চলারপথে রিপোর্ট :
জমকালো আয়োজনের মধ্য দিয়ে নাসিরনগরে বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন শাখার ত্রিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ ২২ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকালে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সম্মেলনের প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক মীর জসিম উদ্দিন ।
জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন, জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে সম্মেলনের উদ্ধোধন করেন উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবকলীগের সভাপতি নির্মল চন্দ্র চৌধুরী ।
সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ম আহবায়ক সুশেন ঘোষ ও মো: শাকিল আব্বাসের সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের সংসদ সদস্য ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম। এছাড়া প্রধান বক্তা ছিলেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সাখাওয়াত হোসেন।
এ সময়ে আরও বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অসীম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক মো. লতিফ হোসেন, উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহমেদ, নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো.ওয়াহেদ উল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক তপন রায় চৌধুরী ও নাসিরনগর সদর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাস।
এছাড়াও সম্মলনে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ালীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ লিয়াকত আব্বাস টিপু, উপজেলা মহিলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক রুবিনা আক্তার, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক বশীর আল হেলাল, সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অরুনজ্যোতি ভট্টাচার্য, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ভানু চন্দ্র দেব। উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এইচএম শুভ সিদ্দিকী, সাধারণ সম্পাদক রাহুল রায়সহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।
সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে সন্ধ্যার পর বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ৫নং নাসিরনগর সদর ইউনিয়নের নতুন সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মীর জসিম উদ্দিন এবং সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন সুশেন ঘোষ ।
চলারপথে রিপোর্ট :
নাসিরনগরে দাঙ্গা প্রতিরোধে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে ক্যাম্পেইন ও র্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
দাঙ্গামুক্ত থাকবো, সোনার দেশ গড়। দাঙ্গা করছে দেশের ক্ষতি, নিন্দা জানাই তাদের প্রতি। দাঙ্গা-হাঙ্গামা করছে যারা, ভাল মানুষ হয়না তারা। আর করবো না মারামারি, দাঙ্গামুক্ত সমাজ গড়ি, স্কাউটদের এমন শ্লোগানে সকালে উপজেলার সকল মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার পর্যায়ের সহস্রাধিক স্কাউট সদস্যদের অংশগ্রহনে বণার্ঢ্য একটি র্যালি বের হয়।
র্যালিটি নাসিরনগর উপজেলা সদরে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ অডিটোরিয়ামে “দাঙ্গা প্রতিরোধ বিষয়ক ক্যাম্পেইন” অনুষ্ঠিত হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও উপজেলা স্কাউট সম্পাদক অরবিন্দু গোপের সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাফিউদ্দিন আহমেদ, সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ মোনাব্বর হোসেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম ভূইয়া, থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সঞ্জয় সরকার, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ ইকবাল মিয়া, নাসিরনগর আশুতোষ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবদুর রহিম, প্রেসক্লাব সভাপতি সুজিত কুমার চক্রবর্তী প্রমুখ।
সভায় উপজেলার বিভিন্ন মাধ্যমিক ও মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক,সহকারী শিক্ষকসহ স্কাউট শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
চলারপথে ডেস্ক :
নাসিরনগরে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট লাইভস্টক, দুধ, ডিম, মাংস, সুস্বাস্থের উৎস’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে প্রথমবারের মত ‘স্মার্ট লাইভস্টক মার্কেটে’র যাত্রা শুরু হয়েছে।
আজ ১৩ মে শনিবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ মিলয়াতনে এ কার্যক্রমের উদ্ধোধন করেন প্রধান অতিথি স্থানীয় সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম।
উপজেলা প্রাণীসম্পদ দপ্তর ও ভেটেনারি হাসপাতালের আয়োজনে উপজেলা পরিষদ মিলয়াতনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে এ সময়ে আরো উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহমেদ, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম খান, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অসীম কুমার পাল, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার ও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা নূরে আলম প্রমুখ।
জানা যায়, স্থানীয় সংসদ সদস্য বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রামের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণায় উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রাণিসম্পদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে প্রথমবারের মতো এই ‘স্মার্ট লাইভস্টক মার্কেটে’র যাত্রা শুরু হয়।
অনুষ্ঠান শেষে সাংসদ বদরুদ্দোজা মোহাম্মদ ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম হাওর অঞ্চলে সমন্বিত প্রাণিসম্পদ উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উপজেলার গোয়ালনগর, চাতলপাড় ও ভলাকুট ইউনিয়নের সুফলভোগী খামারীদের মাঝে ভেড়া বিতরণ করেন।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরে বিভিন্ন ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে নাসিরনগর থানা পুলিশ।
আজ ২৯ মে সোমবার দিনব্যাপী চলা এই অভিযান শেষে ৬৩ টি পল, ৩৭ টি চল, ১৪৭ টি চোখা শলা, ১৩১ টি বাঁশের লাঠি, ৭ টি আচরা, ১ টি রামদাসহ সর্বমোট ৩৮৬ টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
এসময়, ধরমন্ডল ইউনিয়নে নাসিরনগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকারের নেতৃত্বে এসআই মোঃ নুরে আলম, এএস আই শফিকুল ইসলাম, এএসআই শফিকুর রহমান, পূর্বভাগ ইউনিয়নে সঞ্জয় কুমার সরকার এর নেতৃত্বে এসআই আবু ইসহাক, এএসআই মহোসিন আলী এবং কুন্ডা ইউনিয়নে এসআই সৈয়দ আশরাফ উদ্দিন, এএসআই মোঃ আনোয়ারুল হক সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান পরিচালনা করেন।
শান্তি শৃংখলা রক্ষার্থে উপজেলা ব্যাপী এই অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন নাসিরনগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুল্লাহ সরকার।
চলারপথে রিপোর্ট :
নিখোঁজের ১৬ ঘণ্টা পর বেমালিয়া নদী থেকে ফরিদ মিয়া (৬৫) নামের এক জেলের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
আজ ১০ জুলাই সোমবার দুপুরের দিকে নাসিরনগর উপজেলার ঘুজিয়াখাইল এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত ফরিদ মিয়া সরাইল উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের ধামাউড়া গ্রামের মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রতিদিন বিকেলে মেঘনা ও বেমালিয়া নদীতে রিং জাল দিয়ে মাছ শিকার করতে যেতেন ফরিদ মিয়া। সারারাত মাছ ধরে সকালে বাজারে নিয়ে বিক্রি করে বাড়িতে ফিরতেন তিনি। রবিবার মাছ বিক্রি করে নির্দিষ্ট সময়ে বাড়িতে না আসার কারণে পরিবারের লোকেরা তার খোঁজে বের হন।
খোঁজাখুঁজির এক পর্যায়ে সোমবার দুপুরে বেমালিয়া নদীতে ফরিদ মিয়ার মরদেহ ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে স্থানীয় লোকজন ও স্বজনেরা তার মরদেহ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে আসেন।
নাসিরনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ্ সরকার বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চলারপথে রিপোর্ট :
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার হাওরবেষ্টিত উপজেলা নাসিরনগর থেকে এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা দিতে মোট ২ হাজার ৫১ জন শিক্ষার্থী ফরম পূরণ করেছিল। এর মধ্যে এসএসসির জন্য ১ হাজার ৬৯৯ জন, ৩২১ জন দাখিল ও ৩১০ জন ভোকেশনাল পরীক্ষা দিতে ফরম পূরণ করে। এই শিক্ষার্থীদের ৭০৬ জন ছেলে ও ১ হাজার ৩৪৫ জন মেয়ে। কিন্তু গত ৩০ এপ্রিল শুরু হওয়া এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৯ জন ছেলে ও ৪২ জন মেয়ে অংশগ্রহণ করেনি। কেন এই শিক্ষার্থীরা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেনি, তা অনুসন্ধান করতে গিয়ে উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান ও উপজেলার শিক্ষা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যেসব মেয়ে পরীক্ষায় অংশ নেয়নি, তাদের অধিকাংশই বাল্যবিয়ের শিকার। যাদের বেশিরভাগের বয়স ১৪ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে।
প্রতিষ্ঠান প্রধান ও পরীক্ষা-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী মেয়েদের ১৮ বছরের কম বয়সে বিয়ে দেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু বাল্যবিয়ে দিতে অনেক অভিভাবকই ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি করেন। এরপর কাজিকে ম্যানেজ করে কর্তৃপক্ষের চোখ এড়িয়ে কৌশলে অল্প বয়সেই মেয়েদের বিয়ে দিয়ে দেন।
জানা গেছে, এ বছর সবচেয়ে বেশি নারী পরীক্ষার্থী অনুপস্থিতির সংখ্যা উপজেলার চাপরতলা ইউনিয়নের সৈয়দ কামরুজ্জামান উচ্চ বিদ্যালয়ে। এই স্কুল থেকে ১৫ জন মেয়ে শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেয়নি, যাদের সবাই বাল্যবিয়ের শিকার হয়েছে। স্কুলটির প্রধান শিক্ষক সানাউল আমিন ভূঁইয়া বলেন, আমাদের না জানিয়ে এসএসসির ১৫ জন মেয়ে পরীক্ষার্থীকে বিয়ে দিয়েছেন তাদের অভিভাবকরা। এ ছাড়াও ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে পড়া ১০ থেকে ১৫ জন মেয়েকেও এ বছরই বিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রশাসন বাধা দিলেও ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় কাজিকে ম্যানেজ করে ভুয়া জন্মনিবন্ধন সনদ তৈরি করে এসব বিয়ে হচ্ছে। আমরা প্রতিষ্ঠান থেকে বাধা দিলেও তাঁরা উপেক্ষা করেন।
ধরমন্ডল ইউনিয়নের ধরমন্ডল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোজাম্মেল হক বলেন, পরীক্ষা শুরুর আগের দিন পর্যন্ত আমাদের দু’জন মেয়ে পরীক্ষার্থী অ্যাডমিট কার্ড নেয়নি। তাদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে জানতে পারি মেয়েগুলোর বিয়ে হয়ে গেছে। এর মধ্যে একজন শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়েছে পরীক্ষার আগের রাতে।
মোবাইল ফোনে কথা হয় পরীক্ষা শুরুর আগের রাতে বিয়ে হওয়া শিক্ষার্থীর বাবা আনু মিয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ভালো আলিম (মাওলানা) জামাই পাইছি; বিয়া দিছি। এত পড়ালেখা কইরা কী করব? পড়ালেখা কইরা সেই জামাইর ভাতই রান্ধা লাগব।’
নাসিরনগর মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা গেছে, উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নে ১৩টি কিশোর-কিশোরী ক্লাব আছে। এসব ক্লাবের মাধ্যমে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের সচেতন করা হচ্ছে। ১৮ বছরের নিচে যেন কেউ বিয়েতে রাজি না হয়, সে বিষয়ে কিশোর-কিশোরীদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে। অভিভাবকদের সচেতন করতে সম্পৃক্ত করা হচ্ছে ইউপি চেয়ারম্যানসহ সবাইকে।
নাসিরনগর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আজহারুল হক বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের সঙ্গে কথা বলে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের কয়েকজনের বিয়ের বিষয়ে জানতে পেরেছি।
নাসিরনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফখরুল ইসলাম বলেন, জানতে পেরেছি এসএসসি পরীক্ষায় অনুপস্থিত বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর বিয়ে হয়েছে। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি অভিভাবকদের সচেতন করতে। পরীক্ষার আগে বেশ কয়েকটি বাল্যবিয়ে বন্ধ করেছি। কিন্তু আমরা চলে আসার পর আত্মীয়ের বাড়িতে নিয়ে অনেক অভিভাবক কাবিন ছাড়া বিয়ে দিচ্ছেন।