চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ স্কাউটস, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার ৬০৯তম স্কাউটিং বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কোর্সের এবং সদর উপজেলা স্কাউটের ৩৮০টি ইউনিটের উদ্যোগে বিভিন্ন প্রজাতির ৪ হাজার বৃক্ষরোপন কর্মসূচি আজ ১৩ জুলাই বৃহস্পতিবার উদ্বোধন করা হয়েছে।
বেলা ১১টায় প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা প্রশাসক ও বাংলাদেশ স্কাউট, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলা শাখার সভাপতি মোঃ শাহগীর আলম পৌর এলাকার ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত স্কাউটিং বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন কোর্সের এবং বৃক্ষরোপন কর্মসূচি উদ্বোধন করেন।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ সেলিম শেখের সভাপতিত্বে ও শিক্ষিকা শারমীন সুলতানার সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফিরোজুর রহমান ওলিও, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জুলফিকার হোসেন, বাংলাদেশ স্কাউট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার কমিশনার ও প্রধান শিক্ষক সাহেদুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোশারফ হোসাইন, সদর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার জীবন ভট্টাচার্য, জেলা স্কাউটের সম্পাদক অধ্যক্ষ নিয়াজ মোহাম্মদ কাজল, ভাদুঘর মাহবুবুল হুদা পৌর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ শামীম উদ্দিন প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাউটিং সর্বোচ্চ পর্যায়ে থাকতে হবে। স্কাউট যদি দাঙ্গা প্রতিরোধ বিষয়ে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করে তাহলে লজ্জায় হলেও তারা দাঙ্গা করবে না। কর্মপরিকল্পনা করে স্কাউটের কার্যক্রম এগিয়ে নিতে হবে। মানুষকে সঠিকভাবে উদ্বুদ্ধ করতে পারলে, মানুষ পরিবর্তন হবে। তিনি আরো জানান, তিনি বলেন, এ বছর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে ৮জন মারা গেছেন। তালগাছ বজ্রপাত প্রতিরোধ করে। মানুষ তালগাছ কেটে ফেলেছে বলেই এর প্রতিদান মানুষকে প্রাণ দিয়ে দিতে হচ্ছে। এর আগে তিনি বিদ্যালয় চত্বরে বৃক্ষ রোপন করে বৃক্ষ রোপন কর্মসূচির উদ্বোধন করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাগবিতণ্ডার জেরে ইকরাম মিয়া (৩০) নামে এক ছাত্রলীগ নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। আজ ২৪ মে বুধবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে শহরের মুন্সেফপাড়ায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সদস্য রেদোয়ান আনসারী রিমোর বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ইকরাম মিয়া জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে ছিলেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) সোহরাব আল হোসাইন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, শহরের মুন্সেফপাড়ায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা রেদোয়ান আনসারী রিমোর বাসায় আসা যাওয়া ছিল ইকরাম মিয়ার। আজ সন্ধ্যায় ওই বাড়িতে মোটর সাইকেলের চাবি নিয়ে রিমোর মামাতো ভাই রায়হানের সঙ্গে ইকরামের বাগবিতণ্ডা হয়। এরই জেরে রায়হান ছুরিকাঘাত করেন ইকরামকে। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় রায়হানকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
বাংলাদেশ সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সভাপতি ওমর ফারুক বলেছেন, সরকারি অফিসের একজন পিয়ন যখন অবসরে যান তখন তাকে ফুলের তোড়া ও হাতে একটি চেক দিয়ে বিদায় করা হয়। তিনি হাসিখুশিভাবে বাড়ি ফেরেন। কিন্তু একজন সাংবাদিকের অবসরের সময় ফুলের তোড়াও অনেক সময় দেওয়া হয় না। চোখের জলে বাড়ি ফিরতে হয়। আমরা চাই ষাটোর্ধ্ব সাংবাদিকদের জন্য পেনশন চালু করা হোক।
আজ ৬ মার্চ বুধবার বেলা ১১টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন আয়োজিত সাংবাদিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। দশম ওয়েজ বোর্ড ঘোষণা, নবম ওয়েজ বোর্ড রোয়েদাদ অনুযায়ী বকেয়া পরিশোধ, টেলিভিশন সাংবাদিকদের জন্য অভিন্ন বেতন কাঠামো ঘোষণাসহ বিভিন্ন দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পীর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. ওমর ফারুক। এছাড়া প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির যুগ্ম মহাসচিব শেখ মামুনুর রশিদ।
সমাবেশে বিশেষ অতিথি ছিলেন ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ খায়রুজ্জামান কামাল, যুগ্ম মহাসচিব মহসিন কাজি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক বাহারুল ইসলাম মোল্লা, বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি স্বপন খন্দকার, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ জামাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া টেলিভিশন সাংবাদিক ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জহির রায়হান প্রমুখ।
সংগঠনটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফরহাদুল ইসলাম পারভেজের সঞ্চালনায় সমাবেশে স্বাগত বক্তব্য দেন জেলা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মনির হোসেন।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় নেতারা বলেন, ‘সাংবাদিকরা মানুষের অধিকার আদায়ে কাজ করেন। অথচ তারাই অবহেলিত। তারা যে বেতন পান সেটা একদিনের বাজার খরচের সমান। এ পেশায় ঝুঁকিও অনেক বেশি। সাংবাদিকতা এমন একটি পেশা যে পেশায় জীবন ও অর্থের নিরাপত্তা নেই।’
এসময় বক্তারা বলেন, ‘সঠিক বেতন-ভাতা দেওয়া, আবাসন নিশ্চিত করাসহ বিভিন্ন দাবি প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরা হয়েছে। দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এ আন্দোলন চলতে থাকবে। মাঠ পর্যায়ে সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয়ভাবে সমাবেশ করা হবে।’
বক্তারা আরো বলেন, ‘ইতিহাস বলে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন কখনো ব্যর্থ হয় না। তৃণমূল পর্যায় থেকে আন্দোলন গড়ে তুলতে পারলে আমরাও দাবির বিষয়ে সফলতা পাবো।’
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মজলিশপুর ইউনিয়নের প্রাইমারি ২০২২ বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী ও এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ প্রাপ্তদের ও খেলাধূলায় কৃতিত্ব অর্জনকারীকে এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের নব- নির্বাচিত কমিটিকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে৷
আজ ১৮ সেপ্টেম্বর সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদ মাঠ প্রাঙ্গণে মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা শিক্ষা অফিসার উম্মে সালমা।
মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ কামরুল হাসানের সভাপতিত্বে ও মৈন্দ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ আব্দুল গাফারের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, সদর মডেল থানার (তদন্ত) অফিসার অফিসার সুমন ভৌতিক, মজলিশপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম, বাকাইল উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক এনামুল হক, মৈন্দ উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক মোস্তাফা মোঃ হায়দার, মজলিশপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, তারিকুল ইসলাম প্রমুখ।
এ সময় বক্তারা বলেন,আজকের শিক্ষার্থীর আগামী দিনের দেশের কর্ণধার, তারাই দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে,তারাই এদেশের নেতৃত্ব দিবে,তাই শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে শুধু মেধাবী শিক্ষার্থী নয় মানবিক ও আলোকিত শিক্ষার্থী হিসাবে গড়ে উঠতে হবে। বক্তারা সন্তানের প্রতি বিশেষভাবে খেয়াল রাখার জন্য অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান।
এ সময় মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের কার্যকরী পরিষদের নব-নির্বাচিত কমিটির সদস্যদেরকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। এছাড়া ও প্রাথমিক বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী, এসএসসি জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী, খেলাধুলায় কৃতিত্ব অর্জনকারী ২ শিক্ষার্থীসহ ৩০ জন শিক্ষার্থীদের মাঝে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
চলারপথে রিপোর্ট :
কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানব সম্পদে রূপান্তরের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন, টেকসই উন্নয়ন ও ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশের কাতারে স্থান করে দেয়ার অংশ হিসেবে “স্কিলস্ ফর এমপ্লয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগাম (ঝঊওচ) এর সোশ্যাল মার্কেটিং কার্যক্রমের অংশ হিসেবে আজ ২৩ আগস্ট বুধবার দুপুরে “সেন্সিটাইজেশন ওয়ার্কশপ ফর জেন্ডার মেইনস্ট্রিমিং” বিষয়ক অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন এসইআইপি প্রকল্পের নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ফাতেমা রহিম ভীনা।
জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অবহিতকরণ কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন এসইআইপির সহকারি নির্বাহী প্রকল্প পরিচালক (উপ-সচিব) আছমা আরা বেগম।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন সোশ্যাল মার্কেটিং কার্যক্রম বাস্তবায়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বর্ণমালা কমিউনিকেশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ পিপুল।
অবহিকরণ কর্মশালায় বক্তব্য রাখেন এসইআইপির সিভিল ইঞ্জিনিয়ার মোঃ বদরুজ্জামান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ বাহারুল ইসলাম মোল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আ.ফ.ম. কাউছার এমরান, অন্নদা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ফরিদা নাজমীন, সদর উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শামীমা মুজিব, চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রির পরিচালক মোঃ শাহআলম, এনজিও কর্মকর্তা এস.এম. শাহীন প্রমুখ।
অবহিতকরণ কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফাতেমা রহিম ভীনা বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি নারী। বিশাল সংখ্যক নারী সমাজকে উপার্জনমূলক কাজের বাইরে রেখে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন করা কখনোই সম্ভব হবে না।
তিনি বলেন, এসইআইপি’র দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণে নারীদের জন্য কমপক্ষে ৩০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত আছে। এসব প্রশিক্ষণে নারীদের অংশগ্রহন নিশ্চিত করা গেলে তাদের আয়বর্ধনমূলক কাজে নিয়োজিত করার সুযোগ তৈরি হয়। তিনি দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণে নারীদের অংশগ্রহণ কে উৎসাহিত করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ উন্নয়নের চমক দেখাতে পেরেছে। কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানব সম্পদে গড়ে তুলতে হবে। এসইআইপি প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদেরকে কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করছে। এসইআইপি অসংখ্য মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। এসইআইপির প্রশিক্ষণ নিয়ে অনেক বিধবা, স্বামী পরিত্যক্তা নারী সমাজে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। তিনি বলেন, সদর উপজেলার চিনাইরে টিটিসিতে এসইআইপি প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।
সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মোঃ শাহগীর আলম বলেন, বাংলাদেশ এখন ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড কাল অতিক্রম করছে। দেশে বর্তমানে ১৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সী জনসংখ্যা ৬৬ শতাংশ। বিশাল এই কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানব সম্পদে রূপান্তর করতে পারলে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ দেশের কাতারে স্থান করে দেয়া সহজ হবে। দেশের কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীকে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণের আওতায় এনে সম্মানজনক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দিতেই ঝঊওচ কাজ করছে।
অবহিত করণ কর্মশালায় জেলার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধি, নারী সংগঠনের প্রতিনিধি, শিক্ষক, এনজিও কর্মী, ধর্মীয় নেতা এবং গণমাধ্যমকর্মীসহ মোট ৪০ জন প্রতিনিধি অংশ নেন।