছেন। এর মধ্যে ৩০ মার্চ একদল আইনজীবী তলবি সভা ডেকে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নতুন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে দরিদ্র নারীদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়েছে।
আজ ৩১ আগস্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে মিঠামইন সদর ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজনে ৩৮ জনের হাতে সেলাই মেশিন তুলে দেন কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনের সংসদ সদস্য প্রকৌশলী রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক।
আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে নারীদেরকে সাবলম্বী করার লক্ষ্যে সেলাই মেশিন বিতরণ করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক এমপি বলেন, একটা সময় ছিল যখন পুরুষেরা কাজ করতো, আর নারীরা সংসারের কাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকতো। বর্তমানে পুরুষের পাশাপাশি নারীরাও পড়াশোনা ও কর্মক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। এসএসসি, এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, আজকাল বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফলেও মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে। অতীতে নারীদেরকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বহীন করে রাখা হয়েছিল। কিন্তু আজ সময় বদলেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাংলাদেশের নারীরা সবদিক থেকেই এগিয়ে গেছেন। যদি ঘরে ফেলে না রেখে কাজ করেন, তবে এই সেলাই মেশিনটির মাধ্যমেও আপনারা স্বাবলম্বী হতে পারবেন। আর নিজে যখন স্বাবলম্বী হবেন, তখন আপনাদের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। আপনারা সেই বিশ্বাস নিয়ে স্বাবলম্বী হয়ে পরিবারের মুখে হাসি ফোটান। তাহলে পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্র উপকৃত হবে।
মিঠামইন সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এডভোকেট শরীফ কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মিঠামইন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আছিয়া আলম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন। এছাড়াও ঘাগড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোখলেছুর রহমান, ঢাকী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান রুবেল, গোপদিঘী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন, কাটখাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, কেওয়ারজোর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম, বৈরাটী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
লালমনিরহাটের আদিতমারী উপজেলায় খেলতে গিয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের লোহার দোলনার আঘাত পেয়ে শাহাদৎ হোসেন নামে এক দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। আজ ৩০ আগস্ট বুধবার দুপুরে উপজেলার কিসামত চন্দ্রপুর এলাকার কিসামত চন্দ্রপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে স্কুল চলাকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শাহাদৎ হোসেন উপজেলার কিসামত চন্দ্রপুর এলাকার মিজানুর রহমানের ছেলে। সে ওই বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দুপুরে বিদ্যালয়ের লোহার দোলনায় খেলতে গিয়ে আঘাত পান দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র শাহাদৎ। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে আদিতমারি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়ার পথে শিশুটি মারা যান। এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীর অভিভাবকরা স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ শুরু করে। পরে আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার জি আর সারোয়ার ও আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিভাবকদের সাথে কথা বলে পরিস্থিতি শান্ত করেন।
এ ঘটনায় কারো গাফিলতি ছিল কিনা তার তদন্ত করে দেখা হবে।
এ বিষয়ে আদিতমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। শিশুর পরিবারসহ সকলের সাথে কথা বলছি। বর্তমান পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার জি আর সারোয়ার বলেন, ঘটনাস্থলে এসে অভিভাবকদের সাথে কথা বলা হয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে কোন অভিযোগ না থাকায় মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
স্টাফ রিপোর্টার:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাশেমকে (৭৩) রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। শনিবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে উপজেলার শাহবাজপুর গ্রামে নিজ বাসভবনে তিনি ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। পারিবারিক সূত্র জানায়, আবুল হাশেম দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। গত শনিবার রাতে নিজ বাসভবনে তিনি শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন। গতকাল রোববার দুপুরে স্থানীয় একটি বিদ্যালয়ের মাঠে তাকে নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভারপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মুহাম্মদ সরওয়ার উদ্দীনের নেতৃত্বে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেয়া হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মো. ইসমত আলী, সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আসলাম হোসেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, ৫ ছেলেসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
অনলাইন ডেস্ক :
দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায় আরও ৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ ৩০ অক্টোবর সোমবার সকালে এগুলোর উদ্বোধন করেন তিনি। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন সৌদি আরবের মদিনার পবিত্র মসজিদ-ই-নববীর ইমাম শায়খ ড. আবদুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল-বুয়াইজান।
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী প্রদর্শনী কেন্দ্রে ‘৫০টি মডেল মসজিদ উদ্বোধন এবং জাতীয় ইমাম সম্মেলন ও পুরস্কার বিতরণ-২০২৩’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। অনুষ্ঠানস্থলে প্রধান একটিসহ তিনটি প্যান্ডেল তৈরি করে সারা দেশ থেকে আসা ইমামগণের সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছানোর পর প্রধানমন্ত্রী প্রথমে মদিনার পবিত্র মসজিদ-ই-নববীর ইমামের সঙ্গে অন্য দুটি প্যান্ডেল পরিদর্শন করেন। প্রধানমন্ত্রী এবং পবিত্র মসজিদ-ই-নববীর ইমাম উভয়ই দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে অনুষ্ঠানস্থলে সমবেত ইমামদের সঙ্গে সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।
প্রধানমন্ত্রী জাতীয় ইমাম কাউন্সিলে যোগ দেওয়ার জন্য ইমামদের ধন্যবাদ জানান এবং দেশ ও জনগণের মঙ্গল কামনা করার জন্য তাদের প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন যে সরকারের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন যেন অব্যাহত থাকে।
প্রধানমন্ত্রী দুই পবিত্র মসজিদের হেফাজতকারি সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আবদুল আজিজ আল সৌদকেও ধন্যবাদ জানান।
পরে মূল অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় পর্যায়ের শ্রেষ্ঠ ইমাম এবং আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
আজ নতুন ৫০টি মসজিদ উদ্বোধনের পর এ পর্যন্ত সারা দেশে ৫৬৪টির মধ্যে ৩০০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সংস্কৃতি কেন্দ্র চালু হবে। ২০২১ সালের ৭ ডিসেম্বর প্রথম পর্যায়, চলতি বছরের ১৬ জানুয়ারি, দ্বিতীয় পর্যায়, ১৬ মার্চ তৃতীয় পর্যায়, ১৭ এপ্রিল চতুর্থ পর্যায় এবং ৩০ জুলাই পঞ্চম পর্যায়ে ৫০টি করে মোট ২৫০টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র উদ্বোধন করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর ২০১৪ সালে নির্বাচনি প্রতিশ্রুতির পর সরকার ২০১৭ সালে ৯ হাজার ৪৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন শীর্ষক (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্পটি গ্রহণ করেছিল।
ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্র মতে, মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলো ৪৩ শতাংশ জমির ওপর তিন ক্যাটাগরিতে নির্মিত হচ্ছে। এরমধ্যে জেলা ও সিটি করপোরেশন পর্যায়ে চারতলা, উপজেলা পর্যায়ে তিনতলা এবং উপকূলীয় এলাকায় চারতলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে।
প্রতিটি মডেল মসজিদ এবং ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে ওজুর জন্য আলাদা জায়গা এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থায় নামাজ আদায়ের সুবিধা রয়েছে।
এছাড়াও হজযাত্রীদের নিবন্ধন ও প্রশিক্ষণ, ইমাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, গবেষণা কেন্দ্র এবং ইসলামি গ্রন্থাগার, অটিজম কর্নার, দাফন কার্যক্রমের ব্যবস্থা, গাড়ি পার্কিং সুবিধা, হিফজাখানা, প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা ও কুরআন শিক্ষার ব্যবস্থা, ইসলামি সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জন্য সম্মেলন কক্ষ এবং ইসলামিক দাওয়া, ইসলামিক বই বিক্রয় কেন্দ্র এবং দেশি-বিদেশি অতিথিদের জন্য বোর্ডিং সুবিধা রাখা হয়েছে।
মসজিদ-ই-নববীর ইমাম শায়খ ড. আবদুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল-বুয়াইজান অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।
ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন তরিকত ফাউন্ডেশনের সভাপতি সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, মাওলানা ড. মোহাম্মদ কফিলউদ্দিন সরকার সালেহী ও মাওলানা এহসানুল হক আল মোজাদ্দেদী। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ধর্ম বিষয়ক সচিব মো. এ হামিদ জমাদ্দার।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে পাবনা জেলার সাঁথিয়া উপজেলা মডেল মসজিদ এবং কুড়িগ্রাম জেলার রৌমারি উপজেলা মডেল মসজিদের ইমাম-মুসল্লি ও বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।