চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় সড়ক বাজারে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে সরকার নির্ধারত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে পিঁয়াজ ও আলু বিক্রি করায় ৩ ব্যবসায়ীকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এসময় এবং সরকারি কাজে বাধা দেওয়ায় একজনকে ১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী আদালত পরিচালনা করেন।
আখাউড়া থানা পুলিশের একটি দল আদালকে সহযোগিতা করেন আদালত সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে। কিন্তু গত কয়েক দিন ধরে বাজারে আলু সংকট সৃষ্টি করে বেশি দামে বিক্রি করছিল ব্যবসায়ীরা। আদালতের অভিযানে সত্যতা পাওয়ায় তাদেরকে জরিমানা করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী জানান, নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রি করায় ৩ ব্যবসায়ীকে ভোক্তা অধিকার আইনে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। পাশাপাশি তাদের সতর্কও করে দেয়া হয়েছে। এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
সম্প্রতি করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আখাউড়া আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশনে সতর্ক ব্যবস্থা নিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় আখাউড়া ইমিগ্রেশনে একটি হেলথ ডেস্ক খোলা হয়েছে। ভারতের আগরতলা হয়ে বাংলাদেশে আসা প্রত্যেক পর্যটককে থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হচ্ছে।
আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মীরা পর্যটকদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করছেন। গত ৭ জুন থেকে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সোমবার সকালে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জি.এম. রাশেদুল ইসলাম, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হিমেল খানকে সঙ্গে নিয়ে স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনে স্বাস্থ্য পরীক্ষা কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি স্বাস্থ্য কর্মীদের সাথে কথা বলেন এবং তাদের কার্যক্রম দেখেন।
স্বাস্থ্যকর্মীরা জানান, ভারতে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বৃদ্ধির ফলে ভারত থেকে আসা যাত্রীদের স্ক্রিনিং করে তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হয়। তাছাড়া গলা ব্যাথা, সর্দি, কাশি আছে কিনা জানতে চাই। তাদেরকে মাস্ক ব্যবহার করার পরামর্শ দিই। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত ইমিগ্রেশনে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। প্রতিদিন ৭০-৮০ জন পর্যটক বাংলাদেশে আসে বলে জানান তারা।
এ ব্যাপারে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার জি. এম. রাশেদুল ইসলাম বলেন, করোনা প্রতিরোধে সরকারের নির্দেশনা এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিদর্শনা অনুযায়ী ইমিগ্রেশনে স্বাস্থ্য বিভাগের কার্যক্রম পরিদর্শন করেছি। তাদের কার্যক্রম সন্তোষজনক। এখানে আমরা কিছু যাত্রীকে বিনামূল্যে মাস্ক দিয়েছি। এছাড়াও এ বিষয়ে সরকারের যে নির্দেশনা রয়েছে আমরা তা যথাযথভাবে প্রতিপালন করবো।
আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. হিমেল খান বলেন, সম্প্রতি আমাদের দেশে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বেড়ে গেছে। বিশেষ করে আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতেও করোনার প্রাদুর্ভাব বেড়ে গেছে। সেজন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বাড়তি সতর্কতা হিসেবে আখাউড়া স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশনে একটি স্ক্রিনিং বুথ খোলা হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, এখানে স্বাস্থ্য কর্মীরা ভারত থেকে আসা পর্যটকদের তাপমাত্রা পরীক্ষা করছেন। পাশাপাশি নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা এবং মাস্ক ব্যবহারের জন্য পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত দুই শিফটে দুজন করে স্বাস্থ্য কর্মী দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়াও আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫টি বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে কোভিড রোগীর জন্য।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় পারিবারিক কলহের জের ধরে রাসেল মিয়া (২৫) নামে এক যুবক বিষপানে আত্মহত্যা অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ ১০ জুলাই সোমবার সকালে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুল ইসলাম। এর আগে রবিবার বিকেলে উপজেলার দক্ষিণ ইউনিয়নের হিরাপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রাসেল একই ইউনিয়নের ধলেশ্বর গ্রামের মো. আবুল খায়ের মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সকালের দিকে রাসেল পরিবার নিয়ে তার শ্বশুরবাড়ি হিরাপুর গ্রামে বেড়াতে যায়। বিকালের দিকে সে সবার অজান্তে বিষপান করে। বিষের যন্ত্রণায় ছটপট করতে থাকলে শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাকে আখাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। চিকিৎসকরা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় প্রেরণ করে। সন্ধ্যায় জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করে।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুল ইসলাম জানান, শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে গিয়ে বিষপানে জামাইয়ের আত্মহত্যা খবরটি শুনেছি। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ায় বিষাক্ত ট্যাবলেট খেয়ে সানিয়া আক্তার (২৮) নামে এক তরুণী আত্মহত্যা করেছেন। নিহত ওই তরুণী উপজেলার মোগড়া ইউপির ধাতুরপহেলা গ্রামের শাহআলমের মেয়ে ও একই গ্রামের জুয়েল মিয়ার স্ত্রী। পারিবারিক কলহের জেরে গত ১৪ জুলাই রোববার রাতে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়।
এ ঘটনার পর ১৫ জুলাই সোমবার সবার অজান্তে বিষাক্ত ট্যাবলেট খেয়ে তিনি আত্মহত্যা করেন। জানা যায়, প্রায় ৪ বছর আগে ধাতুরপহেলা গ্রামের আক্কাস আলীর ছেলে জুয়েল মিয়ার সঙ্গে পারিবারিকভাবে তাদের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকে তাদের মধ্যে প্রায় ঝগড়া হতো। দুই পরিবারের লোকজন বেশ কয়েকটি সালিশ করে সমস্যা মিটিয়ে দেন। একপর্যায়ে কোনো উপায় না পেয়ে উভয় পরিবারের লোকজন বৈঠক করে রোববার তাদের বিচ্ছেদ করেন। বিচ্ছেদের পর তিনি তার বাপের বাড়িতে চলে আসেন। কিন্তু এর পরও তারা দুজন নানা বিষয় নিয়ে এলোপাতাড়ি কথা বলেন। সোমবার সকালে সবার অজান্তে বিষাক্ত ট্যাবলেট খেয়ে ঘরের মধ্যে ছটপট করতে থাকেন সানিয়া আক্তার। পরে তাকে জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গেলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
আখাউড়া থানার ওসি (তদন্ত) মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য জেনারেল হাসপাতাল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মর্গে রাখা আছে। তবে এ ঘটনার খোঁজ খবর নেয়া হচ্ছে।
চলারপথে রিপোর্ট :
২১ মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা ও আখাউড়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচন।
দুই উপজেলার নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দুই উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৪ লাখ ৯ হাজার ২৩৬ জন।
ইতিমধ্যেই ভোট গ্রহনের সকল প্রস্ততি গ্রহন করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
আজ ২০ মে সোমবার দুপুরে কসবা ও আখাউড়া উপজেলার ১২৯ টি ভোট কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ করা হয়। স্ব স্ব উপজেলার উপজেলা পরিষদ মিলনায়তন থেকে বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
এ সময় সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিতিতে দুটি উপজেলার ১২৯ টি ভোট কেন্দ্রের প্রিজাইডিং কর্মকর্তার কাছে ব্যালট বাক্স, সীলসহ নির্বাচনী সরাঞ্জাম বুঝিয়ে দেয়া হয়। পরে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে এসব সরাঞ্জাম পৌছে দেয়া হয়।
তবে ২১ মে মঙ্গলবার ভোর থেকে কেন্দ্রগুলোতে ব্যালট পেপার পৌছে দেয়া হবে। দুই উপজেলার ১২৯টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৭৬ টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ। এর মধ্যে কসবা উপজেলার ৮৩টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ৫০টি এবং আখাউড়া উপজেলার ৪৬টি ভোট কেন্দ্রের মধ্যে ২৬টি কেন্দ্র ঝুঁকিপূর্ণ।
জেলা পুলিশের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, অফিসারসহ দুই উপজেলায় ১০২৯জন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এছাড়াও কসবা উপজেলায় মোবাইল টীম ৩৩টি, স্ট্রাইকিং টীম ২টি, স্ট্যান্ডবাইটীম ১টি স্পেশাল মোবাইল টীম ১৫টি থাকবে।
আখাউড়া উপজেলায় মোবাইল টীম ২০টি, স্ট্রাইকিং টীম ২টি, স্ট্যান্ডবাইটীম ১টি স্পেশাল মোবাইল টীম ১২টি থাকবে। এছাড়াও র্যাব, বিজিবি, আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্যরা নির্বাচনী দায়িত্ব পালন করবেন।
এ ব্যাপারে নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলাম জানান, নির্বাচনে আইন শৃংঙ্খলা রক্ষায় বিপুল পরিমান পুলিশ, র্যাব, বিজিবি ও আনসার বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাহী ম্যজিস্ট্রেট এবং জুডিসিয়াল ম্যজিস্ট্রেটগণ দায়িত্ব পালন করবেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
আখাউড়ায় ‘শয়তানের নিশ্বাস’ (ডেভিল ব্রেথ) দিয়ে লুটে নেয়া মোটরসাইকেল চক্রের সক্রিয় সদস্য জুয়েলকে (২৭) গ্রেপ্তার ও তার কাছে থাকা ৩টি দামি মোটরসাইকেল উদ্ধার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। গতকাল ২৫ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) এসআই রবিউল ইসলাম। এর আগে শনিবার রাতভর ঢাকা ও চট্টগ্রাম পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি পুলিশ) পৃথক দুটি দল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় অভিযান চালিয়ে জুয়েলকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
জুয়েলের বাড়ি আখাউড়া পৌরশহরের তারাগন গ্রামে। তার পৌর শহরের বাইপাস এলাকায় একটি মোটরসাইকেল ওয়ার্কশপ রয়েছে।
গোয়েন্দা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম রাউজান থানার বাসিন্দা মামুন মোটরসাইকেলে রাইড শেয়ারিং করেন। গত ২৭ জানুয়ারি একজন যাত্রী নিয়ে হাটহাজারী উপজেলায় যাওয়ার পথে মোবাইলে কৌশলে বিষাক্ত কেমিক্যাল যা ‘শয়তানের নিঃশ্বাস’ নামে পরিচিত ওই রাসায়নিক পদার্থ তার নাকের কাছে ধরে স্মৃতিভ্রম করেন। পরে তার কথামতো মামুন নিজেই প্রতারকের হাতে তুলে দেন তার রাইড শেয়ারিংয়ের মোটরসাইকেল ও তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন। এরপর দ্রুত সটকে পড়ে প্রতারক।
গোয়েন্দা পুলিশ জানায়, এ ঘটনায় অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্তে নামে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) দল। এরপর ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে বিভিন্ন সূত্র ধরে আসামিদের নাম ও ঠিকানা শনাক্ত করে ডিবি পুলিশ। পরে আখাউড়া থেকে গ্রেফতার করা হয় জুয়েলকে। এ সময় তার দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে ৩টি দামি বাইক উদ্ধার করে গোয়েন্দা পুলিশ। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখার এসআই রবিউল ইসলাম জানান, মূলত দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে এ চক্রের মূলহোতারা ভয়াবহ মাদক ‘স্কোপোলামিন’ অপরাধ জগতে ‘ডেভিলস ব্রেথ’ বা ‘শয়তানের নিশ্বাস’ নাকের কাছে ধরে স্মৃতিভ্রম করে মোটরসাইকেল লুট করে আখাউড়া নারায়ণপুর গ্রামের রাব্বি এবং জুয়েলের মোটরসাইকেল ওয়ার্কশপে নিয়ে আসা হতো। এখানে মোটরসাইকেলের চেসিস নম্বর ও কিছু মালামাল পরিবর্তন করে ভারতীয় টানা মোটরসাইকেল বলে অন্য জায়গায় বিক্রি করা হতো। তিনি জানান, এ চক্রের সদস্য রাব্বি পলাতক থাকলেও তার ভাই হৃদয়কে জিম্মি করে ৩টি বাইকসহ জুয়েলকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়। সবকয়টি মোটরসাইকেলই ‘শয়তানের নিশ্বাস’ দিয়ে লুটে আনা হয়েছে।
আখাউড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ছমিউদ্দিন বলেন, ‘চক্রের সদস্য রাব্বি পলাতক। তাকে গ্রেফতার করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’