চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে পারিবারিক কলহের জেরে গলায় ফাঁস দিয়ে রুবিনা বেগম (২৪) নামের এক গৃহবধূর আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে।
১৯ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার ভলাকুট ইউনিয়নের খাগালিয়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। রুবিনা বেগম খাগালিয়া গ্রামের মাহবুব মিয়ার স্ত্রী। তাদের তিন বছর বয়সী একটি ছেলে সন্তান রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, প্রায় পাঁচ বছর আগে রুবিনার সাথে মাহবুব মিয়ার বিয়ে হয়। ইদানীংকালে মাঝেমধ্যে তাদের মধ্যে পারিবারিক কলহ দেখা যেত। ঘটনার দিন বিকেলে মাছ কাটা নিয়ে স্বামীর সঙ্গে বাগবিতন্ডা হয় রুবিনার। এরই জেরে গলায় ফাঁস দেয় সে। পরবর্তীতে রুবিনাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসে মাহবুবের পরিবার। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক রুবিনাকে মৃত ঘোষণা করলে তারা মরদেহ রেখে পালিয়ে যায়।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. সায়মা জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর ভলাকুট থেকে কয়েকজন রুবিনা নামে এক গৃহবধূকে নিয়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসে। তবে রোগীকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছিল। এসময় রোগীর স্বজনেরা পালিয়ে গেলে পুলিশকে খবর দেয়া হয়।
ভলাকুট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রুবেল মিয়া জানান, গৃহবধুর গলায় ফাঁস দেওয়ার ঘটনাটি শুনেছি। এমনটি কেন হলো তা জানার চেষ্টা করছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করছে।
এ ব্যাপারে রুবিনার ভাই মোখলেস মিয়ার সাথে যোগাযোগ করতে চাইলে তার মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহাগ রানা জানান, হাসপাতাল থেকে খবর পেয়ে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। এ বিষয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে পাঠানো হয়েছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার নাসিরপুর সাহেব বাড়ির কৃতি সন্তান সৈয়দ শাহ আবদুল্লাহ কল্যাণ ট্রাস্টের সভাপতি দানবীর মরহুম আলহাজ্ব সৈয়দ আবু এমাদের মাগফিরাত কামনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৫ মার্চ মঙ্গলবার বিকালে স্থানীয় এলাকাবাসীর আয়োজনে সুচীউড়া গাউছিয়া আজিজিয়া আবদুল্লাহ (রহ:) দাখিল মাদ্রাসা মাঠে সৈয়দ আবু এমাদের জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
পীরজাদা সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম কনা মিয়ার সভাপতিত্বে মো: মিছির উদ্দিন মাষ্টারের পরিচালনায় আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি ছিলেন গাউছিয়া আজিজিয়া আবদুল্লাহ (রহ:) দাখিল মাদ্রাসার প্রতিষ্টাতা সভাপতি পীরে তরিকত আলহাজ্ব মাওলানা সৈয়দ আবুল মোজাররদ আশিক বিল্লাহ।
বিশেষ অতিথি‘র বক্তব্য রাখেন বৃন্দাবন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর সৈয়দ ছগির আহমেদ, প্রভাষক মাওলানা এখলাছুর রহমান, গাউছিয়া আজিজিয়া আবদুল্লাহ (রহ:) দাখিল মাদ্রাসার সুপার মো: শাহ আলম, সাবেক প্রধান শিক্ষক সৈয়দ শওকতুল ইসলাম,গোর্কণ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি মো: আমিনুল ইসলাম বেলায়েত,গাউছিয়া আজিজিয়া আবদুল্লাহ (রহ:) দাখিল মাদ্রাসার সহ-সভাপতি মো: আতিকুর রহমান খসরু,সমাজসেবক হুমায়ুন রেজা চৌধুরী, মো: আকতার হোসেন,শিক্ষক হোসাইন আহমেদ ও হাবিবুর রহমান মাষ্ঠার।
আলোচনা সভা শেষে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পীরে তরিকত আলহাজ্ব মাওলানা সৈয়দ আবুল মোজাররদ আশিক বিল্লাহ ।
দোয়া মাহফিলে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষে সোহরাব হোসাইন আবির নামের এক ছাত্রদল নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৩০ জন। আজ ৫ জুলাই শনিবার দুপুরে নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের চাতলপাড় বাজারে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সোহরাব হোসাইন আবির চাতলপাড় ইউনিয়ন ছাত্রদলের সহসাধারণ সম্পাদক। তিনি কাঁঠালকান্দি গ্রামের চান মিয়ার ছেলে। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত তিনজনকে কিশোরগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের কাঁঠালকান্দি গ্রামের উল্টা গোষ্ঠী ও মোল্লা গোষ্ঠীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল। শনিবার সকালে এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এর জেরে দুপুর ১টার দিকে উভয়পক্ষ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে মোল্লা গোষ্ঠীর সমর্থক ছাত্রদল নেতা সোহরাব মিয়া ঘটনাস্থলেই মারা যান। সংঘর্ষে আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
চাতলপাড় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, দুই গোষ্ঠীর দীর্ঘদিনের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ মারামারি শুরু হয়। একজন নিহত হয়েছেন। লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। বন্ধ রয়েছে পুরো বাজার। মৃত্যুর ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর চাতলপাড় বাজারের প্রায় ৫ শতাধিক দোকানঘর বন্ধ হয়ে গেছে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে দুইটি গোষ্ঠীর মধ্যে বিরোধ চলছিল। এর জেরেই সংঘর্ষে একজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। বর্তমানে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শানিহা নাসরিন বলেন, সংঘর্ষে একজনের মৃত্যুর খবরের পর লুটপাটের ঘটনা শুনেছি। আমি সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে কথা বলেছি।
স্টাফ রিপোর্টার:
দেশে এ পর্যন্ত করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধী টিকার বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ৬ কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১ লাখ ১ হাজার ৬৫৮ জন। রোববার (১১ ডিসেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন শাখার (এমআইএস) পরিচালক ও লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৫ হাজার ৮৪৮ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ২১ হাজার ৭৮১ জন। তাদেরকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, ফাইজার, মডার্না এবং জনসন অ্যান্ড জনসনের টিকা দেওয়া হয়েছে। এখন পর্যন্ত টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছেন ১৪ কোটি ৮৮ লাখ ৫৬ হাজার ৪৯২ জন এবং দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১২ কোটি ৬৪ লাখ ৫৮ হাজার ৮৪৮ জন। এ সময়ে টিকার বুস্টার (তৃতীয়) ডোজ পেয়েছেন ছয় কোটি ৪২ লাখ ৬১ হাজার ৯১৪ জন।
২০২১ সালের ১ নভেম্বর ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান কার্যক্রম শুরু হয়। এখন পর্যন্ত এক কোটি ৭৩ লাখ ৯৭ হাজার ৫৩৯ শিক্ষার্থী টিকার প্রথম ডোজ পেয়েছে। দ্বিতীয় ডোজ পেয়েছে ১ কোটি ৬১ লাখ ৯৮ হাজার ৩২৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রথম ডোজ পেয়েছেন ২৪২ শিক্ষার্থী। দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছেন ৬৮৯ শিক্ষার্থী। তবে এখন পর্যন্ত কোনো শিক্ষার্থীকে বুস্টার ডোজ দেওয়া হয়নি।
এদিকে, এখন পর্যন্ত ৫ থেকে ১১ বছর বয়সী শিশুদের টিকার প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৭৫ লাখ ৩৫ হাজার ৮০০টি। এছাড়া দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে ১০ লাখ ৩৩ হাজার ৪২১ শিশুকে। অন্যদিকে, এখন পর্যন্ত ভাসমান জনগোষ্ঠীর ৫ লাখ ৭৭ হাজার ১৮০ জনকে জনসন অ্যান্ড জনসনের সিঙ্গেল ডোজের টিকা দেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে বুস্টার ডোজ পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৭০ জন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে ছদ্মবেশে এক জীবন মিয়া (৫০) নামে এক ডাকাতকে ধরে কাঁধে করে তুলে নিয়ে আসেন পুলিশ। পুলিশের কাছ থেকে ছাড়া পাওয়ার জন্য ডাকাত জীবন পুলিশকে কামরালেও হাল ছাড়েনি পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের একটি জমি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত জীবন মিয়া হরিপুর গ্রামের হুরন আলীর ছেলে। তার বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে থানায় একাধিক ডাকাতি মামলা আছে। সম্প্রতি সে মাধবপুর-হরিপুর সড়কে ডাকাতি করতে শুরু করে।
পুলিশ জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জীবনের অবস্থান সম্পর্কে জানতে পারে পুলিশ। ডাকাত জীবনকে গ্রেপ্তারের দায়িত্বে থাকা নাসিরনগর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এস.আই) রুপন নাথ আরো একজন কর্মকর্তা ও তিন পুলিশ কনস্টেবলকে নিয়ে হরিপুরে ছুটে যান। সেখানে গিয়ে দেখেন জীবন তার সঙ্গীদের দিয়ে একটি জমিতে বসে ইয়াবা সেবন করছিলো। তখন পুলিশ সদস্যরা সেখানে সাদা পোশাকে অবস্থান নেয়।
এক পর্যায়ে পুলিশ সদস্যরা গিয়ে জীবন ও তার সঙ্গীদের কাছে ইফতার করার জন্য পানি চায়। তখন এক পর্যায়ে জীবনকে আটক করে পড়ানো হয় হাতকড়া।
এ সময় জীবন মিয়া পুলিশ কনস্টেবল রানার হাতে কামড় দিয়ে ও ধস্তাধস্তি করে হাতকড়া নিয়েই দৌঁড়ে পালায়। পুলিশ সদস্যও ছুটে গিয়ে আবার তাকে আটক করে।
এক পর্যায়ে এএসআই মোঃ কামরুল হাতে কাঁধে তুলে নেন। কিছুদূর আনার পর তাকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে কড়া পুলিশ পাহারায় থানায় নিয়ে আসা হয়।
এ ব্যাপারে এস.আই রূপন নাথ জানান, পাঁচজন মিলে এ অভিযান চালানো হয়। জীবন খুবই ধুর্ত। সে পালানোর চেষ্টা করে। এক পর্যায়ে তাকে বাধ্য হয়ে কাঁধে তুলে নিয়ে আসা হয়। এ ঘটনায় রানা নামে পুলিশ কনস্টেবল আহত হওয়ার কথা তিনি স্বীকার করেন।
এ ব্যাপারে নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ সোহাগ রানা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, জীবন ডাকাত খুবই ধুর্ত প্রকৃতির। তাকে গ্রেপ্তার করা যাচ্ছিলো না। গোপন সংবাদে এ অভিযান চালানো হয়। শনিবার দুপুরে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে খালের পানি থেকে হাদিস মিয়া(১৯) নামে এক শারীরিক ও বাক প্রতিবন্ধীর লাশ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী। আজ ২ অক্টোবর সোমবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার গোকর্ণ-কুন্ডা বেড়িবাঁধে কুকুরিয়া ব্রীজের দক্ষিণ পাশে পানি থেকে ওই প্রতিবন্ধীর লাশ উদ্ধার করা হয়। প্রতিবন্ধি হাদিস গোকর্ণ পশ্চিম পাড়ার উজ্জল মিয়ার ছেলে।
নিহত হাদিসের পিতা উজ্জল মিয়া ও স্থানীয়রা জানান, হাদিস মিয়া জম্মের পর থেকেই শারীরিক ও বাক প্রতিবন্ধি ছিল। ঘটনার সময় পরিবারের অজান্তে বাড়ির পার্শ্ববতী কুকুরিয়া ব্রীজের খালে মাছ ধরতে যায়। এসময় খালের পানিতে স্রোত থাকায় পানিতে তলিয়ে যায়। সংবাদ পেয়ে নাসিরনগর থানার পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছার সাথে সাথেই স্থানীয় লোকজন খোজাঁখুজি করে প্রতিবন্ধি হাদিস মিয়ার লাশ উদ্ধার করে। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ মোহাম্মদ শাহিন জানান, হাদিস মিয়া জন্মের পর থেকেই শারীরিক ও বাক প্রতিবন্ধী ছিল। মাছ ধরতে গিয়ে পানিতে তলিয়ে গিয়ে মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো: সোহাগ রানা জানান, এঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।