অনলাইন ডেস্ক :
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মহাপরিচালক (ডিজি) টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসিস সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্য খাতের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করায় সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৭৮তম অধিবেশনের ফাঁকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রাত্যহিক কার্যক্রমের বিষয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে তিনি বলেন, ‘ডব্লিউএইচও’র মহাপরিচালক বাংলাদেশের সার্বিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নয়ন এবং সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারের পদক্ষেপ গ্রহণের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কমিউনিটি হেলথ ক্লিনিক হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি উদ্ভাবন। সেখান থেকে মানুষ বিনামূল্যে ৩০টিরও বেশি ওষুধ পাচ্ছেন।
আব্দুল মোমেন বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিক বাংলাদেশে শিশু ও মাতৃ মৃত্যুর হার দ্রুত কমাতে সাহায্য করেছে। সুতরাং এতে মানুষের গড় আয়ু অনেক বেড়েছে।
তিনি বলেন বলেন, আমরা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালককে বলেছি, বাংলাদেশ অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বিনিময় করতে চায়।
চলারপথে ডেস্ক :
কালোবাজারি বন্ধে ট্রেনের টিকিটে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। অনলাইনে টিকিট কেনার সময় যাত্রীর এনআইডি যাচাই করা হবে। কাউন্টার থেকে টিকিট কিনতে আগাম নিবন্ধন করতে হবে। তারপর এনআইডি দেখিয়ে স্টেশন থেকে টিকিট পাওয়া যাবে। ট্রেনে ভ্রমণের সময়েও সঙ্গে ছবিযুক্ত পরিচয়পত্র রাখতে হবে।
আগামী ১ মার্চ থেকে এ পদ্ধতি চালু করতে চায় রেল।
বুধবার সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানাবেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন। তাই রেলের কর্মকর্তারা কেউ নাম প্রকাশ করে আগাম কিছু জানাতে রাজি হননি। রেল সূত্র জানিয়েছে, কাউন্টার থেকে টিকিট পেতে নিবন্ধনের জন্য ইন্টারনেটের প্রয়োজন হবে না। মোবাইল ফোন থেকে এসএমএসের মাধ্যমে নিবন্ধন করা যাবে।
দেশের জনগোষ্ঠীর বড় অংশ প্রযুক্তির সুবিধার বাইরে, অনেকে প্রযুক্তি ব্যবহারে স্বচ্ছন্দ নয়। তারা কীভাবে নিবন্ধন করবেন- এমন প্রশ্নে রেলের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেছেন, ‘আজকাল সবার মোবাইল ফোন এবং এনআইডি আছে। নিবন্ধন করতে না পারার কারণ নেই।’
যাদের ফোন নেই তারা কী করবেন- প্রশ্নে ওই কর্মকর্তা বলেছেন, তারা টিকিট পাবে না। ‘টিকিট যার ভ্রমণ তার’ নীতি বাস্তবায়নে ট্রেন ভ্রমণের সময় পরিচয়পত্র রাখতে হবে। পরিচয়পত্রের সঙ্গে টিকিটে থাকা নাম না মিললে, ওই যাত্রীকে বিনা টিকিটের যাত্রী হিসেবে গণ্য করে জরিমানা করা হবে।
আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে নিবন্ধন করা যাবে। যাত্রীদের সহযোগিতায় বড় স্টেশনগুলোতে হেল্প ডেস্ক খুলবে রেল। আগেও একবার এনআইডি দেখিয়ে আন্তঃনগর ট্রেনে প্রথম শ্রেণির টিকিট কেনা বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। তাতে বেশি সময় লাগায় স্টেশনগুলোতে দীর্ঘ সারি তৈরি হয়ে যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ হয়েছিল।
বর্তমানে আন্তঃনগর ট্রেনের অর্ধেক আসনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি হয়। রেলের ওয়েব সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলে একজন যাত্রী সর্বোচ্চ চারটি টিকিট করতে পারেন। অ্যাকাউন্ট খুলতে এনআইডি ও ফোন নম্বর দিতে হয়। তবে এসব নম্বরের সত্যতা ভেরিফাইয়ের (যাচাই) সুযোগ নেই। তাই একইব্যক্তি একাধিক অ্যাকাউন্ট খুলে কালোবাজারে টিকিট বিক্রি করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। তা ঠেকাতে এনআইডি যাচাইয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে চুক্তি করেছে রেল। তাই কেউ একাধিক অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে না।
ট্রেনে টিকিট চেকিংয়ে পরিবর্তন আসছে, যুক্ত হচ্ছে পয়েন্ট অব সেলস (পস) মেশিন। বিনা টিকিটের যাত্রীদের ট্রেনের ভেতরে তাৎক্ষনিক পস মেশিন টিকিট দেওয়া হবে। অনলাইনে ও নগদে টাকা পরিশোধ করা যাবে। এতে রাজস্ব বাড়বে বলে আশা করছে রেলওয়ে। টিকিট জাল কী না তাও ধরা পড়বে পস মেশিনে।
অনলাইনেই ফেরত দেওয়া যাবে টিকিট। নতুন পদ্ধতিতে, টিকিট ফেরত দিলে অনলাইনেই টাকা ফেরত পাওয়া যাবে। ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী যাত্রীরা মা-বাবার এনআইডি দিয়ে টিকিট কিনতে পারবে। তবে, যার এনআইডি তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক প্রমাণে জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি দেখাতে হবে।
অনলাইন ডেস্ক :
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন এলাকায় খাল ও জলাশয়ের টেকসই উন্নয়ন এবং ঢাকা শহরে ব্লু নেটওয়ার্ক স্থাপন-এ সহযোগিতা করার আগ্রহ ব্যক্ত করেছেন নেদারল্যান্ডস। ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এ আশ্বাস দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত আন্দ্রে কার্সটেন্স। আজ ১৩ মার্চ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর গুলশান নগর ভবনে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকে আলাপকালে নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূতকে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের খাল দখলমুক্তকরণ ও খনন কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত করে বলেন, ঢাকা শহরে ব্লু নেটওয়ার্ক স্থাপনের লক্ষ্যে ডিএনসিসি ইতিমধ্যে খালের খনন ও পরিষ্কার কার্যক্রম শুরু করেছে। ডিএনসিসি ঢাকা শহরে ব্লু নেটওয়ার্ক স্থাপনের লক্ষ্যে অন্যান্য সরকারি সংস্থা ও উন্নয়ন সংস্থার সাথে যৌথভাবে কাজ করার উদ্যোগ নিয়েছে৷ ঢাকার ব্লু নেটওয়ার্ক স্থাপনের এই উদ্যোগে নেদারল্যান্ডস আমাদেরকে আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতা প্রদান করতে পারে। ফলে দুই দেশের পারস্পরিক সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
রাষ্ট্রদূতের সাথে আলাপকালে ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, নেদারল্যান্ডসের দৃষ্টিনন্দন খালগুলো বিশ্বে রোল মডেল। খালগুলোতে নৌযান চলাচল করে। নেদারল্যান্ডসের শহরগুলোর যে ব্লু নেটওয়ার্ক ও হাইড্রো ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট রয়েছে তাদের কার্যক্রমের মডেল ও অভিজ্ঞতা আমাদের জন্য সহায়ক হবে।
জবাবে ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত আন্দ্রে কার্সটেন্স বলেন, ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা নিরসন, স্যানিটেশন ম্যানেজমেন্ট ও খালগুলোর টেকসই উন্নয়নে নেদারল্যান্ডস কাজ করতে আগ্রহী। ঢাকা শহরে যে খাল রয়েছে সেগুলো উন্নয়ন করে ব্লু নেটওয়ার্ক স্থাপনের সুযোগ রয়েছে। ব্লু নেটওয়ার্ক স্থাপনে যৌথভাবে নেদারল্যান্ডস কাজ করতে চায়। দ্রুতই এই বিষয়ে আমরা বিস্তারিত উল্লেখপূর্বক প্রস্তাবনা দিব। দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে এই পদক্ষেপ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক যুদ্ধাহত বীরমুক্তিযোদ্ধা আল-মামুন সরকার ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ ২ অক্টােবর সকাল ৯ টার দিকে শহরের বাগান বাড়িস্থ বাসভবনে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
আল-মামুন সরকার দলের তৃণমূল পর্যায় থেকে উঠে আসা একজন রাজনীতিবিদ। ১৯৬৯ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগে যোগদানের মাধ্যমে তিনি রাজনীতিতে যোগ দেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ছাত্র-ছাত্রী সংসদের ভিপি ছিলেন। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কৃষকলীগের সাবেক আহ্বায়ক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার সাবেক চেয়ারম্যান। তিনি সমাজসেবায় রাষ্ট্রীয় সম্মাননা পেয়েছেন। বর্তমানে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন।
আল-মামুন সরকার ১৯৮৯ সালে ভারতের দিল্লিতে অনুষ্ঠিত এশীয় যুব সম্মেলনে বাংলাদেশের বেসরকারি প্রতিনিধি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন। তাছাড়া তিনি ২০১৫ সালে জাতিসংঘের ৭০তম সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে নিউইয়র্কে জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদান করেন।
২০১৭ সালে তিনি একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে অর্থমন্ত্রণালয়ের এনবিআর প্রদত্ত সম্মানজনক ‘ট্যাক্স কার্ড’ লাভ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
বরিশালে পুলিশের পৃথক ৩টি অভিযানে ১ হাজার পিস ইয়াবা এবং ৪ কেজি গাঁজাসহ ৫ জন আটক হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে এই অভিযান চালায় বিএমপি’র বিমানবন্দর এবং কাউনিয়া থানা।
আজ বুধবার বিএমপি’র এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বিমানবন্দর থানা পুলিশের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার রাতে নগরীর ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের সোনা মিয়ারপুল বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১ হাজার পিস ইয়াবাসহ মো. সাইফুল ইসলাম অপূর্ব (৩০) নামে একজনকে আটক করে। আটক সাইফুল ঝালকাঠীর নলছিটি ডিগ্রি কলেজ এলাকার বেপারী বাড়ির আবদুল বারেক বেপারীর ছেলে। এ ঘটনায় থানা পুলিশ আটক সাইফুলের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা দায়ের করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরন করেছে।
এদিকে একই রাতে নগরীর কাউনিয়া থানা পুলিশ ৭ নম্বর ওয়ার্ডের ভাটিখানা পূঁজা মন্দির এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২ কেজি গাঁজাসহ নগরীর পলাশপুর গুচ্ছগ্রামের আজিজ বেপারী (৬৫) এবং সদর উপজেলার চরকাউয়া হিরন নগরের আমান খানকে (৫৪) আটক করে।
অপরদিকে একই রাতে কাউনিয়া থানার আরেকটি দল ওই রাতে নগরীর ৫ নম্বর ওয়ার্ডের পলাশপুর নতুন ব্রীজ এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাকেরগঞ্জে মো. সুমন হাওলাদার (২৬) ও বন্দর থানার মুসলিমপাড়ার মোসাম্মাত লাকী আক্তারকে (৩৩) ২ কেজি গাঁজাসহ আটক করে। গাঁজা উদ্ধারের ঘটনায় কাউনিয়া থানায় পৃথক মামলা দায়ের করে অভিযুক্তদের ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে বিএমপি’র প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
অনলাইন ডেস্ক :
নির্বাচন কমিশনার (ইসি) মো. আনিছুর রহমান বলেছেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির এখনও অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে। তারা নির্বাচনে এলে তফসিল পুনর্বিবেচনারও সুযোগ রয়েছে। অবশ্য, বিএনপি নির্বাচনে আসবে কি আসবে না, সেটি তাদের ব্যাপার। তবে নির্বাচনে ভোটার কিংবা প্রার্থীদের কেউ বাধা দিলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং গ্রহণযোগ্য করতে নির্বাচন কমিশনের সব রকম প্রস্তুতি রয়েছে।’
আজ ২৮ নভেম্বর মঙ্গলবার দুপুরে কক্সবাজার ও বান্দরবন জেলার নির্বাচন সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহিন ইমরানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভা শুরু হয় সকাল সাড়ে ১১টার দিকে। টানা তিন ঘণ্টা পর বৈঠকটি শেষ হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন মো. আনিছুর রহমান। তিনি বলেন, ‘বৈঠকে একটি সুন্দর, অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনের জন্য এই বৈঠক। বৈঠকে নির্বাচন কমিশনারের পক্ষে নির্দেশনা জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের বক্তব্য শুনে কিছু বিষয়ে তাৎক্ষণিক জরুরি সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। অন্যান্য ক্ষেত্রে কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রয়োজনীয় বিষয় নোট নেওয়া হয়েছে। কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করে এসব বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেওয়া হবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘কোনও আসনকে হালকাভাবে নেওয়া হচ্ছে না। প্রত্যেক আসনই গুরুত্বপূর্ণ। পরিস্থিতি খারাপ হতে সময় লাগে না। তাই ব্যাপক প্রস্তুতি রাখা হবে। প্রত্যেকে প্রত্যেকের জায়গা থেকে কাজ করে যাবে। নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপেক্ষ এবং গ্রহণযোগ্য করতে যা যা করা প্রয়োজন, কমিশন তা করবে। সেই উদ্দেশে আমরা চার নির্বাচন কমিশনার সারাদেশে সরেজমিন যাচ্ছি।’