চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে ইসলামি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং অফিসের জানালার গ্রিল কেটে ৯ লাখ টাকা চুরির অভিযোগ উঠেছে। আজ ১৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সকালে উপজেলার কালিকচ্ছ বাজারে অফিস খোলার পর বিষয়টি নজরে আসে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে পুলিশ।
সরাইল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ এমরানুল ইসলাম জানান, উপজেলার কালিকচ্ছ বাজারে ইসলামি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের একটি শাখা রয়েছে। শাখাটি পরিচালনা করেন হাফেজ মোহাম্মদ আনসার নামে এক ব্যক্তি। তিনি ব্যাংকিংয়ের শাখাটি সোমবার রাতে বন্ধ করে বাড়িতে যান। সকালে এসে দেখেন অফিসে জানালার গ্রিল কাটা। ভেতরে রক্ষিত সিন্দুকটি ভেঙে সেখানে থাকা ৯ লাখ টাকা চুরি করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।
তিনি আরো জানান, খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। এখনো এই ঘটনায় কেউ লিখিত অভিযোগ বা সাধারণ ডায়রি করেননি। আমরা ঘটনাটির তদন্ত এরইমধ্যে শুরু করেছি। আশা করছি এই ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে পারবো।
চলারপথে রিপোর্ট
সরাইল উপজেলার স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলমের ভাই বাচ্চু ফকির সিপাহীকে (৪৯) ২ কেজি গাঁজাসহ গ্রেপ্তার করেছেন পুলিশ। ২৯ সেপ্টেম্বর রোববার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার আঁখিতারা গ্রামে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই এলাকার মাদক সম্রাট খ্যাত প্রয়াত আলী হোসেনের ছেলে বাচ্চু গ্রেপ্তারের খবরে সাধারণ মানুষের মধ্যে স্বস্তি ফিরে এসেছে। একসময় ভাইয়ের ক্ষমতার প্রভাবে পুলিশ রাতে ধরে পরের দিন ভোরেই ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ করেছেন এলাকাবাসী।
পুলিশ ও স্থানীয় একাধিক সূত্র জানায়, মাদক বিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে গত রোববার রাতে এস আই মো. ফারুক হোসেনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ আঁখিতারা গ্রামে বাচ্চু ফকির সিপাহীর বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানকালে বাচ্চুর হেফাজতে থাকা ২ কেজি গাঁজা উদ্ধার করেন। পরে মাদক কারবারি বাচ্চুকে গ্রেপ্তার করেন। বাচ্চু গ্রেপ্তারের খবরে গোটা আঁখিতারা গ্রামের লোকজন স্বস্তির নি:শ্বাস ফেলেন। এলাকার একাধিক ব্যক্তি মুঠোফোনে গণমাধ্যম কর্মীদের বাচ্চু যেন থানা থেকে ছাড় না পায় সেই অনুরোধ করতে থাকেন।
তারা বলেন, বাচ্চু ও আরেক মহিলা আঁখিতারা গ্রামকে মাদকে সয়লাব করে দিয়েছেন। তাদের নিয়োগকৃত অগণিত লোক গ্রামের আনাচে কানাচে প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করছেন। ফলে গ্রামের উঠতি বয়সের ছেলেরা মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। যে বাঁধা দিত তাকেই হুমকি দিতেন। বাচ্চুর ভাই ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা হওয়ায় পুলিশ রাতে ধরে নিয়ে পরের দিন ভোর বেলাই ছেড়ে দিত। তবে এ যাত্রা বাচ্চু গ্রেপ্তারের পর পুলিশ তার বিরূদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়ার নিশ্চয়তা দিয়েছেন।
সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবদুর রাজ্জাক বাচ্চুকে মাদকসহ গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, মাদকের বিরূদ্ধে আমাদের অবস্থান জিরো টলারেন্স। আগে কি হয়েছে তা ভুলে যান। বাচ্চুর বিরূদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। গতকাল তাকে আলামতসহ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
সরাইলে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় বাদশা মিয়া নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয়েছে।
আজ ২৯ জুলাই সোমবার সকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কুট্টাপাড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত বাদশা মিয়া (৭০) উপজেলার শাহজাদাপুর ইউনিয়নের শাহজাদাপুর গ্রামের জোর আলীর ছেলে।
খাটিহাতা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশীষ কুমার স্যানাল গণমাধ্যমে জানান, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের কুট্টাপাড়া এলাকায় রাস্তা পারাপারের সময় কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় এক বৃদ্ধ গুরুতর আহত হয়। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। দুর্ঘটনার পর চালক পালিয়ে গেলেও কাভার্ড ভ্যানটিকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
স্টাফ রিপোর্টার : ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২-(সরাইল-আশুগঞ্জ) আসনের উপ-নির্বাচনে বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়া এই আসনের ৫ বারের সাবেক সংসদ সদস্য, সাবেক প্রতিমন্ত্রী উকিল আবদুস সাত্তার ভূঁইয়া (কলারছড়ি প্রতীক) বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৮১৭ ভোট।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বি জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদ ভাসানী (লাঙ্গল প্রতীক) পেয়েছেন ৯ হাজার ৫৮৩। অপর স্বতন্ত্র প্রার্থী, বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা, আশুগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও আশুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবু আসিফ আহমেদ (মোটর গাড়ি প্রতীক) পেয়েছেন ৩ হাজার ২৩৮ ভোট। আবু আসিফ আহমেদ গত শুক্রবার রাত থেকে নিখোঁজ রয়েছেন।
তবে, পুলিশের দাবি আবু আসিফ নিজেই আত্মগোপন করেছেন। ভোট গণনা শেষে জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন একটি সূত্র এই ফলাফল নিশ্চিত করেছেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
হাইওয়ে পুলিশের ‘সেবা সপ্তাহ’ শুরু হয়েছে। এ সেবা সপ্তাহ আগামী ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সেবা সপ্তাহের প্রথম দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল খাটিহাতা হাইওয়ে পুলিশ বিস্তারিত কর্মসূচি পালিত হয়েছে।এ উপলক্ষে আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে সরাইল খাটিহাতা হাইওয়ে থানার উদ্যোগে হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ আকুল চন্দ্র বিশ্বাসের নেতৃত্বে পুলিশসহ বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের অংশগ্রহণে একটি র্যালি বের হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্বরোড মোড় যাত্রীছাউনির সামনে থেকে বের হয়ে র্যালিটি ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ও কুমিল্লা সিলেট মহাসড়কের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এসময় গণপরিবহন ও প্রাইভেটকার চালকদের মাঝে সচেতনতামূলক লিফলেট ও খাবার বিতরণসহ তাদেরকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানো হয়। র্যালি শেষে খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানায় এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আবু হানিফ, হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং সভাপতি আমজাদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক রায়হান উদ্দিন ও জেলা সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি হেবজুল করিমসহ স্থানীয় বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে ভূমি দখলে চলছে জালজালিয়াতির তেলেসমতি। ৩৫ বছর আগে পিতার বিক্রি করে যাওয়া বিভিন্ন দাগে ০.৫২০ একর জায়গা তথ্য গোপন করে নামজারি ও একটি সিন্ডিকেটের কাছে বিক্রি করে দেন হারু মিয়া গংরা। ওই সিন্ডিকেটের সদস্য মূল তথ্য গোপন করে নাম খারিজ করেন। ক্রেতার উত্তরাধিকারীদের আপত্তির শুনানী শেষে গত ১০.০৯.২৩ খ্রি. তারিখে ১০৩১/২৩-২৪ নম্বর নামজারি মোকদ্দমা মূলে সৃজিত ১০৭৩ নম্বর খতিয়ান বাতিল ও নামঞ্জুর করেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন সুলতানা। ব্যর্থ হয়ে অভিযোগকারী হযরত আলী গংদের বিরুদ্ধে একাধিক মিথ্যা মামলা ও উচ্চ আদালতে রীট করে হয়রানির অভিযোগ ওঠেছে।
হারু মিয়া উপজেলার গোগদ গ্রামের আরজু মিয়ার ছেলে। দলিল, দখল, কাগজপত্র ও এসি ল্যান্ড অফিস সূত্র জানায়, গোগদ গ্রামের হারু মিয়ার পিতা আরজু মিয়ার কাছ থেকে ১৯৮৯ খ্রিষ্টাব্দে ৩৩৮২ নম্বর ও ১৯৯১ খ্রিষ্টাব্দে ২১৮৩ নম্বর সাফকাবলা দলিল মূলে বিভিন্ন দাগের মোট ০.৫২০ একর জায়গা ক্রয় করেন একই গ্রামের কালু মিয়া। ক্রেতা বিক্রেতা দু’জনই মারা গেছেন। জীবিত থাকাবস্থায় জায়গার নাম খারিজ করেননি কালু মিয়া। তাই বিএস রেকর্ডে আরজু মিয়ার নাম থেকে যায়। ভূমি দস্যু একটি চক্রের সহায়তায় সুযোগটি কাজে লাগিয়ে আরজু মিয়ার ছেলে হারু মিয়াসহ ওয়ারিশগণ তথ্য গোপন করে ১৯৫৬/১৫-১৬ নম্বর মোকদ্দমা ওয়ারিশসূত্রে নামজারি করে ৮১৪ নম্বর খতিয়ান সৃজন করেন। ৮১৪ নম্বর খতিয়ানের মালিকগণ তড়িগড়ি করে গত ২০.১২.২০২২ খ্রিষ্টাব্দ তারিখের ১৯২১০ নম্বর দলিলমূলে নামজারি মোকাদ্দমা নম্বর ১০৩১/২৩-২৪ এর আবেদনকারীদের কাছে জায়গা হস্তান্তর করেন। বিএস রেকর্ডিয় মালিক কর্তৃক প্রায় ৩৫ বছর পূর্বে বিক্রয় পূর্বক স্বত্ব ত্যাগকৃত ভূমির ওয়ারিশ কর্তৃক পুনরায় নামজারি করার আইনগত কোন সুযোগ নেই। তাই কালা মিয়ার ছেলে হযরত আলীসহ অন্যান্য ওয়ারিশগণ গত ৩১ আগস্ট ২০২৩ খ্রি. তারিখে নামজরি মোকাদ্দমা ১০৩১/২৩-২৪ এর আবেদন নম্বর ৫২৯৭৩০ এর বিরুদ্ধে আপত্তি দাখিল করে অত্র মোকাদ্দমাটি পুনরুজ্জীবিত করেন। উভয় পক্ষের অংশগ্রহণে দীর্ঘ শুনানী শেষে গত ৩০ অক্টোবর ২০২৩ খ্রি. তারিখে সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নাছরিন সুলতানার আদালতে আদেশ হয়, রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন, ১৯৫০ এর ১৫০ ধারার বিধানমতে প্রথম পক্ষের/ আপত্তিকারীর আপত্তি মঞ্জুর করা হলো এবং ফাতেমা বেগম গং এর নামীয় ১৯৫৬/১৫-১৬ নম্বর নামজারি ও জমাভাগ মামলামূলে সৃজিত ৮১৪ নম্বর খারিজ খতিয়ান বাতিল করে ওই খারিজ খতিয়ানের ভূমি পূর্বের মূল বি.এস খতিয়ান সমূহে সংযোগ করে রেকর্ড সংশোধনের আদেশ প্রদান করা হলো। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা ও কানুনগো (ভারপ্রাপ্ত) এ অফিসকে আগামী তিন দিনের মধ্যে রেকর্ড সংশোধন করার জন্য বলা হলো। এই আদেশের পর আলফাজ আলী ও হযরত আলী গংরা ৩৫ বছর আগে পিতা কালু মিয়ার ক্রয়কৃত জায়গার নামজারির আবেদন (নামজারি মোকদ্দমা নম্বর-৪০৭৮/২০২৩-২৪) করেন। শুনানীর জন্য তারিখ ধার্য হয়। নোটিশ জারি হয়। বাদীরা শুনানীর জন্য হাজির হন। বিবাদী অনুপস্থিত। কোন আপত্তি দাখিল হয়নি। বিধি মোতাবেক সকল পক্রিয়া সম্পন্ন ও ডিসিআর-এর মাধ্যমে সরকারী রাজস্ব জমা দেয়ার পর আলফাজ আলী গংদের নামে গত ১৬.১১.২০২৩ খ্রি. তারিখে ১০৯৭ নম্বর খতিয়ান সৃজন হয়। হযরত আলী বলেন, সাফকাবলা দলিলমূলে বাবার ক্রয়কৃত জায়গায় বাড়িঘর নির্মাণ করে ৩৫ বছর ধরে নির্বিঘ্নে বসবাস করছি। তথ্য গোপনের মাধ্যমে নামজারি করে মালিকানা দাবী করছেন হারু ফাতেমা গংরা। আপত্তি দেয়ার পর শুনানী শেষে তাদের সৃজিত খতিয়ান বাতিল হয়ে গেছে। আমাদের নামজারি আবেদন গৃহিত হয়েছে ও অনুমোদিত হয়ে ১০৯৭ খতিয়ান সৃজন হয়েছে। ফাঁকে ঘায়েল করতে আমাদের বিরুদ্ধে মারধর, নারী নির্যাতন ও ধানকাটার অভিযোগে একের পর এক মিথ্যা বানোয়াট মামলা করছেন। মামলা করার পর আর আদালতে যান না। তদন্তে মিথ্যা প্রমাণ হচ্ছে। নারাজ দিচ্ছেন। খারিজ হয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ সৈয়দ সারোয়ার নামের এক ব্যক্তি আদেশের প্রায় ২ মাস পর আর নামজারির প্রায় ৩১ দিন পর উচ্চ আদালতে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য উপস্থাপন করে একটি রীট পিটিশন করেছেন। গোপনে আমাদেরকে পক্ষ করে আবারও তথ্য গোপন করে গত ২৭.১২.২৩ খ্রি. তারিখে ওই জায়গার উপর ষ্ট্যাটে-টাসকো আদেশ এনেছেন। এ গুলো করছেন শুধু আমাদেরকে হয়রানি করার জন্য।
এ বিষয়ে জানতে হারু মিয়ার মুঠোফোনে ফোন দিলে বলেন, ঝামেলা এখনো শেষ হয়নি। আমি এখন ব্যস্ত আছি। কথা বলতে পারব না। পরে কথা বলব। সরাইল উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাছরিন সুলতানা বলেন, দিন তারিখ ধার্য করেছি। তাদেরকে নোটিশ করেছি। হাজির হয়ে সময়ও প্রার্থনা করেছেন। সময়ও দিয়েছি। আদেশের এক মাস পর মিথ্যা তথ্য দিয়ে উচ্চ আদালতে রীট করেছেন। আমি ষ্টে-টাসকোর অর্ডার পেয়েছি। দেখেছি।